Translate

Friday, January 24, 2020

আমার লেখা উপন্যাস "মস্তান"

একটি রোমে একটি বৃদ্ধ বিছানায় শুয়ে আছে। রাত একটি চোর আসল এমন বৃদ্ধের মুখের উপর বালিশ দিয়ে চাপ দিলো। বৃদ্ধ শ্বাস নেওয়ার জন্য দুই পা উপর নিচে করতে লাগলো। এবং বৃদ্ধ তার হাত দিয়ে  চোরকে সাহায্য করতে তার মৃত্যু সুন্দর ভাবে হওয়ার জন্য।
 আট ঘণ্টা আগে,
এই দিনে এই বৃদ্ধটি তার বাড়ি সামনে একটি মাঠে বসে তার বাড়ি দিকে তাকিয়ে তার কর্মচারী রহিম কে ডাক দিলো
রহিম….
রহিম ঘর থেকে দৌড়ে বের হলো, তার হাতে একটি পানি গ্ৰাস।
বৃদ্ধ লোকটি রহিমকে বলো।
একটি চোর  আসার কথা ছিল। সেই চোরের নাম মস্তান চোর।
মস্তান চোর সে তার নাম নিজেই রেখেছে। মস্তান চোর যখন ছোট ছিল তার বাবা তাকে মেরে মেরে স্কুল নিয়ে যেত।
একদিন তার প্রধান শিক্ষক ক্লাসে এসে সকল জিজ্ঞাসা করল, তুমি বড়ো হয়ে কি হবা। এই শ্রেণীর কক্ষে একটি মোটা ছেলে ছিল সে দাঁড়িয়ে বলো আমি বড় হলে ডাক্তার হব। শিক্ষক জিজ্ঞাসা করল কে তুমি ডাক্তার হতে চাওয়া।
ছেলেটি উওর বলো, আমি আরো বেশি খাবার খাওয়া জন্য ডাক্তার হতে চাই। আমি অনেক কিছু খেতে চাই। কিন্তু বাবা যখন তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল তখন ডাক্তার তাকে বলে এভাবে ফ্রাস ফুট খেয়ে আমি আর বাঁচবো না। তাই আমি ডাক্তার হলে আর আমাকে ডাক্তার কাছে যেতে হবে না। আর সে ইচ্ছা মতো পছন্দ মতো খাবার খেতে পারবে।
মোটা ছেলেটি কথা শুনে সকল ছাত্র হা হা করলো।
প্রধান শিক্ষক মাস্তান কে জিজ্ঞাসা করল তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও।
মুস্তায়িন‌ বলো, আমি বড় হয়ে মাস্তান হতে চাই।
ক্লাস সকল ছাত্র হা হা করতে করতে কিছু ছাত্র মাটিতে পড়ে গেল।

শিক্ষক জিজ্ঞাসা করল, তুমি কেন। মাস্তান হতে চাও।
মুস্তায়িন বলো সংবাই মাস্তান কে ভয় পায় সে যদি মাস্তান হতে পারে তাহলে তার বাবা তাকে ভয় পাবে। এবং তাকে আর লেখা পড়া করতে হবে না।
এই দিন থেকে ক্লাসে সকল ছাত্র তাকে মাস্তান বলে থাকতে।
আর মুস্তায়িন। মাস্তান না শোনে তার মন আনন্দে ভরে উঠল।

বৃদ্ধ লোকটি দূর একজন ব্যক্তি কে তার কাছে আসতে দেখছে।
বৃদ্ধ তার চছমা তা তেবিল থেকে তুলে তার চোখে পড়লো। বৃদ্ধ চোখের সামনে আসতে আসতে একটি কাল, খাট ,কোঁকড়ানো চুল, নাক বোতাম, চোখ গুলো বড় বড় লাল, পড়েন কাপড় লাল লুঙ্গি, লাল শার্ট, একটি লোক আস্তে দেখল। বৃদ্ধ পাছে থাকা বৃদ্ধের কর্মচারী রহিম কাকা‌ ঘরে ভিতরে দৌড়ে ধুঁকে গেল। যেমন করে একটি কুকুর লেলিয়ে দেয়া মানুষ যেমন করে দৌড় ঠিক তেমন করে। বৃদ্ধ কুকুর টি ঘরে ঘরে করতে লাগলো।
বৃদ্ধ তার কুকুর নাম ধরে ডাকে এবং কুকুর বৃদ্ধটি তাকিয়ে চুপ হয়। কুকুর টি ঘাড় যখন এই মস্তান দিকে যায় তখন মস্তান দেখে কুকুর টি ঘরে ঘরে বৃদ্ধি করে দেয়।

আকাশ মেঘে গর্জন,
মস্তান বৃদ্ধটি কাছে এসে বলো, স্যার আপনার টাকা পেয়েছি, আপনি যদি
ছবি টা দিতেন তাহলে। আমি আমার কাজটি করে তাড়াতাড়ি বাড়ি যেতে পারবো। কারণ আমি মেঘের আওয়াজ শুনে অনেক ভয় পাই । কখন একটি। গজব আমার উপর পড়ে। বৃদ্ধ তার কথা শুনে চেয়ার ছেড়ে দাঁড়িয়ে তার বাড়ি ভিতরে হাঁটতে শুরু করল। বাড়ি প্রধান দরজা দিকে এসে পিছন ফেলে তাকিয়ে দেখে। মস্তান তার চেয়ার সামনে দাঁড়িয়ে আসে। মেঘের আওয়াজ ও অন্ধকার ও মস্তানি চেহারা আকৃতি দেখে কাল বিড়াল টি ভয় পেয়ে গেল।
বৃদ্ধ মাথা নাড়ল মস্তান  বাড়ি ভিতরে ঢুকার জন্য হাঁটতে শুরু করল।
মস্তান যখন বাড়ি ভিতরে ঢুকলো। বাড়িতে বিদ্যুৎ লাইট টুপ করে বন্ধ হয়ে সম্পূর্ণ বাড়ি অন্ধকার হয়ে গেল।

বৃদ্ধ কর্মচারী রহিম কাকা একটি মোমবাতি জ্বালিয়ে বৃদ্ধের সামনে রাখলো। বৃদ্ধ তার ঘরে ভিতরে হেঙ্গিল চেয়ার বসে রহিম কে বলো জেনেরেটার কি হয়েছে।
তখন রহিম কাকা বলো আপনি তো বলেছেন। জেনেরাটটি নষ্ট হয়ে গেছে।
রহিম কাকা এক ফুটল মদ এবং একটি গ্ৰাস নিয়ে ঘরের ভিতর থেকে বৃদ্ধ কাছে এলো বৃদ্ধ বললো আর একটি গ্ৰাস আনো।
বৃদ্ধ লোকটি মস্তান কে বলো বসো, মস্তান বৃদ্ধ মানে মাটিতে বসলো,
বৃদ্ধা মস্তানকে বলো এর আগে এমন কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে কি?
মস্তান বৃদ্ধা সামনে থাকা একটি পত্রিকা পাতা পড়ছে। বৃদ্ধা আরো একটুও জুড়ে বলো এমন কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে কি?
তখন বাহিরের মেঘের আওয়াজ‌ দিয়ে বৃষ্টি হওয়া শুরু হলো।
মস্তান তার সামনে থাকা একটি পত্রিকা তুলে বৃদ্ধার সামনে দিলো। বৃদ্ধা পড়তে শুরু করো, এক ছেলে তার বাবাকে হত্যা করছে।

No comments:

জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান'...