Translate

Sunday, January 13, 2019

The power of Believe: The Law Of Belief – How To Get What You Want:

The power of Believe: The Law Of Belief – How To Get What You Want:
আসসালামুয়ালাইকুম , আমার নাম রুবাইয়্যাত মাহমুদ। আপনাকে স্বাগতম আমার ইউটিউব চ্যানেল যার নাম JM shows
এই পৃথিবীতে অনেক রহস্য আছে যা সম্পর্কে খুব কম মানুষই জানে পৃথিবীর অনেক অজানা রহস্য থেকে আজ আমি আপনাদের কাছে একটি অতি পরিচিতি রহস্য নিয়ে আজকের ভিডিও সাজানো হয়েছে।
 যা হলো The power of belief.or The Law Of Belief  বিশ্বাসের শক্তি।
বিশ্বাস আইন বলে যে আপনি যা বিশ্বাস করেন এবং যথেষ্ট দীর্ঘ সত্য মনে করেন, আপনার বিশ্বাসকৃত জিনিসটা বাস্তবতা হয়ে উঠবে। 


একজন বিজ্ঞানী যার জন্ম হয়েছিল ৮ জানুয়ারি ১৯৪২
অক্সফোর্ড, যুক্তরাজ্য। তার বয়স যখন ২১ বছর তখন তিনি
গবেষণা চালানোর সময় অবকাশ যাপন জন্য তিনি ছুটিতে বাড়িতে আসতে গিয়ে তিনি দুর্বল হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। এতে তার মুখে আঘাত লাগে। তার বাবা তাকে  ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ডাক্তার এটিকে কেবল শারীরিক দুর্বলতা হিসেবে উড়িয়ে দেন। কিন্তু একই ঘটনা বারবার ঘটতে থাকে। তখন বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার পরে তার শরীরে মোটর নিউরন রোগ ধরা পড়ে। এ রোগে শরীরে শিরা উপশিরা কাজ করা বন্ধ করে দেয়।

ধীরে ধীরে পুরো শরীর নিস্তেজ হয়ে রোগী ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে অগ্রসর হয়ে পড়ে। তখন কোন কোন ডাক্তার তার আয়ু আর মাত্র ২ বছর আছে বলে ঘোষণা দেন। কেউ কেউ আরো কম বলে। কিন্তু ২১ বছর বয়সী এই মানুষটি এই কথা মানতে নারাজ। তিনি বলেন, পৃথিবীতে বাঁচতে তার আরো ৫০ বছর আয়ু আছে। তাকে সান্ত্বনা দেওয়া জন্য তার কথা সাথে সবাই হ্যাঁ বাচক বাক্যে ব্যবহার করে। সেই ব্যক্তি বিশ্বাস  ক্ষমতা অনুসারে তিনি আরো ৫৫ বছর বেঁচে ছিলেন। 

এবং শেষমেশ ২০১৮ সালের ১৪ই মার্চ মাত্র ৭৬ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ক্যামব্রিজ, যুক্তরাজ্য
বলেন তো লোকটি নাম কি?
হ্যাঁ আপনি ঠিক ধরেছেন এই দশকে অন্যতম খ্যাতিমান বিজ্ঞানী স্টিভেন উইলিয়াম হকিং।

তিনি জেনে হোক বা না জেনে হোক, তিনি বিশ্বাসের ক্ষমতাকে ব্যবহার করেছেন।
মানুষ যা বিশ্বাস করে তা ভবিষ্যতে বাস্তবতা হওয়ার নামই The power of belief.

এখন প্রশ্ন হলো কিভাবে বিশ্বাসের ক্ষমতাকে ব্যবহার করা যায়।
আপনি যা বিশ্বাস করবেন  তা বাস্তবতা হয়ে ওঠবে।
 to be continued. চলবে

I really appreciate you time.


লেখক: যুবাইর মাহমুদ



Friday, January 11, 2019

কোন ধর্মীয় বই আগে পড়তে হবে:

কোন ধর্মীয় বই আগে পড়তে হবে:


  1. আপনার সামনে দুইজন ব্যক্তি  তার মধ্যে একজন মানুষ এবং অন্য একজন হলো সর্বশক্তিমান এক ঈশ্বর।
আপনি কার কথা আগে শুনবে। আপনি কি এক ঈশ্বরের কথা বন্ধ করে একজন সাধারণ মানুষ কথা শুনবেন।
এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, এক ঈশ্বর কিভাবে কথা বলবে? 

আমাদের সমাজে অনেক মূর্খ  আছে যারা এক ঈশ্বরের কথা লিপিবদ্ধকৃত  বই থেকে মানুষ লেখা বই বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

তারা যুক্তি হিসাবে দেখায়, তারা এক ঈশ্বরের বইকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করছে। বাস্তবতা হলো তারা পবিত্র কিতাব গুলো কে তারা তাদের মন মতো ব্যাখ্যা করেছে। এর ফলে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।

একবার কল্পনা করুন সর্বশক্তিমান এক ঈশ্বর আপনার সাথে কথা বলতে চাচ্ছেন। আর আপনি সর্বশক্তিমান এক ঈশ্বর কথা বন্ধ করে একজন সাধারণ মানুষ কথা শুনতে চাচ্ছেন এই বলে যে এই সাধারণ মানুষটিও এক ঈশ্বরের কথা বলতে চাচ্ছেন।

উপরের কথাগুলো ব্যাখ্যা হচ্ছে আপনি এক ঈশ্বরের প্রধান পবিত্র বই না পড়ে একজন সাধারণ মানুষ লেখা বই পড়াকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন, এই বলে যে, এই মানুষটির বইটি এক ঈশ্বরের কথা বলছে। আপনি একটু ভেবে দেখুন যে কার জ্ঞান বেশি, এক ঈশ্বরের না, এই মানুষটি যে  ঈশ্বরের সম্পর্কে বই লিখেছে। এমন ও তো হতে পারে এই ব্যক্তি আপনাকে বিপথগামী করতে চাচ্ছে কিন্তু আপনি কিছুই বুঝতে পারছেন না।

সব কথার এক কথায় হচ্ছে, আপনি যার সাথে থাকবে বা যার বই পড়বেন তার দ্বারা আপনার জীবন বেশি প্রভাবিত হবে। আপনি যদি একজন ব্যক্তির বইকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন তখন আপনি এই ব্যক্তি থেকে জ্ঞান অর্জন করবে। আর আপনি যদি, জ্ঞানের বাদশাহ কথা গুলো সরাসরি লিপিবদ্ধকৃত বই পড়েন। তখন আপনি  জ্ঞানের বাদশাহ এক ঈশ্বরের থেকে সরাসরি জ্ঞান পাবেন। সব কিছু সম্ভব হবে সবশক্তিমান, সর্বজ্ঞানী ঈশ্বরের দানে।

সব কথার মূল ভাব হলো: আপনি যদি মুসলিম হন তখন আপনাকে কুরআন শরীফকে আগে শুনতে বা পড়তে হবে সবার আগে, অন্য ইসলামী বই পড়া আগে। অবশ্যই আপনার মাতৃভাষায়।
আপনি যদি খ্রিস্টান ধর্ম পালন করেন তখন আপনাকে ইঞ্জিল কিতাব সবার আগে পড়তে হবে।
আপনি হিন্দু হলে আপনি সবার আগে ‌বেদ, গীতা ‌পড়ুন।

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান'...