Translate

পৃষ্ঠা ২১

একনিষ্ঠ মতাদর্শই রয়েছে; আর সে কখনো মোশরেকদের
অন্তর্ভুক্ত ছিলো না।

১৩৬. তোমরা বলো, আমরা তো আল্লাহর ওপর ঈমান
এনেছি এবং ঈমান এনেছি আল্লাহ তায়ালা আমাদের
কাছে যা কিছু নাযিল করেছেন তার ওপর, (আমাদের
আগে) ইবরাহীম, ইসমাঈল ইসহাক, ইয়াকুব ও তাদের
(পরবর্তীসন্তানদের ওপর যা কিছু নাযিল করা হয়েছে।
তাও (আমরা মানি, তাছাড়া), মূসা, ঈসা সহ সব নবীকে
তাদের মালিকের পক্ষ থেকে যা কিছু দেয়া হয়েছে তার
ওপরও আমরা ঈমান , এদের
এনেছিআমরা কারো।
মধ্যেই কোনো তারতম্য করি না, আমরা তো হচ্ছি
আল্লাহরই অনুগত (বান্দা)।

১৩৭. আর এরা যদি তোমাদের মতোই আল্লাহর ওপর
ঈমান আনতো তাহলে তারাও সঠিক পথ পেতো, তারা
যদি (সে পথ থেকে) ফিরে আসে তাহলে তারা অবশ্যই
(উপদলীয়) অনৈক্যের মাঝে পড়ে যাবে, আল্লাহ
তায়ালাই তোমার জন্যে যথেষ্ট (প্রমানিত) হবেন, তিনিই
শোনেন, তিনিই জানেন।

১৩৮. (হে নবী, তাদের তুমি) বলো, আসল রং হচ্ছে
| আল্লাহ তায়ালারই, এমন কে আছে যার রং তার রঙের
চেয়ে উৎকৃষ্ট হতে পারে। (আমরা যোষণা করছি,আমরা
তারই এবাদাত করি।

১৩৯. (হে নবী,) তুমি তাদের বলো, তোমরা কি স্বয়ং
| আল্লাহ তায়ালার ব্যাপারেই আমাদের সাথে বিতর্কে লিপ্ত
| হতে চাও? অথচ তিনি (যেমন) আমাদের মালিক,
(তেমনি) তিনি তোমাদেরও মালিক, আমাদের কাজ
| আমাদের জন্যে আর তোমাদের কাজ তোমাদের জন্যে,
| আমরা সবাই তার আনুগত্যের ব্যাপারে নিষ্ঠাবান।

১৪০. অথবা তোমরা কি একথা বলতে চাও যে।
ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব ও তাদের
বংশধররা সবাই ছিলো ইহুদী কিংবা খৃস্টানঃ (হে নবী)
তুমি বলে দাও, এ ব্যাপারে তোমরা বেশী জানো না
আল্লাহ তায়ালা বেশী জানেন? যদি কোনো ব্যক্তি তার
কাছে মজুদ আল্লাহর কাছ থেকে (আগত) সাক্ষ্য প্রমাণ
গোপন করে, তাহলে তার চেয়ে বড়ো যালেম আর কে
হতে পারে। আল্লাহ তায়ালা তোমাদের কাজকর্মের
ব্যাপারে মোটেই গাফেল নন।

১৪১. এরাও ছিলো এক (ধরনের) সম্প্রদায়, যারা (আজ)
গত হয়ে গেছে, তারা যা করে গেছে তা তাদের জন্যে,
আর তোমাদের কর্মফল হবে তোমাদের জন্যে, তারা যা
কিছু করছিলো সে ব্যাপারে তোমাদের কিছু জিজ্ঞেস করা।
হবে না।

No comments:

জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান'...