Translate
Tuesday, June 25, 2019
Sunday, June 16, 2019
কোরআনের বাংলা অনুবাদ ভুলের কারণ এবং এর সমাধান:
কোরআনের বাংলা অনুবাদ ভুলের কারণ এবং এর সমাধান:
মনে করেন আপনি একটি বই অনুবাদ করে চান।
আপনার সামনে দুই জন ব্যক্তি আছে। দুই জন ব্যক্তি এই দুই ভাষার উপর সমান দক্ষতা আছে। তাদের মধ্যে একজন ব্যক্তি এই বইটি সম্পূর্ণ মুখস্থ করছে।
আর অন্য ব্যক্তিটি এই বইটি মুখস্থ করে নাই।
আপনি এই দুই ব্যক্তিকে, এই বইটি অনুবাদ করতে দিয়ে বললেন এই বইয়ে যে কথা বলা হয়েছে তা একটি কথা সাথে অন্য একটি কথার অমিল হবে না। আপনার কি মনে হয় কোন ব্যক্তি অনুবাদ সবচেয়ে ভালো হবে ?
হ্যাঁ আপনি ঠিক ধরেছেন যে ব্যক্তি এই বইটি সম্পূর্ণ মুখস্থ তার অনুবাদ সবচেয়ে ভালো হবে। কারণ তারা চোখের সামনে এই বইটি সম্পূর্ণ কথা ছবির মতো ফুটে উঠবে। সে বইটির একটি কথার সাথে আরেকটি কথা মিল রেখে অনুবাদ করবে।
আর যে ব্যক্তির এই বইটি মুখস্থ নাই সে ব্যক্তি একটি বাক্যের অনুবাদ করে তাকে সম্পূর্ণ বইটি প্রতি বাক্যের সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে যে এই বাক্যটি কি কোন অন্য শব্দ সাথে অমিল আছে কি না?
ঠিক একইভাবে ভাবে আল কোরআন অনুবাদের বেলায় হয়ে থাকে।
আপনি কি জানেন আল কোরআনের বাংলা অনুবাদ হয়েছে এমন অনেকে বইয়ে একটি আয়াতের অর্থ সাথে অন্য আয়াতে মিল রেখে অনুবাদ করা হয় নাই।
সূরা আল জুমার আয়াত:২৩
আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।
২৩.” আল্লাহ তায়ালা সর্বোকৃষ্ট বাণী নাযিল করেছেন, তা এমন (উৎকৃষ্ট) কেতাব যার প্রতিটি বাণী পরস্পরের সাথে সামঞ্জস্যশীল, অভিন্ন (যেখানে আল্লাহর ওয়াদাগুলো বার বার পেশ করা হয়েছে), যারা তাদের মালিককে ভয় করে, এ (কেতাব শোনার) ফলে তাদের চামড়া (ও শরীর)কেঁপে ওঠে, অতপর তাদের দেহ ও মন বিগলিত হয়ে আল্লাহ তায়ালার স্মরণে ঝুঁকে পড়ে; এ (কেতাব) হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার হেদায়াত, এর দ্বারা তিনি যাকে চান তাকে সঠিক পথ দেখান; আল্লাহ তায়ালা যাকে গোমরাহ করেন তার আসলেই কোন পথপ্রদর্শক নেই।”
বাংলাদেশ ইসলামী ফাউন্ডেশনের এই বিষয়ে সাথে একমত। কিন্তু তারা কোন পদক্ষেপ নিতে পারছে না।
বাংলাদেশ ইসলামী ফাউন্ডেশনের চাচ্ছে। এই ভুল গুলো সংশোধন করতে। কিন্তু বাংলাদেশ আইন অনুযায়ী কোন লেখকের অনুবাদের বই লেখক ছাড়া অন্য কেউ সংশোধন করতে পারবে না।
তাহলে আইন অনুযায়ী সমাধান হলো বাংলাদেশ ইসলামী ফাউন্ডেশনের, ভুল অনুবাদ হয়েছে এমন কোরআনের একটি তালিকা করবে। এবং এই তালিকায় বই গুলো কেন বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করা হবে না। এই বলে বাংলাদেশ সংবাদ সম্মেলন করে এই অনুবাদ লেখকদের জানাবে।
অনুবাদ লেখক দের বাংলাদেশ ইসলামী ফাউন্ডেশনের আসার জন্য এবং তাদের পক্ষে যুক্তি তর্ক উপস্থাপন জন্য এক বা ততোধিক দিন ধার্য করবে । একইসাথে বাংলাদেশ ইসলামী ফাউন্ডেশনের একটি কোরআন গবেষণা কমিটি গঠন করবে। এই কমিটি সদস্যদের যোগ্যতা হবে,
১। তারা সকলেই কোরআনের হাফেজ হতে হবে। এবং
২। আরবি ভাষায় এবং বাংলা ভাষার উপর সমান দক্ষতা থাকতে হবে। ( সুশিক্ষিত হতে হবে) এবং
৩। কোরআনের প্রেমিক হতে হবে।
কোরআন গবেষণা কমিটি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোন কোরআন শরীফ অনুবাদের কোন ভুল পেলে। সেই অনুবাদের ভুল গুলো ধর্মীয় মন্ত্রণালয় মাধ্যমে সরকারের কাছে পাঠানো।
সরকার মানে, ধর্মীয় মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপনে জারি মাধ্যমে
কোরআন গবেষণা কমিটির তালিকা অনুযায়ী সকল কোরআন বাংলা অনুবাদ কে বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করবে।
এবং মানুষকে এই অনুবাদকের অনুবাদ করা কোরআন শরীফ কিনতে নিষেধ করবে।
“সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস।”
লেখক: যুবাইর মাহমুদ।
Location:bangladesh
Bangladesh
Saturday, June 15, 2019
আল্লাহ বাণী ধারণকারী ধর্মীয় কিতাব বনাম মানুষের তেরি ধর্মীয় কিতাব।
আল্লাহ বাণী ধারণকারী ধর্মীয় কিতাব বনাম মানুষের তেরি ধর্মীয় কিতাব:
সূরা বাকারার ২ নং সূরা আয়াত ৭৯
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর তায়ালার নামে,
৭৯. "সে সব লোকের জন্যে ধ্বংস (অনিবার্য), যারা হাত
দিয়ে কিতাব লেখে নেয়, তারপর (দুনিয়ার সামনে) বলে,
এগুলো হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে (অবতীর্ণ
শরীয়তের বিধান), তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, যেন তা দিয়ে
(দুনিয়ার) কিছু (স্বার্থ) তারা কিনে নিতে পারে; অতপর
তাদের হাত যা কিছু রচনা করেছে তার জন্যে তাদের
ধ্বংস ও দুর্ভোগ, যা কিছু তারা উপার্জন করেছে তার
জন্যেও তাদের দুর্ভোগ।"
মনে করেন,
আপনি অচেনা দুইটা রাস্তার মাঝখানে দাড়িয়ে আছে, এই দুইটি রাস্তায় শেষ সীমানায় কি আছে তা আপনি জানেন না।
আপনার সামনে এই দুইটি রাস্তার মানচিত্র (Road map) আছে।
এই দুইটি রাস্তার মানচিত্র মধ্যে একটি তৈরি করছে এমন একজন ব্যক্তি যার চরিত্র এবং সততা সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা নাই। যার চরিত্র ভালো হতে পারে আবার খারাপ হতে পারে।
আর দ্বিতীয় রাস্তায় মানচিত্র যে তৈরি করেছে তার সম্পর্কে আপনি ছোট বেলা থেকেই জেনে এসেছেন যে, তিনি কখনো মিথ্যা কথা বলেন না। এই কথা উপর এই পৃথিবীতে, সকল ভালো মানুষ একমত।
এখন আপনি কোন ব্যক্তির মানচিত্রের উপর বিশ্বাস করবেন অচেনা রাস্তায় চলার আগে?
আপনি যদি বুদ্ধিমান ব্যক্তি হন, তখন সত্যবাদী ব্যক্তি যার সম্পর্কে এই পৃথিবীতে সকল ভালো মানুষ সাক্ষ্য দিচ্ছে যে তার মতো সত্যবাদী এই পৃথিবীতে আর কেউ নেই।
আল্লাহ তৈরির রাস্তায় মানচিত্রে আপনার চলা উচিত।
১। রাস্তায় শেষ সীমানায় হলো, আপনার মৃত্যুর পরের জীবন এবং আপনার এই পৃথিবীর জীবন। আর
২। রাস্তায় দুটি মানচিত্র মধ্যে
একটি হলো মানুষের তেরি সকল ধর্মীয় কিতাব।
এবং দ্বিতীয় হলো আল্লাহর বাণী সংরক্ষণকারী কিতাব। যেমন: আল কোরআন।
এখন বাকিটা আপনারা উপর, আপনি কোন মানচিত্র আগে সম্পূর্ণ পড়বেন ?
মানুষের তেরি মানচিত্র না আল্লাহ তৈরি মানচিত্র।
এই পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছে যারা মুখে বলে আমরা আল্লাহর তৈরি মানচিত্র উপর যাব। কিন্তু সেই সব মানুষ মানচিত্র দেখার সময় সবার আগে মানুষের তৈরি মানচিত্র সবার আগে দেখে থাকে। তাদের মুখের কথায় সাথে বাস্তবের কাজের কোন মিল নাই।
সবার আগে কোরআন শরীফ সম্পূর্ণ শুনুন নিজের মাতৃভাষায়।
সূরা আর-রাদ ১৩ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ৩৭,
৩৭. (হে নবী,) আমি এভাবেই এ বিধান (তোমার ওপর) আরবী ভাষায় নাযিল করেছি (যেন তুমি সহজেই বুঝতে পারো); তোমার কাছে (আল্লাহর পক্ষ থেকে যে জ্ঞান এসেছে তা সত্ত্বেও যদি তুমি তাদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করো, তাহলে আল্লাহর সামনে তোমার কোনোই সাহায্যকারী থাকবে না- না থাকবে (তোমাকে) বাঁচাবার মতো কেউ!
সূরা ইব্রাহীম ১৪নং সূরা আল কোরআনের আয়াত ৪
৪. আমি কোনো নবীই এমন পাঠাইনি, যে (নবী) তার জাতির (মাতৃ)-ভাষায় (আমার বাণী তাদের কাছে পৌছায়নি), যাতে করে সে তাদের কাছে (আমার আয়াত) পরিষ্কার করে বুঝিয়ে বলতে পারে; অতপর আল্লাহ তায়ালা যাকে চান তাকে গোমরাহ করেন, আবার যাকে তিনি চান তাকে সঠিক পথে পরিচালিত করেন; তিনি মহাপরাক্রমশালী ও মহাকুশলী।
"সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস"
বিস্তারিত জানতে আল কোরআন নিজের মাতৃভাষায় শুনুন।
লেখক: যুবাইর মাহমুদ।
Location:bangladesh
Bangladesh
Friday, June 7, 2019
আল্লাহ তাআলা কাছ থেকে প্রেরিত সকল কিতাবের কোন প্রকার পরিবর্তন হয় নাই।
আল্লাহ তাআলা কাছ থেকে প্রেরিত সকল কিতাবের কোন প্রকার পরিবর্তন হয় নাই:
সূরা আল মায়েদা ৫নং সূরা আল কোরআন আয়াত ৪৮
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
৪৮. আমি আপনার প্রতি অবতীর্ণ করেছি সত্যগ্রন্থ, যা পূর্ববতী গ্রন্থ সমূহের সত্যায়নকারী এবং সেগুলোর বিষয়বস্তুর রক্ষণাবেক্ষণকারী।
সূরা আল ইমরান ৩নং সূরা আয়াত ৩:
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
৩. তিনি সত্য (দ্বীন) সহকারে তোমার ওপর (এই)
কেতাব নাযিল করেছেন, যা তোমার আগে নাযিল করা
যাবতীয় কেতাবের সত্যতা স্বীকার করে। তিনি তাওরাত ও ইনজীলও নাযিল করেছেন;
একজন মানুষ একটি কাজগকে কখন সত্যায়িত করে?
সত্যায়িত কপি বলতে কি বুঝায়?
আপনার দাখিলকৃত ডকুমেন্ট সত্যি কিনা অথবা আসল ডকুমেন্টের অনুলিপি কিনা - সেটা একজন সাইন করে সাক্ষ্য দেবেন। সেই ব্যক্তিটি হবেন এমন কেউ যার সাক্ষ্য বিশ্বাস করার যুক্তিযুক্ত কারণ আছে।
আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে প্রেরিত আগের সব কিতাবকে সত্যায়িত করেছে কুরআনের। যেমন: ইঞ্জিল কিতাব , তাওরাত কিতাব ইত্যাদি এর মানে আগের কিতাবের কোন ভুল নাই। এবং কোন পরিবর্তন হয় না।
কারণ আপনি কোন এস এস সি সার্টিফিকেট নকল কপি সত্যায়িত করা সময় দেখবেন তা আসল কপির সাথে হুবহু মিল আছে কি যদি আসল এস এস সি সার্টিফিকেট সাথে অল্প কিছু অংশ মিল না থাকে তখন কি আপনি আসল এস এস সি সার্টিফিকেট নকল কাগজ কে সত্যায়িত করবেন?
উত্তর হলো না এর কারণ হলো আপনি একজন সৎ মানুষ। আল্লাহ তাআলা হলেন' সর্বোজ্ঞানী। আল্লাহ তায়ালা থেকে কে বেশি সত্যকথা বলতে পারে?
আল্লাহ তাআলা কুরআনে আল্লাহ তাআলা থেকে প্রেরিত সকল কিতাবকে সত্যায়িত করছেন।
এর মানে হচ্ছে, আল্লাহ তাআলার থেকে প্রেরিত সকল কিতাবকে কোন প্রকারের পরিবর্তন হয় নাই।
কিন্তু পৃথিবীতে এক প্রকার মানুষ আছে যারা বলে কুরআন শরীফ ছাড়া আল্লাহ তাআলার থেকে প্রেরিত সকল কিতাব পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে।
এখন আপনি কার কথা বিশ্বাস করবেন আল্লাহ কথা না এই ব্যক্তি কথা যে কুরআনের কথা বিপরীত কথা বলছে।
আসল কথা হলো আল্লাহর তায়ালার তার পবিত্র কিতাব কুরআন শরীফ বলেছেন, আগে কিতাবের মানুষেরা তাদের কিতাবের কিছু অংশ সকল মানুষের সামনে প্রকাশ করে আর বেশী ভাগ অংশ গোপন করে। কারণ তারা তাদের কিতাবের সম্পূর্ণ অংশ প্রকাশ করলে তারা তাদের মনের ইচ্ছা মতো কিছু বলতে পারবে না।
সূরা আল মায়েদা ৫নং সূরা আল কোরআন আয়াত ১৫
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,
১৫. হে আহলে কেতাবরা, তোমাদের কাছে আমার (পক্ষ
থেকে) রসূল এসেছে, (আগের) কেতাবের যা কিছু
তোমরা এতোদিন গোপন করে রেখেছিলে তার বহু কিছুই
সে তোমাদের বলে দিচ্ছে, আবার অনেক কিছু সে এড়িয়ে যাচ্ছে; তোমাদের কাছে (এখন) তোমাদের আল্লাহর
পক্ষ থেকে আলোকবর্তিকা এবং সুস্পষ্ট কেতাবও এসে হাযির হয়েছে।
সূরা আল বাকারার ২ নং সূরা আয়াত ৭৭ থেকে ৮০
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর তায়ালার নামে,
৭৭. এরা কি জানে না, (আল্লাহর কেতাবের) যা কিছু
এরা গোপন করে (আবার নিজেদের স্বার্থে তারা) যা
প্রকাশ করে, তা (সবই) আল্লাহ তায়ালা জানেন।
৭৮. এদের আরেকটি দল, যারা (একান্ত) অশিক্ষিত, (নিরক্ষর), এরা (আল্লাহর) কেতাব সম্পর্কে কিছুই জানে, (আল্লাহর কেতাব যেন এদের কাছে) একটি নিছক
ধ্যান ধারণা (সর্ব পুস্তক) মাত্র, এরা শুধু অমূলক
ধারণাই করে থাকে।
৭৯. সে সব লোকের জন্যে ধ্বংস (অনিবার্য), যারা হাত
দিয়ে কিতাব লেখে নেয়, তারপর (দুনিয়ার সামনে) বলে,
এগুলো হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে (অবতীর্ণ
শরীয়তের বিধান), তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, যেন তা দিয়ে
(দুনিয়ার) কিছু (স্বার্থ) তারা কিনে নিতে পারে; অতপর
তাদের হাত যা কিছু রচনা করেছে তার জন্যে তাদের
ধ্বংস ও দুর্ভোগ, যা কিছু তারা উপার্জন করেছে তার
জন্যেও তাদের দুর্ভোগ।
৮০. এ সব (নির্বোধ লোকেরা বলে, জাহান্নামের আগুন
কখনোই আমাদের স্পর্শ করবে না, একান্ত (যদি করেও-) তা
হবে নির্দিষ্ট কয়েকটা দিনের (জন্যে) মাত্র, (হে নবী,)
তুমি তাদের বলল, তোমরা কি আল্লাহর কাছ থেকে
(এমন) কোন প্রতিশ্রুতি আদায় করে নিয়েছো? আল্লাহ
তায়ালা তো কখনো তার প্রতিশ্রুতি ভংগ করেন না, না
তোমরা জেনে বুঝেই আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এমন সব
[ কথা বলে বেড়াচ্ছো যা তোমরা নিজেরাই জানো না।
"সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস।"
সূরা আল মায়েদা ৫নং সূরা আল কোরআন আয়াত ১৫
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,
১৫. হে আহলে কেতাবরা, তোমাদের কাছে আমার (পক্ষ
থেকে) রসূল এসেছে, (আগের) কেতাবের যা কিছু
তোমরা এতোদিন গোপন করে রেখেছিলে তার বহু কিছুই
সে তোমাদের বলে দিচ্ছে, আবার অনেক কিছু সে এড়িয়ে যাচ্ছে; তোমাদের কাছে (এখন) তোমাদের আল্লাহর
পক্ষ থেকে আলোকবর্তিকা এবং সুস্পষ্ট কেতাবও এসে হাযির হয়েছে।
সূরা আল বাকারার ২ নং সূরা আয়াত ৭৭ থেকে ৮০
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর তায়ালার নামে,
৭৭. এরা কি জানে না, (আল্লাহর কেতাবের) যা কিছু
এরা গোপন করে (আবার নিজেদের স্বার্থে তারা) যা
প্রকাশ করে, তা (সবই) আল্লাহ তায়ালা জানেন।
৭৮. এদের আরেকটি দল, যারা (একান্ত) অশিক্ষিত, (নিরক্ষর), এরা (আল্লাহর) কেতাব সম্পর্কে কিছুই জানে, (আল্লাহর কেতাব যেন এদের কাছে) একটি নিছক
ধ্যান ধারণা (সর্ব পুস্তক) মাত্র, এরা শুধু অমূলক
ধারণাই করে থাকে।
৭৯. সে সব লোকের জন্যে ধ্বংস (অনিবার্য), যারা হাত
দিয়ে কিতাব লেখে নেয়, তারপর (দুনিয়ার সামনে) বলে,
এগুলো হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে (অবতীর্ণ
শরীয়তের বিধান), তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, যেন তা দিয়ে
(দুনিয়ার) কিছু (স্বার্থ) তারা কিনে নিতে পারে; অতপর
তাদের হাত যা কিছু রচনা করেছে তার জন্যে তাদের
ধ্বংস ও দুর্ভোগ, যা কিছু তারা উপার্জন করেছে তার
জন্যেও তাদের দুর্ভোগ।
৮০. এ সব (নির্বোধ লোকেরা বলে, জাহান্নামের আগুন
কখনোই আমাদের স্পর্শ করবে না, একান্ত (যদি করেও-) তা
হবে নির্দিষ্ট কয়েকটা দিনের (জন্যে) মাত্র, (হে নবী,)
তুমি তাদের বলল, তোমরা কি আল্লাহর কাছ থেকে
(এমন) কোন প্রতিশ্রুতি আদায় করে নিয়েছো? আল্লাহ
তায়ালা তো কখনো তার প্রতিশ্রুতি ভংগ করেন না, না
তোমরা জেনে বুঝেই আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এমন সব
[ কথা বলে বেড়াচ্ছো যা তোমরা নিজেরাই জানো না।
"সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস।"
বিস্তারিত জানতে আল্লাহ তাআলার কুরআন সম্পূর্ণ শুনুন নিজের মাতৃভাষায় ভাষায়।
কুরআন শরীফ মাতৃভাষায় শুনতে এখানে ক্লিক করুন।
কুরআন শরীফ মাতৃভাষায় শুনতে এখানে ক্লিক করুন।
লেখক: যুবাইর মাহমুদ।
Tuesday, June 4, 2019
সার্বভৌমত্ব মালিক জনগণ থেকে এক সৃষ্টিকর্তা কাছে হস্তান্তর। সার্বভৌম মালিক এক সৃষ্টিকর্তা:
আমি নিচে যা বলবো তা আইনের সৃষ্টিতে বৈধ কারণ একটি দেশের সকল জনগণ শান্তিপূর্ণভাবে এবং দরখাস্তে মধ্যে তাদের এলাকায় সংসদীয় প্রতিনিধি কাছে কিছু চাইতেই পারে। একই সাথে বাংলাদেশ সংবিধান হলো এই দেশের সকল জনগণের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ সংকলিত একটি বই। যা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন হলো সংবিধান। যেহেতু বাংলাদেশের একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র সেহেতু বাংলাদেশের সংবিধান হলো এই দেশের মেরুদন্ড স্বরূপ।
বাংলাদেশের সংবিধান এই দেশের সকল জনগণের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ সংকলিত একটি বই। আর এই সংবিধান অনুসারে একজন দক্ষ নেতা এই দেশকে পরিচালনা করে থাকেন।
বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্য বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধন করতে পারেন।
যেহেতু বাংলাদেশের সংবিধানে হলো এই দেশের সকল জনগণের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশক সংকলিত একটি বই। সেহেতু এই দেশের জনগণের পক্ষে সম্মানিত সংসদ সদস্যরা এই সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে।
“বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী এই দেশের সার্বভৌম মালিক জনগণ।"
এখন যদি এই দেশের জনগণ তার নিজ নিজ সংসদের প্রতিনিধির কাছে দরখাস্ত করেন এবং এই দরখাস্তে, সকল সংসদ সদস্যদের এলাকায় সকল সম্মানিত ভোটারগণের সাক্ষর থাকে। তাহলে প্রায় সকল সম্মানিত সংসদ সদস্য এই দরখাস্তের আবেদন সংসদের তুলবেন।
এবং সকল সম্মানিত সংসদ সদস্য এই সংশোধনের পক্ষে ভোট দিবেন কারন বাংলাদেশ সকল সংসদ সদস্য তাদের নিজ নিজ এলাকায় সকল জনগণকে তাঁর নিজের পরিবারের সদস্য মনে করেন এবং সকল জনগণকে ভালোবাসে। এই ভালোবাসা প্রতি ফল হিসাবে তারা জনগণের ইচ্ছা, মহান সংসদে রাখবে এবং বাংলাদেশ সংবিধানের সংশোধন করবেন কারণ সকল সম্মানিত সংসদ সদস্য তাদের এলাকায় জনগণের প্রতিনিধি।
ধরে বাংলাদেশের সকল জনগণ তার নিজ নিজ সংসদ প্রতিনিধি অনুরোধ করলেন যে, যেহেতু জনগণ সার্বভৌম মালিক সেহেতু জনগণ চাচ্ছে, সার্বভৌম মালিক এক সৃষ্টিকর্তাকে দিতে কারণ প্রকৃত পক্ষে সার্বভৌম মালিক এক সৃষ্টিকর্তা কিন্তু জনগণ এক সৃষ্টিকর্তা কর্তার পক্ষে এই সার্বভৌম মালিকানার প্রতিনিধিত্ব করবে।
অর্থাৎ জনগণ চায় বাংলাদেশ সংবিধানের পরিষ্কার ভাবে উল্লেখ থাকবে, এই দেশে সার্বভৌম মালিক এক সৃষ্টিকর্তা কিন্তু বাংলাদেশের সকল জনগণ এক সৃষ্টিকর্তা প্রতিনিধি হিসাবে, ঐ সার্বভৌম মালিকানার উপভোগ করবে।
সহজ কথায় বাংলাদেশ সার্বভৌমত্বের মালিক হবে এক সৃষ্টিকর্তা এবং বাংলাদেশ সকল জনগণ এক সৃষ্টিকর্তা পক্ষে এই দেশে সার্বভৌমত্ব উপভোগ করবে কারণ মানুষ হলো এক সৃষ্টিকর্তা প্রতিনিধি।
"এঁকে বলে প্রাপ্যকে তার প্রাপ্যতা দিয়ে নিজের প্রাপ্যতা বজায় রাখা।"
সকল মুসলমান এই দরখাস্তে সাক্ষর করবে কারণ আল্লাহ তাআলার কুরআনের বলেছেন আল্লাহ সার্বভৌমত্বের মালিক। বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ কুরআন পড়েন।
একই সাথে খৃষ্টান ধর্মের মানুষেরা সাক্ষর করবে কারণ পবিত্র ইঞ্জিল কিতাব অনুসারে সার্বভৌমত্বের মালিক এক সৃষ্টিকর্তা। বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ ইঞ্জিল কিতাব পড়েন।
একই সাথে হিন্দু সম্প্রদায়ের ব্যক্তিরা সাক্ষ্য করবে কারণ পবিত্র বেদ গ্রন্থ পরিস্কার ভাবে বলা আসে সবোর্চ্চ ঈশ্বর হলো একজন। পরশ ঈশ্বর, পরম আত্মা "Sadasiva" নিরাকার।
বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ বেদ পড়েন।
যেহেতু বাংলাদেশ সংবিধানের এই দেশে প্রতিটি জনগণের ইচ্ছাকে সংরক্ষণ করে। এবং সম্মানিত সংসদ সদস্য এই সংবিধান সংশোধন করার ক্ষমতাবান।
যেহেতু সম্মানিত সংসদ সদস্যরা সর্বদা জনগণের ইচ্ছাকে মহান সংসদে রাখেন। সেহেতু আমি আশা করি বাংলাদেশের সকল সংসদ সদস্য, জনগণের ইচ্ছার পক্ষে ভোট দিয়ে সংবিধান একটি অতি মূল্যবান অনুচ্ছেদ সংশোধন করবে।
আর বাংলাদেশের সকল বিচারপতি গণের, জনগণের সমর্থনের প্রয়োজন হয়। বিচারক গণ সর্বদা জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হচ্ছে কি না তার পরীক্ষক। বিচার গণ সর্বদা নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে থাকে তাদের রায়ের মাধ্যমে। জনগণের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশক সংবিধান হয়েছে কি না তার পরীক্ষক। কারন সংবিধানে হলো এই দেশের সকল জনগণের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশক সংকলিত একটি বই।
সর্বোপরি একজন ন্যায় বিচারক সর্বদা ন্যায় বিচার নিশ্চিত করে। তারা ন্যায় বিচারের মাধ্যমে জনগণের সমর্থন অর্জন করে থাকে।
আমি জানি বিচারকগণ জনগণের সমর্থন হারাতে চাবে না। কারন বিচারকের সবোর্চ্চ শক্তি হলো জনগণের সমর্থন এবং জনগণের থেকে প্রাপ্ত শক্তি যা সংবিধান মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণ বাংলাদেশ বিচারকদের দিয়েছে।
"একজন বিচারকের মেধার বহিঃপ্রকাশ শুধু তার রায়ের মাধ্যমে হয়। কিন্তু
একজন আইনজীবীর মেধার বহিঃপ্রকাশ, তার মামলায় প্রতিটি স্তরে হয়।"
"সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস।"
লেখক: যুবাইর মাহমুদ।
Location:bangladesh
Bangladesh
Thursday, May 23, 2019
কুরআনের কথা
সূরাঃ হূদ সূরা
নম্বরঃ ১১ আয়াত ১৫,১৬
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,
(১৫) যারা শুধু পার্থিব জীবন ও তার সৌন্দর্য কামনা করে, আমি তাদেরকে তাদের কৃতকর্মসমূহ (এর ফল) পৃথিবীতেই পরিপূর্ণরূপে প্রদান করে দিই এবং সেখানে তাদের জন্য কিছুই কম করা হয় না।
(১৬) এরা এমন লোক যে, তাদের জন্য পরকালে জাহান্নাম ছাড়া আর কিছুই নেই, আর তারা যা কিছু করেছে, তা সবই পরকালে নিষ্ফল হবে এবং যা কিছু করে থাকে, তাও নিরর্থক হবে।
প্রতি মানুষ কত টাকা আয় করবে তা আগে থেকে নির্ধারিত হয়ে আছে।
নম্বরঃ ১১ আয়াত ১৫,১৬
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,
(১৫) যারা শুধু পার্থিব জীবন ও তার সৌন্দর্য কামনা করে, আমি তাদেরকে তাদের কৃতকর্মসমূহ (এর ফল) পৃথিবীতেই পরিপূর্ণরূপে প্রদান করে দিই এবং সেখানে তাদের জন্য কিছুই কম করা হয় না।
(১৬) এরা এমন লোক যে, তাদের জন্য পরকালে জাহান্নাম ছাড়া আর কিছুই নেই, আর তারা যা কিছু করেছে, তা সবই পরকালে নিষ্ফল হবে এবং যা কিছু করে থাকে, তাও নিরর্থক হবে।
প্রতি মানুষ কত টাকা আয় করবে তা আগে থেকে নির্ধারিত হয়ে আছে।
ধরে আল্লাহ রহিম কে ৫ কোটি টাকা দিবে। রহিম যদি বলে হে আল্লাহ আমাকে তুমি এই দুনিয়ার ও আখেরাতে সমান অর্থ দান করো।
তখন আল্লাহ তাআলা তাকে এই পৃথিবীতে ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা দান করবে। আর বাকি টাকা তাকে, সে যখন মৃত্যু পর আবার জীবিত হবে, তখন তাকে তা দান করবে।
তখন আল্লাহ তাআলা তাকে এই পৃথিবীতে ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা দান করবে। আর বাকি টাকা তাকে, সে যখন মৃত্যু পর আবার জীবিত হবে, তখন তাকে তা দান করবে।
অন্য দিকে যে ব্যক্তি মৃত্যুর পর আবার জীবিত হওয়া কে বিশ্বাস করে না। তখন আল্লাহ তাকে এই দুনিয়ায় তার প্রাপ্য সম্পত্ত দিয়ে দেন। আল্লাহ তাআলা তার জন্য পরকারে জন্য কোন সম্পদ রাখে না।
আবার কিছু মানুষ আছে তারা বলে হে আল্লাহ আমাদের কে এই পৃথিবীতে অল্প কিছু সম্পদ দেওয়া বাকি সম্পদ তুমি আমাকে প্রকারে দিয়ো। তখন আল্লাহ তাআলা তাকে এই পৃথিবীতে অল্প সম্পদ দেয়। এবং মৃত্যুর পরে সে যখন আবার জীবিত হবে তাকে তাকে তার প্রাপ্য সম্পত্তি দান করবেন।
এই পৃথিবীতে অনেক বোকা মানুষ বলে হে আল্লাহ আমাকে তুমি যা দেওয়া এই পৃথিবীতে দিয়ে দেওয়া। আর সেই ব্যক্তি তখন তার প্রাপ্য সম্পত্তি থেকে কিছু দান করলো। এই বোকা ব্যক্তি ভুলে যায় প্রাপ্য সম্পত্তি যা আল্লাহ তাআলা আখেরাতের দিবেন তা এই দুনিয়ায় দশ গুণ।
উদাহরণ: এই ব্যক্তি জন্য আল্লাহর তায়ালার ৫ কোটি টাকা সম্পত্তি নির্ধারিত করেছে । এই ব্যক্তি এই পৃথিবীতে তার প্রাপ্য সম্পত্তি আল্লাহ তাআলা থেকে চেয়ে নিলো। এই পৃথিবীতে সে ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা আল্লাহ পথে দান করে দিলো। তখন শুধু তার ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা পরকারে যাবে। আর এই পৃথিবীতে ব্যবহৃত ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা তা পরকারে যাবে না। সবচেয়ে বলো সমস্যা হলো কোন ব্যক্তি এতো টাকা পরকারে পাওয়ার জন্য আল্লাহর পথে এই পৃথিবীতে দান করে না। এর ফলে তার লোকসান হবে। এই ব্যক্তি বেশি হলে এই পৃথিবীতে একশত বছর বেঁচে থাকবে। এর মধ্যে বৃদ্ধ সময় বেঁচে থাকা আর অবোধ শিশু থাকার সমান।
আর পরকালে একজন মানুষ কখনো বৃদ্ধ হবে না। সেখানে তাকে কতো বছর থাকবে সে তার হিসাব কম্পিউটার করতে পারবে না।
ধরেন আপনাকে ৫০০০ কোটি টাকা দিয়ে বলা হলো এই টাকা আপনাকে ১০ দিনে মধ্যে ব্যয় করতে হবে।
অপরদিকে, আপনাকে ৫০০০ কোটি টাকা দিয়ে বলা হলো এই টাকা আপনি একহাজার বছর মধ্যে ব্যয় করতে হবে।
আপনি কোন শর্তাবলী মেনে নিবেন?
আল্লাহ ইচ্ছা সকল মৃত মানুষ একটি নির্দিষ্ট সময় আবার পুনরায় জীবিত হবে। এই পৃথিবীতে একজন বিজ্ঞানী হাজার রোগীর জন্য ওষুধ আবিষ্কার করে। আর আল্লাহ তাআলা কি একজন মৃত মানুষ কে কবর থেকে উঠানো ওষুধ তৈরি করতে পারবে না ?
আপনি যদি কোন অংকের সূত্র দেখেন তখন আপনি দেখতে পারবেন। প্রায় প্রতিটি অংকের সূত্রের মাঝ খানে একটি = সমান চিহ্ন থাকে। যা দ্বারা বুঝানো হয়েছে দুই দিকে সংখ্যা সমান হবে। বর্তমানে যদি দুই সূত্রের দুই পাশে সমান দেখাচ্ছে না। এক পাশে অংক করলে পরে দেখা যাবে যে দুই পাশে সমান সংখ্যক সংখ্যা ছিল।
আল্লাহ তাআলার এই কথা কুরআন বলছেন তোমারা দুনিয়ার যা করবে তা অংকের সূত্রের এক পক্ষ, আর সমান চিহ্ন হলো মৃত্যু আর সূত্রের অপর পক্ষ হলো পরকালে এর প্রতিফল অথ্যৎ আল্লাহ তাআলা দুই দিকে সমান করবেন।
"সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস।"
লেখক: যুবাইর মাহমুদ।
Labels:
কুরআনের কথা:
Location:bangladesh
Bangladesh
আল্লাহ তাআলা কথা (কুরআন) বনাম হুজুরের কথা (ওয়াজ)
সূরা আল বাকারার ২ নং সূরা আয়াত ৭৭ থেকে ৮০
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর তায়ালার নামে,
৭৯. "সে সব লোকের জন্যে ধ্বংস (অনিবার্য), যারা হাত
দিয়ে কিতাব লেখে নেয়, তারপর (দুনিয়ার সামনে) বলে,
এগুলো হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে (অবতীর্ণ
শরীয়তের বিধান), তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, যেন তা দিয়ে
(দুনিয়ার) কিছু (স্বার্থ) তারা কিনে নিতে পারে; অতপর
তাদের হাত যা কিছু রচনা করেছে তার জন্যে তাদের
ধ্বংস ও দুর্ভোগ, যা কিছু তারা উপার্জন করেছে তার
জন্যেও তাদের দুর্ভোগ।"
ধরেন, আপনার সামনে দুই জন ব্যক্তি আছে তাদের মধ্যে একজন হুজুর। সে আপনার কাছে আল্লাহ তায়ালা কথা বলছে।
আর দ্বিতীয় ব্যক্তি হলো স্বয়ং আল্লাহর তায়ালা নিজেই সরাসরি আপনা সাথে কথা বলছে।
আপনি কোন ব্যক্তির কথা আগে শুনবেন ?
আল্লাহ কথা না, এই হুজুরের কথা, যে বলছে আমার কথা শুনো, কারণ আমি আল্লাহ তাআলার কথা বলছি।
আল্লাহ তাআলা কথা থেকে কি হুজুর কথা দাম বেশি ?
ইউটিউবে মানুষ হুজুর ওয়াজ শুনে ঘন্টা পর ঘন্টা সময় ব্যয় করে কিন্তু আল্লাহ কথা যা কোরআন শরীফ ধারন করেছে এবং আল্লাহ তা’আলা বাণী যা বাংলা ভাষার অনুবাদ করা হয়েছে তা ইউটিউব শুনতে অনেক অনিহা দেখায়।
তাদের দেখে মনে হয় তারা অনেক কিছু শিখছে। আল্লাহ তাআলা বাণী থেকে হুজুরের বাণী শুনতে তারা বেশি মজা পায়।
সূরা আল বাকারার ২ নং সূরা আয়াত ৭৭ থেকে ৮০
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর তায়ালার নামে,
৭৯. "সে সব লোকের জন্যে ধ্বংস (অনিবার্য), যারা হাত
দিয়ে কিতাব লেখে নেয়, তারপর (দুনিয়ার সামনে) বলে,
এগুলো হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে (অবতীর্ণ
শরীয়তের বিধান), তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, যেন তা দিয়ে
(দুনিয়ার) কিছু (স্বার্থ) তারা কিনে নিতে পারে; অতপর
তাদের হাত যা কিছু রচনা করেছে তার জন্যে তাদের
ধ্বংস ও দুর্ভোগ, যা কিছু তারা উপার্জন করেছে তার
জন্যেও তাদের দুর্ভোগ।"
সূরা আল বাকারার ২ নং সূরা আয়াত ৭৭ থেকে ৮০
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর তায়ালার নামে,
৭৯. "সে সব লোকের জন্যে ধ্বংস (অনিবার্য), যারা হাত
দিয়ে কিতাব লেখে নেয়, তারপর (দুনিয়ার সামনে) বলে,
এগুলো হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে (অবতীর্ণ
শরীয়তের বিধান), তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, যেন তা দিয়ে
(দুনিয়ার) কিছু (স্বার্থ) তারা কিনে নিতে পারে; অতপর
তাদের হাত যা কিছু রচনা করেছে তার জন্যে তাদের
ধ্বংস ও দুর্ভোগ, যা কিছু তারা উপার্জন করেছে তার
জন্যেও তাদের দুর্ভোগ।"
এই পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে। যারা দুই বা ততোধিক ভাষা শুনে বুঝতে পারে। যেমন: ইংরেজি ভাষা, বাংলা ভাষা, উর্দু ভাষা ইত্যাদি।
বোকা ব্যক্তি বলে আল্লাহ তাআলা আরবি ভাষায় ছাড়া কোন ভাষা বুঝতে পারেন না। গাধা ব্যক্তিরা, এই বিষয়ে কি চিন্তা ভাবনা করে না একজন সাধারণ মানুষ দুই বা ততোধিক ভাষা শুনে, সেই ভাষা বুঝতে পারে।
আর আল্লাহ তাআলা হলেন সর্বোজ্ঞানী। তিনি কি বাংলা ভাষার বুঝতে পারবেন না?
আল্লাহ তাআলা কি এই ব্যক্তি থেকে বেশি জ্ঞান রাখে না? (যে শুধু দুই বা ততোধিক ভাষা বুঝতে পারে)
আমার অনুরোধ ইউটিউব হুজুরের ওয়াজ মাহফিলে শুনার আগে কম পক্ষে একবার সম্পূর্ণ কোরআন শরীফ নিজের মাতৃভাষায় শুনুন। (ইউটিউবে)। YouTube.
তার পর হুজুরদের ওয়াজ শুনতে পারেন। তখন আপনি বুঝতে পারবেন বাংলাদেশের ৯০% হুজুরা কোরআনের সম্পূর্ণ জ্ঞান রাখে না বা কুরআনের বাণী সম্পূর্ণ জানে না।
দয়া করে খেয়াল করেন, আমি আপনাকে কোন বই বা ওয়াজ শুনতে বলছি না। আমি শুধু বলছি আগে আল্লাহ কথা শুনুন নিজের মাতৃভাষায়।
“জ্ঞানের কথা বলার আগে দেখে নেওয়া উচিত, লোকটি গাধা না জ্ঞানী,
কারণ, গাধার কাছে জ্ঞানের কথা বলা, আর তলা বিহীন পাত্রে পানি ঢালার সমান।”
"আল্লাহ তাআলা হলেন' সর্বোজ্ঞানী, আল্লাহ তাআলা সকল জ্ঞানের উৎস।"
আল্লাহ্ কথা নিজের মাতৃভাষায় শুনতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
লেখক: যুবাইর মাহমুদ।
Location:bangladesh
Bangladesh, India,
Saturday, May 11, 2019
Heart Attacked Remedy Naturally without operation /Formula of natural remedies for coronary heart disease.
The formula of natural remedies for coronary heart disease:
Cardiovascular disease is a general name for more than 20 different diseases of the heart and its vessels.
Coronary heart disease is the most common type of heart disease.
The formula of natural remedies for coronary heart disease.
Formula:
Naturally remedies for coronary heart disease=
i. Bhastrika Pranayama.
ii. Kapalbhati Pranayama.
iii. Anulom Vilom Pranayama.
Healthy dietary formula:
Cardiovascular disease is a general name for more than 20 different diseases of the heart and its vessels.
Coronary heart disease is the most common type of heart disease.
The formula of natural remedies for coronary heart disease.
Formula:
Naturally remedies for coronary heart disease=
- Ketogenic Diet+
- Six months high intensity Aerobic Exercises+
- Drinking Coffee without Sugar+
- Carni Q Table.
i. Bhastrika Pranayama.
ii. Kapalbhati Pranayama.
iii. Anulom Vilom Pranayama.
Healthy dietary formula:
"All kinds of Suger, oil and salt are enemy of you body."
Human body weight loss formula:
- The number of calories burned during exercise will vary dependent upon the exercise intensity and duration.
- without decreasing caloric intake may not be sufficient to achieve a constant negative energy balance and thus significant weight loss.
In details to be continued in future.....
All credit goes to one God (Allah) because he is the owner of all wisdom.
Writer: Jubair Mahmud.
Location:bangladesh
Bangladesh, USA, England, Pakistan, India, Australia, Canada, New Zealand
Thursday, May 9, 2019
মাংসপেশী ব্যথার কারণ
মাংসপেশী ব্যথার কারণ:
The primary cause of this type of soreness is from a sustained টেকসই or prolonged দীর্ঘায়িত isometric contraction.
During a strong isometric contraction, the tension created by the muscle causes the blood vessels delivering oxygen and fuel to the muscles to collapse. If this contraction is held or prolonged, blood flow to the muscle can be shut down, resulting in a reduction of oxygen delivery.
As a result the muscles must rely নির্ভর করা on anaerobic pathways for ATP production. মাংসপেশী অক্সিজেন এর পরিবর্তে মাংসপেশীতে এটম এর সাহায্যে ATP উৎপাদন করে। এর ফলে রক্ত ও মাংস পেশীতে এসিডের সৃষ্টি হয়। এই এসিড মাংসপেশী ব্যাথায় কারণ। বয়স্ক মানুষদের পায়ের হাঁটু এবং কোনি ব্যথার হওয়ার এটি প্রধান কারণ। এই পায়ের হাঁটু এবং কোনিতে অক্সিজেন যায় না তাই এখানে এসিড তেরি হয় এবং ব্যথা হয় । তাই শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম এই ব্যথা থেকে অনেক মুক্তি দিতে পারে।
যত তাড়াতাড়ি আইসোমেট্রিক সংকোচন শেষ হয়ে যায় রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায় যার ফলে এসিড উৎপন্ন মেটাবোলাইটগুলি ফুলে যায় এবং ব্যথা দ্রুত হ্রাস পায়। অবিলম্বে পেশী ব্যথা একটি উদাহরণ এখানে দেখানো হয়।
the muscle soreness and damage generally occurs when performing novel or unaccustomed নতুন exercise. However, after you have recovered from the initial soreness, subsequent battles of the exact same exercise yield only minor symptoms.
Labels:
মাংসপেশী ব্যথার কারণ:
ব্যায়ামের জন্য বা খেলোয়াড়দের জন্য সুষমা খাবার:
ব্যায়ামের জন্য বা খেলোয়াড়দের জন্য সুষমা খাবার:
carbohydrate loading known to increase muscle glycogen stores prior to competition can improve ones performance.
ব্যায়ামের শেষ হওয়ার সাথে সাথে কার্বহাইড্রেট খাবার খেলে গ্লাইকোজেন সংশ্লেষণ তিন গুণ বৃদ্ধি পায়। তাই ব্যায়াম শেষ হওয়ার সাথে সাথে নয় এবং দুই ঘণ্টার মধ্যে কার্বহাইড্রেট খাবার খাওয়া সবচেয়ে ভালো। ব্যায়ামের এক ঘন্টা পরে কার্বহাইড্রেট খাবার খেলে ইন্সুলিন মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই ব্যায়ামের এক ঘন্টা পরে এবং দুই ঘণ্টার মধ্যে কার্বহাইড্রেট খাবার খাওয়া সবচেয়ে ভালো। একটি গবেষণা দেখা গিয়েছে ব্যায়াম করলে শরীরের ইন্সুলিন বৃদ্ধি পেয়ে থাকে ।
Regarding the precompetition meal,
There are several important guidelines to consider. The meal should be consumed 2-3 hours prior to competition to allow for complete digestion.
This will reduce the need of the digestive system for blood flow, thus allowing for greater flow to the working muscles.
এটি রক্ত প্রবাহের জন্য ক্ষতিকারক সিস্টেমের প্রয়োজন হ্রাস করবে, এইভাবে কর্মক্ষেত্রে পেশীগুলিতে অধিক প্রবাহের অনুমতি দেবে।
Also, this will allow time for insulin levels to return to normal after the meal.
এছাড়াও, এই খাবারের পরে স্বাভাবিক অবস্থায় ইনসুলিনের মাত্রা ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেবে।
ব্যায়ামের শুরু হওয়ার আগেই ইনসুলিন মাত্রায় বেশি থাকলে। গ্লুকোজ থেকে এবং শরীরের চর্বি থেকে ব্যায়ামের সময় শক্তি সরবরাহ করবে। এর ফলে মাংসপেশী থেকে শক্তি উৎপাদন বন্ধ থাকবে এর ফলে মাংসপেশী ক্ষয় হবে না বা মাংসপেশী কমে যাবে না।
Regarding the precompetition meal:
The precompetition meal should be light, between 300 and 500 calories, and be high in carbohydrates and low in fats and fiber that take longer to digest. Additionally, I remind you of other nutritional considerations previously mentioned in this course.
একটি প্রতিযোগিতার পূর্বে পেশী মধ্যে গ্লাইকোজেন সংরক্ষিত করলে এটি resulting in an improvement in performance।
এই কার্বোহাইড্রেট লোডিং হিসাবে পরিচিত হয়।যা
প্রতিযোগিতায় দুই থেকে তিন ঘণ্টার আগে 300 and 500 calories গ্ৰাম ক্যালোরি জাতির খাবার খাওয়া উচিত। ফ্যাট চর্বি এবং ফাইবার কম খাওয়া উচিত।
প্রতিযোগিতায় অনুমানিক সাত দিন আগে শরীরে থেকে গ্লাইকোজেনর খালি করা উচিত কিটো ডায়েটের মধ্যে।
পেশী গ্লাইকোজেন স্টোরগুলি কম রাখার জন্য তিন দিনের খাবার, চর্বি এবং প্রোটিনের জাতীয় খাবার বেশি খায় এবং কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার কম খেয়ে থাকে। এর ফলে শরীরের গ্লাইকোজেন মাত্রা কমে যায়। তারপর ক্রীড়াবিদ অবশিষ্ট তিন দিনের জন্য একটি অত্যন্ত উচ্চ মাত্রার কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খায়।
এভাবে, একটি সংশোধিত রেজিমেন্ট প্রস্তাবিত হয় যেখানে ক্রীড়াবিদ প্রতিযোগিতার আগে সপ্তাহের মধ্যে তাদের প্রশিক্ষণের তীব্রতা বা ব্যায়ামের সময় হ্রাস করে, এবং প্রতিযোগিতায় আগে মোট ক্যালোরির ৭০% পর্যন্ত তাদের কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার থেকে গ্রহণ করে থাকে।
মাংসপেশী বৃদ্ধি জন্য, ব্যায়ামের সময় যে পরিমাণ মাংসপেশী ছিঁড়ে ফেলছে ঠিক সেই পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত বা তার চেয়ে বেশি প্রোটিন জাতীয় খাবার উচিত এই ছিঁড়ে ফেলা মাংসপেশী গঠন করার জন্য। যতবেশি প্রোটিন জাতীয় খাবারের সাথে ছিঁড়া মাংসপেশী রাসায়নিক সংশ্লেষণের হবে ততবশি মাংসপেশী মোটা হবে বা আয়তনে বৃদ্ধি পাবে এবং প্রয়োজনে মাংসপেশী টিস্যু পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে কারণ আমাদের শরীর মনে করবে এত ওজন উঠানো জন্য আরো মাংসের টিস্যু প্রয়োজন তখন শরীর অতিরিক্ত প্রোটিন জাতীয় খাবার থেকে অতিরিক্ত মাংসপেশী টিস্যু তৈরি করা শুরু করবে এই জন্য আস্তে আস্তে ব্যায়াম সময় ওজন বৃদ্ধি করতে হবে।
এই জন্য ব্যায়াম সময় ওজন বৃদ্ধি করা বন্ধ করে দিলে মাংসপেশী বৃদ্ধি হওয়া বন্ধ হয়ে যায়।
প্রোটিন জাতীয় খাবারের সাথে ছিঁড়া মাংসপেশী রাসায়নিক সংশ্লেষণের সাহায্যে করে টেস্টোস্টেরন হরমোন।
প্রোটিন জাতীয় খাওয়ার দৈনিক প্রায় দ্বিগুণ খাওয়া উচিত। প্রতি কিলোগ্ৰাম শরীরের ওজনের জন্য দৈনিক ১.৬ গ্ৰাম প্রোটিনের জাতীয় খাবার দরকার। নতুন মাংসপেশী গঠন এবং যে মাংসপেশীর টিস্যু ছিয়ে গিয়েছে তা নতুন করে গঠন করা জন্য। এবং দুগ্ধ ও মাংস প্রোটিন সহ সুস্থ খাদ্য মাধ্যমে অর্জন করা যেতে পারে।
প্রয়োজনের বেশি প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে তা প্রস্রাব সাথে বের হয়ে যায়। প্রোটিন জাতীয় খাবার ব্যায়াম শেষ করার সাথে সাথে খাওয়া উচিত এর ফলে মাংসপেশী বেশি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। আর প্রস্রাব সাথে অতিরিক্ত প্রোটিন জাতীয় খাবার বের হয় না যখন ব্যায়াম করার সাথে সাথে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া হয় এবং ব্যায়ামের এক ঘন্টা পরে এবং দুই ঘণ্টার মধ্যে কার্বহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।
এর প্রধান কারণ হলো ব্যায়াম করা পর পরই ইন্সুলিন এবং growth hormone বৃদ্ধি পায়। এর ফলে প্রোটিন জাতীয় খাবার সহজে মাংসপেশী বৃদ্ধি করতে পারে।
Whey and casein protein জাতীয় খাবার খাওয়া সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম শেষ করার এক ঘন্টা মধ্যে।
ব্যায়াম করার এক ঘন্টা মধ্যে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া ফলে ছিঁড়ে যাওয়া মাংসপেশী ঠিক হওয়া এবং নতুন মাংসপেশী বৃদ্ধি হওয়া সম্ভবনা ৩০% বেশি বৃদ্ধি পায়।
In summary, attention to carbohydrate metabolism and stores before, during and after exercise is essential for endurance athletes.
It is important for endurance athletes to stay hydrated during training sessions and in competition. Individuals wishing to increase muscle mass should combine heavy resistance training with a diet high in protein.
Dehydration:
In physiology, dehydration is a deficit of total body water,[1] with an accompanying disruption of metabolic processes. It occurs when free water loss exceeds free water intake, usually due to exercise, disease, or high environmental temperature. Mild dehydration can also be caused by immersion diuresis, which may increase risk of decompression sickness in divers.
Most people can tolerate a three to four percent decrease in total body water without difficulty or adverse health effects. A five to eight percent decrease can cause fatigue and dizziness. Loss of over ten percent of total body water can cause physical and mental deterioration, accompanied by severe thirst. Death occurs at a loss of between fifteen and twenty-five percent of the body water.[2] Mild dehydration is characterized by thirst and general discomfort and is usually resolved with oral rehydration.
Dehydration can cause hypernatremia (high levels of sodium ions in the blood) and is distinct from hypovolemia (loss of blood volume, particularly blood plasma).
Signs and symptom
The hallmarks of dehydration include thirst and neurological changes such as headaches, general discomfort, loss of appetite, decreased urine volume (unless polyuria is the cause of dehydration), confusion, unexplained tiredness, purple fingernails and seizures. The symptoms of dehydration become increasingly severe with greater total body water loss. A body water loss of 1-2%, considered mild dehydration, is shown to impair cognitive performance.[4] In people over age 50, the body's thirst sensation diminishes and continues diminishing with age. Many senior citizens suffer symptoms of dehydration. Dehydration contributes to morbidity in the elderly especially during conditions that promote insensible free water losses such as hot weather.
লেখক: যুবাইর মাহমুদ।
Sunday, April 28, 2019
আমরা কি বাঙালি জাতি না মুসলিম?
আমরা কি বাঙালি জাতি না মুসলিম:
মুসলিম "একটি আরবি শব্দ যার অর্থ" আত্মসমর্পণ "(এক সৃষ্টিকর্তা কাছে)। মুসলিম ব্যক্তির সংজ্ঞা: যে ব্যক্তি তার আত্মা, দেহ, মন, এবং তার সকল ইচ্ছা আল্লাহর তায়ালার কাছে আত্মসমর্পণ করে সেই ব্যক্তি হলো প্রকৃত মুসলিম।
যে কোনো নবীর উম্মতেরা মুসলিম হতে পারে। যে কোনো নবীর উম্মতেরা মুসলিম হওয়ার প্রধান শর্ত হলো সেই নবীর উম্মতকে অবশ্যই একজন সৃষ্টিকর্তা কাছে তার আত্মা, দেহ, মন, এবং তার সকল ইচ্ছাকে আত্মসমর্পণ করতে হবে।
সকল ধর্মের মানুষেরা এক সৃষ্টিকর্তা কে বিভিন্ন নামে ডাকে। একজন সৃষ্টিকর্তা কে যে নামেই তাকে ডাকা হক না কেন তিনি তার বান্দাদের সকল ডাকে সাড়া দেন কারণ সকল শ্রেষ্ঠ নামই হলো এক সৃষ্টিকর্তা।
"সত্যজ্ঞানী তিনিই, যিনি জানেন প্রভূ এক এবং অদ্বিতীয় । তিনি সর্বশক্তিমান এবং সর্ব বিষয়ে একক ক্ষমতার অধিকারী । প্রাণ এবং নিষ্প্রাণের সব-কিছুই তার নখদর্পণে । সকল ক্ষমতার কেন্দ্র তিনি একক অনন্য ।" [অথর্ব বেদঃ ১৩.৫.১৪-২১]
"আদিতে তিনি-ই ছিলেন । সৃষ্টির সবকিছুর উৎসও তিনি-ই । সমগ্র অস্তিত্বের তিনি-ই প্রভূ । আকাশ ও ভূ-মন্ডলে বিরাজমান সবকিছূর তিনি-ই লালনকারী । অন্য কারো কাছে নয়, শুধুমাত্র সেই মহাপ্রভূর কাছেই আমাদের সবকিছূ সমর্পন করছি । [অথর্ববেদ- ৪.২.৭]"
“যতক্ষণ পর্যন্ত না, তুমি তোমার আত্মা, দেহ, এবং তোমার সকল ইচ্ছা আল্লাহর তায়ালার কাছে আত্ম সমর্পণ না করো, ততক্ষন পর্যন্ত তুমি মৃত্যু বরণ করো না”
(আল্লাহর উপদেশ: আল-কোরআন)
মুসলিম "একটি আরবি শব্দ যার অর্থ" আত্মসমর্পণ "(এক সৃষ্টিকর্তা কাছে)। মুসলিম ব্যক্তির সংজ্ঞা: যে ব্যক্তি তার আত্মা, দেহ, মন, এবং তার সকল ইচ্ছা আল্লাহর তায়ালার কাছে আত্মসমর্পণ করে সেই ব্যক্তি হলো প্রকৃত মুসলিম।
যে কোনো নবীর উম্মতেরা মুসলিম হতে পারে। যে কোনো নবীর উম্মতেরা মুসলিম হওয়ার প্রধান শর্ত হলো সেই নবীর উম্মতকে অবশ্যই একজন সৃষ্টিকর্তা কাছে তার আত্মা, দেহ, মন, এবং তার সকল ইচ্ছাকে আত্মসমর্পণ করতে হবে।
সকল ধর্মের মানুষেরা এক সৃষ্টিকর্তা কে বিভিন্ন নামে ডাকে। একজন সৃষ্টিকর্তা কে যে নামেই তাকে ডাকা হক না কেন তিনি তার বান্দাদের সকল ডাকে সাড়া দেন কারণ সকল শ্রেষ্ঠ নামই হলো এক সৃষ্টিকর্তা।
"সত্যজ্ঞানী তিনিই, যিনি জানেন প্রভূ এক এবং অদ্বিতীয় । তিনি সর্বশক্তিমান এবং সর্ব বিষয়ে একক ক্ষমতার অধিকারী । প্রাণ এবং নিষ্প্রাণের সব-কিছুই তার নখদর্পণে । সকল ক্ষমতার কেন্দ্র তিনি একক অনন্য ।" [অথর্ব বেদঃ ১৩.৫.১৪-২১]
"আদিতে তিনি-ই ছিলেন । সৃষ্টির সবকিছুর উৎসও তিনি-ই । সমগ্র অস্তিত্বের তিনি-ই প্রভূ । আকাশ ও ভূ-মন্ডলে বিরাজমান সবকিছূর তিনি-ই লালনকারী । অন্য কারো কাছে নয়, শুধুমাত্র সেই মহাপ্রভূর কাছেই আমাদের সবকিছূ সমর্পন করছি । [অথর্ববেদ- ৪.২.৭]"
“যতক্ষণ পর্যন্ত না, তুমি তোমার আত্মা, দেহ, এবং তোমার সকল ইচ্ছা আল্লাহর তায়ালার কাছে আত্ম সমর্পণ না করো, ততক্ষন পর্যন্ত তুমি মৃত্যু বরণ করো না”
(আল্লাহর উপদেশ: আল-কোরআন)
আমার কি বাঙালি জাতি না মুসলিম এই বিষয়ে গবেষণা জন্য নিচের উল্লেখিত আল কোরআনের আয়াত গুলো পড়ুন এবং চিন্তা ভাবনা এবং গবেষণা করুন। আপনি যদি বুদ্ধিমান ব্যক্তি হন তাহলে নিচের আয়াত গুলোর মূলভাব আপনি অতি সহজেই বুঝতে পারবেন।
আল কোরআনের বানী যখন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু উপর আছে তখন এই পৃথিবীতে যতগুলো দেশ বা জাতি ছিলো তা জানার জন্য ৬০০ সালের পরে বিশ্ব মানচিত্র নিচে দেওয়া হলো: হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু কাছে ৬১০ সালের পর থেকে আল কোরআনের বাণী আসা শুরু করে।
আল কোরআনের বানী যখন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু উপর আছে তখন এই পৃথিবীতে যতগুলো দেশ বা জাতি ছিলো তা জানার জন্য ৬০০ সালের পরে বিশ্ব মানচিত্র নিচে দেওয়া হলো: হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু কাছে ৬১০ সালের পর থেকে আল কোরআনের বাণী আসা শুরু করে।
আল কোরআন:
১। সূরা ইউনুস ১০ নং সূরা আল কুরআন: আয়াত:৪৭
২। সূরা আন নাহল: ১৬ নং সূরা আল কুরআন: আয়াত ৩৬
৩। সূরা আশ শূরা: ৪২ নং সূরা কুরআন শরীফ: আয়াত:৭
৪। সূরা আনয়াম ৬ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ৯২
৫ । সূরা ইব্রাহীম ১৪নং সূরা আল কোরআনের আয়াত ৪৬। সূরা হুদ ১১ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১১৮
৬। সূরা আর-রাদ ১৩ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ৩০, ৩৭,৩৮,৩৯
৭। সূরা হুদ ১১ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ১১৮
৪। সূরা আনয়াম ৬ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ৯২
৫ । সূরা ইব্রাহীম ১৪নং সূরা আল কোরআনের আয়াত ৪৬। সূরা হুদ ১১ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১১৮
৬। সূরা আর-রাদ ১৩ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ৩০, ৩৭,৩৮,৩৯
৭। সূরা হুদ ১১ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ১১৮
৮। সূরা আল মোমেন: ৪০ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ৭৮
৯। সূরা বনী ইসরাইল ১৭ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১৫
১০। সূরা নিসা ৪ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১৬৪
১১। সূরা আল মায়েরা ৫ নং সূরা আয়াত ৬৮ ও ৬৯
১। সূরা ইউনুস ১০ নং আল কুরআন: আয়াত:৪৭
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
প্রত্যেক উম্মতের জন্যেই একজন রসূল আছে,
অতঃপর যখনই তাদের কাছে তাদের রসূল এসে যায়, তখন (তাদের সাথে আল্লাহ তায়ালার) সিদ্ধান্ত করার কাজটি ইনসাফের সাথে সম্পন্ন হয়ে যায়, তাদের উপর কখনো জুলুম করা হবে না।
২। সূরা আন নাহল: ১৬ নং আল কুরআন: আয়াত ৩৬
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
আমি অবশ্যই প্রত্যেক জাতির কাছে রসূল পাঠিয়েছি,
যাতে করে (তাদের কাছে সে বলতে পারে,) তোমরা এক আল্লাহর তায়ালার এবাদত করো এবং আল্লাহ তায়ালার বিরোধী শক্তিসমূহকে বর্জন করো, সে জাতির মধ্যে অতঃপর আল্লাহ তায়ালা কিছু লোককে হেদায়েত দান করেন, আর কতেক লোকের ওপর গোমরাহী চেপে বসে গেলো; অতঃপর তোমরা (আল্লাহর) জমীনে পরিভ্রমণ করো তারপর দেখো, (রসূলদের) মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে তাদের কি (ভয়াবহ) পরিনাম হয়েছিলো!
সূরা আল মায়েরা ৫ নং সূরা আয়াত ৬৮ ও ৬৯
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,
৬৮. তুমি (তাদের) বলো, হে আহলে-কিতাবরা, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা তাওরাত, ইঞ্জিল ও তোমাদের প্রতি তোমাদের মালিকের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে তা (এ জমিনে) প্রতিষ্টিত না করবে, ততোক্ষণ পর্যন্ত (মনে করতে হবে,) তোমরা কোনো কিছুর উপরই প্রতিষ্টিত নেই; তোমরা মালিকের কাছ থেকে যা কিছু তোমার প্রতি নাযিল করা হয়েছে (গৌড়ামীর কারণে)
তা অবশ্যই তাদের অনেকেরই সীমালংঘন ও কুফরীকে বাড়িয়ে দেবে, সুতরাং তুমি এই কাফের সম্প্রদায়ের জন্য মোটেই আফসোস করো না।
৬৯.
নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে এবং যারা ছিলো ইহুদী, সাবেয়ী, খ্রীষ্টান- (এদের) যে কেউই এক আল্লাহ তা’আলা ও শেষ বিচারের দিনের উপর ঈমান আনবে এবং ( ঈমানের দাবী অনুযায়ী) নেক কাজ করবে, (পরকালে) তাদের কোনো ভয় নেই, তারা কোনো দুশ্চিন্তা করবে না।
৩। সূরা আশ শূরা: ৪২ নং সূরা কুরআন শরীফ: আয়াত:৭
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
"এভাবেই (হে নবী, এ) আরবি কুরআন আমি তোমার ওপর নাযিল করেছি, যাতে করে তুমি (এর দ্বারা) মক্কাবাসীদের ও তার আশেপাশে যারা বসবাস করে তাদের (জাহান্নামের আযাব সম্পর্কে) সতর্ক করে দিতে পারো,
(বিশেষ করে) তাদের তুমি কেয়ামতের মহা সমাবেশে দিন সম্পর্কে ও হুশিয়ার করতে পারো; যে দিনের (ব্যাপারে) কোন রকম সন্দেহ শোবা নাই, আর (আল্লাহ তা’আলা বিচারের সেদিন) একদল লোক জান্নাতে আরেক দল লোক জাহান্নামে (প্রবেশ করবে)।"
৪। সূরা আল আনয়াম ৬ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ৯২
এটি এক বরকতপূর্ণ গ্রন্থ, যা আমি (তোমার কাছে) পাঠিয়েছি, এটি আগের কিতাবের পুরাপুরি সত্যায়ন করে এবং যাতে এ (কিতাব) দিয়ে তুমি মক্কা ও তার পার্শ্ববর্তী জনপদসমূহের মানুষকে সাবধান করবে; যারা আখেরাতের উপর ঈমান আনে তারা এ কিতাবের উপরও ঈমান আনে, আর তারা তাদের নামাজের হেফাজত করে।
৪। সূরা আল আনয়াম ৬ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ৯২
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
এটি এক বরকতপূর্ণ গ্রন্থ, যা আমি (তোমার কাছে) পাঠিয়েছি, এটি আগের কিতাবের পুরাপুরি সত্যায়ন করে এবং যাতে এ (কিতাব) দিয়ে তুমি মক্কা ও তার পার্শ্ববর্তী জনপদসমূহের মানুষকে সাবধান করবে; যারা আখেরাতের উপর ঈমান আনে তারা এ কিতাবের উপরও ঈমান আনে, আর তারা তাদের নামাজের হেফাজত করে।
৫। সূরা ইব্রাহীম ১৪নং সূরা আল কোরআনের আয়াত ৪
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,
৪. আমি কোনো নবীই এমন পাঠাইনি, যে (নবী) তার জাতির (মাতৃ)-ভাষায় (আমার বাণী তাদের কাছে পৌছায়নি), যাতে করে সে তাদের কাছে (আমার আয়াত) পরিষ্কার করে বুঝিয়ে বলতে পারে; অতপর আল্লাহ তায়ালা যাকে চান তাকে গোমরাহ করেন, আবার যাকে তিনি চান তাকে সঠিক পথে পরিচালিত করেন; তিনি মহাপরাক্রমশালী ও মহাকুশলী।
৬। সূরা আর-রাদ ১৩ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ৩০
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,
৩০. (অতীতে যেমন আমি নবী রসূল পাঠিয়েছি) তেমনি করে আমি তোমাকেও একটি জাতির কাছে (নবী করে) পাঠিয়েছি, এর আগে অনেক কয়টি জাতি অতিবাহিত হয়ে গেছে, (নবী পাঠিয়েছি) যাতে করে তোমরা তাদের কাছে সে (কেতাব) পড়ে শোনাতে পারো, যা আমি তোমার ওপর ওহী করে পাঠিয়েছি, (এ সত্ত্বেও) তারা অনন্ত করুণাময় আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকার করে; তুমি তাদের বললা, তিনিই আমার মালিক, তিনি ছাড়া আর দ্বিতীয় কোনো মাবুদ নেই, (সর্বাবস্থায় আমি তাঁর ওপরই ভরসা করি, তার দিকেই (আমার) প্রত্যাবর্তন।
৬। সূরা আর-রাদ ১৩ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ৩৭,৩৮,৩৯
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,
৩৭. (হে নবী,) আমি এভাবেই এ বিধান (তোমার ওপর) আরবী ভাষায় নাযিল করেছি (যেন তুমি সহজেই বুঝতে পারো); তোমার কাছে (আল্লাহর পক্ষ থেকে যে জ্ঞান এসেছে তা সত্ত্বেও যদি তুমি তাদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করো, তাহলে আল্লাহর সামনে তোমার কোনোই সাহায্যকারী থাকবে না- না থাকবে (তোমাকে) বাঁচাবার মতো কেউ!
৩৮. (হে নবী,) তোমার আগেও আমি (অনেক) রসূল পাঠিয়েছি এবং তাদের জন্যে আমি স্ত্রী এবং সন্তান সন্ততিও বানিয়েছিলাম; কোনো রসূলের কাজ এটা নয়। যে, আল্লাহর অনুমতি ছাড়া একটি আয়াতও সে পেশ করবে; (মূলত) প্রতিটি যুগের জন্যেই (ছিলো এক) একটি কেতাব।
৩৯. আর (সেসব কিছুর মাঝে থেকে) আল্লাহ তায়ালা যা কিছু চান তা বাতিল করে দেন এবং যা কিছু ইচ্ছা করেন তা (পরবর্তী যুগের জন্যে) বহাল রেখে দেন, মূল গ্রন্থ তো তাঁর কাছেই (মজুদ) থাকে।
৭। সূরা হুদ ১১ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ১১৮
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
(হে নবী,) তোমার মালিক চাইলে দুনিয়ার সব মানুষকে তিনি একই উম্মত বানিয়ে দিতে পারতেন (কিন্তু আল্লাহ তাআলা কারো উপর তার ইচ্ছা চাপিয়ে দিতে চাননি), এ কারণে তারা হামেশাই নিজেদের মধ্যে মতবিরোধ করতে থাকবে,
৮। সূরা আল মোমেন: ৪০ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ৭৮
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
(হে মোহাম্মদ,) আমি তোমার আগে (অনেক) নবী প্রেরণ করেছি, তাদের কারো কারো ঘটনা আমি তোমাকে শুনিয়েছি, (আবার এমনও আছে) তাদের কথা তোমার কাছে আমি আদৌ বর্ণনাই করিনি; (আসলে) আল্লাহ তায়ালার অনুমতি ছাড়া কোন নিদর্শন উপস্থিত করা কোনো রসূলের কাজ নয়, আর যখন আল্লাহ তাআলা ফয়সালা এসে যাবে তখন তো সব কিছুর যথাযথ মীমাংসা হয়ে যাবে, আর (সে ফয়সালায়) ক্ষতিগ্রস্ত হবে একমাত্র মিথ্যাশ্রয়ীরাই।
৯। সূরা বনী ইসরাইল ১৭ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১৫
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
যে ব্যক্তি হেদায়াতের পথ চলবে, সে তো চলবে একান্তভাবে নিজের (ভালোর) জন্যে, যে ব্যক্তি গোমরাহ হবে তার গোমরাহীর দায়িত্ব অবশ্যই তার ওপর; (আসল কথা হচ্ছে, সেদিন) কেউই অন্য কারো (গুনাহের) ভার বইবে না;
আর আমি কখনোই (কোনো জাতিকে) আযাব দেই না, যতোক্ষণ না আমি (সেখানে আযাব থেকে সতর্ককারী) কোন রসূল না পাঠাই।
১০। সূরা নিসা ৪ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১৬৪
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
রসূলদের মাঝে এমনও অনেকে আছে, যাদের কথা ইতিপূর্বে আমি তোমার কাছে বলেছি, কিন্তু এদের মাঝে বহু রাসূল এমনও আছে যাদের (নাম ঠিকানা) কিছুই আমি তোমাকে বলিনি; মুসার সাথে তো আল্লাহ তাআলা কথাও বলেছেন।
মানুষের সম্মানে দাঁড়িয়ে থাকা ইসলামের দৃষ্টিতে সঠিক বিস্তারিত জানতে নিচের আয়াত এবং সূরা ইউসুফ সম্পূর্ণ পড়ুন নিজের মাতৃভাষায়:
সূরা ইউসুফ ১২ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ১০০
(সেখানে যাওয়ার পর) সে তার পিতা-মাতাকে (সম্মানের) উচ্চ আসনে বসালো এবং
ওরা সবাই (দরবারে নিয়ম অনুযায়ী) তার প্রতি (সম্মানের) সেজদা করলো
(এ ইউসুফ তার স্বপ্নের কথা মনে করলো,) সে বললো, হে আমার পিতা এ হচ্ছে আমার ইতিপূর্বে সে স্বপ্নের ব্যাখ্যা, (আজ) আমার মালিক যা সত্য পরিণত করেছে তিনি আমাকে জেল থেকে বের করে আমার উপর অনুগ্রহ করেছেন, তিনি তোমাদের মরুভূমি (আরেক প্রান্ত) থেকে (রাজ দরবারে এনে) তোমাদের উপরও মেহেরবানি করেছে, (এমনকি) শয়তান আমার এবং আমার ভাই এর মধ্যকার সম্পর্ক খারাপ করার (গভীর চক্রান্ত করার) পরও (তিনি দয়া করেছেন); অবশ্যই আমার মালিক যা ইচ্ছা করেন, তা (অত্যন্ত) নিপুণতার সাথে আঞ্জাম দেন; নিশ্চয়ই তিনি সর্বজ্ঞ ও প্রবল প্রজ্ঞাময়।
উপরের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আল কোরআন নিজের মাতৃভাষায় পড়ুন বা শুনুন। কারন এক আল্লাহর সকল জ্ঞানের উৎস। আর আল্লাহ কোরআনের সম্পূর্ণ জ্ঞান, আপনার ঈমানকে মজবুত করবে। যে মানুষ সম্পূর্ণ কোরআনের জ্ঞান রাখে, তাকে কেউই বিভ্রান্তিতে ফেলতে পারে না। কারন তার পথ প্রদর্শক হলো আল্লাহর তায়ালার।
আল কোরআন সম্পর্কে অল্প জ্ঞান বা আপনার জ্ঞানের প্রতি আপনার অহংকার, আপনার ক্ষতি কারন হতে পারে। তাই সবার আগে আল কোরআন সম্পূর্ণ পড়ুন বা মাতৃভাষায় শুনুন।
আল কোরআন নিজের মাতৃভাষায় শুনুন। সম্পূর্ণ আল কোরআন। এখানে ক্লিক করুন।
মানুষের সম্মানে দাঁড়িয়ে থাকা ইসলামের দৃষ্টিতে সঠিক বিস্তারিত জানতে নিচের আয়াত এবং সূরা ইউসুফ সম্পূর্ণ পড়ুন নিজের মাতৃভাষায়:
সূরা ইউসুফ ১২ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ১০০
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
ওরা সবাই (দরবারে নিয়ম অনুযায়ী) তার প্রতি (সম্মানের) সেজদা করলো
(এ ইউসুফ তার স্বপ্নের কথা মনে করলো,) সে বললো, হে আমার পিতা এ হচ্ছে আমার ইতিপূর্বে সে স্বপ্নের ব্যাখ্যা, (আজ) আমার মালিক যা সত্য পরিণত করেছে তিনি আমাকে জেল থেকে বের করে আমার উপর অনুগ্রহ করেছেন, তিনি তোমাদের মরুভূমি (আরেক প্রান্ত) থেকে (রাজ দরবারে এনে) তোমাদের উপরও মেহেরবানি করেছে, (এমনকি) শয়তান আমার এবং আমার ভাই এর মধ্যকার সম্পর্ক খারাপ করার (গভীর চক্রান্ত করার) পরও (তিনি দয়া করেছেন); অবশ্যই আমার মালিক যা ইচ্ছা করেন, তা (অত্যন্ত) নিপুণতার সাথে আঞ্জাম দেন; নিশ্চয়ই তিনি সর্বজ্ঞ ও প্রবল প্রজ্ঞাময়।
উপরের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আল কোরআন নিজের মাতৃভাষায় পড়ুন বা শুনুন। কারন এক আল্লাহর সকল জ্ঞানের উৎস। আর আল্লাহ কোরআনের সম্পূর্ণ জ্ঞান, আপনার ঈমানকে মজবুত করবে। যে মানুষ সম্পূর্ণ কোরআনের জ্ঞান রাখে, তাকে কেউই বিভ্রান্তিতে ফেলতে পারে না। কারন তার পথ প্রদর্শক হলো আল্লাহর তায়ালার।
আল কোরআন সম্পর্কে অল্প জ্ঞান বা আপনার জ্ঞানের প্রতি আপনার অহংকার, আপনার ক্ষতি কারন হতে পারে। তাই সবার আগে আল কোরআন সম্পূর্ণ পড়ুন বা মাতৃভাষায় শুনুন।
আল কোরআন নিজের মাতৃভাষায় শুনুন। সম্পূর্ণ আল কোরআন। এখানে ক্লিক করুন।
"সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস।"
লেখক: যুবাইর মাহমুদ।
Labels:
আমরা কি বাঙালি জাতি না মুসলিম:
Location:bangladesh
Bangladesh
Subscribe to:
Comments (Atom)
জমি জমা
= ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান...
-
💥💥এই 1000 ভোকাবুলারি গত প্রায় 20 বছরে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় এসেছে: 1: Fortuitous -আকস্মিক 2: Inherent – স্বাভাবিক 3: Legible -সহজপাঠ্য ...
-
গীতার সহজ সরল বাংলা অনুবাদ: পরিচিত ভগবদ্গীতা (ভগবানের গান) বা শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা বা গীতা একটি ৭০০ শ্লোকের ধর্ম...









