Translate

Saturday, July 20, 2019

ডলার থেকে টাকার মান বহু গুণে বৃদ্ধি করার কৌশল

ডলার থেকে  টাকার মান বহু গুণে বৃদ্ধি করার কৌশল:১০০০০০০০০০০০০০০০০০% সম্ভব ইনশাআল্লাহ।



বাংলাদেশ সরকার যদি নিজের দেশের অথাৎ বাংলাদেশ সোনার বার জমা শুরু করলে ভবিষ্যতে ডলার থেকে  টাকার মান বহু গুণে বৃদ্ধি পাবে। ইনশাআল্লাহ। ১০০০০০% সম্ভব ডলার থেকে টাকা মান বৃদ্ধি করার।


শুধু একটি কাজ করতে হবে। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সোনার বার জমানো বন্ধ করে। বাংলাদেশ সোনার বার জমানো শুরু করতে হবে এবং নতুন আইন করা এই সোনার বার যে চুরি করবে সে রাষ্ট্রদ্রোহিতার সামিল এবং তাকে মৃত দন্ড দেওয়া হবে। বাংলাদেশ সৈনিক দলের মধ্যে এই সোনার বার গোপন ও নিরাপদ দায়িত্ব দিতে হবে। বাংলাদেশের সব সৈনিক দলের মধ্যে ভাগ করে নিরাপত্তা দায়িত্ব দিলে আল্লাহ তাআলার রহমতে সব সোনার নিরাপদ ভাবে জমা করা এবং  এবং সংরক্ষণ করা সম্ভব।


একই সাথে বাংলাদেশ সকল নাগরিক কে সোনার বার সংরক্ষণ জন্য উৎসাহিত করতে হবে।


ডলার মান এতো বেশি কেন এর পিছনে প্রধান কারণ হলো 


  1. আমেরিকা সবচেয়ে বেশি সোনার বার সংরক্ষণ করে। এবং 
  2. আমেরিকার ডলার মান বৃদ্ধি হওয়ার আরেকটি কারণ হলো আমেরিকা ডলার দিয়ে তৈল  বিক্রি হয়।
  3. আমেরিকার ডলার মান বৃদ্ধি হওয়ার আরেকটি কারণ হলো আমেরিকা একটি রাষ্ট্র নয়। আমেরিকার ৫১ রাষ্ট্র মিলে আমেরিকা গঠন করা হয়েছে। যে দিন আমেরিকা মধ্যে কোন অর্থনৈতিক শক্তিশালী রাষ্ট্র আমেরিকা থেকে আলাদা হবে সে দিন আমেরিকা ডলার মান অনেক কমে যাবে। যেমন করে ইংল্যান্ড ইউরোপীয় ইউনিয়নের থেকে আলাদা হওয়ার কারণে ইংল্যান্ড অর্থের মূল্য কমে গেছে।


"এক ঝুলিতে সব ফল রাখা উচিত নয়" "একাধিক লাঠি একসাথে বাধা অবস্থায় থাকলে। তখন এই প্রতিটি লাঠির শক্তি বহুগুণ বৃদ্ধি পায়।"

 "সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস"

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

Thursday, July 18, 2019

রোহিঙ্গাদের বিষয় আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালতে ভূমিকা

রোহিঙ্গাদের বিষয় আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালতে ভূমিকা:


International criminal Court শুধু গণহত্যা বিচার করতে পারবে। রোহিঙ্গাদের নাগরিক এবং  রোহিঙ্গা দেশের ফেরত পাঠানো উপর কোন রায় দেওয়া ক্ষমতা International criminal Court নাই।

রোহিঙ্গাদের নাগরিক এবং  রোহিঙ্গা দেশের ফেরত পাঠানো এবং রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে  নিরাপত্তা এবং সকল ধরনের অধিকার বিষয়ের  রায় দেওয়া ক্ষমতা আছে শুধু International Court of Justice.

(তাই একই সাথে International Criminal Court এবং International Court of Justice) একই সাথে দুইটি বিষয়ে দুই আন্তর্জাতিক আদালতে আলাদা আলাদা মামলা করতে হবে।

UN Army বিভিন্ন দেশে peacekeeping কাজ করে। তাই ভবিষ্যতে যখন রোহিঙ্গা মায়ানমারের যাবে তখন UN Army রোহিঙ্গা নিরাপত্তা জন্য মায়ানমারের রাখাইন রাজ্য peacekeeping কাজ করতে পারে। এর ফলে রোহিঙ্গা নিরাপত্তা অনুভব করবে।

International criminal Court= আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালত।

international court of justice= আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত।

https://www.amazon.com/gp/aw/d/B07QXD9MXL?ref_=dbs_s_def_awm_dirs_l_1&storeType=ebooks&qid=1555909213&sr=1-2-dbssearch-acs&fbclid=IwAR2pKxTIwtjZvHTCYbDCikYxSX6wDqJ4k8jPygwEDb3ppgGTmuZzWkoyaMM

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

Thursday, July 4, 2019

বাংলাদেশ সরকারের গবেষণা করার সহজতম পদ্ধতি

বাংলাদেশ সরকারের গবেষণা  করার সহজতম পদ্ধতি:










বাংলাদেশ Research and Development কাজ হয় না।

কিছু সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীরা গবেষণা করলেও তা বাস্তবায়ন করা হয় না। আবার যা বাস্তবায়ন করা হয় তা সঠিক ভাবে গবেষণা করা হয় না।
যেমন: পলিথিন থেকে গ্যাস এবং তৈল উৎপাদন।
বাংলাদেশে গাড়ি তৈরি ইত্যাদি।


বাংলাদেশ সরকার অল্প টাকায় Research and Development করতে পারে। বাংলাদেশ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের। ছাত্র ছাত্রীদের  বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা করতে বাধ্য করা এবং তা বাস্তবায়ন করা।


আমি জানি বাংলাদেশ সকল সরকারী ও বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় বেশি ভাগ ছাত্র ছাত্রীদের গবেষণা প্রতি আগ্ৰহ নেই। কিন্তু এটাও সত্য যে অল্প সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী গবেষণা প্রতি আগ্ৰহ আছে। গবেষণা জন্য এই অল্প সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী যথেষ্ট কারণ একজন পরিশ্রমী মানুষ দুই বা ততোধিক অপরিশ্রমী মানুষের কাজ করতে সক্ষম।


গবেষণা মূল অর্থ হলো যে কোন সমস্যার সমাধান করা বা নতুন কোন জিনিস আবিষ্কার করা। বাংলাদেশ অনেক সমস্যা আছে সেই সকল সমস্যার সমাধান জন্য গবেষণা করতে ছাত্র ছাত্রীদের উৎসাহ দেওয়া। দক্ষ গবেষকদের (ছাত্র ছাত্রী)প্রয়োজন টাকা দিয়ে উৎসাহিত করা।


এবং তাদের গবেষণায় বাস্তবায়নের অর্থনৈতিক সাহায্য সহযোগিতা করা মাধ্যমে সরকার কোটি কোটি টাকা আয় করতে পারবে। কারণ গবেষণাকৃত বস্তু অল্প টাকায় উৎপাদন এবং বিদেশে বিক্রি করার মাধ্যমে। যা আমেরিকা সহ অন্যান্য উন্নত দেশ করে থাকে।





উন্নত দেশ এবং উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো উন্নয়নশীল  দেশ অন্যের গবেষণা অনুযায়ী কোন কাজ করে। বা অন্য দেশের গবেষণাকৃত বস্তু উপর নির্ভর করে। এবং উন্নয়নশীল দেশ গবেষণাকারী দেশ কে তাদের গবেষণায় জন্য সারা জীবন কোটি কোটি টাকা প্রদান করে থাকে পরোক্ষ্য ভাবে।

আর উন্নত দেশ হলো নিজের গবেষণা অনুযায়ী কোন জিনিস আবিষ্কার করে এবং এই জিনিসটা অন্যান্য দেশের বিক্রয় করে সারা জীবন কোটি কোটি টাকা আয় করে।


যেমন: ওষুধ, অস্ত্র, মোবাইল ফোন, গাড়ী ইত্যাদি।


সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস।

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান'...