বিজ্ঞানীরা কেন ঈশ্বর কে খোঁজে পারছেনা ?
ধরে আপনার একজন বন্ধু একটি বাড়ি কিনেছে। বাড়ির ঠিকানা অনুসারে আপনি ঘর থেকে বের হলেন বন্ধু বাড়ি দেখার জন্য কিন্তু মজার ব্যাপার হলো। আপনার বন্ধু বাড়ি যে ঠিকানা অবস্থান সে জায়গায় আপনি চিনে না ।তাই আপনি এই আশায় ঘর থেকে বের হলেন যে গুগল মানচিত্র সাহায্য আপনি আপনার বন্ধু বাড়ির খোঁজে বের করলেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে । আপনার বন্ধু নতুন বাড়ি এমন জায়গায় অবস্থান যা গুগল মানচিত্র খোঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। কারন গুগল মানচিত্র বর্তমান এমন অনেক জায়গায় আছে যার তথ্য হয় এখন দিতে পারছে না কিন্তু কিছু দিন পর আপনার বন্ধু বাড়ি ঠিকানা অনেক সহজে দিতে পারবে। কারন হলো আপনার বন্ধু বাড়ি এমন একটি দ্বীপে অবস্থিত, সেই স্থানে আপনার বন্ধু ছাড়া আর কেউই যায়নি।
আপনার বন্ধু দেয়া ঠিকানা কিছু দূর যাওয়ার পর যদি আপনি বলেন,” বন্ধু যে ঠিকানা দিয়েছে সে ঠিকানা বন্ধু বাড়ি নাই” আপনার এই কথাটি কি সত্য হবে ? উত্তর না আপনার কথা সত্য নয় কারণ যখন না আপনি এই ঠিকানা দেওয়া দূরত্ব অতিক্রম না করছেন তখন আপনি এই কথাটি বলতে পারবেন না।যে আপনার বন্ধু বাড়ি সেই দ্বীপে নাই।
একই ভাবে ঈশ্বর যে জায়গায় আছে তার ঠিকানা আমাদের অনেক আগে দিয়ে দিয়েছে।
ঠিকানাটি আমি বলছি যদি সাহস থাকে ঠিকানা অনুসারে সেই জায়গায় যাওয়ার জন্য, কোন বিজ্ঞানী এমন কিছু আবিষ্কার যার সাহায্যে সে বিজ্ঞানী সেই স্থান দেখতে পারবে। কারন হল সেই জায়গায় টি এতই দূর যে কোনো বালক যদি তার পাঁচ বছর বয়সে যাত্রা শুরু করে তার একশত পাঁচ বছর বয়সে সে রাস্তা অনেক অতিক্রম করতে পারবেন না।
আসল কথা আসা যাক, ঈশ্বর কোথায় আছে বা ঈশ্বরের ঠিকানা কি?
উত্তর: কোন বিজ্ঞানী প্রথমে এমন একটি রকেট আবিষ্কার করতে হবে যা পৃথিবী আকাশকে অতিক্রম করে মহাকাশে যাবে এবং মহাকাশ থেকে উপর দিকে যেতে থাকবে যতক্ষণ না এই মহা বিশ্ব অতিক্রম করছে। মহা বিশ্ব অতিক্রম করা পর রকেট আবার উপরে দিকে যেতে হবে তখন তারা মহা বিশ্ব মত আর একটি মহা বিশ্ব ভিতর থেকে বের হবে। তার পর রকেট টি আবার উপরে দিকে যেতে হবে। এবং মহা বিশ্ব মতো আরো একটি মহা বিশ্ব ভিতর থেকে বের হতে হবে। তার পর আবার উপরে দিকে যেতে হবে। তখন মহা বিশ্ব মতো আরো একটি মহা বিশ্ব ভিতর থেকে বের হতে হবে। তার পর আবার উপরে দিকে যেতে হবে তখন তারা মহা বিশ্ব মতো আরো একটি মহা বিশ্ব ভিতর থেকে বের হতে হবে। তার পর তাদের আবার উপরে দিকে যেতে হবে তখন তারা মহা বিশ্ব মতো আরো একটি মহা বিশ্ব ভিতর থেকে বের হতে হবে। তখন আবার উপরে দিকে যেতে হবে কিন্তু রকেট তখন তার কার্যকারিতা সে স্থান হারিয়ে ফেলবে কারণ হলো সেই স্থান সময়ের কোনো অস্তিত্ব নাই ব্ল্যাক হোল মতো কিছু মজার বিষয় হচ্ছে ব্ল্যাক হোল ভিতর সময় যেমন অস্তিত্ব থাকে না ঠিক একই ভাবে ব্ল্যাক হোল ভিতরে কোনো আলো থাকে না কিন্তু বিজ্ঞানী উপর যাওয়ার পর যে স্থানে যাবে সেই স্থান সময়ের অস্তিত্ব থাকবে না কিন্তু সেই স্থানে আলো থাকবে। ব্ল্যাক হোল মতো সেই স্থান অন্ধকার থাকবে না। সেই সময় অস্তিত্ব নেই এমন স্থানে কিছু দূর যাওয়ার পর বিজ্ঞানী ঈশ্বরের কে দেখতে পারবে।
ধরে আপনার একজন বন্ধু একটি বাড়ি কিনেছে। বাড়ির ঠিকানা অনুসারে আপনি ঘর থেকে বের হলেন বন্ধু বাড়ি দেখার জন্য কিন্তু মজার ব্যাপার হলো। আপনার বন্ধু বাড়ি যে ঠিকানা অবস্থান সে জায়গায় আপনি চিনে না ।তাই আপনি এই আশায় ঘর থেকে বের হলেন যে গুগল মানচিত্র সাহায্য আপনি আপনার বন্ধু বাড়ির খোঁজে বের করলেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে । আপনার বন্ধু নতুন বাড়ি এমন জায়গায় অবস্থান যা গুগল মানচিত্র খোঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। কারন গুগল মানচিত্র বর্তমান এমন অনেক জায়গায় আছে যার তথ্য হয় এখন দিতে পারছে না কিন্তু কিছু দিন পর আপনার বন্ধু বাড়ি ঠিকানা অনেক সহজে দিতে পারবে। কারন হলো আপনার বন্ধু বাড়ি এমন একটি দ্বীপে অবস্থিত, সেই স্থানে আপনার বন্ধু ছাড়া আর কেউই যায়নি।
আপনার বন্ধু দেয়া ঠিকানা কিছু দূর যাওয়ার পর যদি আপনি বলেন,” বন্ধু যে ঠিকানা দিয়েছে সে ঠিকানা বন্ধু বাড়ি নাই” আপনার এই কথাটি কি সত্য হবে ? উত্তর না আপনার কথা সত্য নয় কারণ যখন না আপনি এই ঠিকানা দেওয়া দূরত্ব অতিক্রম না করছেন তখন আপনি এই কথাটি বলতে পারবেন না।যে আপনার বন্ধু বাড়ি সেই দ্বীপে নাই।
একই ভাবে ঈশ্বর যে জায়গায় আছে তার ঠিকানা আমাদের অনেক আগে দিয়ে দিয়েছে।
ঠিকানাটি আমি বলছি যদি সাহস থাকে ঠিকানা অনুসারে সেই জায়গায় যাওয়ার জন্য, কোন বিজ্ঞানী এমন কিছু আবিষ্কার যার সাহায্যে সে বিজ্ঞানী সেই স্থান দেখতে পারবে। কারন হল সেই জায়গায় টি এতই দূর যে কোনো বালক যদি তার পাঁচ বছর বয়সে যাত্রা শুরু করে তার একশত পাঁচ বছর বয়সে সে রাস্তা অনেক অতিক্রম করতে পারবেন না।
আসল কথা আসা যাক, ঈশ্বর কোথায় আছে বা ঈশ্বরের ঠিকানা কি?
উত্তর: কোন বিজ্ঞানী প্রথমে এমন একটি রকেট আবিষ্কার করতে হবে যা পৃথিবী আকাশকে অতিক্রম করে মহাকাশে যাবে এবং মহাকাশ থেকে উপর দিকে যেতে থাকবে যতক্ষণ না এই মহা বিশ্ব অতিক্রম করছে। মহা বিশ্ব অতিক্রম করা পর রকেট আবার উপরে দিকে যেতে হবে তখন তারা মহা বিশ্ব মত আর একটি মহা বিশ্ব ভিতর থেকে বের হবে। তার পর রকেট টি আবার উপরে দিকে যেতে হবে। এবং মহা বিশ্ব মতো আরো একটি মহা বিশ্ব ভিতর থেকে বের হতে হবে। তার পর আবার উপরে দিকে যেতে হবে। তখন মহা বিশ্ব মতো আরো একটি মহা বিশ্ব ভিতর থেকে বের হতে হবে। তার পর আবার উপরে দিকে যেতে হবে তখন তারা মহা বিশ্ব মতো আরো একটি মহা বিশ্ব ভিতর থেকে বের হতে হবে। তার পর তাদের আবার উপরে দিকে যেতে হবে তখন তারা মহা বিশ্ব মতো আরো একটি মহা বিশ্ব ভিতর থেকে বের হতে হবে। তখন আবার উপরে দিকে যেতে হবে কিন্তু রকেট তখন তার কার্যকারিতা সে স্থান হারিয়ে ফেলবে কারণ হলো সেই স্থান সময়ের কোনো অস্তিত্ব নাই ব্ল্যাক হোল মতো কিছু মজার বিষয় হচ্ছে ব্ল্যাক হোল ভিতর সময় যেমন অস্তিত্ব থাকে না ঠিক একই ভাবে ব্ল্যাক হোল ভিতরে কোনো আলো থাকে না কিন্তু বিজ্ঞানী উপর যাওয়ার পর যে স্থানে যাবে সেই স্থান সময়ের অস্তিত্ব থাকবে না কিন্তু সেই স্থানে আলো থাকবে। ব্ল্যাক হোল মতো সেই স্থান অন্ধকার থাকবে না। সেই সময় অস্তিত্ব নেই এমন স্থানে কিছু দূর যাওয়ার পর বিজ্ঞানী ঈশ্বরের কে দেখতে পারবে।
No comments:
Post a Comment