ফৌজদারী কার্যবিধি- ১৮৯৮
ধারা-৪: সংজ্ঞাসমূহ
ধারা-৬: ফৌজদারি আদালতের শ্রেণীবিভাগ।
ধারা-৯: দায়রা আদালত।
ধারা-১০: নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
ধারা-১১: জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।
ধারা-১২: বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট।
ধারা-১৭ এবং ১৭ ক: ম্যাজিস্ট্রেট গণের অধীনতা।
ধারা ১৭: নির্বাহী, জুডিসিয়াল ও মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের অধস্তনতা।
ধারা ১৭ A: যুগ্ম দায়রা জজদের অধস্তনতা।
যুগ্ম দায়রা জজ গণ দায়রা জজের অধীন।
ধারা-২২ ও ২৫: জাস্টিস অফ দি পিস।
ধারা-২২: মফস্বলের জন্য জাস্টিস অফ দি পিস।
সরকার মফস্বল এলাকায় জন্য যে কোন ব্যক্তিকে জাস্টিস অফ দি পিস হিসাবে নিয়োগ দিতে পারেন।
ধারা-২৫: পদাধিকারবলে বলে জাস্টিস অফ দি পিস।
ধারা-২৫:সুপ্রিম কোর্টের বিচারকগন পদ্ধতিকে বলে সারা বাংলাদেশের জন্য জার্সি অফ দা পিস এবং দায়রা জজ এবং চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পদাধিকারবলে তাদের নিজ নিজ এলাকার জন্য জাস্টিস হবেন।
ধারা-২৮: দন্ডবিধির অপরাধের বিচার কে করবেন।
ধারা ২৯: অন্যান্য আইনের অধীন অপরাধের বিচার কে করবেন।
ধারা ২৯ খ: জুভেনাইল অপরাধের বিচার কে করবেন।
ধারা ২৯ গ: যে অপরাধগুলো শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নয় সে অপরাধের বিচার কে করবেন।
ধারা ৩১: হাইকোর্ট বিভাগ ও দায়রা জজের শাস্তি প্রদানের ক্ষমতা।
ধারা ৩২: ম্যাজিস্ট্রেট এর শাস্তি প্রদানের ক্ষমতা।
ধারা ৩৩: জরিমানা অনাদায়ে কারাদন্ড প্রদান করতে ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা।
ধারা ৩৩ ক: বিশেষ ক্ষমতা প্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটের উচ্চতর ক্ষমতা।
ধারা ৩৫: একই মামলা ভিন্ন ভিন্ন অপরাধে দণ্ডিত হলে যে শাস্তি প্রদান করা যায়।
ধারা ৩৫ ক: দন্ড প্রাপ্ত ব্যক্তি জেল হাজতে থাকলে সাজার মেয়াদ বাদ।
সাধারণভাবে গ্রেপ্তার ধারা:৪৬ থেকে ৫৩
ধারা-৪৬: কিভাবে গ্রেফতার করতে হবে।
ধারা ৫০: গ্রেফতারকৃত আসামির, পলায়ন প্রতিরোধের জন্য, প্রয়োজনের বেশি বল প্রয়োগ করা যাবে না।
ধারা ৫১: গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিদের তল্লাশি।
ধারা-৫২: মহিলাদের দেহ তল্লাশীর নিয়ম।
বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার ধারা:৫৪ থেকে ৬৭
ধারা-৫৪: যখন পুলিশ ওয়ারেন্ট ছাড়া গ্রেফতার করতে পারে।
ধারা-৫৫: ভবঘুরে অভ্যাসগত দস্যুদের গ্রেফতার।
ধারা ৫৮:কোন ব্যক্তি কে বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তারের ক্ষমতা প্রাপ্ত কোন পুলিশ অফিসার বাংলাদেশের যে কোন স্থানে উক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারে।
ধারা ৫৯: বেসরকারি ব্যক্তি কর্তৃক গ্রেফতার এবং পরবর্তী পদ্ধতি।
ধারা-৬১: গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে ২৪ ঘণ্টার অধিক আটক রাখা যাবেনা।
ধারা ৬৩: গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির অব্যাহতি।
গ্ৰেফতারকৃত ব্যক্তি মুক্তি পেতে পারে।
হাজির করতে বাধ্য করিবার প্রক্রিয়াসমূহ ধারা ৬৮ থেকে ৮৬
সমান বা পরোয়ানা জারি
ধারা ৬৮: সমনের ধরন
ধারা ৬৯: কিভাবে সমন জারি করতে হবে।
ধারা ৭০: যার বরাবর সমন দেওয়া হয় তাকে খুঁজে না পাওয়া গেলে পরিবারের সাবালক পুরুষ সদস্যকে সমনের কপি দিতে হবে।
ধারা ৭১: অন্য কোন উপায়ে সমন প্রদান করা সম্ভব না হলে, সমনের একটি কপি উক্ত ব্যক্তির বাড়ির প্রকাশ্য স্থানে ঝুলিয়ে দিবেন।
ধারা ৭২: প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী ক্ষেত্রে সমন জারি করতে হবে উক্ত কর্মচারীর অফিসের প্রধান বরাবর।
ধারা ৭৫: গ্রেফতারী ওয়ারেন্ট বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।
ধারা ৭৬: গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির জামিনে মুক্তি।
ধারা ৭৭: ওয়ারেন্টি কে বল করবে।
এক বা একাধিক পুলিশ অফিসার ওয়ারেন্টি বলবৎ করবে।
ধারা ৭৮: জমির মালিক, কৃষক বা জমির ম্যানেজারের কাছে ওয়ারেন্ট।
ধারা ৮৩: আদালতে এখতিয়ারে বাহিরে ওয়ারেন্ট কাকে ইস্যু করতে হয়।
ধারা ৮৪: এখতিয়ারের বাইরে কার্যকারী করার জন্য পুলিশ অফিসারের নিকট ওয়ারেন্ট প্রেরণ।
ধারা ৮৫: যার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট দেয়া হয়েছে তাকে গ্ৰেফতার করার পর যে পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
গ্ৰেফতারকৃত ব্যক্তিকে উক্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অথবা জেলা পুলিশ সুপারের নিকট হাজির করতে হবে।
ধারা ৮৬: গ্ৰেফতারকৃত ব্যক্তিকে ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হাজির করার পর ম্যাজিস্ট্রেট যে পদ্ধতি অনুসরণ করবেন।
হুলিয়া ও ক্রোক
ধারা-৮৭: পলাতক বা ফেরারী ব্যক্তির জন্য হুলিয়া ঘোষণা।
ধারা-৮৮: যে ব্যক্তি ফেরারী হয়েছে তার সম্পত্তি ক্রোক করা।
দলিলপত্র দাখিলে বাধ্য করিবার প্রক্রিয়াসমূহ ধারা ৯৪ থেকে ১০৫
ধারা-৯৬: কোন সময় তল্লাশী পরোয়ানা দেয়া যাবে।
ধারা- ৯৮: যে বাড়ীতে চোরাই মাল, জাল দলিল প্রভৃতি আছে বলিয়া সন্দেহ করা হয় দেখানে তল্লাশী।
ধারা ৯৯ক ও ৯৯খ: প্রকাশনা বাজেয়াপ্ত ঘোষণা।
ধারা-১০০: বেআইনীভাবে আটক ব্যক্তিকে উদ্ধারের জন্য তল্লাশী।
ধারা-১০৩: সাক্ষীদের উপস্থিতিতে তল্লাশী কার্য চালাতে হবে।
ধারা ১০৪: দাখিলকৃত দলিল ইত্যাদি আটক করা।
আদালত প্রয়োজন মনে করলে এই বিধির অধীন উপস্থিত দলিল আটক রাখতে পারবেন।
ধারা ১০৫: ম্যাজিস্ট্রেট তার উপস্থিতিতে তল্লাশি করার নির্দেশ দিতে পারেন।
ম্যাজিস্ট্রেট যেখানে তল্লাশির জন্য পরোয়ানা প্রদান করতে ক্ষমতাবান সেখানে তিনি তল্লাশির আদেশ দিতে পারেন।
*****
শান্তিরক্ষা ও সদাচরণের জন্য মুচলেকা ধারা:১০৬ থেকে ১২৬ক
ধারা-১০৬: দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর শান্তি রক্ষার জন্য মুচলেকা ।
ধারা-১০৭: অন্যান্য ক্ষেত্রে শান্তি রক্ষার জন্য মুচলেকা।
ধারা-১০৮: রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলক বিষয়ে প্রচারকারী ব্যক্তির সদাচরণের মুচলেকা।
ধারা-১০৯: ভবঘুরে ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের সদাচরণের মুচলেকা।
ধারা-১১০: অভ্যাসগত অপরাধীদের সদাচরণের মুচলেকা।
ধারা-১১৪: আদালতে অনুপস্থিত লোকের ক্ষেত্রে সমন বা ওয়ারেন্ট।
ধারা-১১৭: খবরের সত্যতা সম্পর্কে ইনকোয়ারী।
ধারা-১২৩: জামানত অনাদায়ে কারাদন্ড।
ধারা-১২৪: জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের, যে ব্যক্তি জামানত প্রদানের ব্যর্থতায় জন্য আটক হয়েছেন, সেই ব্যক্তিকে মুক্তি দানের ক্ষমতা আছে।
ধারা-১২৫: জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের শান্তি রক্ষার মুচলেকা বাতিল করার ক্ষমতা।
ধারা-১২৬: জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কোন জামিনদারকে তার জামানত থেকে মুক্তি দিতে পারেন।
স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধ: ধারা ১৪৫ থেকে ১৪৮
ধারা-১৪৪: উপদ্রব বা বিপদাশংকার জরুরী পরিস্থিতিতে অস্থায়ী আদেশ কে জারি করতে পারেন:
ধারা-১৪৫: জমি ইত্যাদি সম্পর্কিত বিরোধের ফলে শান্তিভঙ্গের আশংকা থাকলে পদ্ধতি।
ধারা-১৪৫(৬): আইনগত উচ্ছেদ না হওয়া পর্যন্ত যে পক্ষ দখলে আছে সে দখলে থাকবে।
ধারা-১৪৬(১): বিবাদের সম্পত্তি ক্রোক করার ক্ষমতা।
ধারা-১৪৭: স্থাবর সম্পদ ইত্যাদি ব্যবহারের অধিকার সম্পর্কিত বিরোধ।
ধারা-১৪৮: স্থানীয় অনুসন্ধান।
পুলিশের নিকট সংবাদ প্রেরণ এবং তদন্ত করিবার ক্ষমতা ধারা ১৫৪ থেকে ১৭১
ধারা-১৫৪: আমলযোগ্য ঘটনার সংবাদ (এজাহার দায়ের)।
ধারা-১৫৫: আমল অযোগ্য ঘটনার সংবাদ।
ধারা ১৫৬: আমলযোগ্য মোকাদ্দমা গুলির তদন্ত।
ধারা ১৫৭: আমলযোগ্য অপরাধ বিষয়ে সন্দেহের ক্ষেত্রে পদ্ধতি।
ধারা ১৫৮: ১৫৭ ধারায় আওতায় কিভাবে প্রতিবেদন পেশ করা হয়।
ধারা ১৫৯: তদন্ত বা প্রাথমিক অনুসন্ধান করতে ক্ষমতা।
ধারা ১৬০: পুলিশ কর্তৃক সাক্ষী তলব।
ধারা-১৬১: পুলিশ কর্তৃক সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ।
ধারা-১৬২: পুলিশের কাছে দেয়া বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে হবে না।
ধারা-১৬৩: পুলিশ অফিসার জবানবন্দি বা বিবৃতি আদায় করা জন্য কোন প্রকারের প্রলোভন দেখাতে পারবে না।
ধারা-১৬৪: ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট বিবৃতি প্রদান ও ম্যাজিস্ট্রেটের স্বীকারাক্তি লিপিবদ্ধ করবার ক্ষমতা।
ধারা ১৬৫: পুলিশ অফিসার কর্তৃক তল্লাশি।
ধারা ১৬৬: থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্তৃক কখন অন্য কাউকে তল্লাশি পরোয়ানা জারি করতে অনুরোধ করতে পারেন।
ধারা ১৬৭: ২৪ ঘন্টার মধ্যে তদন্ত কাজ সমাপ্ত করা না গেলে আসামীকে ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ করতে হবে।
ধারা ১৬৮: অধ:স্তন পুলিশ কর্মকর্তা কর্তৃক তদন্তের প্রতিবেদন রিপোর্ট ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে দিবেন।
ধারা ১৬৯: অপর্যাপ্ত সাক্ষ্যের জন্য আসামীর মুক্তি।
ধারা ১৭০: সাক্ষ্য পর্যাপ্ত হলে মামলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ করতে হবে।
ধারা ১৭১: ফরিয়াদি এবং সাক্ষীদের কে কোন পুলিশ অফিসারের সাথে যেতে বলা যাবে না।
ডাইরি, তদন্ত এবং পুলিশ প্রতিবেদন: ধারা ১৭২ থেকে ১৭৬
ধারা-১৭২:পুলিশ ডায়েরী/ কেস ডায়েরী
(তদন্তের বিবরণ সম্বলিত ডাইরী।)
ধারা-১৭৩: পুলিশ অফিসারে তদন্ত রিপোর্ট (চার্জশীট/ফাইনাল রিপোর্ট)।
ধারা ১৭৪: সুরতহাল রিপোর্ট (Inquest Report)
(পুলিশকে আত্মহত্যা ইত্যাদি অনুসন্ধান করতে হবে এবং তার প্রতিবেদন দিতে হবে।)
ধারা ১৭৫: লোকজনকে সমন করার ক্ষমতা।
১৭৪ ধারা অনুযায়ী যাদের সামনে তদন্ত চালানো হবে তাদেরকে লিখিত আদেশ দ্বারা সমান দেয়া যাবে। তারা হাজির হয়ে প্রশ্নের উত্তর দিতে বাধ্য থাকবেন।
ধারা ১৭৬: ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান।
পুলিশ হেফাজতে মারা গেলে নিকটতম নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশের পরিবর্তে মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান করবেন।
ধারা ১৭৬: (২) মৃতদেহ পরীক্ষা বা মৃত্যুর কারণ উদঘাটনের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মৃতদেহ কবর থেকে তুলতে পারেন।
১৫ অধ্যায়
মামলা পরিচালনার পদ্ধতি: অনুসন্ধান ও বিচারের ক্ষেত্রে ফৌজদারি আদালতসমূহের এখতিয়ার: ধারা ১৭৭ থেকে ১৯৯
ধারা ১৭৭: অনুসন্ধান (ইনকোয়ারী) ও বিচার এর সাধারণ স্থান।
যে এলাকা অপরাধ সংঘটিত হয় সে এলাকার মেজিস্ট্রেট বা আদালত ঐ অপরাধের ইনকোয়ারি ও বিচার করবেন।
ধারা ১৭৮: সরকারের বিভিন্ন দায়রা বিভাগকে মামলার বিচারে আদেশ প্রদান করতে পারেন।
সরকার এক জেলার বিচারের অধিকার মামলা অন্য জেলা দায়রা বিভাগ এ বিচারের জন্য পাঠাতে পারে।
ধারা ১৭৯: যে জেলায় অপরাধ সংঘটিত হয়েছে বা যেখানে উক্ত অপরাধের কারণ দেখা দেয়, সেখানে অভিযুক্ত বিচার করা যায়।
ধারা ১৮০: অন্য অপরাধের সাথে সম্পর্কের কারণে কোন কাজ যখন অপরাধ হয় সেক্ষেত্রে বিচারের স্থান।
যেখানে অপরাধে সহায়তা করা হয়েছে বা যেখানে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে ঐ দুইটা জায়গায় যে কোন একটি জায়গায় এর এর বিচার হবে।
ধারা ১৮১: ঠগ হওয়ার বা ডাকত দলভুক্ত হওয়া, হেফাজত হতে পলায়ন ইত্যাদি।
অপরাধ জনক আত্মসাৎ ও বিশ্বাস ভঙ্গ।
মনুষ্য মনু অপহরন বা মনুষ্য অপবাহন।
ধারা ১৮২: যে ক্ষেত্রে অপরাধের স্থান অনিশ্চিত, বা মাত্র এক জেলায় নহে বা যেক্ষেত্রে অপরাধ অবিরাম বা একাধিক কার্যের সমষ্টি, সে ক্ষেত্রে অনুসন্ধান বা বিচারের স্থান।
ধারা ১৮৩: ভ্রমণকালে করা অপরাধ
ধারা ১৮৪: বাতিল কৃত।
ধারা ১৮৫: কোন জেলায় অনুসন্ধান বা বিচার হবে সে বিষয়ে সন্দেহ থাকলে হাইকোর্ট বিভাগ সিদ্ধান্ত গ্ৰহণ করবেন।
ধারা ১৮৬: স্থানীয় অধিক ক্ষেত্রের বাইরে সংঘটিত অপরাধের জন্য সমান বা পরোয়ানা জারির ক্ষমতা।
এরূপ ক্ষেত্রে সন্দেহ থাকলে আদেশের জন্য হাই কোর্টে প্রেরণ করতে হবে।
ধারা ১৮৭: অধীনস্থ মেজিস্ট্রেট গ্ৰেফতারি পরোয়ানা ইস্যু করলে পদ্ধতি।
এক্ষেত্রে উক্ত অধীনস্ত ম্যাজিস্ট্রেট যার অধীন তার নিকট আটক ব্যক্তিকে প্রেরণ করবেন।
ধারা ১৮৮: বাংলাদেশের বাহিরে অনুষ্ঠিত অপরাধের দায়।
উক্ত ব্যক্তিকে বাংলাদেশ যে স্থানে পাওয়া যাবে, সেই স্থানে অপরাধ করেছে বলে ধরে নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
ধারা ১৮৯: জবানবন্দি'র অনুলিপি ও পেশকৃত দলিলাদি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দিবার ক্ষমতা।
ধারা ১৯০: ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে নেওয়া।
ধারা ১৯১: আসামির /অভিযুক্ত ব্যক্তির আবেদন জন্য মামলা স্থানান্তর করতে পারেন।
ধারা ১৯২: ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মামলা স্থানান্তর।
ধারা ১৯৩: দায়রা আদালত কর্তৃক অপরাধ আমলে নেওয়া।
ধারাঃ ১৯৪। বাতিল।
ধারা- ১৯৫(১): আদালত যে সকল বিষয়ের অপরাধ আমলে নিবেন না।
ধারা-১৯৬: রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের দায়ে মামলা।
ধারা-২০০: নালিশী মামলা দায়েরের পর, ফরিয়াদীর জবানবন্দী গ্ৰহণ।
ধারা-২০১: ঘটনা আমলে নিবার ক্ষমতা ম্যাজিস্ট্রেটের না থাকলে তখনকার পদ্ধতি।
ধারা-২০২। পরোয়ানা ইস্যু স্থগিত রাখা।
ধারা ২০৩। নালিশ খারিজ করন।
ধারা-২০৪। পরোয়ানা ইস্যু।
ধারা-২০৫: ম্যাজিষ্ট্রেট আসামীর ব্যক্তিগত উপস্থিত মাফ করতে পারেন।
(ম্যাজিষ্ট্রেট আসামির ব্যক্তিগত হাজিরা রেহাই দিতে পারবেন)।
ধারা-২০৫ গ: পুলিশ রিপোর্টের ভিত্তিতে অথবা অপর কোন ভাবে দায়ের কৃত মুকাদ্দমা।
ধারা-২০৫ গ গ: জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে মোকাদ্দমা প্রেরণ।
ধারা-২০৫ ঘ। একই অপরাধ সম্পর্কে নালিশি মুকাদ্দমা ও পুলিশ তদন্ত চালাইতে থাকলে অনুসরণীয় পদ্ধতি।
ধারা-২৪১: মোকদ্দমা পদ্ধতি।
ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলার বিচার ধারা ২৪১ করে থেকে ২৫০
ধারা-২৪১(ক): আসামীকে যখন অব্যাহতি দেয়া হবে।
ধারা-২৪২: অভিযোগ গঠন করতে হবে। (চার্জ গঠন)
ধারা-২৪৩: দোষ স্বীকারের পর দন্ড / শাস্তি।
ধারা-২৪৪: অভিযোগ অস্বীকার করলে পদ্ধতি।
ধারা-২৪৫: খালাস / দন্ডদেশ।
ধারা-২৪৭: ফরিয়াদীর অনুপস্থিতি।
ধারা-২৪৮: নালিশ প্রত্যাহার।
ধারা-২৪৯: অভিযোগকারী না থাকলে মামলা কার্যক্রম বন্ধ করার ক্ষমতা।
ধারা ২৫০: মিথ্যা তুচ্ছ ও বিরক্তিকর অভিযোগ।
সংক্ষিপ্ত বিচার: ধারা:২৬০ থেকে ২৬৫
ধারা-২৬০: সংক্ষিপ্ত বিচার করার ক্ষমতা।
ধারা-২৬০: শাস্তি প্রদানের ক্ষমতা।
ধারা-২৬০: যে অপরাধ গুলো সংক্ষিপ্ত বিচার করা যায়।
দায়রা আদালতের বিচার: ধারা: ২৬৫ক থেকে ২৬৫ ঠ
ধারা-২৬৫ ক: কে মামলা পরিচালনা করবে।
সরকারি কৌসুলী মামলা পরিচালনা করবেন।
ধারা-২৬৫ খ: অভিযোগকারী পক্ষে বক্তব্য শুরু।
(Opening case for Production)
ধারা-২৬৫(গ):অব্যাহতি (দায়রা জজ আদালতে)।
ধারা-২৬৫(ঘ): অভিযোগ গঠন।
চার্জ প্রণয়ন (দায়রা জজ আদালতে)।
ধারা-২৬৫(ঙ) দোষ স্বীকারের পর শাস্তির আদেশ (দায়রা জজ আদালতে)।
ধারা-২৬৫(চ) অভিযোগকারী পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ।
ধারা-২৬৫(ছ): অভিযোগকারী পক্ষের সাক্ষ্য গ্ৰহণ।
ধারা ২৬৫(জ):খালাস (দায়রা জজ আদালতে)।
ধারা ২৬৫ ঝ: আত্মপক্ষ সমর্থনের আহবান।
ধারা ২৬৫ ঞ: যুক্তিতর্ক (Argument)।
ধারা ২৬৫ ট: খালাস বা দন্ডাদেশ / দোষী সাব্যস্তের রায়।
ধারা ২৬৫ ঠ: পূর্ববর্তী দন্ডাদেশ।
অনুসন্ধান, বিচার ও রায় প্রদানের ক্ষেত্রে সাধারণ নিয়মাবলী: ধারা ৩৩৭ থেকে ৩৫২
ধারা ৩৩৭: অপরাধীর সহযোগীকে ক্ষমা প্রদর্শন।
ধারা ৩৩৮: ক্ষমা প্রদর্শনের নির্দেশ দানের ক্ষমতা।
ধারা ৩৩৯: যাকে ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছে তার বিচার।
ধারা ৩৩৯ খ: আসামির অনুপস্থিতিতে বিচার।
ধারা ৩৩৯ গ: মামলা নিষ্পত্তির সময়সীমা।
ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ক্ষেত্রে ১৮০ দিন।
দায়রা জজ বা অতিরিক্ত দায়রা জজ বা যুগ্ম দায়রা জজ এর ক্ষেত্রে ৩৬০ দিনের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তিতে করতে হবে।
ধারা ৩৩৯ ঘ: মামলা পুনঃজীবিত করণ।
ধারা ৩৪০: অভিযুক্ত ব্যক্তির আত্মপক্ষ সমর্থন ও সাক্ষী হওয়ার যোগ্যতা।
ধারা ৩৪১: আসামি কার্যক্রম বুঝিতে না পারলে সেক্ষেত্রে পদ্ধতি।
ধারা ৩৪২: আদালতের আসামির জবানবন্দি গ্ৰহণের ক্ষমতা।
ধারা ৩৪৩: তথ্য প্রকাশের প্রলুব্ধ করণের নিমিত্তে কোন প্রভাব বিস্তার করা যাবে না।
ধারা ৩৪৪: কার্যক্রম স্থগিত বা মূলতবী রাখার ক্ষমতা।
ধারা ৩৪৫: অপরাধ আপোষে নিষ্পত্তি।
শাস্তি স্থগিত, মওকুফ ও পরিবর্তন প্রসঙ্গে ধারা ৪০১ থেকে ৪০২ ক
ধারা ৪০১: সরকার দন্ড স্থগিত বা মওকুফ করতে পারেন।
ধারা ৪০২: সরকার দন্ড প্রাপ্ত আসামির সম্মতি ছাড়া মৃত্যু দন্ড, বা যাবজ্জীবন কমিয়ে যেকোন মেয়াদে কারাদণ্ড বা জরিমানা দিতে পারেন। যাবজ্জীবন কে ২০ বছরের কাজ করতে ও সরকার।
(শাস্তি হ্রাস/ কমানোর ক্ষমতা)
ধারা ৪০২ ক: সরকার ৪০১ ও ৪০২ ধারায় মৃত্যু দন্ডের ক্ষেত্রে যে ক্ষমতা প্রয়োগ করে তা রাষ্ট্রপতির একই ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন।
(মৃত্যু দন্ডের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা।)
আপীল: ধারা ৪০৪ থেকে ৪৩১
ধারা ৪০৪: আপিলের বিধান না থাকলে আপিল চলবে না।
ধারা ৪০৫: ক্রোকষকৃত সম্পত্তি পুনরুদ্ধারের আবেদন অগ্ৰাহ্য হলে, তার বিরুদ্ধে আপিল।
ধারা ৪০৬: শান্তি রক্ষা কিংবা সদাচরণের মুচলেকার আদেশের বিরুদ্ধে আপিল।
ধারা ৪০৬ ক: জামানত গ্রহণ করতে অস্বীকার করা বা জামানত নাকচ করার আদেশের বিরুদ্ধে আপিল।
ধারা ৪০৭: দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের প্রদত্ত দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল।
ধারা ৪০৮: যুগ্য দায়রা জজ বা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট প্রদত্ত দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল।
ধারা ৪০৯: দায়রা আদালতে আপীল যেভাবে শুনানি হয়।
ধারা ৪১০: দায়রা আদালতে প্রদত্ত দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল।
ধারা ৪১১: বাতিল কৃত।
ধারা ৪১২: আসামি দোষ স্বীকার করে নিয়ে কতিপয় ক্ষেত্রে আপিল চলবে না। (১৬৪ ধারা)
ধারা ৪১৩: তুচ্ছ মামলায় আপিল নাই। (২৫০ ধারা)
ধারা ৪১৪: সংক্ষিপ্ত বিচারে কতিপয় দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল নাই। (২৬০ ধারা)
ধারা ৪১৭: খালাসের বিরুদ্ধে আপিল।
ধারা ৪১৭ ক: অপর্যাপ্ত দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল।
ধারা ৪১৮: আপিল দায়ের করা যায় যে বিষয়ে
কি কি বিষয়ে আপিল গ্রহণযোগ্য।
১। ঘটনার প্রশ্নে।
২। আইনের প্রশ্নে।
ধারা ৪১৯: লিখিত দরখাস্তের মাধ্যমে আপিল দায়ের করতে হবে।
দরখাস্ত সাথে রায়ের একটি নকল দিতে হবে।
আপীলের আবেদন পত্র।
ধারা ৪২০: আপিলকারী কারাগারে থাকলে যে পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
ধারা ৪২১: আপিল সরাসরি খারিজ।
ধারা ৪২২: আপিলের নোটিশ।
ধারা ৪২৩: আপিল নিষ্পত্তির ব্যাপারে আপিল আদালতের ক্ষমতা।
(আপিল আদালতের ক্ষমতা।)
ধারা ৪২৬: আপিল পেন্ডিং থাকলে শাস্তি স্থগিত।
ধারা ৪২৬ (২ ক): আপিলকারীকে জামিনে মুক্তিদান।
ধারা ৪২৭: খালাসের বিরুদ্ধে আপিল হলে আসামিকে গ্রেফতার।
ধারা ৪২৮: আপিল আদালত অতিরিক্ত সাক্ষ্য গ্ৰহণ করতে বা গ্ৰহণের নির্দেশ।
ধারা ৪২৯: আপিল আদালতে বিচারক গণ রায়ের ব্যাপারে সমান সংখ্যক বিভক্তি হলে, তখনকার পদ্ধতি।
ধারা ৪৩০: আপীল আদেশে চূড়ান্ত অবস্থা।
ধারা ৪৩১: আপিল বাতিল করন।
আপিলকারীর মৃত্যু হলে আপিল বাতিল হয়ে যাবে।
রেফারেন্স ধারা ৪৩২ থেকে ৪৩৩
ধারা ৪৩২ থেকে ৪৩৪ বাতিল কৃত।
রিভিশন ধারা ৪৩৫ থেকে ৪৪২
ধারা ৪৩৫: হাইকোর্ট বিভাগ বা দায়রা জজ নিম্ন আদালতের নথি তলব করার ক্ষমতা আছে।
ধারা ৪৩৬: হাইকোর্ট বিভাগ বা দায়রা জজ ইনকোয়ারির আদেশ দিবার ক্ষমতা আছে।
ধারা ৪৩৯: হাইকোর্ট বিভাগের রিভিশনের এর ক্ষমতা।
ধারা ৪৩৯ ক: দায়রা জজের রিভিশন এর ক্ষমতা।
ধারা ৪৪০: পক্ষসমূহের বক্তব্য শোনা আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতা।
রিভিশনের সময় কোন পক্ষের বক্তব্য প্রদানের সুযোগ থাকে না। তবে আদালত ইচ্ছা করলে কোন পক্ষের বক্তব্য শ্রবণ করতে পারে।
ধারা ৪৪১: বাতিল কৃত।
ধারা ৪৪২: হাইকোর্ট বিভাগের আদেশ নিম্ন আদালতে অথবা ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রত্যয়নপূর্বক অবগত করাতে হবে।
হাইকোর্ট কোন মামলা পুনর্বিচারের করলে। হাইকোর্ট সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতে তার আদেশ বা সিদ্ধান্ত প্রেরণ করবেন।
ধারা ৪৪২ ক: আপিল ও রিভিশন নিষ্পত্তির সময়।
রেসপন্ডন্টের উপর নোটিশ জারির তারিখ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে আপিল আদালত আপিল নিষ্পত্তি করবেন।
হেবিয়াস কর্পাস প্রকৃতির নির্দেশ ধারা ৪৯১ সংবিধান ১০২ (২)
ধারা ৪৯১: হাইকোর্ট বিভাগ কে হেবিয়াস কর্পাস জাতীয় আদেশ দানের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্র পক্ষের উকিল সংক্রান্ত বিধানাবলী ধারা ৪৯২ থেকে ৪৯৫ ও 4t সংজ্ঞা।
ধারা ৪৯২: পাবলিক প্রসিকিউটর (PP) নিয়োগের ক্ষমতা।
ধারা ৪৯৪: মামলা প্রত্যাহারের ফল।
PP মামলা প্রত্যাহারের করতে পারে। অভিযোগ গঠনের আগে মামলা প্রত্যাহার হলে আসামিকে অব্যাহতি পাবে। আর অভিযোগ গঠনের পরে মামলা প্রত্যাহার হলে আসামিকে খালাস পাবে।
ধারা ৪৯৫: সরকারপক্ষের মামলা পরিচালনা অনুমতি প্রাপ্ত হলো
অ্যাটর্নি জেনারেল সরকারি সলিসিটর পাবলিক প্রসিকিউটর বা সরকার কতৃক ক্ষমতা প্রাপ্ত ব্যক্তি।
জামিন, জামিনযোগ্য অপরাধ এবং অজামিনযোগ্য অপরাধসমূহ: ধারা ৪৯৬ থেকে ৪৯৮
ধারা ৪৯৬: যে সকল ক্ষেত্রে জামিন মঞ্জুর করা যাবে।
ধারা ৪৯৭: যখন জামিনের অযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন মঞ্জুর করার পদ্ধতি।
ধারা ৪৯৭ ক: বাতিল কৃত।
ধারা ৪৯৮: আগাম জামিন।
জামিন মঞ্জুর করার এবং অর্থের পরিমাণ হ্রাসের ক্ষমতা।
ধারা ৫০২: জামিনদারের অব্যাহতি।
জামিনদার তার জামিনের অর্থ ফেরত পাওয়া জন্য ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট আবেদন করতে পারবেন।
ধারা ৫১৪: জামিননামা বাজেয়াপ্তিতে পদ্ধতি।
ধারা ৫১৫: জামিননামা বাজেয়াপ্তির আদেশ আপিল যোগ্য তবে আপিল না করলেও রিভিশন দায়ের করা যাবে।
সাক্ষ্যগ্রহণের নিমিত্তে কমিশন ধারা ৫০৩ থেকে ৫০৮ ক
ধারা ৫০৩: যখন সাক্ষী উপস্থিত বাদ দেওয়া যায়।
সাক্ষ্য আইনের ৩২, ৩৩ ধারা। অনুসারে যখন সাক্ষী উপস্থিত বাদ দেওয়া যায়।
ধারা ৫০৬: কমিশনের জন্য অধস্তন ম্যাজিস্ট্রেট এর আবেদন করার ক্ষমতা।
কে সাক্ষী কে উপস্থিতি অব্যাহত দিতে পারেন।
মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, দায়রা আদালত, হাইকোর্ট বিভাগ।
মামলা স্থানান্তর ধারা ৫২৬ থেকে ৫২৮:
ধারা-৫২৫: ধ্বংসশীল সম্পত্তি বিক্রয়ের ক্ষমতা।
ধারা-৫২৬: হাইকোর্ট বিভাগ মামলা স্থানান্তর করতে পারবেন বা স্বয়ং উহার বিচার করতে পারবেন।
ধারা-৫২৬(ক): বাতিল কৃত।
ধারা-৫২৬(খ): দায়রা জজের মামলা স্থানান্তর করবার ক্ষমতা।
ধারা-৫২৭: বাতিল কৃত।
ধারা-৫২৮: দায়রা জজ যুগ্ম দায়রা জজের নিকট হতে মামলা উড়াইয়া নিতে পারেন।
ধারা-৫২৮(১): দায়রা জজ সহকারী দায়রা জজের নিকট হতে মামলা প্রত্যাহার করতে পারে ।
ধারা-৫২৮ (২): চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট অথবা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের এক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত হতে অন্য ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা স্থানান্তরের ক্ষমতা।
হাইকোর্ট বিভাগের সহজাত ক্ষমতা ধারা-৫৬১(ক)
ধারা-৫৬১(ক):হাইকোর্ট বিভাগের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা।
হাই কোর্ট কে সহজাত বা অন্তর্নিহিত ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment