Translate

Sunday, April 28, 2019

আমরা কি বাঙালি জাতি না মুসলিম?

আমরা কি বাঙালি জাতি না মুসলিম:

মুসলিম "একটি আরবি শব্দ যার অর্থ" আত্মসমর্পণ "(এক সৃষ্টিকর্তা কাছে)। মুসলিম ব্যক্তির সংজ্ঞা: যে ব্যক্তি তার আত্মা, দেহ, মন, এবং তার সকল ইচ্ছা আল্লাহর তায়ালার কাছে আত্মসমর্পণ করে সেই ব্যক্তি হলো প্রকৃত মুসলিম।

যে কোনো নবীর উম্মতেরা  মুসলিম হতে পারে। যে কোনো নবীর উম্মতেরা মুসলিম হওয়ার প্রধান শর্ত হলো সেই নবীর উম্মতকে অবশ্যই একজন সৃষ্টিকর্তা কাছে তার  আত্মা, দেহ, মন, এবং তার সকল ইচ্ছাকে আত্মসমর্পণ করতে হবে।

সকল ধর্মের মানুষেরা  এক সৃষ্টিকর্তা কে বিভিন্ন নামে ডাকে। একজন সৃষ্টিকর্তা কে যে নামেই তাকে ডাকা হক না কেন তিনি তার বান্দাদের সকল ডাকে সাড়া দেন কারণ সকল শ্রেষ্ঠ নামই হলো এক সৃষ্টিকর্তা।

"সত্যজ্ঞানী তিনিই, যিনি জানেন প্রভূ এক এবং অদ্বিতীয় । তিনি সর্বশক্তিমান এবং সর্ব বিষয়ে একক ক্ষমতার অধিকারী । প্রাণ এবং নিষ্প্রাণের সব-কিছুই তার নখদর্পণে । সকল ক্ষমতার কেন্দ্র তিনি একক অনন্য ।" [অথর্ব বেদঃ ১৩.৫.১৪-২১]


"আদিতে তিনি-ই ছিলেন । সৃষ্টির সবকিছুর উৎসও তিনি-ই । সমগ্র অস্তিত্বের তিনি-ই প্রভূ । আকাশ ও ভূ-মন্ডলে বিরাজমান সবকিছূর তিনি-ই লালনকারী । অন্য কারো কাছে নয়, শুধুমাত্র সেই মহাপ্রভূর কাছেই আমাদের সবকিছূ সমর্পন করছি । [অথর্ববেদ- ৪.২.৭]"


“যতক্ষণ পর্যন্ত না, তুমি তোমার আত্মা, দেহ, এবং তোমার সকল ইচ্ছা আল্লাহর তায়ালার কাছে আত্ম সমর্পণ না করো, ততক্ষন পর্যন্ত তুমি মৃত্যু বরণ করো না”

(আল্লাহর উপদেশ: আল-কোরআন)




আমার কি বাঙালি জাতি না মুসলিম এই বিষয়ে গবেষণা জন্য নিচের উল্লেখিত আল কোরআনের আয়াত গুলো পড়ুন এবং চিন্তা ভাবনা এবং গবেষণা  করুন। আপনি যদি বুদ্ধিমান ব্যক্তি হন তাহলে নিচের আয়াত গুলোর মূলভাব আপনি অতি সহজেই বুঝতে পারবেন।




আল কোরআনের বানী যখন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু উপর আছে তখন এই পৃথিবীতে যতগুলো দেশ বা জাতি ছিলো তা জানার জন্য ৬০০ সালের পরে বিশ্ব মানচিত্র নিচে দেওয়া হলো:  হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু কাছে ৬১০ সালের পর থেকে আল কোরআনের বাণী আসা শুরু করে।




আল কোরআন:
১। সূরা ইউনুস  ১০ নং সূরা আল কুরআন:  আয়াত:৪৭


২। সূরা আন নাহল: ১৬ নং সূরা আল কুরআন: আয়াত ৩৬

৩। সূরা আশ শূরা: ৪২ নং সূরা কুরআন শরীফ: আয়াত:৭
৪।  সূরা আনয়াম ৬ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ৯২

৫ । সূরা ইব্রাহীম  ১৪নং সূরা আল কোরআনের আয়াত ৪৬। সূরা হুদ ১১ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১১৮

৬। সূরা আর-রাদ ১৩ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ৩০, ৩৭,৩৮,৩৯


৭। সূরা হুদ ১১ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ১১৮


৮। সূরা আল মোমেন: ৪০ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ৭৮

৯। সূরা বনী ইসরাইল ১৭ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১৫

১০। সূরা নিসা ৪ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১৬৪
১১। সূরা আল মায়েরা ৫  নং সূরা আয়াত ৬৮ ও ৬৯






১। সূরা ইউনুস   ১০ নং আল কুরআন:  আয়াত:৪৭

পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

প্রত্যেক উম্মতের জন্যেই একজন রসূল আছে, 

অতঃপর যখনই তাদের কাছে তাদের রসূল এসে যায়, তখন (তাদের সাথে আল্লাহ তায়ালার) সিদ্ধান্ত করার কাজটি ইনসাফের সাথে সম্পন্ন হয়ে যায়, তাদের উপর কখনো জুলুম করা হবে না।




২। সূরা আন নাহল: ১৬ নং আল কুরআন: আয়াত ৩৬

পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি


আমি অবশ্যই প্রত্যেক জাতির কাছে রসূল পাঠিয়েছি, 

যাতে করে (তাদের কাছে সে বলতে পারে,) তোমরা এক আল্লাহর তায়ালার এবাদত করো এবং আল্লাহ তায়ালার বিরোধী শক্তিসমূহকে বর্জন করো, সে জাতির মধ্যে অতঃপর আল্লাহ তায়ালা কিছু লোককে হেদায়েত দান করেন, আর কতেক লোকের ওপর গোমরাহী চেপে বসে গেলো; অতঃপর তোমরা (আল্লাহর) জমীনে পরিভ্রমণ করো তারপর দেখো, (রসূলদের) মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে তাদের কি (ভয়াবহ) পরিনাম হয়েছিলো!

সূরা আল মায়েরা ৫  নং সূরা আয়াত ৬৮ ও ৬৯

পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,
৬৮. তুমি   (তাদের) বলো, হে আহলে-কিতাবরা, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা তাওরাত, ইঞ্জিল ও তোমাদের প্রতি তোমাদের মালিকের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা   হয়েছে তা (এ জমিনে)  প্রতিষ্টিত না করবে, ততোক্ষণ পর্যন্ত (মনে করতে হবে,) তোমরা কোনো কিছুর উপরই প্রতিষ্টিত নেই; তোমরা মালিকের কাছ থেকে যা কিছু তোমার প্রতি নাযিল করা হয়েছে (গৌড়ামীর কারণে)
তা অবশ্যই তাদের অনেকেরই সীমালংঘন ও কুফরীকে বাড়িয়ে দেবে, সুতরাং তুমি এই কাফের সম্প্রদায়ের জন্য মোটেই আফসোস করো না।

৬৯.
নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে এবং যারা ছিলো ইহুদী, সাবেয়ী, খ্রীষ্টান- (এদের) যে কেউই এক আল্লাহ তা’আলা ও শেষ বিচারের দিনের উপর ঈমান আনবে এবং ( ঈমানের দাবী অনুযায়ী) নেক কাজ করবে, (পরকালে) তাদের কোনো ভয় নেই, তারা কোনো দুশ্চিন্তা করবে না।







৩। সূরা আশ শূরা: ৪২ নং সূরা কুরআন শরীফ: আয়াত:৭

পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

"এভাবেই (হে নবী, এ) আরবি কুরআন আমি তোমার ওপর নাযিল করেছি, যাতে করে তুমি (এর দ্বারা) মক্কাবাসীদের ও তার আশেপাশে যারা বসবাস করে তাদের (জাহান্নামের আযাব সম্পর্কে) সতর্ক করে দিতে পারো,

(বিশেষ করে) তাদের তুমি কেয়ামতের মহা সমাবেশে দিন সম্পর্কে ও হুশিয়ার করতে পারো; যে দিনের (ব্যাপারে) কোন রকম সন্দেহ শোবা নাই, আর (আল্লাহ তা’আলা বিচারের সেদিন) একদল লোক জান্নাতে আরেক দল লোক জাহান্নামে (প্রবেশ করবে)।"




৪।  সূরা আল  আনয়াম ৬ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ৯২



পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

এটি এক বরকতপূর্ণ গ্রন্থ, যা আমি (তোমার কাছে) পাঠিয়েছি, এটি আগের কিতাবের পুরাপুরি সত্যায়ন করে এবং যাতে এ (কিতাব) দিয়ে তুমি মক্কা ও তার পার্শ্ববর্তী জনপদসমূহের মানুষকে সাবধান করবে; যারা আখেরাতের উপর ঈমান আনে তারা এ কিতাবের উপরও ঈমান আনে, আর তারা তাদের নামাজের হেফাজত করে।



৫। সূরা ইব্রাহীম ১৪নং সূরা আল কোরআনের আয়াত ৪

পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,

৪. আমি কোনো নবীই এমন পাঠাইনি, যে (নবী) তার জাতির (মাতৃ)-ভাষায় (আমার বাণী তাদের কাছে পৌছায়নি), যাতে করে সে তাদের কাছে (আমার আয়াত) পরিষ্কার করে বুঝিয়ে বলতে পারে; অতপর আল্লাহ তায়ালা যাকে চান তাকে গোমরাহ করেন, আবার যাকে তিনি চান তাকে সঠিক পথে পরিচালিত করেন; তিনি মহাপরাক্রমশালী ও মহাকুশলী।




৬। সূরা আর-রাদ ১৩ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ৩০

পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,

৩০. (অতীতে যেমন আমি নবী রসূল পাঠিয়েছি) তেমনি করে আমি তোমাকেও একটি জাতির কাছে (নবী করে) পাঠিয়েছি, এর আগে অনেক কয়টি জাতি অতিবাহিত হয়ে গেছে, (নবী পাঠিয়েছি) যাতে করে তোমরা তাদের কাছে সে (কেতাব) পড়ে শোনাতে পারো, যা আমি তোমার ওপর ওহী করে পাঠিয়েছি, (এ সত্ত্বেও) তারা অনন্ত করুণাময় আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকার করে; তুমি তাদের বললা, তিনিই আমার মালিক, তিনি ছাড়া আর দ্বিতীয় কোনো মাবুদ নেই, (সর্বাবস্থায় আমি তাঁর ওপরই ভরসা করি, তার দিকেই (আমার) প্রত্যাবর্তন।




৬। সূরা আর-রাদ ১৩ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ৩৭,৩৮,৩৯ 

পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,

৩৭. (হে নবী,) আমি এভাবেই এ বিধান (তোমার ওপর) আরবী ভাষায় নাযিল করেছি (যেন তুমি সহজেই বুঝতে পারো); তোমার কাছে (আল্লাহর পক্ষ থেকে যে জ্ঞান এসেছে তা সত্ত্বেও যদি তুমি তাদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করো, তাহলে আল্লাহর সামনে তোমার কোনোই সাহায্যকারী থাকবে না- না থাকবে (তোমাকে) বাঁচাবার মতো কেউ!

৩৮. (হে নবী,) তোমার আগেও আমি (অনেক) রসূল পাঠিয়েছি এবং তাদের জন্যে আমি স্ত্রী এবং সন্তান সন্ততিও বানিয়েছিলাম; কোনো রসূলের কাজ এটা নয়। যে, আল্লাহর অনুমতি ছাড়া একটি আয়াতও সে পেশ করবে; (মূলত) প্রতিটি যুগের জন্যেই (ছিলো এক) একটি কেতাব।

৩৯. আর (সেসব কিছুর মাঝে থেকে) আল্লাহ তায়ালা যা কিছু চান তা বাতিল করে দেন এবং যা কিছু ইচ্ছা করেন তা (পরবর্তী যুগের জন্যে) বহাল রেখে দেন, মূল গ্রন্থ তো তাঁর কাছেই (মজুদ) থাকে।






৭। সূরা হুদ ১১ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ১১৮



পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

(হে নবী,) তোমার মালিক চাইলে দুনিয়ার সব মানুষকে তিনি একই উম্মত বানিয়ে দিতে পারতেন (কিন্তু আল্লাহ তাআলা কারো উপর তার ইচ্ছা চাপিয়ে দিতে চাননি), এ কারণে তারা হামেশাই নিজেদের মধ্যে মতবিরোধ করতে থাকবে,






৮। সূরা আল মোমেন: ৪০ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ৭৮

পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

(হে মোহাম্মদ,) আমি তোমার আগে (অনেক) নবী প্রেরণ করেছি, তাদের কারো কারো ঘটনা আমি তোমাকে শুনিয়েছি, (আবার এমনও আছে) তাদের কথা তোমার কাছে আমি আদৌ বর্ণনাই করিনি; (আসলে) আল্লাহ তায়ালার অনুমতি ছাড়া কোন নিদর্শন উপস্থিত করা কোনো রসূলের কাজ নয়, আর যখন আল্লাহ তাআলা ফয়সালা এসে যাবে তখন তো সব কিছুর যথাযথ মীমাংসা হয়ে যাবে, আর (সে ফয়সালায়) ক্ষতিগ্রস্ত হবে একমাত্র মিথ্যাশ্রয়ীরাই।





৯। সূরা বনী ইসরাইল ১৭ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১৫

পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

যে ব্যক্তি হেদায়াতের পথ চলবে, সে তো চলবে একান্তভাবে নিজের (ভালোর) জন্যে, যে ব্যক্তি গোমরাহ হবে তার গোমরাহীর দায়িত্ব অবশ্যই তার ওপর; (আসল কথা হচ্ছে, সেদিন) কেউই অন্য কারো (গুনাহের) ভার বইবে না; 

আর আমি কখনোই (কোনো জাতিকে) আযাব দেই না, যতোক্ষণ না আমি (সেখানে আযাব থেকে সতর্ককারী) কোন রসূল না পাঠাই।





১০। সূরা নিসা ৪ নং সূরা আল কুরআন আয়াত ১৬৪

পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

রসূলদের মাঝে এমনও অনেকে আছে, যাদের কথা ইতিপূর্বে আমি তোমার কাছে বলেছি, কিন্তু এদের মাঝে বহু রাসূল এমনও আছে যাদের  (নাম ঠিকানা) কিছুই আমি তোমাকে বলিনি; মুসার সাথে তো আল্লাহ তাআলা কথাও বলেছেন।






মানুষের সম্মানে দাঁড়িয়ে থাকা ইসলামের দৃষ্টিতে সঠিক বিস্তারিত জানতে নিচের আয়াত এবং সূরা ইউসুফ সম্পূর্ণ পড়ুন নিজের মাতৃভাষায়:

সূরা ইউসুফ  ১২ নং সূরা আল কোরআন আয়াত ১০০




পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

(সেখানে যাওয়ার পর) সে তার পিতা-মাতাকে (সম্মানের) উচ্চ আসনে বসালো এবং 

ওরা সবাই (দরবারে নিয়ম অনুযায়ী) তার প্রতি (সম্মানের) সেজদা করলো 

(এ  ইউসুফ তার স্বপ্নের কথা মনে করলো,) সে বললো, হে আমার পিতা এ হচ্ছে আমার ইতিপূর্বে সে স্বপ্নের ব্যাখ্যা, (আজ) আমার মালিক যা সত্য পরিণত করেছে তিনি আমাকে জেল থেকে বের করে আমার উপর অনুগ্রহ করেছেন, তিনি তোমাদের মরুভূমি (আরেক প্রান্ত) থেকে (রাজ দরবারে এনে) তোমাদের উপরও মেহেরবানি করেছে, (এমনকি) শয়তান আমার এবং আমার ভাই এর মধ্যকার সম্পর্ক খারাপ করার (গভীর চক্রান্ত করার) পরও (তিনি দয়া করেছেন); অবশ্যই আমার মালিক যা ইচ্ছা করেন, তা (অত্যন্ত) নিপুণতার সাথে আঞ্জাম দেন; নিশ্চয়ই তিনি সর্বজ্ঞ ও প্রবল প্রজ্ঞাময়।



উপরের  বিষয়ে বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আল কোরআন নিজের মাতৃভাষায় পড়ুন বা শুনুন। কারন এক আল্লাহর সকল জ্ঞানের উৎস। আর আল্লাহ কোরআনের সম্পূর্ণ জ্ঞান, আপনার ঈমানকে মজবুত করবে। যে মানুষ সম্পূর্ণ কোরআনের জ্ঞান রাখে, তাকে কেউই বিভ্রান্তিতে ফেলতে পারে না। কারন তার পথ প্রদর্শক হলো আল্লাহর তায়ালার।


আল কোরআন সম্পর্কে অল্প জ্ঞান বা আপনার জ্ঞানের প্রতি আপনার অহংকার, আপনার ক্ষতি কারন হতে পারে। তাই সবার আগে আল কোরআন সম্পূর্ণ পড়ুন বা মাতৃভাষায় শুনুন।

আল কোরআন নিজের মাতৃভাষায় শুনুন। সম্পূর্ণ আল কোরআন। এখানে ক্লিক করুন।



"সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস।"



লেখক: যুবাইর মাহমুদ।


Saturday, April 27, 2019

JM Shows

JM Shows YouTube channel


Jubair/ Jubair Mahmud

Jubair Mahmud

Education: LLB, LLM
Researcher, writer, Blogger, YouTuber, Lawyer and Bodybuilder.

Sunday, April 21, 2019

ব্যায়াম সময় চর্বিকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার

 :
ব্যায়াম সময় চর্বিকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার:

প্রধানত দুই ধরনের চর্বি আছে যা মাংস পেশীর শক্তিতে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হয়।

মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিডকে  ব্যায়ামের সময় খুব তাড়াতাড়ি জ্বালানী উৎস হিসাবে ব্যবহার করা যায়।

চর্বি ব্যবহার করে এটিপি উৎপাদনের জন্য, প্রথমে চর্বিকে  মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড রুপান্তরিত করতে হবে বা মাংস পেশীতে  মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড আগে থেকেই উপস্থিত থাকতে হবে।

এটিপি উৎপাদনের জন্য মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিডের মধ্যে যে অণুতে ধারণকারী কার্বন এবং হাইট্রোজেনকে ইচ্ছাপূর্বক অক্সিডাইস করা যেতে পারে পেশী মাইটোকন্ড্রিয়ায় মধ্যে।

ট্রাইগ্লিসেরাইড হলো মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিডের মুখ্য সংরক্ষণাগার  যেমন করে গ্লাইকোজেনের হলো   গ্লুকোজ সংরক্ষণাগার।
ট্রাইগ্লিসেরাইড ভিতর মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড ট্রাইগ্লিসেরাইড হয়ে শরীরের জমা থাকে।

মূলত প্রতি অনু ট্রাইগ্লিসারাইড  তিনটি ফ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সংরক্ষিত থাকে। এটিপি উৎপাদন করতে এই তিনটি ফ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ব্যবহার করা প্রয়োজন হয়। যখন তিনটি ফ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এটিপি উৎপাদন করে তখন চর্বি শরীরে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হয়।

প্রাথমিকভাবে দুই ধরনের জায়গায় ট্রাইগ্লিসারাইড সংরক্ষিত হয়ে থাকে। যেমন: মেদ বা চর্বি কোষ এবং হাড়ের সাথে যে মাংস জড়িত সেই মাংস পেশী সাথে ট্রাইগ্লিসারাইড পাওয়া যায়।

চর্বি কোষে সবচেয়ে বেশি ট্রাইগ্লিসারাইড থাকে।

ট্রাইগ্লিসেরাইড রক্তে, মাংস পেশীতে এবং চর্বি কোষে থাকে। আমরা দেখতে ভাল লাগবে 100,000 কিলো ক্যালোরি  এটিপি উৎপাদনের ব্যবহার হয়।

A major endurance training adaptation, is the increased ability to use fats as a fuel,


মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড রক্ত প্রবাহ মাধ্যমে শরীরে বিভিন্ন মাংস পেশীতে যায় যেখানে শক্তি প্রয়োজন হয়।
ফ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড মাইটোকন্ড্রিয়ায় প্রবেশ করে যেখানে এটি বিটা অক্সিডেশন পথের মাধ্যমে সম্পূর্ণভাবে অক্সিডাইজড হয়, প্রচুর পরিমাণে এটিপি উৎপন্ন করে।

কার্বহাইড্রেট যখন শরীরে শেষ হয়ে যায়। তখন চর্বি শরীরে জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার হয়।

The contribution of fats during a bout of prolonged exercise, such as running দৌড় a marathon. ম্যারাথন  দৌড়।

চার ঘণ্টা ব্যায়াম ৫০% শরীরের জ্বালানি আসে শর্করা জাতীয় খাবার থেকে আর বাকি ৫০% জ্বালানি আসে চর্বি থেকে।  ব্যায়ামের যতবেশি হবে ততবশি ট্রাইগ্লিসেরাইড শরীর থেকে কমে যাবে। কারন শরীর শক্তি জন্য জ্বালানি  প্রথমে শর্করা জাতীয় খাবার থেকে নেয় আর শর্করা জাতীয় খাবার খুব তাড়াতাড়ি শক্তি উৎপাদন বন্ধ করে দেয় তখন শরীর শক্তি উৎপাদন জন্য জ্বালানি তৈরি করা জন্য চর্বি যা শরীরের ট্রাইগ্লিসেরাইড হিসাবে জমা থাকে তা ব্যবহার করা শুরু করে।
শরীরের চর্বি কমানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হলো শর্করা জাতীয় খাবার বন্ধ করে বা কমিয়ে দেওয়া এর ফলে শরীরের শক্তি ব্যয় করা জ্বালানি শর্করা জাতীয় খাবার থেকে না পেয়ে শরীর মধ্যে চর্বি যা ট্রাইগ্লিসেরাইড হিসাবে জমা থাকে তা ব্যবহার করা শুরু  এর ফলে শরীরের চর্বি তাড়াতাড়ি কমবে।


চর্বি কোষ বৃদ্ধি পেলে ট্রাইগ্লিসারাইড ভেঙে দেয় মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিডকে এবং মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তে ভিতরে, কলিজা ভিতরে মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড গিয়ে। রক্তে ভিতর মুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড চর্বিতে রুপান্তরিত হয়ে কলিজা এবং রক্ত নালীর মধ্যে ট্রাইগ্লিসারাইড হিসাবে জমা থাকে।

তখন ফ্যাটি লিভার হয় এবং হৃদয়ে রক্ত নালীর পথ বন্ধ হয়ে হৃদয়ে রোগ হয়ে থাকে।














লেখক: যুবাইর মাহমুদ।


Saturday, April 20, 2019

Reform of the International Court of Justice: An Enforcement Perspective

Ebook on Amazon Kindle:
Reform of the International Court of Justice: An Enforcement Perspective:


Amazon Kindle Link:
Reform of the International Court of Justice: An Enforcement Perspective





Writer: Jubair Mahmud.

Monday, March 18, 2019

আমেরিকান কেন‌ এত শক্তি শালী রাষ্ট্র:

why america is so powerful in economical.
আমেরিকান কেন‌ এত শক্তিশালী রাষ্ট্র:

প্রতিটি সমাজেই যার যত টাকা বা সম্পত্তি আছে সেই ব্যক্তি তত বেশি ক্ষমতাবান তা আমরা সবাই জানি। এই বাক্যটি শুধু ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় এই বাক্যটি দেশের ক্ষেত্রে ও সমান ভাবে প্রযোজ্য।



আমেরিকা জানে, মানে এবং বাস্তবে ব্যবহার করে  “একথাই বল” আমেরিকা একটি দেশ নয় আমেরিকা অনেক রাষ্ট্রের জোট তাই আমেরিকা এতো শক্তিশালী। যে দিন আমেরিকা এই জোট ভাঙ্গবে সেই দিন আমেরিকা মহাদেশের অন্যতম দারিদ্র্যতম দেশ হবে আমেরিকা মধ্যে থাকা প্রায় সকল রাষ্ট।


ছোট বেড়ায় অনেকেই একটি গল্প পড়ছে, একটি লাঠিকে খুব সহজেই ভাঙ্গা যায়। কিন্তু একসাথে অনেক লাঠির একসাথে বাধা থাকলে সেই লাঠি ভাঙ্গা শতভাগ অসম্ভব। উন্নয়নশীল দেশ এই গল্প শুধুমাত্র পড়ার জন্য পড়ে কিন্তু বাস্তবে এর কোন কাজে লাগায় না। কিন্তু উন্নত দেশ শিক্ষা মূলক গল্প পড়ার সাথে সাথে তা বাস্তবায়ন বা বাস্তবে এর প্রয়োগ করে।



সোভিয়েত ইউনিয়ন যখন ছিল তখন আমেরিকা তখন সোভিয়েত ইউনিয়নকে কোন কাজে হারাতে পারে নাই। যখন সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন হয় তখন আমেরিকা এক নম্বর আছে।


আবার যখন বিশ্বের অনেক বড় দেশ একত্রিত হবে তখন আমেরিকা দ্বিতীয় স্থানে চলে যাবে। উদাহরণ স্বরূপ পাকিস্তান, ভারত এবং বাংলাদেশের যদি একত্রিত হলে অল্প সময়ের মধ্যে এই তিনটি দেশ বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ হয়ে যাবে। যা আমেরিকা কখনো চাইবে না। 


এবং পাকিস্তান, ভারত এবং বাংলাদেশের শুধু একটি লাঠি ভাঙ্গা কাহিনী শুধুমাত্র পড়ার জন্য পড়বে এর ফলে এদের কে ভেঙে অন্য দেশে লাভবান হতে চেষ্টা করবে। 


“বড় কিছুকে পাওয়া জন্য ছোট কিছুকে ত্যাগ করতে হবে।“
একথাই বল ।


পরিশ্রমী ও বুদ্ধি মান মানুষ তাদের প্রাপ্য সম্মান পায় আমেরিকার বুদ্ধি মান মানুষ কে চুম্বনকে ন্যায় আকর্ষন করে নিজের দেশে নিয়ে আছে।

আমেরিকান টাকা দিয়ে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি তেল বিক্রি হচ্ছে। তাই আমেরিকার টাকার মূল্য এত বেশি।



আমেরিকান সবচেয়ে বেশি টাকা গবেষণা এবং গবেষণা অনুযায়ী পন্য তেরি এবং সেই পন্যের বাজার তেরি করছে। (Start Up Business)

আমেরিকান আমদানি থেকে রপ্তানি  বেশি করার জন্য সর্বদা বেশি অগ্রাধিকারের দেয়া।


আমেরিকান নতুন উদ্যোক্তাদের সকল ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে। আমেরিকা্ জানে গাছ লাগালে ফল আসবে। আর একজন উদ্যোক্তা হলো একটি চারা গাছ যা একবার রোপণ করতে হয় এবং চারা গাছটি যখন ছোট থাকে তখন সেই গাছকে সবচেয়ে বেশি যত্ন নিতে হয়। চারা‌গাছ একবার বড় হতে পারলে তখন একটি চারা গাছ থেকে সারা জীবন ফল পাওয়া যায়। তখন শুধু বড় গাছটি নজর রাখলেও হয়।



আমেরিকান ‌কখনো সোনা দেওয়া মুরগিকে জবাই করে না। আমেরিকান জানে যে মুরগি সোনা ডিম দেয় সে মুরগি ভবিষ্যতে ডিম দিবে। যে মুরগি সোনার ডিম দেয় তাকে একবারে জব করলে একসাথে সম্ভবত দুই বা তিনটি ডিম একবারে পাওয়া যাবে। কিন্তু ভবিষ্যতে আর ডিম পাওয়া যাবে না।




লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

Tuesday, March 12, 2019

আল্লাহ তাআলা বনাম বিজ্ঞানীরা

আল্লাহ তাআলা বনাম বিজ্ঞানীরা:




বিজ্ঞানীরা বলে পৃথিবীর ধ্বংস হবে।
আল্লাহ পাক কিতাবের বলে কিভাবে পৃথিবীর ধ্বংস হবে। পৃথিবীর ধ্বংস বননা কুরআন থেকে জানতে পারবে।



বিজ্ঞানীরা বলে এলিয়ান থাকতে পারে। আগে জানতে হবে এলিয়ান অথবা কি ঐলিয়ান অথবা ভিন্ন গ্ৰহের প্রাণী
আল্লাহ পাক কিতাবের বলে এলিয়ান আছে একপ্রকার হলো আগুনে তেরি।
অন্য প্রকার হলো  আলোর মানে নূরের তৈরি।
বিজ্ঞানীরা বলে ভবিষ্যতে এলিয়ান পৃথিবীতে আসতে পারে।
আল্লাহ পাক কিতাবের বলে অবশ্যয় এলিয়ান আসবে। এবং সে মাটির নিচ থেকে আসবে।
বিজ্ঞানীরা বলে এলিয়ান আমাদের থেকে অনেক শক্তিশালী হতে পারে।
আল্লাহ পাক কিতাবের বলেছেন এলিয়ান আমাদের থেকে অনেক শক্তিশালী।
মানুষ তাদের তুলনায় দুর্বল কিন্তু মানুষ এলিয়ানে তুলনায় বেশি বুদ্ধিমান জাতি।

বিজ্ঞানীরা আল্লাহকে পৃথিবীর বাহিরে প্রথম আকাশের বাহিরে দ্বিতীয় আকাশ ভিতর খোঁজ করে বেশি ভাগ 
বিজ্ঞানীরা বলেন আল্লাহ নেই।
আর আল্লাহ বলেছেন তিনি সাত আকাশে উপর আছে এর মানে বিজ্ঞানীরা আল্লাহকে দেখতে হলে তাদের পৃথিবীর বাহিরে গেলে হবে না এই ইউনিভার্স এর মতো আরো সাত আকাশে উপর যেতে হবে।


বিজ্ঞানীরা বলে পৃথিবীর বাহিরে কোন গ্ৰহ থাকতে পারে যেখানে মানুষ থাকতে পারবে।
আল্লাহ বলেছেন এই পৃথিবী বাহিরে এমন গ্ৰহ আছে যেখানে মানুষ থাকতে পারবে তা সাত আকাশে উপর আছে। এই গ্ৰহটি কেমন তার বননা আল্লাহ কিতাবের  জান্নাত ও জাহান্নাম।


বিজ্ঞানীরা বলেন প্রতিটি  অ্যাকশন  বিপরীতে        রিঅ্যাকশন আছে। যেমন: E = mc2 ( মানে প্রতি কাজ করলে এর ফল আছে। Action মানে কাজ  reaction মনে এই কাজের ফল।
আল্লাহ বলেন হ্যাঁ অবশ্যই আছে মানুষ যা করবে এর মান (অ্যাকশন) এর ফল পাবে  এর মানে (রিঅ্যাকশন)।
যার ফল মানুষ কে জান্নাত ও জাহান্নাম দিয়ে হবে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন পৃথিবীর বাহিরে সময় গণনা পৃথিবীর থেকে ভিন্ন।
আর আল্লাহ বলেছেন হ্যাঁ সাত আকাশে উপর এক দিন সমান পৃথিবীর একহাজার বছর।

মৃত মানুষ কে জীবিত করে নিয়ে গবেষণা করছেন।

আল্লাহর তায়ালার কাছে এমন জিনিস আছে যার সাহায্যে আল্লাহ মৃত মানুষকে জীবিত করতে পারবেন। বিজ্ঞানীদের ভাষায় এমন কেমিক্যাল আছে যা মৃত মানুষের শরীরে দিলে মৃত মানুষ জীবিত হবে। বা মৃত মানুষের হাড়ে দিলে মৃত মানুষ জীবিত হবে। যেমন করে টিকটিকির লেজ কেটে গেলে, নিজে থেকে লেজ হয়ে যা। ঠিক একই ভাবে বা যেমন করে কলা কাছ কেটে ফেললে নতুন কলা গাছ হয় ঠিক একইভাবে।


বিজ্ঞানীরা মানুষকে শত শত বছর বাঁচানোর জন্য ভিন্ন জিনিস আবিষ্কার করতে চেষ্টা করে চলেছে।
আর আল্লাহ বলেছেন মানুষের মৃত্যু হবে একবার তার পর তাকে আবার জীবিত করা হবে (বিজ্ঞানীদের ভাষায়  কেমিক্যাল দিয়ে) এবং  আল্লাহ তায়ালা    মানুষকে এমন পানি খাওয়াবেন যার ফলে মানুষ আর মৃত হবে না। ( বিজ্ঞানীদের ভাষায় আল্লাহ তায়ালার কাছে এমন কেমিক্যাল আছে যা বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করতে চাইতেছে।

বিস্তারিত জানতে আল্লাহ তায়ালার সকল আসমানী কিতাব নিজের মাতৃভাষায় পাড়তে বা শোনতে হবে।

 আমি বলছি না আমার লেখা আপনি চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করেন। আমি শুধু বলতে চাই আমি যা লিখেছি তা নিয়ে গবেষণা বা চিন্তা ভাবনা করেন। বা আমার লেখা সততা যাচাই-বাছাই করে এই লেখা বিশ্বাস করুন। তাহলে আপনার জ্ঞান আরো বৃদ্ধি পাবে।


“সকল প্রশংসা এক সৃষ্টিকর্তা জন্য যিনি সকল জ্ঞানের উৎস।“

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।










Wednesday, March 6, 2019

কবরের আযাব নেই

কবরের আযাব নেই, কবরের আযাব বিষয়ে হাদীস গুলো সাথে কোরআনে আয়াতে  অসামঞ্জস্যপূর্ণ 
রয়েছে।





বিস্তারিত জানতে এই লেখাটি সম্পূর্ণ পড়ুন। এবং এই নিয়ে চিন্তা গবেষণা করুন:



কবরের আযাব নেই যা আল কোরআন দ্বারা প্রমাণিত। প্রয়োজনে নিচের উল্লেখিত আয়াত নিয়ে গবেষণা করতে পারেন।



আমি শুধু কোরআনের মাত্র ২৩ আয়াতে উল্লেখ করেছি। যারা কবরের আযাবের কথা বলে তারা মাত্র একটি আয়াত উল্লেখ করে তা হলো:
৪০. সূরা আল মোমেন আয়াত "৪৬. (জাহান্নামের) আগুন, যার সামনে তাদের সকাল সন্ধ্যায় হাযির করা হবে, আর যেদিন কেয়ামত ঘটবে (সেদিন ফেরেশতাদের বলা হবে), ফেরাউনের দলবলকে কঠিন আযাবে নিক্ষেপ করো।"

উল্লেখ্য করে। তারা এই আয়াতের হবে কে হয় বাংলা অনুবাদ করেছে। আপনি যদি এই আয়াত কে আরবি থেকে বাংলা অনুবাদ করেন তাহলে আপনি দেখতে পারবেন এই আয়াতের ভবিষ্য কাল ব্যবহার করেছে। যার মানে হবে। কিন্তু তারা এখানে হয় মানে বর্তমান কাল ব্যবহার করেছে।

বিশ্বাস না হলে বাজারে বিভিন্ন কোরআনের বাংলা অনুবাদের কুরআন শরীফ নিয়ে এই আয়াতের অনুবাদ দেখতে পারেন। একই সঙ্গে এই আয়াত কে একজন দক্ষ অনুবাদক যার আরবি ভাষা, বাংলা ভাষার এবং কোরআনের জ্ঞান সম্পর্কে সমান দক্ষতা রয়েছে তাকে দিয়ে অনুবাদ করতে পারেন।





কবরের আযাব বিষয়ে অনেক জাল হাদিস আছে। জাল হাদিস চিনার উপায় হলো যে হাদীস কোরআনের আয়াত সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ সেই হাদীস জাল হাদীস।

আমি বলছি না আল্লাহ তায়ালার অপরাধীদের শাস্তি দিবেন না।

আমি বলতে চাইতেছি আল্লাহ তায়ালা মৃত মানুষ কে সম্পূর্ণ জীবিত করবেন কেয়ামতের দিন এবং সকল মানুষের বিচার হবে। বিচারে যার অপরাধ বেশি হবে সেই ব্যক্তি দোযখে যাবে এবং দোযখে শাস্তি ভোগ করবে । আল্লাহ তায়ালা বিনা বিচারে কাউকে মৃত্যুর পরে শাস্তি দিবেন না। প্রতিটি মানুষের বিচারের সম্মুখীন হতে হবে।

নিচের উল্লেখিত কোরআনের আয়াত গুলো নিয়ে যদি আপনি চিন্তা এবং গবেষণা করেন, তাহলে আপনি দেখতে পারবেন কোরআন শরীফ আয়াত গুলো সাথে হাদীসের বাণী, যা কবরে আযাব কাহিনী বলেছে তার সাথে  অসামঞ্জস্যপূর্ণ  রয়েছে।

যে হাদীস কোরআনে আয়াতে সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ সেই হাদীস জাল হাদিস। মানুষের উচিত শুধু কোরআন এবং যে হাদীস কোরআনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ তা বিশ্বাস করা। প্রয়োজনে হলে হাদীসকে তাওরাত কিতাব, যাবূর কিতাব এবং ইঞ্জিল কিতাব দ্বারা পরিক্ষা করা উচিত।

আল্লাহ তাআলা প্রতিটি আসমানী কিতাবের একটির সাথে আরো একটি সামঞ্জস্যপূর্ণতা রয়েছে।

আপনাদের এখন সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত,  আপনি আল্লাহ তায়ালা বানী লেখা কিতাবের উপর  বিশ্বাস করবে না মানুষের লেখা হাদীসের উপরে বিশ্বাস করবেন। যা (হাদীস) আল্লাহ তায়ালা বানী সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।


কারণ মানুষ মিথ্যা কথা বলতে পারে। কিন্তু মহান আল্লাহ তায়ালার কখনো মিথ্যা কথা বলতে পারেন না। আল্লাহ তাআলা হলেন পবিত্র সুমহান মর্যাদা অধিকারী।

এই লেখাটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে এর জন্য সকল প্রসংশা মহান আল্লাহ তায়ালারকে দিবেন কারণ তিনি সকল জ্ঞানের উৎস। তিনি পরম দয়ালু এবং দানশীল।


আপনার গবেষণা প্রয়োজনে নিচের আয়াত গুলো দেখেন। তাহলে দেখবেন আল্লাহ প্রতিটি আয়াতে সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ আছে। নিচের আয়াতে সাথে কবরের আযাব সম্পৃক হাদীসের সমূহের অনেক অসামঞ্জস্যপূর্ণ রয়েছে।


1. ২) সূরা বাকারা আয়াত ২৫৯
2. ৩০) সূরা আর রোম: আয়াত ৫৫   এবং ৫৬
3. ২২ সূরা আল হাজ্জাজ আয়াত ৪৭
4. ৩২ সূরা আস-সাজদা আয়াত ৫
5. ২৩. সূরা আল মোমেনুন আয়াত ১১২, ১১৩ এবং ১১৪
6. ৫০. সূরা ক্বাফ আয়াত ১৯ থেকে ২৭ (৩ মিনিট থেকে ৪ মিনিট মধ্যে বলা আছে )
7. ৬৪. সূরা আত্ তাগাবুন আয়াত ৭ (মিনিট প্রথম থেকে ৩.২৭ মিনিট)
8. ৫৮. সূরা আল মোজাদালাহ আয়াত ৮ (তিন মিনিট থেকে চার মিনিট)
9. ৫৪. আল ক্বামার আয়াত ৪০ থেকে ৪৭ ( ৬ মিনিট থেকে ৭ মিনিট)
10. ৩৯) সূরা আঝ ঝুমার: আয়াত:৪২ (৬:৩০ মিনিট থেকে ৭:৩০ মিনিট)
11. ৬০) সূরা  আল মোমতাহেনা: আয়াত ১৩ (শেষের মিনিট)
12. ৮০) সূরা আবাসা আয়াত ১৮ থেকে ২২
13. ৭৫) সূরা আল ক্বেয়ামাহ আয়াত: ২৪ থেকে ৩০
14. ২৩) সূরা আল মোমেনুন আয়াত ১২ থেকে ১৬ (প্রথম মিনিট থেকে তিন মিনিটের মধ্যে)
15. ২২. সূরা আল হজ্জ আয়াত ৭
16. ২৩. সূরা আল মোমেনুন আয়াত ৯৯ থেকে ১০০
17.
৩৬. সূরা ইয়াসিন আয়াত ৫২ ( ৭ মিনিট থেকে ১০ মিনিট)
18. ৩৯ সূরা আল জুমার আয়াত:২৩ (৬:৩০ মিনিট থেকে ৭.৩০ মিনিট)
19.
৪১. সূরা হা-মীম আসে সাজদা আয়াত:৩ (প্রথম এক মিনিট)
২০। ২০. সূরা ত্বাহা আয়াত ৯৯ থেকে ১০৪
২১। ৭৯. সূরা আন নাযেয়াত: আয়াত ৪৬
২২। ৮. সূরা আল আনফাল: আয়াত ৫৪
২৩। ৪০.  সূরা আল মোমেন আয়াত: ৪৫ এবং ৪৬


কোরআন শরীফ আয়াত সমূহ: যা কবরে আযারে বিষয়ে হাদীসের সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।







২) সূরা বাকারা আয়াত ২৫৯


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

২৫৯, অথবা (ঘটনাটি) কি সেই ব্যক্তির মতো যে একটি বস্তির পাশ দিয়ে যাবার সময় যখন দেখলা, তা (বিধ্বস্ত হয়ে) আপন অস্তিত্বের ওপর মুখ থুবড়ে পড়ে আছে, (তখন) সে ব্যক্তি বললো, এ মৃত জনপদকে কিভাবে আল্লাহ তায়ালা আবার পুনর্জীবন দান করবেন, এক পর্যায়ে আল্লাহ তায়ালা (সত্যি সত্যিই) তাকে মৃত্যু দান করলেন এবং (এভাবেই তাকে) একশ বছর ধরে মৃত (ফেলে) রাখলেন, 

অতপর তাকে পুনরায় জীবিতকরলেন; এবার জিজ্ঞেস করলেন, (বলতে পারো) তুমি কতোকাল (মৃত অবস্থায়) কাটিয়েছো? সে বললো, আমি একদিন কিংবা একদিনের কিছু অংশ (মৃত অবস্থায়) কাটিয়েছি, আল্লাহ তায়ালা বললেন, বরং এমনি অবস্থায় তুমি একশ বছর কাটিয়ে দিয়েছা,  তাকিয়ে দেখো তোমার নিজস্ব খাবার ও পানীয়ের দিকে, (দেখবে) তা বিন্দুমাত্র পচেনি, তোমার গাধাটির দিকেও দেখা, (তাও একই অবস্থায় আছে, আমি এসব এ জন্যেই দেখালাম), যেন আমি তোমাকে মানুষদের জন্যে (পরকালীন
জীবনের) একটি (জীবন্ত) প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করতে পারি, এ (মৃত জীবের) হাড় পাজরগুলারো দিকে তাকিয়ে দেখো, (তুমি নিজেই দেখতে পাবে) আমি কিভাবে তা একটার সাথে আরেকটার জোড়া লাগিয়ে (নতুন জীবন) দিয়েছি, অতপর কিভাবে তাকে আমি গোশতের পোশাক পরিয়ে দিয়েছি, অতএব (এভাবে আল্লাহর দেখানো) এ বিষয়টি যখন তার কাছে পরিষ্কার হয়ে গেলো তখন সে বলে উঠলো, আমি জানি, অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা সব কিছুর ওপর ক্ষমতাবান।




৩০) সূরা আর রোম: আয়াত ৫৫   এবং ৫৬


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

৫৫)  যেদিন কেয়ামত কায়েম হবে সেদিন অপরাধী ব্যক্তিরা কসম খেয়ে বলবে, তারা তো (কবরে) মুহূর্তকালের বেশী অবস্থান করেনি; (আসলে) এরা এভাবেই সত্যবিমুখ থেকেছে (এবং দ্বারে দ্বারে ঠোকর খেয়েছে)।



৫৬. কিন্তু সেসব লোক, যাদের যথার্থ জ্ঞান ও ঈমান দেয়া হয়েছে, তারা বলবে (না), তোমরা তো আল্লাহ তায়ালার হিসাবমতো (কবরে) পুনরুত্থান দিবস পর্যন্তই অবস্থান করে এসেছে, আর আজকের দিনই হচ্ছে (সেই প্রতিশ্রুত) পুনরুত্থান দিবস, কিন্তু তোমরা (এ দিনটাকে সঠিক বলে) জানতে না।



২০. সূরা ত্বাহা আয়াত ৯৯ থেকে ১০৪
"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

৯৯. (হে নবী, মূসার) যেসব ঘটনা তোমার আগে ঘটেছে তার সংবাদ আমি এভাবেই তোমাকে শুনিয়ে যাবো, (তা ছাড়া) আমি তোমাকে আমার কাছ থেকে একটি স্মরণিকাও দান করেছি।

১০০. যে কেউই এ (স্মরণিকা) থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে, সে কেয়ামতের দিন (নিজ কাঁধে) গুনাহের এক ভারী বোঝা বইবে,

১০১. তারা চিরদিন সেখানে থাকবে; কেয়ামতের (কঠিন) দিনে তাদের জন্যে এ বোঝা কতো মন্দ (প্রমাণিত) হবে!

১০২. যেদিন শিংগায় ফুৎকার দেয়া হবে সেদিন আমি
অপরাধীদের এমন অবস্থায় জমা করবো, (ভয়ে) তাদের চোখ নীল (ও দৃষ্টিহীন) থাকবে,

১০৩. তারা নিজেদের মধ্যে বলাবলি করতে থাকবে, তোমরা (দুনিয়ায় বড়ো জোর) দশ দিন অবস্থান করে
এসেছে।


১০৪.(আসলে) আমি জানি (সে অবস্থানের সঠিক পরিমাণ নিয়ে) যা কিছু বলছিলো, বিশেষ করে যখন তাদের মধ্যকার সবচাইতে বিবেকবান ব্যক্তি (যে সৎপথে ছিলো)- বলবে, তোমরা তো (দুনিয়ার) মাত্র একদিন অবস্থান করে এসেছো!





৭৯. সূরা আন নাযেয়াত: আয়াত ৪৬

"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

৪৬. যেদিন এরা কেয়ামত দেখতে পাবে, সেদিন (এদের মনে হবে) তারা এক বিকাল অথবা এক  সকাল পরিমাণ সময় ( দুনিয়ার) অতিবাহিত করে এসেছে।









২২ সূরা আল হাজ্জাজ আয়াত ৪৭

"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

৪৭. (হে নবী,) এরা তোমার কাছে আযাবের ব্যাপারে তাড়াহুড়ো করে (তুমি বললা), আল্লাহ তায়ালা কখনো তাঁর ওয়াদার বরখেলাপ করেন না; তােমার মালিকের
কাছে যা একদিন, তা তোমাদের গণনার হাজার বছরের
সমান।


৩২ সূরা আস-সাজদা আয়াত ৫

"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"


৫. আসমান থেকে যমীন পর্যন্ত সবকিছু তিনিই পরিচালনা করেন, তারপর ( সবকিছুকে) তিনি ওপরের দিকে নিয়ে যাবেন ( এমন) এক দিনে, যার পরিমাণ তোমাদের গণনার হাজার বছর।



২৩. সূরা আল মোমেনুন আয়াত ১১২, ১১৩ এবং ১১৪

"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

১১২. আল্লাহ তায়ালা বলবেন (বলো তো), তোমরা পৃথিবীতে কতো বছর কাটিয়ে এসেছো?

১১৩. তারা বলবে, আমরা (সেখানে অবস্থান করেছিলাম একদিন কিংবা একদিনের কিছু অংশ, তুমি (না হয়)তাদের কাছে জিজ্ঞেস করাে যারা হিসাব রেখেছে।

১১৪. আল্লাহ তায়ালা বলবেন, (আসলে) তোমরা
পৃথিবীতে খুব সামান্য সময়ই কাটিয়ে এসেছে, কতো 
ভালো হতো যদি তোমরা (এ কথাটা) ভালো করে জানতে।




৫০. সূরা ক্বাফ আয়াত ১৯ থেকে ২৭ (৩ মিনিট থেকে ৪ মিনিট মধ্যে বলা আছে )

"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"



১৯. মৃত্যু যন্ত্রণার মুহূর্তটি সত্যিই এসে হাযির হবে (তখন তাকে বলা হবে, ওহে নির্বোধ), এ হচ্ছে সে (মুহূর্ত)-টা, যা থেকে তুমি পালিয়ে বেড়াতে!

২০. অতপর (সবাইকে একত্রিত করার জন্যে) শিঙ্গায়  ফু৺ দেয়া হবে (তখন তাদের বলা হবে), এ হচ্ছে সেই শাস্তির দিন (যার কথা তোমাদের বলা হয়েছিলো)!

২১. (সেদিন) প্রতিটি মানুষ (আল্লাহর আদালতে এমনভাবে) হাযির হবে যে, তাকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাবার জন্যে সাথে একজন (ফেরেশতা) থাকবে, অপরজন হবে (তার যাবতীয় কর্মকান্ডের প্রত্যক্ষ) সাক্ষী।

২২. (একজন বলবে, এ হচ্ছে সে দিন,) যে (দিন) সম্পর্কে তুমি উদাসীন ছিলে, এখন আমরা তোমার চোখের সামনে) থেকে তোমার সে পর্দা সরিয়ে দিয়েছি, অতএব, (আজ) তোমর দৃষ্টিশক্তি হবে অত্যন্ত প্রখর (সব কিছুই এখন তুমি দেখতে পাবে)।

২৩. তার (অপর) সাথী (ফেরেশতা) বলবে (হে মালিক), এ হচ্ছে (তোমার আসামী, আর এ হচ্ছে) আমার কাছে  রক্ষিত (তার জীবনের) নথিপত্র;

২৪. (অতপর উভয় ফেরেশতাকে বলা হবে,) তোমরা দু’জন মিলে একে এবং (এর সাথে) প্রতিটি ঔদ্ধত্য প্রদর্শনকারী কাফেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করো,

২৫ (কেননা) এরা ভালো কাজে বাধা দিতো, (যত্রতত্র) সীমালংঘন করতো, (স্বয়ং আল্লাহর ব্যাপারে) এরা সন্দেহ পোষণ করতো,

২৬. যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার সাথে অন্য কিছুকে মাবুদ বানিয়ে নিতো, তাকেও (আজ) জাহান্নামের কঠিন আযাবে নিক্ষেপ করো।

২৭. (এ সময়) তার সহচর (শয়তান) বলে উঠবে, হে
আমাদের মালিক, আমি (কিন্তু) এ ব্যক্তিটিকে (তোমার) বিদ্রোহী বানাইনি, (বস্তুত) সে নিজেই (ঘোর) বিভ্রান্তিতে নিমজ্জিত ছিলো।





৬৪. সূরা আত্ তাগাবুন আয়াত ৭ (মিনিট প্রথম থেকে ৩.২৭ মিনিট)


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"


৭. কাফেররা ধারণা করে নিয়েছে, একবার মরে গেলে কখনো তাদের পুনরুত্থিত করা হবে না; তুমি বলো, না- তা কখনো নয়; আমার মালিকের শপথ, অবশ্যই মৃত্যুর পর তোমাদের সবাইকে আবার (কবর থেকে) ওঠানো হবে এবং তোমাদের ( এক এক করে) বলে দেয়া হবে তোমরা কি কাজ করে এসেছো; আর আল্লাহ তায়ালার পক্ষে এটা অত্যন্ত সহজ কাজ।





৫৮. সূরা আল মোজাদালাহ আয়াত ৮ (তিন মিনিট থেকে চার মিনিট)



"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"


৮.  তুমি কি তাদের লক্ষ্য করো না, যাদের (আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রসূল সম্পর্কে কোনো) গোপন কানাঘুষা করতে নিষেধ করা হয়েছিলো; (কিন্তু) তারা (ঠিক) তারই পুনরাবৃত্তি করলো যা করতে তাদের বারণ করা হয়েছিলো, তারা একে অপরের সাথে সুস্পষ্ট গুনাহের কাজ, মাত্রাতিরিক্ত বাড়াবাড়ি ও রসূলের নাফরমানীর ব্যাপারে কানাঘুষা করতে লাগলো, (অথচ) এরা যখন তোমার সামনে আসে তখন তোমাকে এমনভাবে অভিবাদন জানায়, যা দিয়ে আল্লাহ তায়ালাও  তোমাকে অভিবাদন জানান না, (আর এ সব প্রতারণার সময়) ওরা মনে মনে বলে, আমরা যা বলছি তার জন্যে আল্লাহ তায়ালা আমাদের কোনাে প্রকার শাস্তি দিচ্ছেন না কেন?
(তুমি তাদের বলো,) জাহান্নাম তাদের (শাস্তির) জন্যে যথেষ্ট, তার আগুনে (পুড়ে) তারাই দগ্ধ হবে, কতো নিকৃষ্ট (হবে সেই) বাসস্থান।





৫৪. আল ক্বামার আয়াত ৪০ থেকে ৪৭ ( ৬ মিনিট থেকে ৭ মিনিট)


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"



৪০. আমি এ কোরআনকে শিক্ষা গ্রহণ করার জন্যে সহজ (করে নাযিল) করেছি, কিন্তু কেউ আছে কি (এ থেকে) শিক্ষা গ্রহণ করার?

৪১. ফেরাউনের জাতির লোকদের কাছেও আমার পক্ষে থেকে সতর্ককারী (অনেক নিদর্শন) এসেছিলো,

৪২. কিন্তু তারা আমার সমুদয় নিদর্শন অস্বীকার করেছে, (আর পরিণামে) আমিও তাদের (শক্ত হাতে) পাকড়াও করলাম- ঠিক যেমনি করে সর্বশক্তিমান সসত্ত (বিদ্রোহীদের) পাকড়াও করে থাকেন।



৪৩.(তোমার কি সত্যিই মনে করছো,) তোমাদের (সমাজের) এ কাফেররা তোমাদের পূর্ববর্তী কাফেরদের চাইতে (শক্তি ও ক্ষমতার দিক থেকে) উৎকৃষ্ট? অথবা (আমার) কেতাবের কোথাও কি তোমাদের জন্যে অব্যাহতি (-মূলক কিছু লিপিবদ্ধ) রয়েছে?

৪৪. অথবা তারা বলছে, আমরা হচ্ছি (সত্যিই) একটি অপরাজেয় দল।

৪৫. অচিরেই এ (অপরাজেয়) দলটি শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়ে যাবে এবং (সম্মুখসমর থেকে) পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে পালাতে থাকবে।

৪৬. (কিন্তু এ পালানোই তো তাদের শেষ নয়,) বরং

তাদের (শাস্তিদানের) নির্ধারিত ক্ষণ কেয়ামত তো
রয়েছেই, আর কেয়ামত হবে তাদের জন্যে বড়োই কঠিন ও বড়োই তিক্ত।


৪৭. অবশ্যই এসব অপরাধী (নিদারুণ) বিভ্রান্তি ও বিকারগ্রস্ততার মাঝে পড়ে আছে।




৮. সূরা আল আনফাল: আয়াত ৫৪


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

৫৪. (এরাও হচ্ছে) ফেরাউন, তার স্বজন ও তাদের আগের লোকদের মতো; ; আল্লাহর আয়াতকে তারা (সরাসরি) মিথ্যা সাব্যস্ত করেছে, ফলে আমি তাদের (কুফরীর) অপরাধের জন্যে তাদের ধ্বংস করে দিয়েছি। এবং ফেরাউনের স্বজনদের আমি ডুবিয়ে দিয়েছি, (মূলত) তারা সবাই ছিলো যালেম।।




৪০.  সূরা আল মোমেন আয়াত: ৪৫ এবং ৪৬


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"


৪৫. অতঃপর আল্লাহ তায়ালা তাকে ওদের যাবতীয় ষড়যন্ত্রের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করলেন ( অপর দিকে একটা) কঠিন শাস্তি (এসে) ফেরাউন সম্প্রদায়কে গ্ৰাস করে নিলো,

৪৬. (জাহান্নামের) আগুন, যার সামনে তাদের সকাল সন্ধ্যায় হাযির করা হবে, আর যেদিন কেয়ামত ঘটবে (সেদিন ফেরেশতাদের বলা হবে), ফেরাউনের দলবলকে কঠিন আযাবে নিক্ষেপ করো।















৩৯) সূরা আঝ ঝুমার: আয়াত:৪২ (৬:৩০ মিনিট থেকে ৭:৩০ মিনিট)

"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

৪২. আল্লাহ তায়ালা (মানুষদের) মৃত্যুর সময় তার প্রাণবায়ু বের করে নেন, আর যারা ঘুমের সময় মরেনি তিনি(তখন) তাদেরও (রূহ) বের করেন, অতপর যার ওপর তিনি মৃত্যু অবধারিত করেন তার প্রাণ তিনি (ছেড়ে না দিয়ে) রেখে দেন এবং বাকী (রূহ)-দের একটি  সুনির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ছেড়ে দেন; এর (গােটা ব্যবস্থাপনার) মধ্যে এমন সম্প্রদায়ের জন্যে নিদর্শন  রয়েছে যারা (বিষয়টি নিয়ে) চিন্তা ভাবনা করে।








৬০) সূরা  আল মোমতাহেনা: আয়াত ১৩ (শেষের মিনিট)


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

১৩. হে ঈমানদার ব্যক্তিরা, আল্লাহ তায়ালা যে জাতির ওপর গযব দিয়েছেন তাদের সাথে বন্ধুত্ব করো না, তারা তো শেষ বিচারের দিন সম্পর্কে সেভাবেই নিরাশ হয়ে পড়েছে, যেমনিভাবে কাফেররা (তাদের) কবরের সাথীদের ব্যাপারে হতাশ হয়ে গেছে।




৮০) সূরা আবাসা আয়াত ১৮ থেকে ২২


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

১৮, আল্লাহ তায়ালা কোন বস্তু থেকে তাকে পয়দা করেছেন;(সে কি দেখলো না?)
১৯. তিনি তাকে এক বিন্দু শুক্র থেকে পয়দা করেছেন, অতপর তিনি তার (দেহে সব কিছুর) পরিমাণ নির্ধারণ করেছেন,
২০, অতপর তিনি তার চলার পথ আসান করে দিয়েছেন,
২১. এরপর তিনি তাকে মৃত্যু দিয়েছেন, অতপর তাকে
কবরে রেখেছেন,
২২. অতপর তিনি যখন চাইবেন তাকে পুনরায় জীবিত করবেন।



৭৫) সূরা আল ক্বেয়ামাহ আয়াত: ২৪ থেকে ৩০


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

২৪, আবার এদিন কিছু  (মানুষের) চেহারা হয়ে যাবে (উদাস ও) বিবর্ণ,

২৫. তারা ভাবতে থাকবে, (এক্ষুণি বুঝি) তাদের সাথে কোমর বিচুর্ণকারী (আযাবের) আচরণ (শুরু)করা হবে;

২৬. কখনো নয়, মানুষের প্রাণ (যখন) তার কণ্ঠনালী পর্যন্ত এসে যাবে,

২৭, তাকে বলা হবে, এ (বিপদের) সময় (যাদুটোনা ও) ঝাড় ফুক দেয়ার মতো কেউ কি আছে?

২৮, সে (তখন ও ঠিকমতোই) বুঝে নেবে, (পৃথিবী থেকে এখন) তার বিদায় (নেয়ার পালা),

২৯. (আর এভাবেই) তার (এ জীবনের শেষ) পা' (পরের জীবনের প্রথম) পা'র সাথে জড়িয়ে যাবে,

৩০, আর সে দিনটিই হবে তোমার মালিকের দিকে (তার অনন্ত) যাত্রার (প্রথম) সময়!




২৩) সূরা আল মোমেনুন আয়াত ১২ থেকে ১৬ (প্রথম মিনিট থেকে তিন মিনিটের মধ্যে)


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

১২. (হে মানুষ, তোমার সৃষ্টি প্রক্রিয়াটা লক্ষ্য করো,) আমি মানুষকে মাটি (র মূল উপাদান) থেকে পয়দা করেছি,

১৩. অতপর তাকে আমি শুক্রকীট হিসেবে একটি সংরক্ষিত জায়গায় (সুনির্দিষ্ট সময়ের জন্যে) রেখে দিয়েছি,

১৪. এরপর এ শুক্রবিন্দুকে আমি এক ফোটা জমাট রক্তে পরিণত করি, অতপর এ জমাট রক্তকে মাংসপিন্ডে পরিণত করি, (কিছুদিন পর) এ পিন্ডকে অস্থি পাঁজরে পরিণত করি, তারপর (এক সময়) এ অস্থি পাঁজরকে আমি গোশতের পোশাক পরিয়ে দেই, অতপর (বানানোর প্রক্রিয়া শেষ করে) আমি তাকে (সম্পূর্ণ) ভিন্ন এক সৃষ্টি (তথা পূর্ণাঙ্গ মানুষ)-রূপে পয়দা করি; আল্লাহ তায়ালা কতো উত্তম সৃষ্টিকর্তা (কতো নিপুণ তাঁর সৃষ্টি);

১৫. (একটি সুনির্দিষ্ট সময় দুনিয়ায় কাটিয়ে) এরপর আবার তোমরা মৃত হয়ে যাও;

১৬. তারপর কেয়ামতের দিন তােমরা (সবাই) পুনরুত্থিত হবে।




২২. সূরা আল হজ্জ আয়াত ৭

"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"


৭. অবশ্যই  কেয়ামত আসবে, তাতে বিন্দুমাত্রও সন্দেহ নেই, যারা কবরে (শুয়ে) আছে আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই তাদের পুনরুত্থিত করবেন।



২৩. সূরা আল মোমেনুন আয়াত ৯৯ থেকে ১০০


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

৯৯, এমনকি (এ অবস্থায় যখন) এদের কারো মৃত্যু এসে হাযির হবে, তখন সে বলবে, হে আমার মালিক, তুমি আমাকে (আরেকবার পৃথিবীতে) ফেরত পাঠাও,

১০০, যাতে করে (সেখানে গিয়ে) এমন কিছু নেক কাজ আমি করে আসতে পারি, যা আমি (আগে) ছেড়ে এসেছি (তখন বলা হবে), না, তা আর কখনো হবার নয়; (মূলত) সেটা হচ্ছে এক (অসম্ভব) কথা, যা সে শুধু বলার জন্যেই বলবে, এ (মৃত) ব্যক্তিদের সামনে একটি যবনিকা (তাদের আড়াল করে রাখবে) সে দিন পর্যন্ত, যেদিন তারা (কবর থেকে) পুনরুত্থিত হবে!




৩৬. সূরা ইয়াসিন আয়াত ৫২ ( ৭ মিনিট থেকে ১০ মিনিট)


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"


৫২. তারা (হতভম্ব হয়ে একে অপরকে) বলবে, হায় (কপাল আমাদের)! কে আমাদের ঘুম থেকে (এমনি করে) জাগিয়ে তুললো (এ সময় ফেরেশতারা বলবে), এ হচ্ছে তাই (কেয়ামত), দয়াময় আল্লাহ তায়ালা (তোমাদের কাছে) যার ওয়াদা করেছিলেন, নবী রসূলরাও (এ ব্যাপারে) সত্য কথা বলেছিলেন।



৩৯ সূরা আল জুমার আয়াত:২৩ (৬:৩০ মিনিট থেকে ৭.৩০ মিনিট)


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

২৩. আল্লাহ তায়ালা সর্বোকৃষ্ট বাণী নাযিল করেছেন, তা এমন (উৎকৃষ্ট) কেতাব যার প্রতিটি বাণী পরস্পরের সাথে সামঞ্জস্যশীল, অভিন্ন (যেখানে আল্লাহর ওয়াদাগুলো বার বার পেশ করা হয়েছে), যারা তাদের মালিককে ভয় করে, এ (কেতাব শোনার) ফলে তাদের চামড়া (ও শরীর)কেঁপে ওঠে, অতপর তাদের দেহ ও মন বিগলিত হয়ে আল্লাহ তায়ালার স্মরণে ঝুঁকে পড়ে; এ (কেতাব) হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার হেদায়াত, এর দ্বারা তিনি যাকে চান তাকে সঠিক পথ দেখান; আল্লাহ তায়ালা যাকে গোমরাহ করেন তার আসলেই কোন পথপ্রদর্শক নেই।



৪১. সূরা হা-মীম আসে সাজদা আয়াত:৩ (প্রথম এক মিনিট)


"আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।"

৩. (এ কোরআন এমন এক) কিতাব, যার আয়াতসমূহ খুলে খুলে বর্ণনা করা হয়েছে, (তদুপরি এ) কোরআন আরবী ভাষায় এমন একটি সম্প্রদায়ের জন্যে (নাযিল হয়েছে) যারা এটা জানে,



Zabur Psalm 6:6 For there is no memory of You (Allah) in death; in the grave, who will thank You (Allah)?

Note 1. Humans have no memory in death meaning no memory when they are in the grave.


Note 2. Humans have no memory of Allah when they are in the grave meaning nothing happens in the grave.



কোরআনের পূর্ণাঙ্গ সহজ সরল বাংলা অনুবাদ বাংলা
অনুবাদক : হাফেজ মুনীর উদ্দীন আহমদ।


Publisher: আল কোরআন একাডেমী পাবলিকেশন্স

কন্ঠ :সৈয়দ ইসমাত তোহা। 


নিচের লিংকে ক্লিক করুন:
আল কোরআনের বাংলা অনুবাদের অডিও

"সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য।"


লেখক: যুবাইর মাহমুদ







Sunday, March 3, 2019

স্বাস্থ্যকর খাবার চেনার উপায় /স্বাস্থ্যকর খাবার/স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা/ স্বাস্থ্যকর খাবার পরীক্ষার সূত্র:

স্বাস্থ্যকর খাবার চেনার উপায় /স্বাস্থ্যকর খাবার/স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা/ 

স্বাস্থ্যকর খাবার পরীক্ষার সূত্র:





আপনি কি কোন খাবার স্বাস্থ্য কি না তা যাচাই করতে পারেন না ? 
যদি আপনার উওর হ্যাঁ হয় তাহলে আপনকে অবশ্যই এই ভিডিও দেখা উচিত।

আজকে আমি  আপনাকে কাছে একটি সূত্র শেয়ার করব। 

এই  সূত্রটি হল স্বাস্থ্যকর খাবার পরীক্ষা সূত্র:
যদি আপনি এই ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখলে আপনি স্বাস্থ্য খাবার পরীক্ষা সূত্র সাহায্য আপনি প্রতিটি খাবার কে পরীক্ষা করতে পারবেন
। আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি যে আপনি এই সূত্রটি সাহায্য আপনি  আপনার খাবার কে পরীক্ষা করতে পারবে যে আপনার খাবারটি স্বাস্থ্যকর না, অস্বাস্থ্য খাবার। এটি আমি একটি অপ্রকাশিত গবেষণা মূলক  বই থেকে আমি নিয়েছি।


স্বাস্থ্যকর খাবার পরীক্ষা সূত্রটি হলো: 
এই সূত্রটির সবচেয়ে ভালো দিক হলো এই সূত্রটি আপনাকে কোন প্রকার খাবার খেতে নিষেধ করে না। এই সূত্রটি শুধু আপনাকে খাবারের মধ্যে ব্যবহৃত তিনটি উপাদান অতিরিক্ত খেতে নিষেধ করে।


সকল প্রকার লবণ, চিনি এবং তেল আপনার  শরীরের শত্রু। হ্যাঁ আমি সূত্রটি আবার বলছি সকল প্রকার লবণ, চিনি এবং তেল আপনার  শরীরের শত্রু।
 Sweet. মিষ্টি
Salt।      লবণ
Oil।        তেল

এখানে লবণ, চিনি এবং তেল বলতে সকল ধরনের লবণ, চিনি এবং তেল বুঝানো হচ্ছে।


এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে তা হলে তো সকল খাবার  বন্ধ করতে হবে?
উওর হলো না।
আপনি একটু লক্ষ্য করে দেখেন আমি শুধু খাবারের ব্যবহৃত তিনটি উপাদানের নাম নিয়েছি।
এই তিন উপাদান না ব্যবহার করে বা অতি অল্প পরিমাণ ব্যবহার করে
আপনি সকল প্রকার খাবার তৈরি করতে বা খাবার মজা নিতে পারেন।

এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আপনাকে এই ভিডিও সম্পূর্ণ দেখতে হবে এর ফলে আপনি জানতে পারবেন। 
 খাবারের এই তিনটি উপাদান অতিরিক্ত ব্যবহার করলে আপনার শরীরের পরিপাক
কি  ক্ষতি হবে।
এই তিনটি খাদ্য উপাদান ছাড়া আপনি কিভাবে সকল খাবার মজা উপভোগ করতে পারে।
প্রথমে আমরা জানবো এই খাবারের ক্ষতি কর দিক।
লবণ: The World Health Organization recommends 5g per day; কিন্তু বাস্তবতা হলো একজন মানুষ তার শরীরের প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত লবণ খেয়ে থাকে এর ফলে । এ কারণে অনেকেরই পা, হাত ও কনুই ফুলে যায়। লবণের কারণে আপনার দেহের ওজন বৃদ্ধি পাবে, দেহের রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়।
 হৃৎপিণ্ড, 
কিডনি ও 
মস্তিষ্কের সমস্যা সৃষ্টি করে।
আর সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এ কারণে অনেকেরই পা, হাত ও কনুই ফুলে যায়। এর কারণ হলো অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের অতিরিক্ত পানি ধরে রাখে। যেমন করে ফমকে  কে পানিতে ভিজালে যেমন করে ফোম পানি ধরে রাখে এর ফলে ফোমের ফোন ফুলে যায় এবং পম এর ওজন বৃদ্ধি পায় ঠিক একইভাবে অতিরিক্ত লবণ খেলে মানুষের শরীরে পানি জমিয়ে রাখে এবং মানুষের শরীর ফুলে যায়।


South Carolina ended in the death of a 17-month-year-old girl on Wednesday. Kimberly Nicole Martines, 23, has been charged with child abuse and homicide after feeding a teaspoon of salt to her daughter, Peyton — which ultimately lead to the child's death.
আমি description এর লিংক শেয়ার করব এর ফলে আপনি এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
https://www.romper.com/p/is-salt-safe-for-babies-a-tragic-death-in-south-carolina-is-a-reminder-for-parents-15799
সকল প্রকার মিষ্টি মারাত্মক ক্ষতিকর দিক
১৯৮০ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার কারণে লিভারের চারপাশে অতিরিক্ত চর্বির একটি স্তর তৈরী হয়। 
আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন যারা অতিরিক্ত মিষ্টি খায় তাদের পেটে নিচে অংশ ও পেটের দুই পাশে অংশ অধিক মোটা দেখায়।
ডায়াবেটিসের অন্যতম কারণঃ
রক্তচলাচলে সমস্যা তৈরী করে এর ফলে হার্ট এটাকের ঝুঁকি বাড়ায়।
তাই আজ থেকে খাবারে সকল প্রকার মিষ্টি জাতীয় খাবার 
বন্ধ করোন। কোন সময় মিষ্টি খাওয়ায় ইচ্ছা হলে মধু খেতে পারেন। বা মিষ্টি জাতীয় ফল খেতে পারেন।

অতিরিক্ত সয়াবিন তেল সেবনে ক্যানসার, হার্টের রোগ ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
অতিরিক্ত সয়াবিন তেল সেবনে ক্যানসার, হার্টের রোগ ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

বিস্তারিত জানতে উপর I botm ভিডিওটি দেখুন। যা আপনার অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার কিভাবে আপনার শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত করে তা জানতে পারবেন।

ভিডিওটি ভালো লাগলো like করোন। অপছন্দ হলে dislike করোন। একই সাথে ‌আপনার অপছন্দ লাগার কারণ comments লিখুন। এবং subscribe করুন  I really appreciate you time. Thank you brother.
এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

প্রতিটি খাবার কম বেশি লবণ, চিনি এবং তেল থাকে উদাহরণ স্বরূপ আপনি যখন গরু মাংস বা মুরগি মাংস রান্নার সময় এই মাংস থেকে তেল বের হয় তাই এই সকল খাবারের তেল ছাড়া রান্না উচিত।
একটি প্রবাদ বাক্য আছে কই মাছের তেল দিয়ে কেই মাছ ভাজা।
ঠিক একইভাবে দুধ প্রকৃতির ভাবে চিনি থাকে, তেল যা আমরা ঘি বলি তা থাকে। তাই দুই দিয়ে কিছু রান্না করলে অতিরিক্ত চিনি দেওয়া প্রয়োজন নাই ।

তেল ছাড়া রান্না তৈরি বই ছবি দেখাবে । বা ইউটিউব এই রকম রান্না ভিডিও অনেক পাবেন।

সকালে পরতা রুটি না খেয়ে তেল ছাড়া রুটি খেতে পারেন চিনি ছাড়া চা, কফি একসপ্তাহ  খেলে অভ্যাস হয়ে যাবে। করন মিষ্টি জাতীয় খাবার একবার খেলে তা  ড্রাকস বা নেশার মতো কাজ করে। এর ফলে আপনি বারবার মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে ইচ্ছা করে।


স্বাস্থ্য খাবার পরীক্ষা সূত্র
আমি  এই ভিডিওটে  আপনাদের সাথে একটি সূত্র শেয়ার করেছি। এই সূত্রের সাহায্যে আপনি আপনার সকল খাবারকে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন, আপনার খাবারটি  স্বাস্থ্যকর খাবার না অস্বাস্থ্যকর খাবার।

নোটিশ:
এই ভিডিওটি বিষয়  একটি অপ্রকাশিত গবেষণা মূলক বই থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোন ইউটিউবার যদি এই ভিডিওটি বিষয় বা “স্বাস্থ্য খাবার পরীক্ষা সূত্র” বিষয়টি নকল করে। তাহলে তার বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণ বা কপি রাইট মামলা হতে পারে।


লেখক: যুবাইর মাহমুদ।


Wednesday, February 27, 2019

স্বাস্থ্য খাবার পরীক্ষা সূত্র:


স্বাস্থ্য খাবার পরীক্ষা সূত্র:
ক্ষতিকর খাদ্য উপাদান শুধুমাত্র তিনটি
আসসালামু আলাইকুম আমার নাম যুবাইর
মাহমুদ আপনারা দেখছেন JM Shows
আজকে আমি  আপনাকে কাছে একটি সূত্র শেয়ার করব।
এই  সূত্রটি হল স্বাস্থ্যকর খাবার পরীক্ষা সূত্র:
যদি আপনি এই ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখলে আপনি স্বাস্থ্য খাবার পরীক্ষা সূত্র সাহায্য আপনি প্রতিটি খাবার কে পরীক্ষা করতে পারবেন
। আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি যে আপনি এই সূত্রটি সাহায্য আপনি  আপনার খাবার কে পরীক্ষা করতে পারবে যে আপনার খাবারটি স্বাস্থ্যকর না, অস্বাস্থ্য খাবার। এটি আমি একটি অপ্রকাশিত গবেষণা মূলক  বই থেকে আমি নিয়েছি।

স্বাস্থ্যকর খাবার পরীক্ষা সূত্রটি হলো:
এই সূত্রটির সবচেয়ে ভালো দিক হলো এই সূত্রটি আপনাকে কোন প্রকার খাবার খেতে নিষেধ করে না। এই সূত্রটি শুধু আপনাকে খাবারের মধ্যে ব্যবহৃত তিনটি উপাদান অতিরিক্ত খেতে নিষেধ করে।


সকল প্রকার লবণ, চিনি এবং তেল আপনার  শরীরের শত্রু। হ্যাঁ আমি সূত্রটি আবার বলছি সকল প্রকার লবণ, চিনি এবং তেল আপনার  শরীরের শত্রু।
 Sweet. মিষ্টি
Salt।      লবণ
Oil।        তেল




এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে তা হলে তো সকল খাবার  বন্ধ করতে হবে?
উওর হলো না।
আপনি একটু লক্ষ্য করে দেখেন আমি শুধু খাবারের ব্যবহৃত তিনটি উপাদানের নাম নিয়েছি।
এই তিন উপাদান না ব্যবহার করে বা অতি অল্প পরিমাণ ব্যবহার করে
আপনি সকল প্রকার খাবার তৈরি করতে বা খাবার মজা নিতে পারেন।

এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আপনাকে এই ভিডিও সম্পূর্ণ দেখতে হবে এর ফলে আপনি জানতে পারবেন।
১. খাবারের এই তিনটি উপাদান অতিরিক্ত ব্যবহার করলে আপনার শরীরের পরিপাক
কি  ক্ষতি হবে।
২. এই তিনটি খাদ্য উপাদান ছাড়া আপনি কিভাবে সকল খাবার মজা উপভোগ করতে পারে।
প্রথমে আমরা জানবো এই খাবারের ক্ষতি কর দিক।
১. লবণ: The World Health Organization recommends 5g per day; কিন্তু বাস্তবতা হলো একজন মানুষ তার শরীরের প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত লবণ খেয়ে থাকে এর ফলে । এ কারণে অনেকেরই পা, হাত ও কনুই ফুলে যায়। লবণের কারণে আপনার দেহের ওজন বৃদ্ধি পাবে, দেহের রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়।
 হৃৎপিণ্ড,
কিডনি ও
মস্তিষ্কের সমস্যা সৃষ্টি করে।
আর সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এ কারণে অনেকেরই পা, হাত ও কনুই ফুলে যায়। এর কারণ হলো অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের অতিরিক্ত পানি ধরে রাখে। যেমন করে ফমকে  কে পানিতে ভিজালে যেমন করে ফোম পানি ধরে রাখে এর ফলে ফোমের ফোন ফুলে যায় এবং পম এর ওজন বৃদ্ধি পায় ঠিক একইভাবে অতিরিক্ত লবণ খেলে মানুষের শরীরে পানি জমিয়ে রাখে এবং মানুষের শরীর ফুলে যায়।


South Carolina ended in the death of a 17-month-year-old girl on Wednesday. Kimberly Nicole Martines, 23, has been charged with child abuse and homicide after feeding a teaspoon of salt to her daughter, Peyton — which ultimately lead to the child's death.
আমি description এর লিংক শেয়ার করব এর ফলে আপনি এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
https://www.romper.com/p/is-salt-safe-for-babies-a-tragic-death-in-south-carolina-is-a-reminder-for-parents-15799
সকল প্রকার মিষ্টি মারাত্মক ক্ষতিকর দিক
১৯৮০ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার কারণে লিভারের চারপাশে অতিরিক্ত চর্বির একটি স্তর তৈরী হয়।
আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন যারা অতিরিক্ত মিষ্টি খায় তাদের পেটে নিচে অংশ ও পেটের দুই পাশে অংশ অধিক মোটা দেখায়।
ডায়াবেটিসের অন্যতম কারণঃ
রক্তচলাচলে সমস্যা তৈরী করে এর ফলে হার্ট এটাকের ঝুঁকি বাড়ায়।
তাই আজ থেকে খাবারে সকল প্রকার মিষ্টি জাতীয় খাবার
বন্ধ করোন। কোন সময় মিষ্টি খাওয়ায় ইচ্ছা হলে মধু খেতে পারেন। বা মিষ্টি জাতীয় ফল খেতে পারেন।

অতিরিক্ত সয়াবিন তেল সেবনে ক্যানসার, হার্টের রোগ ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
অতিরিক্ত সয়াবিন তেল সেবনে ক্যানসার, হার্টের রোগ ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

বিস্তারিত জানতে উপর I botm ভিডিওটি দেখুন। যা আপনার অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার কিভাবে আপনার শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত করে তা জানতে পারবেন।

ভিডিওটি ভালো লাগলো like করোন। অপছন্দ হলে dislike করোন। একই সাথে ‌আপনার অপছন্দ লাগার কারণ comments লিখুন। এবং subscribe করুন  I really appreciate you time. Thank you brother.



লেখক: যুবাইর মাহমুদ।





mind and muscle connection bangla
fitness secrets Bangla

খাবারের সূএ
সূএ

জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান...