Translate

Friday, September 29, 2017

দুর্নীতি বাজ হুজুর ।

দুর্নীতি বাজ হুজুর :




 একজন মাদ্রাসার ছাত্ররে  সত্য ঘটনা।

সে যখন ক্লাস ফোর পাশ করে। তার পর সে একটি নতুন হাফেজি(যে মাদ্রাসা কুরআন শরীফ মুখস্থ করানো হয়)   মাদ্রাসার ভর্তি হয়। ছাত্রটি মনের অজান্তেই গভীর ইচ্ছা পোষণ করে সে আল্লাহর কুরআন মুখস্ত করবে। ছাত্রটি তার বাসার সাথে    নতুন একটি হাফেজি মাদ্রাসা ভর্তি হয়। একদিন  সে একজন মানুষ কাছ থেকে শুনেছিল যে ,সে যদি  হাফেজ হতে চায় তাহলে তাকে তার বাবা-মা থেকে  অনেক দূরে একটি হাফেজি মাদ্রাসা পড়তে হবে। তখন ছাত্রটি  তার বাবাকে বলল যে বাবা আমি দূরের মাদ্রাসা ভর্তি হতে চাই ।আমি যদি দূরের মাদ্রাসা ভর্তি হই তাহলে আমি হাফেজ হতে পারব। বাবা তার ছেলে কে জানত , বাবা তার ছেলেকে বলল যে তুমি তোমার বাড়ির নিকট মাদ্রাসা থেকে হাফেজ হতে পারবে। কিন্তু ছেলে তার বাবাকে নানা ভাবে বোঝাতে চেষ্টা করে ।বাবা তার ছেলেকে অনেক ভালোবাসাত তাই তার ছেলেকে দূরের একটি মাদ্রাসা ভর্তি করাতে চায়নি কিন্তু এক পর্যায়ে বাবা তার অনুরোধ রাখে ।

ছেলেটি যখন প্রথম বার দূরের একটি মাদ্রাসা গেল তখন সে সারাক্ষন কুরআন পড়তে থাকত এই আশায় যে সে হাফেজ হতে পারবে এমনকি সেই ছেলেটি আশরের নামাজের পর যখন ছাত্ররা মাঠে খেলতে যেত তখন পাগল ছাত্রটি কুরআন  শরীফ পড়িত।
ছাত্রটি দূরের মাদ্রাসা যাওয়ার আগের একটি ঘটনা শুনলে আপনি এই ছাত্রের পাগলামির একটি নমুনা বুঝতে পারবেন।  একদিন ছাত্রটি যখন আসরের নামাজের পর  মাঠে খেলতে ছিল। তখন একটি বল মাঠের সাথে থাকা একটি নোংরা পুকুরে পড়ে গেল । মাঠে উপস্থিত থাকা  খেলোয়াড়রা তাকে বলল যে তুমি যদি ওই নোংরা পানি থেকে বল তুলে আনতে পারো তাহলে তুমি হাফেজ হতে পারবে। তখন ছেলেটি হাফেজ হওয়ার আশায় নোংরা পানিতে নেমে গেল  বলটি উঠানোর জন্য। ছেলেটি  যেহেতু সাঁতার পারত না সেহেতু ছেলেটি নোংরা পানিতে নেমে ভয় পেয়ে গেল। এখন আপনি বলতে পারেন ছেলেটি পুকুরে ডুবল    না কেন। আরে ভাই নোংরা পুকুরে ময়লা জমে পুকুরের গভীরতা কমে যায় তাই ছেলেটি ডুবেনি। এখন চলেন আগে গল্পটিতে ফিরে যাই। ছাত্রটি যখন তার দূরের মাদ্রাসা পড়তে  গিয়ে ছিল  তখন ছেলেটি আরো অনেক পাগলামি করে ছিল। একজন মানুষ তাকে বলছিল যে হুজুরের হাতে মার খেয়ে অনেক মানুষ হাফেজ হয়েছে ।তাই যখন হুজুর তাকে মারত তখন সে এই ভেবে খুশি হত যে সে হাফেজ হতে পারবে।তাই ছেলেটি মার খেয়ে হাসত এই কথা ভেবে যে সে হাফেজ হতে পারবে। সত্য কথা হল যে সে ব্যথা পেত। কি পরিমান সে মার খেয়েছে তা বোঝার জন্য বলছি। তার হাতে একটি নির্দিষ্ট স্থানে মার খেয়ে রক্ত জমাট হয়ে সেই নির্দিষ্ট স্থানটি শক্ত হয়ে ছিল তা সে হাত দিয়ে কাটা চামড়া তুলতে পারত। সে ভাবত যে মাথার পিছনে কাটা দাগ থাকলে সে হাফেজ হতে পারবে।  তার এই রকম মনে করার কারণ হলো অনেক হাফেজ সাহেবের মাথার পিছনে কাটা দাগ দেখে ছিল।তাই সে তার মাথা পিছনে কাটার জন্য চেষ্টা করত। যেহেতু ছেলেটি ভীত প্রকৃতির ছিল  সেহেতু সে তার মাথা  পিছনে কাটতে  সফল হয়নি। এই মাদ্রাসা বিভিন্ন সংস্থা থেকে  আথিক  সহায়তা পেয়ে থাকত। সেই অর্থ দিয়ে  মাদ্রাসা ছাত্রদের   শীতের পোশাক এবং ভাল খাবার ব্যবস্থাপনা করা বড় হুজুরের দায়িত্ব ছিল। মাদ্রাসার ফান্ডে ভালো পরিমাণ টাকা জমা করা হয় কিন্তু জবাবদিহিটা অভাবে সেই টাকা গরিব ছাত্রদের কাছে পরোক্ষ ভাবেও যেত না। একদিন ঐ বোকা ছাত্রটি দেখল যে মাদ্রাসার ছাত্রদের কে হুজুররা শিখিয়ে দিচ্ছে যে তারা যেন মিথ্যা কথা বলে ,আপনি এখন বলবেন কি রকম মিথ্যা কথা হুজুররা ছাত্রদের  শিখিয়ে দিয়ে ছিল?
 তাহলে শুনুন , হুজুররা ছাত্রদের কি ধরনের মিথ্যা কথা শিখিয়ে দিয়ে হয়ে ছিল। কয়েক জন অতিথি মাদ্রাসা দেখতে আসবে তারা যদি জিজ্ঞাসা করে যে তোমার বাবা কি জীবন আছে?  তখন ছাত্ররা সকলে বলবে যে তাদের বাবা মারা গেছে। কিন্তু সত্য হল যে তাদের মধ্যে কিছু ছাত্রের বাবা জীবিত ছিল। অতিথি যদি জিজ্ঞাসা করে যে তোমাদেরকে কি খাবার দেয়া হয়।তখন  ছাত্রদের   বলতে হবে যে তাদের কে  অনেক ভালো খাবার দেয়া হয় একটি মিথ্যা খাবারে তালিকা ছাত্রদেরকে মুখস্থ করানো হয়েছিল। কিন্তু সত্য কথা হল যে সেই খাবার তালিকার সাথে বাস্তব খাবারের তালিকা কোন মিল ছিল না। বোকা ছাত্রটি একটি খারাপ অভ্যাস ছিল যে সে মিথ্যা কথা বলতে পারতো না।
কিছুদিন পর হঠাৎ করে অতিথিগণ  মাদ্রাসা উপস্থিত    হল। তখন বোকা ছাত্রটি ঘুমাচ্ছিল। আপনাদের হয়ত জানেন না  মাদ্রাসা ছাত্ররা অনেক সকালে ঘুম থেকে উঠতে হয় ।তাই তাদেরকে  দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় ঘুমানোর জন্য দেয়া হয়। দিনটা ছিল শীতকাল একজন অতিথি বোকা ছেলেটিকে বলল তুমি শীতে কাঁপছে কেন। ছেলেটি উত্তর দেয়ার আগেই অতিথি আবার বলে উঠলো যে তোমাকে কি শীতের কাপড় দেয়া হয়নি। ছেলেটি উত্তর দিল না শীতের কাপড় দেয়া হয়নি। ছেলেটি মনের অজান্তেই সত্য কথা অতিথিকে বলে ফেলল।
প্রতিদিন  রাতেই এশার নামাজের পর ঐ মাদ্রাসা একটি নিয়ম ছিল যে ছাত্রদের মধ্য থেকে কয়েক জন ছাত্র  দাড়িয়ে সুরা মুলক মুখস্থ তেলোয়াত  করবে। কয়েক জন‍্য  ছাত্র মধ্যে ঐ বোকা ছাত্রটি ও ছিল। ঐ বোকা ছাত্রটি ছিল তোতলা তাই তেলোয়াত করার সময় তোতলা তো।
যেদিন অতিথিরা এসেছিল সেদিন রাতে এই বোকা ছেলেটি সুরা মুলক তেলাওয়াত করেছিল তখন ওই মাদ্রাসার বড় হুজুর তাকে কুরআন তেলাওয়াত থামিয়ে তার মতো করে তোতলামি অভিনয় করে তাকে তিরস্কার করলো  এবং তারপর যে হাফেজ সাহেব তার মুখস্ত পড়া ধারতেন তাকে এই মাদ্রাসার  বড় হুজুর নির্দেশ দিলেন যে সেই তোতলা ছাত্রটি মুখস্থ করা   পড়া আর যেন    না নেওয়া হয়। বোকা ছাত্রটি সেই ঘটনা পর যখন সে ঘুমাতে গেল তখন তার আর ঘুম আসছিল না । ছাত্রটি সারা রাত ধরে কেঁদে বালিশ ভিজিয়ে ফেলল। পরের দিন বোকা ছাত্রটি যখন পড়া মুখস্থ করে  হুজুরের কাছে পড়া দিতে গেল।  তখন হুজুর  তার পড়া ধরো না। বোকা ছাএটি হুজুর কে অনুরোধ করলো। হুজুর তার কোন অনুরোধ রাখেনই। তারপর ছাত্রটি মাদ্রাসা   থেকে চলে গেল।


লেখক:যুবাইর মাহমুদ তালুকদার ।




Friday, September 15, 2017

The sun will rise in the west. সূর্য পশ্চিম দিক দিয়ে উঠবে।



The sun will rise in The West:



Once you see that one day, wake up in the morning and see that the sun will rise from the west, you will be surprised how it is possible that today I will prove to you the scientific way that I can not tell when the sun will rise towards the west, but the sun will rise west. The eternal truth, if you complete my writing, you will agree with my words.
First of all, you have a good idea about compass, let's know what is the compass?
According to Wikipedia,



Compass "Compass" is the main instrument or instrument used in navigation or navigation, which is guided by the magnetic bar as the frame indicator. Four fundamental aspects are mentioned in the compass, north, south, east and west. The angle is expressed as 0 (zero) in the north, 90 in the east, 180 in the south and 270 degrees in the west.



And secondly you have to know, the magnetic field of the Earth. . Simply put, the earth's magnetic power from the north to the south below the earth. When we hold the compass, an arrow on the compass faces the north, and the other arrow sign points south. Whether you hold the compass or not, it will be north and south. If you change the direction then the compass will change it and the direction, but the compass will never show the north side towards the south.

 If ever the world's magnetic field changes. Simply put, the compass will show the North poles to the south and the South Pole as the North Pole when the compass hits the compass. It will not be wrong in compass. As a result of magnetic power changes, the compass will show you north in the south and south of the north.
As a result, you will see the sun rising west.

 In fact the sun will rise from its fixed position, but people will be forced to say that the sun has turned westwards because then the magnetic force of the earth will change, resulting in the transformation of the West to the East and East to the west.

⛅ The sun can be seen on the same surface as it was seen before in the Earth. But by changing the magnetic field, the compass will change when the people
The western side will be called east on the west and west direction on the east. Because the compass will show us that the east side is west.

. So we will be compelled to say the western side to the east and west direction on the east.
Thus the sun will rise from the west.

I have written about this topic in 2017.  So I have to share my previous Article. 
Because  it will be happen between 20 to 60 years. Maybe before the date. 
Day by day Earth Magnetic Field changing more faster than before. So  a result  Earth's Magnetic Field will be Flipping soon. When people will have seen that The sun will  rise in The West after seeing sun rise in the west after that within 40 years The earth will be completed destroy. Because Asteroids will wrong fall in the earth.
As for Example:
When  Earth's Magnetic Field will have Flipped. That means Compass will show wrong signals. People will be confused to see the Compass. Because The Aircraft follow the Compass. Assumed when  a aircraft in the air. The pilot follow compass and go the right road. If the pilot will see wrong that compass will show him to go west. If pilot know about this. The pilot will know he has to go East side.  What will be happen. Some pilot will follow the compass and will go wrong road. And some pilot will not follow the compass and go the against the compass instruction. Because The pilot know he is not wrong, he knows that Earth's Magnetic Field will have Flipped. So He will have enjoyed the moment.





Author: jubair  Mahmud Talukder.



সূর্য পশ্চিম  দিক দিয়ে উঠবে কিভাবে?

একবার ভেবে দেখেন তো একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখেন যে সূর্য  পশ্চিম দিক দিয়েও উঠতে  তখন আপনি অবাক হবেন এটা কিভাবে সম্ভব আজকে আমি আপনাকে  বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণ করব যে সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে কবে উঠবে তা হয়ত আমি বলতে পারবো না কিন্তু সূর্য যে পশ্চিম দিকে উঠবে এটা চিরন্তন সত্য কথা  আমার লেখাটা সম্পন্ন পড়লে আপনি আমার কথার সাথে একমত পোষণ করবেন।
প্রথমত, আপনাকে কম্পাস সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে আসুন আমরা জানি কম্পাস জিনিসটা কি?
উইকিপিডিয়া অনুসারে ,

কম্পাস (ইংরেজি: Compass) “নৌ পথে অথবা জরীপ কার্যে ব্যবহৃত প্রধান উপকরণ বা যন্ত্রাংশ যা কাঠামো নির্দেশক হিসেবে চৌম্বকীয় দণ্ডের সাহায্যে দিক নির্দেশনা করে। উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম - এ চারটি মৌলিক দিক কম্পাসে উল্লেখ থাকে। কৌণিক ভাবে উত্তরকে ০ (শূন্য), পূর্বকে ৯০, দক্ষিণকে ১৮০ এবং পশ্চিমকে ২৭০ ডিগ্রী রূপে প্রকাশ করা হয়।,,
এবং দ্বিতীয়ত আপনাকে জানতে হবে , পৃথিবীর চৌম্বকীয় ক্ষেত্র ।   ।  সহজ ভাবে বলতে গেলে  পৃথিবীর নিচে উত্তর থেকে দক্ষিণ  পৃথিবীর চৌম্বকীয় শক্তি  রয়েছে। আমরা যখন  কম্পাস ধরি তখন     কম্পাসের একটি তীর চিহ্ন উত্তর দিকে মুখ করে থাকে এবং অন্য তীর চিহ্নটি দক্ষিণ  দিকে নির্দেশ করে থাকে। কম্পাস কি আপনি যেভাবেই ধরুন না কেন , তা উত্তর ও দক্ষিণ দিকে  থাকবে । আপনি যদি  দিক পরিবর্তন করেন তাহলে কম্পাস তা ও দিক পরিবর্তন করবে কিন্তু কম্পাস কখনো উত্তর দিকে  কে দক্ষিন দিক করে   দেখাবেন না।
 যদি  কোনদিন পৃথিবীর চৌম্বকীয়   ক্ষেত্র পরিবর্তন ঘটে  ।  সহজ ভাবে বলতে গেলে মানুষ যখন কম্পাস ধরবেন তখন কম্পাস  উত্তর মেরুকে দক্ষিণে মেরু এবং দক্ষিণ মেরুকে  উত্তর মেরু রূপে দেখাবে।  এটা কম্পাসের ভুল হবেনা । চৌম্বকীয় শক্তি পরিবর্তনের ফলে, কম্পাস আপনাকে উত্তর দিককে দক্ষিণ দিক এবং দক্ষিণ  দিককে উত্তর রূপে দেখাবে।
তার ফলে আপনি সূর্যকে পশ্চিম দিক দিয়ে উঠতে দেখবেন।
 সত্যিকার অর্থে সূর্য তার নির্দিষ্ট স্থান বাঁ দিক থেকে উঠবে কিন্তু মানুষ  তখন বলতে বাধ্য হবেন যে সূর্য পশ্চিম দিকে উঠেছে কারন হল তখন  পৃথিবীর চুম্বকীয় শক্তি পরিবর্তন হবে এর ফলে পশ্চিম দিক পূর্বদিকে এবং পূর্ব দিক  পশ্চিম দিকে  রূপান্তর দেখা যাবে।
⛅ সূর্য পৃথিবীতে আগে যেদিকেই  দেখা যেত ঠিক একই দিকে দেখা যাবে । কিন্তু চুম্বকীয় ক্ষেত্র পরিবর্তনের  ফলে, কম্পাস পরিবর্তন হবে তখন মানুষদেরকে
পশ্চিম দিককে পূর্ব দিক এবং পূর্ব দিককে পশ্চিম দিক বলতে হবে । কারন  কম্পাস আমাদের দেখাবো যে,  পশ্চিম দিককে পূর্ব দিক এবং পূর্ব দিককে পশ্চিম দিক হবে।
এভাবেই সূর্য  পশ্চিম দিক দিয়ে উঠবে।
লেখক: যুবাইর মাহমুদ তালুকদার।


Friday, September 1, 2017

আল্লাহর দেখতে কেমন বা সৃষ্টিকর্তার দেখতে কেমন।Allah looks like.


আল্লাহ দেখতে কেমন?

আমাদের মধ্যে অনেকেরই প্রশ্ন জাগে যে সৃষ্টিকর্তা দেখতে কেমন? আমরা যখন বিভিন্ন ধর্ম গুরুদের জিজ্ঞাসা করি, সৃষ্টিকর্তা দেখতে কেমন ? তাদের কাছ থেকেই সঠিক উত্তর আমরা পাইনা ।তার প্রধান কারণ হল তারা সৃষ্টি কর্তা থেকে প্রাপ্ত কিতাব তারা পড়েনা বা কিতাব সম্পর্কে গবেষণা করে না । তারা শুধু পবিত্র কিতাব পড়ে শুধু নেক অর্জনের জন্যই। তা থেকে কোন কিছু শিখার উদ্দেশ্যে পড়েনা বা তা থেকে কোন কিছু জানার উদ্দেশ্যে পড়ে না , খুব কম মানুষই আছে যারা এই কিতাবগুলো পড়ে এবং পবিত্র কিতাবে অর্থ বুঝার চেষ্টা করে। খুব কম মানুষই আছে যারা এই জ্ঞান ভান্ডার সমৃদ্ধ পবিত্র কিতাব সম্পর্কে চিন্তা-ভাবনা করে। আল্লাহ্ দেখতে কেমন সৃষ্টিকর্তা একটি উদাহরণের দিয়েই বুঝাতে চেষ্টা করেছেন

২৪) সূরা আন-নূর ( মদীনায় অবতীর্ণ ), আয়াত সংখাঃ৩৫

“আল্লাহ্ নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের জ্যোতি, তাঁর জ্যোতির উদাহরণ যেন একটি কুলঙ্গি, যাতে আছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি একটি কাঁচপাত্রে স্থাপিত, কাঁচ পাত্রটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সদৃশ্য। তাতে পুতঃপবিত্র যয়তুন বৃক্ষের তৈল প্রজ্বলিত হয়, যা পূর্বমুখী নয় এবং পশ্চিম মুখীও নয়। অগ্নি স্পর্শ না করলেও তার তৈল যেন আলোকিত হওয়ার নিকটবর্তী। জ্যোতির উপর জ্যোতি। আল্লাহ্ যাকে ইচ্ছা পথ দেখান তাঁর জ্যোতির দিকে। আল্লাহ্ মানুষের জন্যে দৃষ্টান্তসমূহ বর্ণনা করেন এবং আল্লাহ্ সব বিষয়ে জ্ঞাত।,,

সৃষ্টিকর্তার এক একটি কিতাব হল এক একটি জ্ঞানের ভান্ডার তা সাধারন মানুষের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয় । তা বুঝতে হলে সৃষ্টিকর্তার থেকেই প্রাপ্ত জ্ঞান থাকা প্রয়োজন ।সৃষ্টি কর্তা থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান কোন কিতাব থেকে আসছে না ,তা শুধু সৃষ্টি কর্তা থেকেই আসে। আপনি এই বিশেষ জ্ঞান কোন ধর্মীয় বই, যে বইটি মানুষ লিখেছে সে বই পড়ে আপনি ঐ বিশেষ জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন না । সেই জ্ঞান অর্জন করতে হলে আপনি আপনার সৃষ্টিকর্তার থেকে চেয়ে নিতে হবে । এই বিশেষ জ্ঞান একজন সাধারণ মানুষেরও থাকতে পারে । যাকে সৃষ্টিকর্তা দয়া করবে, তাকেই এই বিশেষ জ্ঞান দান করে থাকেন। 

এই বিশেষ জ্ঞান অর্জন করেছিলেন লোকমান। সূরা লোকমান পড়লেই তা আপনার কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে।


 লেখক: যুবাইর মাহমুদ তালুকদার

Allah looks like


Many of us question how the Creator looks? When we ask different religious teachers, what is God like? We do not get the right answer from them. Its main reason is that they do not study the book from the Creator or do not study the scripture. They only read the holy scriptures for achieving good. There is only a few people who do not want to learn anything from them or learn something from them, there are few people who read these books and try to understand the meaning of the holy scripture. There are very few people who think about this holy book which is rich in this knowledge. God has tried to explain how a Creator is using an example

24) Surah An-Nur (Released in Al-Madinah), Verse Number 35

"God is the light of the heavens and the earth, the example of His light is like a niche, in which there is a lamp, the lamp is placed in a glass, and the glass vessel is like a bright star. In it, the olive oil of the holy olive tree shines, which is not east and not west. Even if the fire does not touch its oil, it will be as bright as it is. Jyoti on light Allah guides whom He wills to His light. Allah sets forth parables for mankind, and Allah knows all things.

One of the books of God is a collection of knowledge that can not be understood by ordinary people. It is necessary to have knowledge from the Creator to understand it. The knowledge gained from the Creator does not come from any book, it comes from the Creator. You can not acquire those special knowledge in any religious book, the book that people wrote, and you can not acquire those special knowledge. To acquire that knowledge, you have to take from your Creator. This special knowledge can also be a common man. This special knowledge is given to the one whom the Creator has mercy.

Lokman earned this special knowledge. If you read Surah Lokman it will be clear to you.



 Author: jubair Mahmud Talukder.

Allah looks like

জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান'...