Translate

Thursday, May 23, 2019

কুরআনের কথা

কুরআনের কথা:
সূরাঃ হূদ সূরা 
নম্বরঃ ১১ আয়াত ১৫,১৬

পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,

(১৫) যারা শুধু পার্থিব জীবন ও তার সৌন্দর্য কামনা করে, আমি তাদেরকে তাদের কৃতকর্মসমূহ (এর ফল) পৃথিবীতেই পরিপূর্ণরূপে প্রদান করে দিই এবং সেখানে তাদের জন্য কিছুই কম করা হয় না।
(১৬) এরা এমন লোক যে, তাদের জন্য পরকালে জাহান্নাম ছাড়া আর কিছুই নেই, আর তারা যা কিছু করেছে, তা সবই পরকালে নিষ্ফল হবে এবং যা কিছু করে থাকে, তাও নিরর্থক হবে।



প্রতি মানুষ কত টাকা আয় করবে তা  আগে থেকে নির্ধারিত হয়ে আছে।
ধরে আল্লাহ রহিম কে ৫ কোটি টাকা দিবে। রহিম যদি বলে হে আল্লাহ আমাকে তুমি এই দুনিয়ার ও আখেরাতে সমান অর্থ দান করো।


তখন আল্লাহ তাআলা তাকে এই পৃথিবীতে ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা দান করবে। আর ‌বাকি টাকা তাকে, সে যখন মৃত্যু পর আবার জীবিত হবে, তখন তাকে তা দান করবে।


অন্য দিকে যে ব্যক্তি মৃত্যুর পর আবার জীবিত হওয়া কে বিশ্বাস করে না। তখন আল্লাহ তাকে এই দুনিয়ায় তার প্রাপ্য সম্পত্ত দিয়ে দেন। আল্লাহ তাআলা তার জন্য পরকারে জন্য কোন সম্পদ রাখে না।


আবার  কিছু মানুষ আছে তারা বলে হে আল্লাহ আমাদের কে এই পৃথিবীতে অল্প কিছু সম্পদ দেওয়া বাকি সম্পদ তুমি আমাকে প্রকারে দিয়ো। তখন আল্লাহ তাআলা তাকে এই পৃথিবীতে অল্প সম্পদ দেয়। এবং মৃত্যুর পরে সে যখন আবার জীবিত হবে তাকে তাকে তার প্রাপ্য  সম্পত্তি দান করবেন।


এই পৃথিবীতে অনেক বোকা মানুষ বলে হে আল্লাহ আমাকে তুমি যা দেওয়া এই পৃথিবীতে দিয়ে দেওয়া। আর সেই ব্যক্তি  তখন তার প্রাপ্য সম্পত্তি থেকে কিছু দান   করলো।  এই বোকা ব্যক্তি ভুলে যায় প্রাপ্য সম্পত্তি যা আল্লাহ তাআলা আখেরাতের  দিবেন তা এই দুনিয়ায় দশ গুণ।


উদাহরণ: এই ব্যক্তি জন্য আল্লাহর তায়ালার ৫ কোটি টাকা সম্পত্তি নির্ধারিত করেছে । এই ব্যক্তি এই পৃথিবীতে তার প্রাপ্য সম্পত্তি  আল্লাহ তাআলা থেকে চেয়ে নিলো। এই পৃথিবীতে সে ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা আল্লাহ পথে দান করে দিলো।  তখন শুধু তার ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা পরকারে যাবে।  আর এই পৃথিবীতে ব্যবহৃত ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা তা পরকারে যাবে না। সবচেয়ে বলো সমস্যা হলো কোন ব্যক্তি এতো টাকা পরকারে পাওয়ার জন্য আল্লাহর পথে এই পৃথিবীতে দান করে না। এর ফলে তার লোকসান হবে। এই ব্যক্তি বেশি হলে এই পৃথিবীতে  একশত বছর বেঁচে থাকবে। এর মধ্যে  বৃদ্ধ সময় বেঁচে থাকা আর অবোধ শিশু থাকার সমান।



আর পরকালে একজন মানুষ কখনো বৃদ্ধ হবে না। সেখানে তাকে কতো বছর থাকবে সে তার হিসাব কম্পিউটার করতে পারবে না।



ধরেন আপনাকে ৫০০০ কোটি টাকা দিয়ে বলা হলো এই টাকা আপনাকে ১০ দিনে মধ্যে ব্যয় করতে হবে। 
অপরদিকে, আপনাকে ৫০০০ কোটি টাকা দিয়ে বলা হলো এই টাকা আপনি একহাজার বছর মধ্যে ব্যয় করতে হবে।

আপনি কোন শর্তাবলী মেনে নিবেন?

আল্লাহ ইচ্ছা সকল মৃত মানুষ একটি নির্দিষ্ট সময় আবার পুনরায় জীবিত হবে। এই পৃথিবীতে একজন  বিজ্ঞানী  হাজার রোগীর জন্য ওষুধ আবিষ্কার করে। আর আল্লাহ  তাআলা কি একজন মৃত মানুষ কে কবর থেকে উঠানো ওষুধ তৈরি করতে পারবে না ?


আপনি যদি কোন অংকের সূত্র দেখেন তখন আপনি দেখতে পারবেন। প্রায় প্রতিটি অংকের সূত্রের মাঝ খানে একটি = সমান চিহ্ন থাকে। যা দ্বারা বুঝানো হয়েছে দুই দিকে সংখ্যা  সমান হবে। বর্তমানে যদি দুই সূত্রের দুই পাশে সমান দেখাচ্ছে না। এক পাশে অংক করলে পরে দেখা যাবে যে দুই পাশে সমান সংখ্যক সংখ্যা ছিল।


আল্লাহ তাআলার এই কথা কুরআন বলছেন তোমারা দুনিয়ার যা করবে তা অংকের সূত্রের এক পক্ষ, আর সমান চিহ্ন হলো মৃত্যু আর সূত্রের অপর পক্ষ হলো পরকালে এর প্রতিফল অথ্যৎ আল্লাহ তাআলা দুই দিকে সমান করবেন।


"সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস।"


লেখক: যুবাইর মাহমুদ।



আল্লাহ তাআলা কথা (কুরআন) বনাম হুজুরের কথা (ওয়াজ)

আল্লাহ তাআলা কথা (কুরআন) বনাম হুজুরের কথা (ওয়াজ)।



সূরা আল বাকারার ২ নং সূরা আয়াত ৭৭ থেকে ৮০
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর তায়ালার নামে,

৭৯. "সে সব লোকের জন্যে ধ্বংস (অনিবার্য), যারা হাত
দিয়ে কিতাব লেখে নেয়, তারপর (দুনিয়ার সামনে) বলে,
এগুলো হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে (অবতীর্ণ
শরীয়তের বিধান), তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, যেন তা দিয়ে
(দুনিয়ার) কিছু (স্বার্থ) তারা কিনে নিতে পারে; অতপর
তাদের হাত যা কিছু রচনা করেছে তার জন্যে তাদের
ধ্বংস ও দুর্ভোগ, যা কিছু তারা উপার্জন করেছে তার
জন্যেও তাদের দুর্ভোগ।"




ধরেন, আপনার সামনে দুই জন ব্যক্তি আছে তাদের মধ্যে একজন হুজুর। সে আপনার কাছে আল্লাহ তায়ালা কথা বলছে।


আর দ্বিতীয় ব্যক্তি হলো স্বয়ং আল্লাহর তায়ালা নিজেই সরাসরি আপনা সাথে কথা বলছে।


আপনি কোন ব্যক্তির কথা আগে শুনবেন ?

আল্লাহ কথা না, এই হুজুরের কথা, যে বলছে আমার কথা শুনো, কারণ আমি আল্লাহ তাআলার কথা বলছি।


আল্লাহ তাআলা কথা থেকে কি হুজুর কথা দাম বেশি ?


ইউটিউবে মানুষ হুজুর ওয়াজ শুনে ঘন্টা পর ঘন্টা সময় ব্যয় করে কিন্তু আল্লাহ কথা যা কোরআন শরীফ ধারন করেছে এবং আল্লাহ তা’আলা বাণী যা বাংলা ভাষার অনুবাদ করা হয়েছে তা ইউটিউব শুনতে অনেক অনিহা দেখায়।


তাদের দেখে মনে হয় তারা অনেক কিছু শিখছে। আল্লাহ তাআলা বাণী থেকে হুজুরের বাণী শুনতে তারা বেশি মজা পায়।




সূরা আল বাকারার ২ নং সূরা আয়াত ৭৭ থেকে ৮০
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর তায়ালার নামে,

৭৯. "সে সব লোকের জন্যে ধ্বংস (অনিবার্য), যারা হাত
দিয়ে কিতাব লেখে নেয়, তারপর (দুনিয়ার সামনে) বলে,
এগুলো হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে (অবতীর্ণ
শরীয়তের বিধান), তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, যেন তা দিয়ে
(দুনিয়ার) কিছু (স্বার্থ) তারা কিনে নিতে পারে; অতপর
তাদের হাত যা কিছু রচনা করেছে তার জন্যে তাদের
ধ্বংস ও দুর্ভোগ, যা কিছু তারা উপার্জন করেছে তার
জন্যেও তাদের দুর্ভোগ।"







এই পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে। যারা দুই বা ততোধিক ভাষা শুনে বুঝতে পারে। যেমন: ইংরেজি ভাষা, বাংলা ভাষা,  উর্দু ভাষা ইত্যাদি।


বোকা ব্যক্তি বলে আল্লাহ তাআলা আরবি ভাষায় ছাড়া কোন ভাষা বুঝতে পারেন না। গাধা ব্যক্তিরা, এই বিষয়ে কি চিন্তা ভাবনা করে না একজন সাধারণ মানুষ দুই বা ততোধিক ভাষা শুনে, সেই ভাষা বুঝতে পারে।


আর আল্লাহ তাআলা হলেন সর্বোজ্ঞানী। তিনি কি বাংলা ভাষার বুঝতে পারবেন না?


আল্লাহ তাআলা কি এই ব্যক্তি থেকে বেশি জ্ঞান রাখে না? (যে শুধু দুই বা ততোধিক ভাষা বুঝতে পারে)


আমার অনুরোধ ইউটিউব হুজুরের ওয়াজ মাহফিলে শুনার আগে কম পক্ষে একবার সম্পূর্ণ কোরআন শরীফ নিজের মাতৃভাষায় শুনুন। (ইউটিউবে)। YouTube.



তার পর হুজুরদের ওয়াজ শুনতে পারেন। তখন আপনি বুঝতে পারবেন বাংলাদেশের ৯০% হুজুরা কোরআনের সম্পূর্ণ জ্ঞান রাখে না বা কুরআনের বাণী সম্পূর্ণ জানে না।


দয়া করে খেয়াল করেন, আমি আপনাকে কোন বই বা ওয়াজ শুনতে বলছি না। আমি শুধু বলছি আগে আল্লাহ কথা শুনুন নিজের মাতৃভাষায়।




“জ্ঞানের কথা বলার আগে দেখে নেওয়া উচিত, লোকটি গাধা না জ্ঞানী,
কারণ, গাধার কাছে জ্ঞানের কথা বলা, আর তলা বিহীন পাত্রে পানি ঢালার সমান।”




"আল্লাহ তাআলা হলেন' সর্বোজ্ঞানী, আল্লাহ তাআলা সকল জ্ঞানের উৎস।"

আল্লাহ্ কথা নিজের মাতৃভাষায় শুনতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

Saturday, May 11, 2019

Heart Attacked Remedy Naturally without operation /Formula of natural remedies for coronary heart disease.

The formula of natural remedies for coronary heart disease:


Cardiovascular disease is a general name for more than 20 different diseases of the heart and its vessels.

Coronary heart disease is the most common type of heart disease.



The formula of natural remedies for coronary heart disease.

Formula:

Naturally remedies for coronary heart disease=

  1. Ketogenic Diet+ 
  2. Six months  high intensity  Aerobic Exercises+
  3. Drinking Coffee without Sugar+ 
  4. Carni Q  Table.
 5. pranayama. (Breathing Exercises)

i. Bhastrika Pranayama.
ii. Kapalbhati Pranayama.
iii. Anulom Vilom Pranayama.



Healthy dietary formula:
"All kinds of Suger, oil and salt are enemy of you body."




Human body weight loss formula:

  1. The number of calories burned during exercise will vary dependent upon the exercise intensity and duration.
  2. without decreasing caloric intake may not be sufficient to achieve a constant negative energy balance and thus significant weight loss.


In details to be continued in future.....


All credit goes to one God (Allah) because he is the owner of all wisdom.


Writer: Jubair Mahmud.

Thursday, May 9, 2019

মাংসপেশী ব্যথার কারণ

মাংসপেশী ব্যথার কারণ:

The primary cause of this type of soreness is from a sustained টেকসই or prolonged দীর্ঘায়িত isometric contraction. 
During a strong isometric contraction, the tension created by the muscle causes the blood vessels delivering oxygen and fuel to the muscles to collapse. If this contraction is held or prolonged, blood flow to the muscle can be shut down, resulting in a reduction of oxygen delivery. 
As a result the muscles must rely নির্ভর করা on anaerobic pathways for ATP production. মাংসপেশী অক্সিজেন এর পরিবর্তে মাংসপেশীতে এটম এর সাহায্যে ATP উৎপাদন করে। এর ফলে রক্ত ও মাংস পেশীতে এসিডের সৃষ্টি হয়। এই এসিড মাংসপেশী ব্যাথায় কারণ। বয়স্ক মানুষদের   পায়ের হাঁটু এবং কোনি ব্যথার হওয়ার এটি প্রধান কারণ। এই পায়ের হাঁটু এবং কোনিতে অক্সিজেন যায় না তাই এখানে এসিড তেরি হয় এবং ব্যথা হয় । তাই শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম এই ব্যথা থেকে অনেক মুক্তি দিতে পারে।

যত তাড়াতাড়ি আইসোমেট্রিক সংকোচন শেষ হয়ে যায় রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায় যার ফলে এসিড উৎপন্ন মেটাবোলাইটগুলি ফুলে যায় এবং ব্যথা দ্রুত হ্রাস পায়।  অবিলম্বে পেশী ব্যথা একটি উদাহরণ এখানে দেখানো হয়।

 the muscle soreness and damage generally occurs when performing novel or unaccustomed নতুন exercise. However, after you have recovered from the initial soreness, subsequent battles of the exact same exercise yield only minor symptoms.

ব্যায়ামের জন্য বা খেলোয়াড়দের জন্য সুষমা খাবার:

ব্যায়ামের জন্য বা খেলোয়াড়দের জন্য সুষমা খাবার:

carbohydrate loading known to increase muscle glycogen stores prior to competition can improve ones performance.


ব্যায়ামের শেষ হওয়ার সাথে সাথে কার্বহাইড্রেট খাবার খেলে গ্লাইকোজেন সংশ্লেষণ তিন গুণ বৃদ্ধি পায়। তাই ব্যায়াম শেষ হওয়ার সাথে সাথে নয় এবং দুই ঘণ্টার মধ্যে কার্বহাইড্রেট খাবার খাওয়া সবচেয়ে ভালো। ব্যায়ামের এক ঘন্টা পরে কার্বহাইড্রেট খাবার খেলে ইন্সুলিন মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই ব্যায়ামের এক ঘন্টা পরে এবং দুই ঘণ্টার মধ্যে কার্বহাইড্রেট খাবার খাওয়া সবচেয়ে ভালো। একটি গবেষণা দেখা গিয়েছে ব্যায়াম করলে শরীরের ইন্সুলিন বৃদ্ধি পেয়ে থাকে ।
Regarding the precompetition meal,
There are several important guidelines to consider. The meal should be consumed 2-3 hours prior to competition to allow for complete digestion. 
This will reduce the need of the digestive system for blood flow, thus allowing for greater flow to the working muscles. 
এটি রক্ত প্রবাহের জন্য ক্ষতিকারক সিস্টেমের প্রয়োজন হ্রাস করবে, এইভাবে কর্মক্ষেত্রে পেশীগুলিতে অধিক প্রবাহের অনুমতি দেবে।
Also, this will allow time for insulin levels to return to normal after the meal. 
এছাড়াও, এই খাবারের পরে স্বাভাবিক অবস্থায় ইনসুলিনের মাত্রা ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেবে।
ব্যায়ামের শুরু হওয়ার আগেই ইনসুলিন মাত্রায় বেশি থাকলে। গ্লুকোজ থেকে এবং শরীরের চর্বি থেকে ব্যায়ামের সময় শক্তি সরবরাহ করবে। এর ফলে মাংসপেশী থেকে শক্তি উৎপাদন বন্ধ থাকবে এর ফলে মাংসপেশী ক্ষয় হবে না বা মাংসপেশী কমে যাবে না।
Regarding the precompetition meal:
The precompetition meal should be light, between 300 and 500 calories, and be high in carbohydrates and low in fats and fiber that take longer to digest. Additionally, I remind you of other nutritional considerations previously mentioned in this course.
একটি প্রতিযোগিতার পূর্বে পেশী মধ্যে গ্লাইকোজেন সংরক্ষিত করলে এটি resulting in an improvement in performance।
এই কার্বোহাইড্রেট লোডিং হিসাবে পরিচিত হয়।যা 
প্রতিযোগিতায় দুই থেকে তিন ঘণ্টার আগে 300 and 500 calories গ্ৰাম ক্যালোরি জাতির খাবার খাওয়া উচিত। ফ্যাট চর্বি এবং ফাইবার কম খাওয়া উচিত।
প্রতিযোগিতায় অনুমানিক সাত দিন আগে শরীরে থেকে গ্লাইকোজেনর খালি করা উচিত কিটো ডায়েটের মধ্যে।
পেশী গ্লাইকোজেন স্টোরগুলি কম রাখার জন্য তিন দিনের খাবার, চর্বি এবং প্রোটিনের জাতীয় খাবার বেশি খায় এবং কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার কম খেয়ে থাকে। এর ফলে শরীরের গ্লাইকোজেন মাত্রা কমে যায়। তারপর ক্রীড়াবিদ অবশিষ্ট তিন দিনের জন্য একটি অত্যন্ত উচ্চ মাত্রার কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খায়।
এভাবে, একটি সংশোধিত রেজিমেন্ট প্রস্তাবিত হয় যেখানে ক্রীড়াবিদ প্রতিযোগিতার আগে সপ্তাহের মধ্যে তাদের প্রশিক্ষণের তীব্রতা বা ব্যায়ামের সময় হ্রাস করে, এবং প্রতিযোগিতায় আগে মোট ক্যালোরির ৭০% পর্যন্ত তাদের কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার থেকে গ্রহণ করে থাকে।
মাংসপেশী বৃদ্ধি জন্য, ব্যায়ামের সময় যে পরিমাণ মাংসপেশী ছিঁড়ে ফেলছে ঠিক সেই পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত বা তার চেয়ে বেশি প্রোটিন জাতীয় খাবার উচিত এই ছিঁড়ে ফেলা মাংসপেশী গঠন করার জন্য। যতবেশি প্রোটিন জাতীয় খাবারের সাথে ছিঁড়া মাংসপেশী রাসায়নিক সংশ্লেষণের হবে ততবশি মাংসপেশী মোটা হবে বা আয়তনে বৃদ্ধি পাবে এবং প্রয়োজনে মাংসপেশী টিস্যু পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে কারণ আমাদের শরীর মনে করবে এত ওজন উঠানো জন্য আরো মাংসের টিস্যু প্রয়োজন তখন শরীর অতিরিক্ত প্রোটিন জাতীয় খাবার থেকে অতিরিক্ত মাংসপেশী টিস্যু তৈরি করা শুরু করবে এই জন্য আস্তে আস্তে ব্যায়াম সময় ওজন বৃদ্ধি করতে হবে।
এই জন্য ব্যায়াম সময় ওজন বৃদ্ধি করা বন্ধ করে দিলে মাংসপেশী বৃদ্ধি হওয়া বন্ধ হয়ে যায়।
প্রোটিন জাতীয় খাবারের সাথে ছিঁড়া মাংসপেশী রাসায়নিক সংশ্লেষণের সাহায্যে করে টেস্টোস্টেরন হরমোন।
প্রোটিন জাতীয় খাওয়ার দৈনিক প্রায় দ্বিগুণ খাওয়া উচিত। প্রতি কিলোগ্ৰাম শরীরের ওজনের জন্য দৈনিক ১.৬ গ্ৰাম প্রোটিনের জাতীয় খাবার দরকার। নতুন মাংসপেশী গঠন এবং যে মাংসপেশীর টিস্যু ছিয়ে গিয়েছে তা নতুন করে গঠন করা জন্য। এবং দুগ্ধ ও মাংস প্রোটিন সহ সুস্থ খাদ্য মাধ্যমে অর্জন করা যেতে পারে।
প্রয়োজনের বেশি প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে তা প্রস্রাব সাথে বের হয়ে যায়। প্রোটিন জাতীয় খাবার ব্যায়াম শেষ করার সাথে সাথে খাওয়া উচিত এর ফলে মাংসপেশী বেশি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। আর প্রস্রাব সাথে অতিরিক্ত প্রোটিন জাতীয় খাবার বের হয় না যখন ব্যায়াম করার সাথে সাথে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া হয় এবং ব্যায়ামের এক ঘন্টা পরে এবং দুই ঘণ্টার মধ্যে কার্বহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।


এর প্রধান কারণ হলো ব্যায়াম করা পর পরই ইন্সুলিন এবং growth hormone বৃদ্ধি পায়। এর ফলে প্রোটিন জাতীয় খাবার সহজে মাংসপেশী বৃদ্ধি করতে পারে।
Whey and casein protein জাতীয় খাবার খাওয়া সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম শেষ করার এক ঘন্টা মধ্যে।
ব্যায়াম করার এক ঘন্টা মধ্যে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া ফলে ছিঁড়ে যাওয়া মাংসপেশী ঠিক হওয়া এবং নতুন মাংসপেশী বৃদ্ধি হওয়া সম্ভবনা ৩০% বেশি বৃদ্ধি পায়।
In summary, attention to carbohydrate metabolism and stores before, during and after exercise is essential for endurance athletes. 
It is important for endurance athletes to stay hydrated during training sessions and in competition. Individuals wishing to increase muscle mass should combine heavy resistance training with a diet high in protein.
Dehydration:
In physiology, dehydration is a deficit of total body water,[1] with an accompanying disruption of metabolic processes. It occurs when free water loss exceeds free water intake, usually due to exercise, disease, or high environmental temperature. Mild dehydration can also be caused by immersion diuresis, which may increase risk of decompression sickness in divers.
Most people can tolerate a three to four percent decrease in total body water without difficulty or adverse health effects. A five to eight percent decrease can cause fatigue and dizziness. Loss of over ten percent of total body water can cause physical and mental deterioration, accompanied by severe thirst. Death occurs at a loss of between fifteen and twenty-five percent of the body water.[2] Mild dehydration is characterized by thirst and general discomfort and is usually resolved with oral rehydration.
Dehydration can cause hypernatremia (high levels of sodium ions in the blood) and is distinct from hypovolemia (loss of blood volume, particularly blood plasma).
Signs and symptom
The hallmarks of dehydration include thirst and neurological changes such as headaches, general discomfort, loss of appetite, decreased urine volume (unless polyuria is the cause of dehydration), confusion, unexplained tiredness, purple fingernails and seizures. The symptoms of dehydration become increasingly severe with greater total body water loss. A body water loss of 1-2%, considered mild dehydration, is shown to impair cognitive performance.[4] In people over age 50, the body's thirst sensation diminishes and continues diminishing with age. Many senior citizens suffer symptoms of dehydration. Dehydration contributes to morbidity in the elderly especially during conditions that promote insensible free water losses such as hot weather.

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান'...