Translate

Saturday, October 21, 2017

ব্রেন হ‍্যাক বা ব্রেন ওয়াশ।ব্লু হোয়েল গেমস

ব্রেন হ‍্যাক বা ব্রেন ওয়াশ:




কম্পিউটার যেভাবে হ‍্যাক করা যায় ঠিক একই ভাবে মানুষের ব্রেনকে হ‍্যাক করা যায়।
ব্লু হোয়েল গেমস একটি উদাহরণ ব্রেন হ‍্যাক করার । এই গেমটি যে ব‍্যক্তি আবিষ্কার করেছে সে জানে কিভাবে মানুষের ব্রেনকে হ‍্যাক করা যায়।
আপনি যদি জানতে চান কিভাবে মানুষের ব্রেনকে হ‍্যাক করা যায় তাহলে আপনাকে এই লেখাটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে।
প্রথমে আপনাকে জানতে হবে হ‍্যাক আসলে কি? সহজ ভাবে বলতে গেলে হ‍্যাক হল আপনার কোন জিনিস যা আপনার নিযন্ত্রণে থাকে।তা আপনার ইচ্ছা বদলে অন্য ব‍্যক্তি দ্বারা সেই জিনিসটি  নিয়ন্ত্রিত হলে তাকে হ‍্যাক বলে। আর
কম্পিউটার বা অ্যান্ড্রয়েড ফোন হ‍্যাক হল। আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন  তৃতীয় ব‍্যক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হলে তাকে এই জিনিসটি হ‍্যাক হয়েছে এই কথা বলা হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনার ফোন হ‍্যাক হলে হ‍্যাকার তার ইচ্ছা অনুযায়ী আপনার ফোন বা কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণ করবে। তখন আপনার কম্পিউটার বা ফোনে উপর আপনার আর কোন  নিয়ন্ত্রণ থাকবে না।  এই কাজ করা জন‍্য হ‍্যাকারকে  আপনার ফোনের ভিতর তার তৈরি করা ভাইরাস ঢুকিয়ে দিতে হবে। ঠিক একই ভাবে একজন মানুষ অন্য একজন মানুষকে হ‍্যাক করতে পারে।
কিভাবে  মানুষের ব্রেনকে হ‍্যাক করতে হয় তা আমি বলব না কারন  খারাপ মানুষ এই বিদ্যা খারাপ কাজে ব্যবহার করতে  পারে। আমি অবশ্যই চাইব না কোন দুষ্ট মানুষ এই বিদ্যা সম্পর্কে জানুক।







তাই আমি শুধু আপনাদের বলব কিভাবে ব্রেন হ‍্যাক থেকে আপনার ব্রেনকে রক্ষা করতে পারে।
কম্পিউটার হ‍্যাকার সাথে ব্রেন হ‍্যাকারে অন্য তম প্রধান পার্থক্য হল কম্পিউটার হ‍্যাকার  বুঝে হ‍্যাক করে অর্থাৎ সে বুঝে যে সে অন্যের কম্পিউটার বা ফোন হ‍্যাক করছে । কিন্তু ব্রেন হ‍্যাকার মধ্যে এক প্রকার হ‍্যাকার আছে যারা না বুঝে অন্য মানুষের ব্রেনকে হ‍্যাক করে চলেছে। অন্য প্রকার হ‍্যাকার হল তারা জেনে বুঝে মানুষের ব্রেনকে হ‍্যাক করে মজার ব্যাপার হচ্ছে তাদের সংখ্যা অনেক কম তাদের কে আপনি বুদ্ধিমান লোক ও বলতে পারেন।
আসল কথায় আসা যাক। আপনি কিভাবে আপনার ব্রেন কে হ‍্যাক হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।




তাহলে শুনুন আপনি যখন পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে  কোন কিছু পাবে অর্থাৎ হাত দিয়ে যা ধরবেন বা কান দিয়ে যা শুনবেন তা তত খন পর্যন্ত বিশ্বাস করবেন না যতক্ষণ না আপনি এর সত্যটা না জানেন।

উদাহরণ স্বরূপ টেলিভিশন আপনি খবর দেখছেন এবং একজন সংবাদ পাঠক যা বলছে তা আপনি বিশ্বাস করছেন তা হলে সংবাদ পাঠক আপনার ব্রেনকে হ‍্যাক করছে । আপনি যদি তার কথা শোনে সেই কথা সত্য তা যাচাই করার চেষ্টা করে তা হলে আপনি আপনার ব্রেন কে হ‍্যাক হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে পারেন।
এই উদাহরণ বুঝানো জন্য আমি একটি ঘটনা বলছি। একদিন এক শহরে সকালে একজন লোক টেলিভিশন দেখছে হঠাৎ কারেন্ট চলে গেল । কয়েক মিনিট পর কারেন্ট চলে আসলো। তখন এই লোকটি টেলিভিশন দেখল একজন সংবাদ পাঠক বলেন কিছু ক্ষনের  মধ্যে সুনামি  শুরু হতে পারে।  এই কথা শুনে লোকটি ঘর থেকে বের হয়ে গাড়ি চালানো শুরু করল এই ভদ্র লোকটি এক সেকেন্ডের জন্য চিন্তা করল না। সুনামি খবর শুনে অন্য লোকজন কেন বাঁচার চেষ্টা করল না।  কিছু দূর যাওয়ার পর এই লোকটি গাড়িতে থাকা রেডিও চালু করে তখন সুনামি সতর্কতা মূলক কোন খবর ছিল না। এই সময় এই ব‍্যক্তি স্ত্রী তাকে ফোন করে জিজ্ঞাসা করে যে তিনি কোথায়  আছেন। তিনি উওরে বলেন সে সুনামি ভয়ে পালানোর চেষ্টা করছে। তার স্ত্রী তাকে আবার জিজ্ঞাসা করলেন টয়লেট  যাওয়া সময় তাকে টিভি দেখতে দেখেছিল আর টয়লেট থেকে বের হয়ে তাকে না দেখে তার স্ত্রী মনে করছিল হয়ত অফিস থেকে অনেক জরুরী ফোন আসার জন্য তাকে কিছু না বলে বের হয়ে গেছেন ।তার স্ত্রী এই রকম মনে করা কারন হল এই ব‍্যক্তি এই রকম কাজ এর আগে অনেক বার  করেছে অর্থাৎ ঘর থেকে  না বলে বের হয়েছিল।
কিন্তু তার স্ত্রী যখন জানতে পারে যে একটি মুভির কিছু অংশ  দেখে  তা সত‍্য মনে করে পালাতে চেষ্টা করেছে তখন তার স্ত্রী তাকে তালাক দিয়ে চলে যায়। আসলে এই লোকটি কারেন্ট যাওয়ার আগে সংবাদ শুনতে ছিল। আর যখন কারেন্ট  চলে আসে তখন ও টিভিতে সংবাদ চলতে ছিল। কিন্তু দিত্বীয় সংবাদটি ছিল একটি ছবির বিজ্ঞাপন। লোকটি সংবাদটি শুনে এর সত্যটা যাচাই না করে তা বিশ্বাস করে ছিল।এর ফলে সেই ব‍্যক্তি টিভি দ্বারা হ‍্যাক হয়ে ছিল। এই গল্পটা  অনেকেই আগে শোনে থাকতে পারেন কিন্তু এই গল্প থেকে কিছু না শিক্ষা জন্য হয় আপনি অনেক কথা বা কাজ দ্বারা আপনার ব্রেন হ‍্যাক হয়ে চলেছে।
তাই আপনার ব্রেন কে হ‍্যাকারে হাত থেকে বাঁচাতে কিছু শোনে বা দেখে বুঝার আগে সেই জিনিস নিয়ে কিছু সময় চিন্তা করেন এই কথার সত্যটা নিয়ে এবং আপনার ব্রেন কে দাড়িপাল্লায় হিসাবে ব্যবহার করেন কোন কিছু প্রথম বার দেখলে বা শোনে থাকলে।
কোন কথা যা আপনি শুনেছে বা কোন জিনিস যা আপনি দেখেছেন তা  ভাল না খারাপ তা বিচার করা জন্য আপনাকে দাড়িপাল্লায় মত দুই দিকে সমান থাকতে হবে ।তা না হলে যে কেউ আপনাকে হ‍্যাক করতে পারবে।আর যদি একজন দুষ্ট মানুষ দ্বারা আপনি হ‍্যাক হয়ে যান তখন সৃষ্টিকর্তা ও আপনাকে বাঁচাবে না। কিন্তু যদি আপনি একজন ভালো মানুষ দ্বারা আপনার ব্রেন হ‍্যাক হয় তখন আপনার জীবন অনেক সুন্দর হবে ।
আপনি হয়ত এই উক্তি শুনে থাকবেন, “সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ,,

লেখক: যুবাইর মাহমুদ ।

My YouTube channel:

http://www.youtube.com/c/WisdomofWords





Friday, October 20, 2017

জেলের ভিতর শিল্প কারখানা স্থাপন:

জেলের ভিতর শিল্প কারখানা স্থাপন:

আমাদের দেশে আয়তনের তুলনায় লোকসংখ্যা অনেক বেশি। যারা অপরাধ করে তাদের কে জেল খানা রাখা হয় যেন অপরাধী সংশোধিত হয়ে দেশের উপকারে আসে। সরকার যদি চায় সেই সব অপরাধীদের জেল খানায় থাকা অবস্থায় দেশের উপকারে লাগাতে পারবে। তা কিভাবে সম্ভব তা জানতে হলে আপনাকে এই লেখাটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে।



কল্পনা করেন সরকার জেল খানায় ভিতর বিভিন্ন শিল্প কারখানা স্থাপন করেছে এবং জেল খানার থাকা অপরাধীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে। জেলখানায় ভিতরে থাকা শিল্প কারখানা পরিচালনা ও কর্মী হিসাবে নিয়োগ দিতে পারে। এখন আপনি বলবেন এতে দেশ ও সরকারের লাভ কি? উত্তরে আমি বলব শিল্প প্রতিষ্ঠান জেলখানায় ভিতরে স্থাপনের ফলে দেশ , সরকার ও জেলা খানার বাহিরে থাকা নিরীহ পরিবার যাদের  একমাত্র উপার্জনক্ষম মানুষটি জেলে ভিতর রয়েছে।
যারা জেলখানায় থাকে তারা সারাদিন অনেক সময় নষ্ট করে বা তারা জেল খানায় যে সকল কাজ করে তা দেশের জন্য অনেক লোকসানের।

 যারা জেল খানায় থাকে তাঁদের  দিয়ে আট বা নয় ঘন্টা কাজ করানো যাবে। এবং তাদের উপার্জিত টাকা তাদের পরিবার কে দিলে অপরাধীদের পরিবার অনেক উপকারে  আসবে।  জেলখানায় ভিতরে থাকা অপরাধীর যে বেতন পাবে তার কিছু অংশ সরকার তার নিজ কাছে রাখবে আমানত হিসাবে যখন যে কোন অপরাধী তার অপরাধের শাস্তি ভোগ করে জেল থেকে বের হবে তখন তার কাছে অনেক টাকা থাকবে জীবনকে সুন্দর ভাবে সাজানোর জন্য । বর্তমানে যখন অপরাধী তার শাস্তি ভোগ করে জেল থেকে বের হয় তখন তার কাছে কোন টাকা থাকেনা। তাই সে আবার আগের পথে চলতে শুরু করে। কিন্তু যখন তার কাছে টাকা থাকবে তখন সে আর আগের পথে যাবেনা। কারণ হল সে ভালো কাজ করার যে আনন্দ তা সে জেল খানায় ভিতর পেয়ে যাবে।

 মানুষ যখন কোন ভাল কাজ করে তা সেই ব‍্যক্তির অভ‍্যাসে পরিনত হয়।আর কোন জিনিসের অভ‍্যাস একজন মানুষ কে ভাল বা খারাপ বানাতে পারে তা নির্ভর করে অভ্যাসটি ভাল না খারাপ।

সরকার জেলখানায় ভিতর যে শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করবে তা অবশ্যই লাভবান হবে ঈশ্বরের দয়ায় কারন সেই শিল্প প্রতিষ্ঠান লাভের অংশ অনেক গরীব পরিবারের খাবার যোগাবে। জেলে ভিতর যারা থাকবে তাদের অনেক টাকার প্রয়োজন হয় ভালো আইনজীবির জন্য ও তাদের পরিবারের চালানো জন্য।

দেশের অনেক টাকা বেঁচে যাবে এবং অনেক টাকা লাভ হবে। জেলখানায় ভিতর যে খরচ তা জেলখানায় ভিতরে থাকা শিল্প কারখানা থেকে আসবে এবং জেলের ভিতর থাকা মানুষের উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে দেশ অনেক বেশি লাভবান হবে।

একজন জ্ঞানী মানুষ বলেছেন যে, “একজন মানুষের উপার্জন ক্ষমতা যদি এক লক্ষ টাকার হয় তা সেই মানুষটি যদি ৯০ হাজার টাকা উপার্জন করে তা হলে তার প্রতি মাসে  ১০ হাজার টাকা লোকসান হচ্ছে,,

ঠিক একই ভাবে এই দেশের যোগ্যতা আসে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ হওয়ার। বাংলাদেশ বর্তমান যে অবস্থা আছে তা অনেক ভাল অবস্থায় কিন্তু বাংলাদেশের  যে যোগ্যতা সে অনুযায়ী এই দেশ অনেক পিছনে আছে।

লেখক : যুবাইর মাহমুদ।

Friday, October 13, 2017

Kingdom of One GOD




Title :Kingdom of One GOD/
Golden Age
Sub Title:How to Shall run kingdom of One GOD?


  • The BOOK ,Coming Soon.
  • "Kaapo, Aryan,আরিয়ান
  •  kingdom of One GOD"
  •  "God's bravest man"
  •  Holy  "Ark Of The Covenant"
  • One Non- Fiction, an Other Fiction Books.



 I have been writing an Ebook about kingdom of One God.

"KINGDOM OF ONE GOD IN THE WORLD."

All religious people will be treated Equally. But !
?????????????????????????????????????

                                   Writer: Jubair Mahmud.





Sunday, October 1, 2017

ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ


ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ:





 যদি বাংলাদেশ ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় হয়। তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতি ভাবে কিভাবে লাভবান হবে তা জানতে হলে আমার  লেখাটি আপনাকে  সম্পূর্ণ পড়তে হবে ।
আপনি একবার কল্পনা করে দেখেন
বি এফ ডি সি ভিতরে একটি 15 তলা বিশিষ্ট একটি ফিল্মের বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে ছাত্র ও ছাত্রীদের কিভাবে  ফিল্ম বানাতে হবে তা শিখানো হয়। আপনি এখন বলবেন এর ফলে দেশ কিভাবে লাভবান হবে। তা জানতে হলে আপনাকে লেখাতই সম্পূর্ণ পড়তে হবে।
১. বাংলাদেশ ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় এক একটি তলা ফিল্মের এক একটি কলাকৌশল সম্পর্কে  এই বিষয়ে
বিশেষজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা শিক্ষা প্রদান করা হবে। উদাহরণ স্বরূপ  দ্বিতীয় তলা মঞ্চ নাটকের ব্যবস্থা থাকবে । সকল ক্লাসের ছাত্ররা চার বছর ধরে অভিনয় কে দুই ভাবে শিখবে।
প্রথমত বই থেকে দ্বিতীয়ত মঞ্চ নাটকে বাস্তব অভিজ্ঞতা মাধ্যমে।
তৃতীয় তলায় ফিল্ম  এডিটিং এর কাজ শিখানো হবে। এবং VFX কাজ শিখানো হবে। চতুর্থ তলা ক্যামেরা চালানো শিখানো হবে। পঞ্চম তলা ফিল্ম স্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখতে হয় এবং কিভাবে নতুন গল্প লিখতে হয় তা শিখানো হবে। ষষ্ঠ তলা   কুং ফু ও মার্শাল আর্ট শিখানো হবে। সপ্তম তলার বিভিন্ন ধরনের নাচ শিখানো হবে। অষ্টম তলায় জিম হবে। নবম তলা দেশের আইন এবং অভিনয় শিল্প সাথে যারা জড়িত তারা কিভাবে অর্থনৈতিক ভাবে অনেক বেশি স্বাবলম্বনই হতে পারে তা শিক্ষাদান করা হবে।দশম তলায় গান। একটি ফিল্মটি কিভাবে বিদেশ থেকে কোটি টাকা  আয় করে দেশের অর্থনীতি উন্নয়নের ভূমিকা রাখতে পারে  তা শিক্ষা এবং এই বিষয়ে গবেষণা  করানো হবে।
ফিল্ম একটি শিল্প। বাংলাদেশ বস্ত্র শিল্প যেভাবে প্রতি বছর দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । ঠিক একই ভাবে ফিল্ম শিল্প দেশের অর্থনীতি  উন্নয়নের অনেক বেশি ভূমিকা রাখবে। ফিল্ম শিল্প শুধু একটি দেশকে অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী করে না একই সাথে দেশের নাম এবং মাতৃভাষা কে বিশ্ব দরবারে সম্মানের সাথে তুলে ধরে।
ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ও ছাএীরা যখন ফাইনাল পরীক্ষার আগে তারা একটি ফিল্ম বানাবে।এতে করে তাদের শিক্ষার বাস্তব  ব্যবহার চর্চা করার সুযোগ পাবে। এর ফলে প্রতিভাবান অনেক ছেলে মেয়ে বের হয়ে আসবে।
বিশ্বে যে সকল দেশ ফিল্ম শিল্পকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করে থাকে তারা ফিল্ম শিক্ষাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে।  কিন্তু বাংলাদেশ ফিল্ম শিক্ষা নাই। তাই বাংলাদেশ ফিল্ম অনেক দিক  দিয়ে পিছিয়ে রয়েছে।
 বাংলাদেশে ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় একটি আম গাছের মত উপকারে আসবে  অর্থাৎ আপনি যদি একবার একটি আম গাছের লাগান এর ফলে হয়ত আপনি প্রথম কয়েক বছর পাবেন না কিন্তু যখন একবার আমার গাছে ফল দেয়া শুরু করবে এরপর থেকে আপনাকে আর গাছ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না । কিন্তু বাংলাদেশের বস্ত্র শিল্প হল 🍚 ধান গাছের মতো প্রতিটি দিন বা মাস কিংবা প্রতি বছরের চিন্তা থাকতে হয় ফসল নিয়ে।
তাই বাংলাদেশের ফিল্মে উন্নত করা জন্য ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় কোন বিকল্প নেই।
ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় মান বৃদ্ধি জন্য  প্রথম কয়েক বছর বিদেশ থেকে শিক্ষক আনতে হতে পারে। কিন্তু একবার বাংলাদেশ ছাত্র ও ছাত্রীরা বাংলাদেশ ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক    ডিগ্রী অর্জন করে পরে বাংলাদেশ ফিল্ম   বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের  ফিল্ম শিক্ষাতে পারবে। বাংলাদেশ দেশের ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার  সুফল গুলো হল। একটি ভালো ফিল্ম তৈরির খরচ অনেক কমে যাবে কারন একটি ফিল্ম তৈরি করতে আধুনিক কলাকৌশল সম্পর্কে জানে এই রকম লোক ভবিষ্যতে বিদেশ থেকে আনতে হবে না এর ফলে দেশের টাকা দেশেই থাকবে।অনেক লোকের কর্মসংস্থান সুযোগ সৃষ্টি হবে।কম খরচে সবচেয়ে ভালো ছবি তৈরি করে বিদেশ থেকে অনেক বেশি অর্থ আয় করা সম্ভব।

 লেখক: যুবাইর মাহমুদ তালুকদার।

জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান'...