Translate

Friday, June 22, 2018

প্রতিটি মসজিদ এক একটি কোম্পানি।

প্রতিটি মসজিদ এক একটি কোম্পানি:
বাংলাদেশ অনেক মাদ্রাসা আছে। যদি প্রতিটি মাদ্রাসা যে সকল বই পড়ানো হয় সেই সকল বইয়ের সাথে যদি ব‍্যবসায় সম্পর্কিত সকল বই পড়ানো হয়। এবং প্রতিটি ছাত্রকে ব‍্যবহারীক বিষয় হিসাবে, ব‍্যবসা কিভাবে পরিচালনা করতে হবে তা হাতে কলমে শিক্ষা দিলে এর ফলে প্রতিটি মসজিদ ও মাদ্রাসা অনেক উপকার  হবে।

কারণ আল্লাহ তায়ালা বলেন, এবাদতের পরে জমিনে সরিয়ে পর কাজে উদ্দেশ্যে। উদাহরণ স্বরূপ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু, হযরত আবু বকর সিদ্দিক রা:,  হযরত  উমর রা:, হযরত উসমান রা:, হযরত যুবাইর রা: সহ অনেক সাহাবি ব‍্যবসা করতেন। নবীজী সাল্লাল্লাহু সহ আবু বকর সিদ্দিক রা:,  হযরত  উমর রা:, হযরত উসমান রা: সহ সকল খলিফা তাদের রাজ‍্যত্ব কালে মসজিদে ঈমান এবং ব‍্যবসায়ী ছিলেন। উদাহরণ স্বরূপ হযরত উমর রা: টুপি তৈরি করতে যখন তিনি খলিফা ছিলেন। একই সাথে হযরত উমর রা: ঈমান ও খলিফা ছিলেন।



    
প্রতিটি  মাদ্রাসা ব‍্যবসায় সম্পর্কিত সকল বই পড়ানো উপকারিত:
যদি প্রতিটি  মাদ্রাসা প্রতিটি ছাত্রকে  ব‍্যবসায় সম্পর্কিত সকল বই পড়ানো হয় এর ফলে প্রতিটি ছাত্র যখন মাদ্রাসা থেকে লেখা পড়া করে বের হবে তখন তাদের কোনো প্রকার চিন্তিত হতে হবে না কর্ম সংস্থানের জন্য। একজন মাদ্রাসা ছাত্র যখন কোরআন ও হদিসের নিয়ম পালন করে ব‍্যবসায় করবে তখন সে অন‍্য ব‍্যবসায়ী থেকে অনেক ভালো করবে। এর কারণ হলো একজন সাধারণ ছাত্র  বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে ব‍্যবসায় কিভাবে করতে হয় তা শুধু শিক্ষা অর্জন করে। তারা কোন প্রকার নৈতিকতা শিক্ষা  অর্জন করে না এর ফলে তার সফলতা  সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছাতে পারে না।

কিন্তু অন্য দিকে যদি একজন মাদ্রাসার ছাত্র  নৈতিকতা সাথে  ব‍্যবসায় শিখতে পারে তাহলে সে সফলতা সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছাতে পারবে।


উদাহরণ:
কল্পনা করুন একজন মাদ্রাসা ছাত্র  মাদ্রাসা থেকে লেখা পড়া করে একটি মসজিদ ইমাম হলো, তখন এই মসজিদটি কমিটিরা সিদ্ধান্ত নিলো যে যেহেতু ঈমান সাহেব ব‍্যবসা সম্পর্কিত সর্বোচ্চ শিক্ষা অর্জন করেছে সেহেতু ,

মসজিদে দান তহবিলের যে বিশ লক্ষ্য টাকা আছে তা দিয়ে একটি কোম্পানি বানাবে সেখানে তারা কাপড় তৈরি করে বিদেশে রপ্তানি করবে। এর ফলে তাদের এই কোম্পানি থেকে এক কোটি  টাকা আয় হয়েছে।

তা দিয়ে আবার ব‍্যবসা করা হলে এই মসজিদটি দুই কোটি টাকা নীট মুনাফা অর্জন করেছে। এর ফলে ভবিষ্যতে এই মসজিদটি  কোন উন্নয়ন মূলক কাজের জন্য, সাধারণ মানুষের নিকট থেকে টাকা নেওয়ার প্রয়োজন হবে না।


তখন এই মসজিদ বিভিন্ন গরিব মানুষকে মসজিদে অতিরিক্ত টাকা থেকে দান করতে পারবে।
এভাবে প্রতিটি মসজিদ অর্থনৈতিক ভাবে স্বাধীন হয়ে যাবে।


এর ফলে প্রতিটি মসজিদ অনেক মাদ্রাসা থেকে পাশ করা ছাত্রদের কর্মসংস্থান  সুযোগ সৃষ্টি করতে পারবে। কারণ হলো প্রতিটি মসজিদ যখন এক একটি কোম্পানি বানাবে তখন এই সকল কোম্পানি চালাতে অনেক শিক্ষার্থী মানুষের প্রয়োজন হবে।

আমি শুধু একটি ব‍্যবসায় উদাহরণ দিয়েছি  তা হলো কাপড়ের ব্যবসা এই বলে আমি সকল ব্যবসাকে বুঝাতে চেয়েছি যেমন: খাদ্য উৎপাদন, তা বাজারজাত করা, রাস্তায় তৈরি কাজ নেওয়া সরকার থেকে ইত‍্যাদি।
একজন মাদ্রাসার ছাত্র যদি ব্যবসা সম্পর্কিত সকল বই পড়তে পারে মাদ্রাসা । তখন মাত্র উপরের উদাহরণ গুলো বাস্তব হওয়া  সম্ভব।


আরেকটি বিষয় গুরুত্ব সহকারে মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি মসজিদের কমিটি ও প্রতিটি মসজিদের ঈমান যেন সকল প্রকার জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকে। জবাবদিহিতার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা জন্য একটি দিন নির্ধারিত করতে হবে। এই নির্দিষ্ট দিন হতে পারে,

 প্রতিটি জুমার নামাজ আদায় করা আগে। তা না হলে এর প্রকৃত সুফল পাওয়া সম্ভব হবে না। উপরের সব কিছুই সম্ভব হবে শুধু আল্লাহর রহমতে।



আমার এই লেখা ভালো লাগলে এর প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য  শুধু আল্লাহর তায়ালার কারন হলো। সকল প্রশংসায় মালিক আল্লাহ তায়ালা। আমার কোন কিছু লেখা ক্ষমতা নাই, যতক্ষণ না আল্লাহর তায়ালার আমাকে বিশেষ জ্ঞান দান না করেন।

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

Sunday, June 17, 2018

আস্তিক বনাম নাস্তিক মধ্যে তর্ক, মেয়েদের অল্প বয়সে বিবাহ নিয়ে।


আস্তিক বনাম নাস্তিক মধ্যে তর্ক, মেয়েদের অল্প বয়সে বিবাহ নিয়ে।

নাস্তিক: ইসলাম ধর্মের নবী অপরিণত  একজন মেয়ে কে বিবাহ করেছে।

আস্তিক: আপনি কি জানেন মেয়েরা কখনোই প্রাপ্ত বয়স্ক হয়?

নাস্তিক: মেয়েদের সাধারণ আঠারো বছর প্রাপ্ত বয়স্ক হয়।

আস্তিক: আপনি কি জানেন মেয়েদের মাসিক কি?



নাস্তিক: রজঃ স্রাব (ইংরেজি: Menstruation) হলো উচ্চতর প্রাইমেট বর্গের স্তন্যপায়ী স্তরী- একটি শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া যা প্রজননের সঙ্গে সম্পর্কিত।[১] প্রতি মাসে এটি হয় বলে এটিকে বাংলায় সচরাচর মাসিক বলেও অভিহিত করা হয়। প্রজননের উদ্দেশ্যে নারীর ডিম্বাশয়ে ডিম্বস্ফোটন হয় এবং তা ফ্যালোপিয়ন টিউব দিয়ে জরায়ুতে চলে আসে এবং ৩-৪ দিন অবস্থান করে।[২] এ সময় যদি পুরুষের সঙ্গে যৌনমিলনের মাধ্যমে নারীর জরায়ুতে শুক্র না-আসে এবং এই না-আসার কারণে যদি ডিম্ব নিষিক্ত না হয় তবে তা নষ্ট হয়ে যায় এবং জরায়ুগাত্রের অভ্যন্তরতম সরস স্তর(এন্ডমেট্রিয়াম) ভেঙ্গে পড়ে।





এই ভগ্ন ঝিল্লি, সঙ্গের শ্লেষ্মা ও এর রক্ত বাহ থেকে উৎপাদিত রক্তপাত সব মিশে তৈরী তরল এবং তার সংগে এর তঞ্চিত এবং অর্ধ-তঞ্চিত মিশ্রণ কয়েক দিন ধরে লাগাতার যোনিপথে নির্গত হয়। এই ক্ষরণই রজঃস্রাব বা রক্তস্রাব বা ঋতুস্রাব। কখনো একে গর্ভস্রাব  হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। যদি নারী জরায়ুতে অবমুক্ত ডিম্বটি পুরুষের স্খলিত শুক্র দ্বারা নিষিক্ত হয়ে এণ্ডোমেট্রিয়ামে প্রোথিত (ইম্প্ল্যান্টেশন) হয় তবে আর রজঃস্রাব হয় না। তাই মাসিক রজঃস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া নারীর গর্ভধারণের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।




আস্তিক: এর মানে হচ্ছে একজন মহিলা শরীর, প্রাকৃতিক ভাবে প্রতি মাসে অতিরিক্ত রক্ত তৈরি করে থাকে। মহিলাদের শরীর যখন মনে করে, এই অতিরিক্ত রক্তের কোন দরকার নেই তখন ঐ মহিলার শরীর  ঐ অতিরিক্ত রক্ত প্রস্রাব মত করে ঐ মহিলার শরীর থেকে বের করে দেয়।

কিন্তু   যখন   নারীর জরায়ুতে পুরুষের শুক্রাণু আসে তখন এই মেয়ে শরীর, যে অতিরিক্ত রক্ত তৈরি করছে তা প্রস্রাব আকারে শরীর থেকে রক্ত বের না করে এই শুক্র যা মেয়েদের ডিমের সাথে মিলিত হয়ে শিশু দেহ তৈরি করতে কাজ শুরু করে দেয়, এই   অতিরিক্ত রক্ত, (প্রথম তিন সপ্তাহের মধ্যে শুক্রাণু এবং ডিম্বানু একত্রিত হয়ে একটি কোষে রূপান্তর হয় যাকে ভ্রুনকোষ বলা হয় ।) ভ্রুনকোষ হতে সাহায্য করে। এর ফলে মেয়েদের দেহে  অতিরিক্ত রক্ত প্রস্রাব মত করে দেহ থেকে বের হয় না এর ফলে মেয়েদের মাসিক বা   রজঃ স্রাব বন্ধ হয়। 



নাস্তিক:  এর সাথে মেয়েদের প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার কি সম্পর্ক?

আস্তিক: আরে বোকা এখন বুঝতে পারছি না। মেয়েদের মাসিক হল, মেয়েদের শরীর প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি করা একটি সংকেত যে মেয়েটি  সন্তান ধারণ করতে সক্ষম।

নাস্তিক: মাসিক কখন শুরু এবং শেষ হয়?

আস্তিক: নারীদের প্রজনন প্রক্রিয়ার কার্যক্রম শুরু হয় সাধারণত: ১০-১৬ বছরের মাঝামাঝি বয়সে কোন কোন মেয়েদের ৯ বছর বয়সে, আবার কারো কারো ১৬ বা তার অধিক বয়সে প্রথম মাসিক হয় বেশির ভাগ মেয়েদেরই ১২ বছর বয়সে মাসিক শুরু হয়। যখন রজ:নিবৃত্তি  হয় তখন মহিলাদের এই মাসিক স্বাভাবিকভাবেই বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণত ৫০ বছর বা তার অধিক বয়সে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।

আস্তিক: "মেয়েরা একটি ফুলের গাছে মতো, এমন একটি ফুল গাছ, যে গাছ তার জীবনে একবার একটি ফুল ফোঁটায়, যদি তুমি এই ফুল গাছটি কলি থাকা অবস্থায় নিজের কাছে আনতে না পার, তাহলে তুমি ঐ গাছের, ফুলের কলি থেকে বড় ফুল হওয়া পর্যন্ত যে সুন্দর্য সৃষ্টি হয় তা দেখা থেকে তুমি বঞ্চিত হবা।

আর যদি তুমি এই গাছটি তখন নিজের কাছে আনো যখন এই গাছের ফুলটি পরিপূর্ণ ফোঁটেছে তখন তুমি সেই ফুলের গাছটি কলি থেকে পরিপূর্ণ ফুলের পরিনত হওয়া পর্যন্ত যে সুন্দর্য তা দেখা থেকে তুমি বঞ্চিত হবা।

এই গাছের কলি ফুলের সুন্দর থেকে পরিপূর্ণ ফুলের সুন্দর হওয়া পর্যন্ত যে সুন্দর সৃষ্টি হয় তা না দেখার যে ক্ষতি হবে, তা তুমি কোটি টাকা দিয়েও পূরন করতে পারবে না। তোমার সেই ক্ষতিকে অপূরণিয় ক্ষতি বলে।"

নাস্তিক: এইভাবে তো এই মেয়েদের লেখা পড়া  বন্ধ হয়ে যাবে।

আস্তিক: আরে বোকা বিবাহ সময় যদি আরো একটি চুক্তি হয় যে, মেয়েটি লেখা পড়ার অধিকার যদি কেউও ভঙ্গ করে তাহলে  তাকে এক কোটি টাকা ক্ষতি পূরণ দিতে হবে। আর এই টাকা শুধু এই মেয়েই পাবে  ব্যবসা করা জন্য।

নাস্তিক: দিত্বীয় চুক্তি মানে কি?

আস্তিক: ইসলাম ধর্মের বিবাহ হলো একটি চুক্তি। যা স্বামী এবং স্ত্রী মধ্যে হয়ে থাকে। প্রথম চুক্তি সাথে আরো একটি চুক্তি হওয়া সম্ভব।




[আমার এই লেখার মধ্যে কোন অযুক্তি কথা থাকলে আমি আপনাদের নিকট ক্ষমা প্রার্থী।
আর আমার এই লেখার মধ্যে যুক্তিক কোন কথা থাকিলে এর জন্য সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার।]


লেখক:  যুবাইর মাহমুদ।



Friday, June 15, 2018

Atomic bomb compensation is possible

Atomic bomb compensation is possible

It is possible to eliminate the damage to nuclear war. Other types of nuclear bombs can be made for this. This bomb can be tested by bombing Hiroshima. For example, those who die of nuclear bombs can be resurrected, I know how to create a nuclear bomb to recover the harm present nuclear bomb. My information is a Theory. I know that
 I have the responsibility of giving this doctrine. By God's  It is possible, I will prove it. I will write a book. How is it possible.

Wednesday, June 6, 2018

বর্তমানের দুর্নীতির প্রভাব ভবিষ্যতে!

বর্তমানের দুর্নীতির প্রভাব  ভবিষ্যতে:
কোন একজন ব্যক্তি যদি  দুর্নীতি সাহায্য লাখ টাকা বর্তমানে প্রায়। সেই একই মানুষ বর্তমান দুর্নীতি না করলে ভবিষ্যতে কোটি টাকা আয় করতে পারবে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগাতে পারে এটি কিভাবে সম্ভব হবে। আমি এই বিষয়ে গবেষণা করে দেখেছি, এটি  একশত ভাগ সফল একটি গবেষণা।

ধরনের কোনো একজন মানুষ প্রতি মাসে সৎ পথে আয় করে ৫০’০০০৳ এবং দুর্নীতি করে অসৎ পথে আয় করে এক  লক্ষ টাকা এর ফলে তার প্রতি মাসে আয় এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা। এখন এই মানুষ খরচ হচ্ছে এক লক্ষ টাকা । আর  এই মানুষের ব‍্যাংকে জমা হচ্ছে  পঞ্চাশ হাজার টাকা। এভাবে সে তার জীবনের দুই  তৃতীয়াংশ জীবন অতিবাহিত করার পর সে দেখতে পায় যে জীবন যাপন  খরচ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।সে আরো দেখতে পারে যে তার সৎ পথে উপার্জন এবং অসৎ পথে উপার্জন তার সেই জীবন যাপন খরচ জন্য অনেক কষ্ট করে হচ্ছে। তখন সে  নিজ মনে বলে উঠে সে একটি গরিব দেশের নাগরিক বলে তার এই রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে।সে যদি একটু গভীর ভাবে চিন্তা করে করলে সে দেখতে পারবে সে এবং তার মতো সকল অসৎ মানুষ দায়ী টাকা দাম কমে যাওয়া । এখন প্রশ্ন উঠতে পারে টাকা দাম কমে যাওয়া মানে কি ? একটি উদাহরণ দিলে প্রশ্নের উত্তর বুঝতে সহজ হবে।
মনে করে তাদের  ৫০০০৳ টাকা দিয়ে আপনি একটি গাভী ক্রয় করছে।আজ থেকে একশত বছর পর ঐ একই গাভী আপনি ৫০০০ টাকা ক্রয় করতে পারলে আপনার কাছে কেমন লাগবে। হতভাগা হলে এটা কি ভাবে সম্ভব ।এটা একশত ভাগ সম্ভব।
দুর্নীতি কিভাবে  টাকা দাম কমায় তা আরো একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
ধরনের একটি বালতিতে পানি আছে । যদি আপনি এই পানি থেকে  


জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান'...