Translate

Wednesday, February 27, 2019

স্বাস্থ্য খাবার পরীক্ষা সূত্র:


স্বাস্থ্য খাবার পরীক্ষা সূত্র:
ক্ষতিকর খাদ্য উপাদান শুধুমাত্র তিনটি
আসসালামু আলাইকুম আমার নাম যুবাইর
মাহমুদ আপনারা দেখছেন JM Shows
আজকে আমি  আপনাকে কাছে একটি সূত্র শেয়ার করব।
এই  সূত্রটি হল স্বাস্থ্যকর খাবার পরীক্ষা সূত্র:
যদি আপনি এই ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখলে আপনি স্বাস্থ্য খাবার পরীক্ষা সূত্র সাহায্য আপনি প্রতিটি খাবার কে পরীক্ষা করতে পারবেন
। আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি যে আপনি এই সূত্রটি সাহায্য আপনি  আপনার খাবার কে পরীক্ষা করতে পারবে যে আপনার খাবারটি স্বাস্থ্যকর না, অস্বাস্থ্য খাবার। এটি আমি একটি অপ্রকাশিত গবেষণা মূলক  বই থেকে আমি নিয়েছি।

স্বাস্থ্যকর খাবার পরীক্ষা সূত্রটি হলো:
এই সূত্রটির সবচেয়ে ভালো দিক হলো এই সূত্রটি আপনাকে কোন প্রকার খাবার খেতে নিষেধ করে না। এই সূত্রটি শুধু আপনাকে খাবারের মধ্যে ব্যবহৃত তিনটি উপাদান অতিরিক্ত খেতে নিষেধ করে।


সকল প্রকার লবণ, চিনি এবং তেল আপনার  শরীরের শত্রু। হ্যাঁ আমি সূত্রটি আবার বলছি সকল প্রকার লবণ, চিনি এবং তেল আপনার  শরীরের শত্রু।
 Sweet. মিষ্টি
Salt।      লবণ
Oil।        তেল




এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে তা হলে তো সকল খাবার  বন্ধ করতে হবে?
উওর হলো না।
আপনি একটু লক্ষ্য করে দেখেন আমি শুধু খাবারের ব্যবহৃত তিনটি উপাদানের নাম নিয়েছি।
এই তিন উপাদান না ব্যবহার করে বা অতি অল্প পরিমাণ ব্যবহার করে
আপনি সকল প্রকার খাবার তৈরি করতে বা খাবার মজা নিতে পারেন।

এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আপনাকে এই ভিডিও সম্পূর্ণ দেখতে হবে এর ফলে আপনি জানতে পারবেন।
১. খাবারের এই তিনটি উপাদান অতিরিক্ত ব্যবহার করলে আপনার শরীরের পরিপাক
কি  ক্ষতি হবে।
২. এই তিনটি খাদ্য উপাদান ছাড়া আপনি কিভাবে সকল খাবার মজা উপভোগ করতে পারে।
প্রথমে আমরা জানবো এই খাবারের ক্ষতি কর দিক।
১. লবণ: The World Health Organization recommends 5g per day; কিন্তু বাস্তবতা হলো একজন মানুষ তার শরীরের প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত লবণ খেয়ে থাকে এর ফলে । এ কারণে অনেকেরই পা, হাত ও কনুই ফুলে যায়। লবণের কারণে আপনার দেহের ওজন বৃদ্ধি পাবে, দেহের রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়।
 হৃৎপিণ্ড,
কিডনি ও
মস্তিষ্কের সমস্যা সৃষ্টি করে।
আর সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এ কারণে অনেকেরই পা, হাত ও কনুই ফুলে যায়। এর কারণ হলো অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের অতিরিক্ত পানি ধরে রাখে। যেমন করে ফমকে  কে পানিতে ভিজালে যেমন করে ফোম পানি ধরে রাখে এর ফলে ফোমের ফোন ফুলে যায় এবং পম এর ওজন বৃদ্ধি পায় ঠিক একইভাবে অতিরিক্ত লবণ খেলে মানুষের শরীরে পানি জমিয়ে রাখে এবং মানুষের শরীর ফুলে যায়।


South Carolina ended in the death of a 17-month-year-old girl on Wednesday. Kimberly Nicole Martines, 23, has been charged with child abuse and homicide after feeding a teaspoon of salt to her daughter, Peyton — which ultimately lead to the child's death.
আমি description এর লিংক শেয়ার করব এর ফলে আপনি এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
https://www.romper.com/p/is-salt-safe-for-babies-a-tragic-death-in-south-carolina-is-a-reminder-for-parents-15799
সকল প্রকার মিষ্টি মারাত্মক ক্ষতিকর দিক
১৯৮০ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার কারণে লিভারের চারপাশে অতিরিক্ত চর্বির একটি স্তর তৈরী হয়।
আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন যারা অতিরিক্ত মিষ্টি খায় তাদের পেটে নিচে অংশ ও পেটের দুই পাশে অংশ অধিক মোটা দেখায়।
ডায়াবেটিসের অন্যতম কারণঃ
রক্তচলাচলে সমস্যা তৈরী করে এর ফলে হার্ট এটাকের ঝুঁকি বাড়ায়।
তাই আজ থেকে খাবারে সকল প্রকার মিষ্টি জাতীয় খাবার
বন্ধ করোন। কোন সময় মিষ্টি খাওয়ায় ইচ্ছা হলে মধু খেতে পারেন। বা মিষ্টি জাতীয় ফল খেতে পারেন।

অতিরিক্ত সয়াবিন তেল সেবনে ক্যানসার, হার্টের রোগ ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
অতিরিক্ত সয়াবিন তেল সেবনে ক্যানসার, হার্টের রোগ ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

বিস্তারিত জানতে উপর I botm ভিডিওটি দেখুন। যা আপনার অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার কিভাবে আপনার শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত করে তা জানতে পারবেন।

ভিডিওটি ভালো লাগলো like করোন। অপছন্দ হলে dislike করোন। একই সাথে ‌আপনার অপছন্দ লাগার কারণ comments লিখুন। এবং subscribe করুন  I really appreciate you time. Thank you brother.



লেখক: যুবাইর মাহমুদ।





mind and muscle connection bangla
fitness secrets Bangla

খাবারের সূএ
সূএ

Thursday, February 21, 2019

Kashmir issue permanent solution








Kashmir issue permanent solution:

Most of the people are saying that there have three choices of Kashmir people according to United Nations Security Council Resolution 47 which is related Referendum of Kashmir.


I say that There is one choice of Kashmir people.
Because if Kashmir person will join with Pakistan as Nation. India and some Kashmir people Do not accept it. At the same time. If Kashmir person will join with India as Nation. Pakistan and some Kashmir people Do not accept it.



So Kashmir people have one choice that is declare of  kashmir independent. I know that a few people Do not accept it. But most of the kashmir people, India and Pakistan will strongly accept the declaration of Independence of Kashmir which is called Kashmir independent Act by passing by India Parliament.



No need to  remove Article 370 of India Constitution. Only An Act have pass that Kashmir is independent Country. Then Pakistan have to leave Pakistan Occupied Kashmir. Because India Constitution is supreme law of the country. According to the Indian Constitution Article 370, India can indirectly control  the whole Kashmir. If India Parliament shall pass an Act name is The kashmir  independent Act. Then Pakistan lose his Control in Kashmir which is Controlled by Pakistan. And Then United Nations will agree with the India.


The Kashmir Independent Act, India can add a section that Kashmir is independent nation.  Kashmir people can enjoy all right as a independent Country but Kashmir Government can not be able to join with Pakistan as Nation. If Kashmir government will join with Pakistan as a Nation After declaration of Independence Kashmir by India Act. Then Kashmir lose his independent. India shall declare Kashmir  independent only one Condition that is Kashmir can never and ever able to join with Pakistan.


If India and Pakistan Lawyer read the blog and then to do Research. They will be strongly agree with me.


According to Article 370 of India Constitution, Jasmin and Kashmir is a independent state. If India  parliament will pass an Act. India shall declare that  Jasmin and Kashmir is independent Country and India Government only  help to establish a government in Kashmir  by Democracy system than all crisis related this problem will be automatically solved. And Then Pakistan will have to leave Kashmir land which is Control by Pakistan.


Because Only India Can establish a Government in kashmir. Kashmir people can not be establish a Government without helping from India. Because India will want to peace in Kashmir after declaration of Independence in Kashmir. I also know Pakistan will also want to peace in Kashmir because If Kashmir will be peace after independent in Kashmir than both Countries will be peaceful place in the world. I hope both people of India and Pakistan understand that this.
  

 I know that some people of India Government have big heart and holy soul who thinks and executed that things because Lord Shiva is so powerful and owner of all things in the universe. Lord Shiva bless all the people of India and world. Thank you.


Every Kashmir People should know and read Article: 370 of India Constitution: And also They should research in the Article 370. Then They will be strongly agree with me.


My request for India, Pakistan and Kashmir people:

I don't say that   you  believe me or my words. I just want to say please to do you own research and  know details about Article: 370 of India Constitution and   United Nations Security Council Resolution 47 which is say about Referendum of Kashmir. Then I am 100% sure. you will strongly agree with me after completing. You Research.



Reference: Click below for doing Research.

  1. Article:370 of India Constitution
  2. Easy English read Article_370_of_the_Constitution_of_India from Wikipedia
  3. United_Nations_Security_Council_Resolution_47/Referendum of Kashmir


Every Kashmir People should know and read Article: 370 of India Constitution: And also They should research in the Article 370. Then They will be strongly agree with me.

I have provided whole Article 370 of India Constitution.
I have been collecting the Reference from https://www.india.gov.in/my government/constitution-india/constitution-india-full-text
Website.

"Temporary provisions with respect to the State of Jammu and Kashmir:
[370. (1) Notwithstanding anything in this Constitution,—

(a) the provisions of article 238 shall not apply in relation to the State of Jammu and Kashmir;

(b) the power of Parliament to make laws for the said State shall be limited to—
(i) those matters in the Union List and the Concurrent List which, in consultation with the Government of the State, are declared by the President to correspond to matters specified in the Instrument of Accession governing the accession of the State to the Dominion of India as the matters with respect to which the Dominion Legislature may make laws for that State; and

(ii) such other matters in the said Lists as, with the concurrence of the Government of the State, the President may by order specify.

Explanation.—For the purposes of this article, the Government of the State means the person for the time being recognised by the President as the Maharaja of Jammu and Kashmir acting on the advice of the Council of Ministers for the time being in office under the Maharaja’s Proclamation dated the fifth day of March, 1948;

(c) the provisions of article 1 and of this article shall apply in relation to that State;

(d) such of the other provisions of this Constitution shall apply in relation to that State subject to such

exceptions and modifications as the President may by order  specify:
Provided that no such order which relates to the matters specified in the Instrument of Accession of the State referred to in paragraph (i) of sub-clause (b) shall be issued except in consultation with the Government of the State:
Provided further that no such order which relates to matters other than those referred to in the last preceding proviso shall be issued except with the concurrence of that Government.

(2) If the concurrence of the Government of the State referred to in paragraph (ii) of sub-clause (b) of clause (1)
or in the second proviso to sub-clause (d) of that clause be given before the Constituent Assembly for the purpose of framing the Constitution of the State is convened, it shall be placed before such Assembly for such decision as it may take thereon.

(3) Notwithstanding anything in the foregoing provisions of this article, the President may, by public notification, declare that this article shall cease to be operative or shall be operative only with such exceptions and modifications and from such date as he may specify:

Provided that the recommendation of the Constituent Assembly of the State referred to in clause (2) shall be necessary before the President issues such a notification."





Writer: Jubair Mahmud.

(Lawyer and Researcher)
LLB, LLM (First Class)
Facebook/JubairMahmudTalukder

Sunday, January 13, 2019

The power of Believe: The Law Of Belief – How To Get What You Want:

The power of Believe: The Law Of Belief – How To Get What You Want:
আসসালামুয়ালাইকুম , আমার নাম রুবাইয়্যাত মাহমুদ। আপনাকে স্বাগতম আমার ইউটিউব চ্যানেল যার নাম JM shows
এই পৃথিবীতে অনেক রহস্য আছে যা সম্পর্কে খুব কম মানুষই জানে পৃথিবীর অনেক অজানা রহস্য থেকে আজ আমি আপনাদের কাছে একটি অতি পরিচিতি রহস্য নিয়ে আজকের ভিডিও সাজানো হয়েছে।
 যা হলো The power of belief.or The Law Of Belief  বিশ্বাসের শক্তি।
বিশ্বাস আইন বলে যে আপনি যা বিশ্বাস করেন এবং যথেষ্ট দীর্ঘ সত্য মনে করেন, আপনার বিশ্বাসকৃত জিনিসটা বাস্তবতা হয়ে উঠবে। 


একজন বিজ্ঞানী যার জন্ম হয়েছিল ৮ জানুয়ারি ১৯৪২
অক্সফোর্ড, যুক্তরাজ্য। তার বয়স যখন ২১ বছর তখন তিনি
গবেষণা চালানোর সময় অবকাশ যাপন জন্য তিনি ছুটিতে বাড়িতে আসতে গিয়ে তিনি দুর্বল হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। এতে তার মুখে আঘাত লাগে। তার বাবা তাকে  ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ডাক্তার এটিকে কেবল শারীরিক দুর্বলতা হিসেবে উড়িয়ে দেন। কিন্তু একই ঘটনা বারবার ঘটতে থাকে। তখন বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার পরে তার শরীরে মোটর নিউরন রোগ ধরা পড়ে। এ রোগে শরীরে শিরা উপশিরা কাজ করা বন্ধ করে দেয়।

ধীরে ধীরে পুরো শরীর নিস্তেজ হয়ে রোগী ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে অগ্রসর হয়ে পড়ে। তখন কোন কোন ডাক্তার তার আয়ু আর মাত্র ২ বছর আছে বলে ঘোষণা দেন। কেউ কেউ আরো কম বলে। কিন্তু ২১ বছর বয়সী এই মানুষটি এই কথা মানতে নারাজ। তিনি বলেন, পৃথিবীতে বাঁচতে তার আরো ৫০ বছর আয়ু আছে। তাকে সান্ত্বনা দেওয়া জন্য তার কথা সাথে সবাই হ্যাঁ বাচক বাক্যে ব্যবহার করে। সেই ব্যক্তি বিশ্বাস  ক্ষমতা অনুসারে তিনি আরো ৫৫ বছর বেঁচে ছিলেন। 

এবং শেষমেশ ২০১৮ সালের ১৪ই মার্চ মাত্র ৭৬ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ক্যামব্রিজ, যুক্তরাজ্য
বলেন তো লোকটি নাম কি?
হ্যাঁ আপনি ঠিক ধরেছেন এই দশকে অন্যতম খ্যাতিমান বিজ্ঞানী স্টিভেন উইলিয়াম হকিং।

তিনি জেনে হোক বা না জেনে হোক, তিনি বিশ্বাসের ক্ষমতাকে ব্যবহার করেছেন।
মানুষ যা বিশ্বাস করে তা ভবিষ্যতে বাস্তবতা হওয়ার নামই The power of belief.

এখন প্রশ্ন হলো কিভাবে বিশ্বাসের ক্ষমতাকে ব্যবহার করা যায়।
আপনি যা বিশ্বাস করবেন  তা বাস্তবতা হয়ে ওঠবে।
 to be continued. চলবে

I really appreciate you time.


লেখক: যুবাইর মাহমুদ



Friday, January 11, 2019

কোন ধর্মীয় বই আগে পড়তে হবে:

কোন ধর্মীয় বই আগে পড়তে হবে:


  1. আপনার সামনে দুইজন ব্যক্তি  তার মধ্যে একজন মানুষ এবং অন্য একজন হলো সর্বশক্তিমান এক ঈশ্বর।
আপনি কার কথা আগে শুনবে। আপনি কি এক ঈশ্বরের কথা বন্ধ করে একজন সাধারণ মানুষ কথা শুনবেন।
এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, এক ঈশ্বর কিভাবে কথা বলবে? 

আমাদের সমাজে অনেক মূর্খ  আছে যারা এক ঈশ্বরের কথা লিপিবদ্ধকৃত  বই থেকে মানুষ লেখা বই বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

তারা যুক্তি হিসাবে দেখায়, তারা এক ঈশ্বরের বইকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করছে। বাস্তবতা হলো তারা পবিত্র কিতাব গুলো কে তারা তাদের মন মতো ব্যাখ্যা করেছে। এর ফলে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।

একবার কল্পনা করুন সর্বশক্তিমান এক ঈশ্বর আপনার সাথে কথা বলতে চাচ্ছেন। আর আপনি সর্বশক্তিমান এক ঈশ্বর কথা বন্ধ করে একজন সাধারণ মানুষ কথা শুনতে চাচ্ছেন এই বলে যে এই সাধারণ মানুষটিও এক ঈশ্বরের কথা বলতে চাচ্ছেন।

উপরের কথাগুলো ব্যাখ্যা হচ্ছে আপনি এক ঈশ্বরের প্রধান পবিত্র বই না পড়ে একজন সাধারণ মানুষ লেখা বই পড়াকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন, এই বলে যে, এই মানুষটির বইটি এক ঈশ্বরের কথা বলছে। আপনি একটু ভেবে দেখুন যে কার জ্ঞান বেশি, এক ঈশ্বরের না, এই মানুষটি যে  ঈশ্বরের সম্পর্কে বই লিখেছে। এমন ও তো হতে পারে এই ব্যক্তি আপনাকে বিপথগামী করতে চাচ্ছে কিন্তু আপনি কিছুই বুঝতে পারছেন না।

সব কথার এক কথায় হচ্ছে, আপনি যার সাথে থাকবে বা যার বই পড়বেন তার দ্বারা আপনার জীবন বেশি প্রভাবিত হবে। আপনি যদি একজন ব্যক্তির বইকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন তখন আপনি এই ব্যক্তি থেকে জ্ঞান অর্জন করবে। আর আপনি যদি, জ্ঞানের বাদশাহ কথা গুলো সরাসরি লিপিবদ্ধকৃত বই পড়েন। তখন আপনি  জ্ঞানের বাদশাহ এক ঈশ্বরের থেকে সরাসরি জ্ঞান পাবেন। সব কিছু সম্ভব হবে সবশক্তিমান, সর্বজ্ঞানী ঈশ্বরের দানে।

সব কথার মূল ভাব হলো: আপনি যদি মুসলিম হন তখন আপনাকে কুরআন শরীফকে আগে শুনতে বা পড়তে হবে সবার আগে, অন্য ইসলামী বই পড়া আগে। অবশ্যই আপনার মাতৃভাষায়।
আপনি যদি খ্রিস্টান ধর্ম পালন করেন তখন আপনাকে ইঞ্জিল কিতাব সবার আগে পড়তে হবে।
আপনি হিন্দু হলে আপনি সবার আগে ‌বেদ, গীতা ‌পড়ুন।

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

Monday, December 31, 2018

Benefits of watching Movies:

Benefits of watching Movies:



1. Living a life in different  perspective. একটি জীবন যাপন করা।

2. learning from mistake of Characters.

3. Know new things about life, place, time, people behavior.

4. Increase pactical knowledge in particular field.

5. See a life in different perspective.

6. Know different cultures people.

7. Learning can be easy by watching movies.

8. Good entertainment Medium.

9. Research show that people who is watching More movie in a life his knowledge is increasing more than a people who is not watching Movies.

10. Knowledge booster.


Writer: Jubair Mahmud.



Thursday, November 15, 2018

মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের সকল সমস্যার একটি স্থায়ী সমাধান:

মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের সকল সমস্যার একটি  স্থায়ী  সমাধান:


আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত


বাংলাদেশ অনেক  শান্তিপূর্ণ ভাবে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান করতে পারে আন্তর্জাতিক আদালতে মাধ্যমে।
আন্তর্জাতিক আদালত দুইটি ভাগে বিভক্ত:
১) আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত।
 ২) আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত।



আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালত




আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত: আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এবং আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত ১৯৪৫ প্রতিষ্ঠিত হয়। 
২০০২ সালের আগে,   সকল প্রকার অপরাধের বিচার  এবং দুইটি দেশের মধ্যে বিবাদ মিমাংসা শুধু  আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত পরিচালিত হয়েছিল।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত শুধু অপরাধ জনিত অপরাধের বিচার হয়ে থাকে। যেমন: গণহত্যা, যোদ্ধ অপরাধ ইত্যাদি। 

এবং

আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত: 
আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত শুধু দুইটি দেশের মধ্যে বিবাদ মিমাংসা করে থাকে। যেমন: রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে নাগরিক পাবে কিনা। আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত  দুই পক্ষের কথা লিখিতভাবে ও মৌখিক ভাবে শুনে যা ন্যায় সঙ্গত হবে তার পক্ষে রায় দিয়ে থাকে।

জাতিসংঘের সকল দেশের বিচার আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত করতে পারবে। আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে বিচার করা ক্ষমতা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে থেকে অনেক বেশি।
কারণ আন্তর্জাতিক অপরাধ রায় অনেক দেশের জন্য মাথা ব্যথা হতে পারে। কিন্তু আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে রায় সকল দেশের জন্য স্বস্তিদায়ক কারণ আন্তর্জাতিক আদালতে রায় সবদা ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে থাকে।


বাংলাদেশ মায়ানমারে বিপক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে পারে:
মায়ানমার জাতিসংঘের সদস্য হয় ১৯ এপ্রিল ১৯৪৮ এবং বাংলাদেশও জাতিসংঘের সদস্য হয় ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ মায়ানমারে বিপক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে পারে। নিচে এর রেফারেন্স দেওয়া হলো:

CHARTER  OF  THE UNITED  NATIONS:
Article :94
1. Each Member of the United Nations undertakes to comply with the decision of the International Court of Justice in any case to which it is a party.
2. If any party to a case fails to perform the obligations incumbent upon it under a judgment rendered by the Court, the other party may have recourse to the Security Council, which may, if it deems necessary, make recommendations or decide upon measures to be taken to give effect to the judgment.


অনুচ্ছেদ ৯৪:

"1. জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারের যে কোনও ক্ষেত্রে এটির সিদ্ধান্ত মেনে চলতে থাকে।

2. যদি আদালত কোনও মামলায় কোর্টের রায় অনুযায়ী এটির উপর দায়বদ্ধতা সম্পাদন করতে ব্যর্থ হয়, তবে অন্য পক্ষের নিরাপত্তা কাউন্সিলের আশ্রয় নিতে পারে, যদি এটি প্রয়োজনীয় মনে হয় তবে সুপারিশগুলি বা সিদ্ধান্তের উপর সিদ্ধান্ত নিতে পারে। রায় কার্যকর করার জন্য নেওয়া হবে।"




আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে ১৫ জন ন্যায় বিচারক থাকে যার মধ্যে তিন জন এশিয়া, তিন জন আফ্রিকার, পাঁচ জন পশ্চিম ইউরোপের, দুই জন পূর্ব ইউরোপের, দুই জন ল্যাটিন আমেরিকার।


বাংলাদেশ উচিত সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে যাওয়া।   এবং  মামলার বিচার্য বিষয় হওয়া উচিত, “রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে নাগরিক দেওয়া”

 এই মামলায় করা জন্য বিশ্বে বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের থেকে আর্থিক সাহায্য নেওয়া উচিত। কারণ এই সব ব্যাপারে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর বিভিন্ন স্থান থেকে আর্থিক সহযোগিতা পেয়ে থাকে  প্রয়োজনে আরব দেশ থেকে আর্থিক সহায়তা নেওয়া উচিত এই মামলায় পরিচালনা করার জন্য।


আমি জানি আল্লাহ রহমতে বাংলাদেশ এই মামলায় পরিচালনা করার জন্য কোন রূপ আর্থিক  সাহায্যের প্রয়োজন নেই। কিছু যদি বাংলাদেশের বিভিন্ন উৎস থেকে আর্থিক সহায়তা নিয়ে এই মামলা পরিচালনা করে তাহলে বাংলাদেশ পক্ষে অনেক সংস্থা কাজ করবে। কারণ তারা অনুভব করবে বাংলাদেশ সাথে এই মামলায় তাদের ও অংশগ্রহণ আছে।


বাংলাদেশ সবপ্রথম আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে যাওয়ার উচিত নয়  কারণ রোহিঙ্গাদের উপর যে গণহত্যা হয়েছে সেই বিষয়ে বিচার পূর্বে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব ব্যাপারটি আগে মিমাংসা করা উচিত। 
যদি রোহিঙ্গারা মায়ানমারে নাগরিক হতে পারে, তাহলে রোহিঙ্গাদের উপর গণহত্যার  বিচার হওয়া সম্ভবনা আরো বহু গুণে বৃদ্ধি পাবে। তখন রোহিঙ্গারা সরাসরি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত মামলার করবে। এর ফলে বাংলাদেশের সাথে মায়ানমারে সম্পর্কে অবনতি হওয়ায় সম্ভব না অনেক কমে যাবে। যাকে বলে মাছের তেল মাছ ভাজা।
বাংলাদেশ  পররাষ্ট্রনীতি হলো ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়। বাংলাদেশ এই নীতিতে বিশ্বাস করে।


লেখক: যুবাইর মাহমুদ।












Sunday, October 7, 2018

মানুষকে কিভাবে চর ভাবে ক্ষতি করা যায়: (অহংকার)

মানুষকে কিভাবে চরভাবে  ক্ষতি করা যায়: (অহংকার)

আপনি যদি কোন মানুষকে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করতে চান তাহলে আপনাকে শুধু একটি কাজ করতে হবে।
অহংকার নামক ভাইরাস সৃষ্টি করা হঠাৎ তর সামনে তার প্রশংসা করা। মানুষটি যদি জ্ঞানী হয় তাহলে তার মনে সহজে অহংকার নামক ভাইরাস সৃষ্টি করতে পারবেন না।

আর মানুষটি যদি মূর্খ হয় তাহলে তাকে একবারে চেষ্টা তার মনে অহংকার নামক ভাইরাস সৃষ্টি করতে পারবেন।
আর  মানুষটি যদি মাঝারি ধরনের জ্ঞানী হলে তখন সে মুখে বলবে আমি এই প্রশংসার যোগ্য নই কিন্তু মনে মনে অনেক খুশি হবে। এই  খুশিতেই আপনার অহংকার নামক ভাইরাস টা তার ভিতরে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট হবে।


উদাহরণ: মনে করেন কোন একটি কাজে আপনি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ একজন ব্যক্তি। আরো অন্য একজন আপনার থেকে অনেক পিছনে আছে। এমন সময় এই ব্যক্তিটি যদি আপনাকে প্রশংসা করে তখন আপনি কিছু সময় জন্য খুশি হবেন এর ফলে আপনি প্রতি দিনের মত একটু করে উন্নতি করা বন্ধ করে দিবে। এর ফলে কিছু দিন পরে আপনি আপনার প্রথম স্থান হেরে দ্বিতীয় স্থানে চলে যাবে।


আপনি কল্পনাও করতে পারে না অহংকার কতটা ভয়ংকর।একজন জ্ঞানী মানুষ অহংকার কে এমন ভাবে ভয় প্রায়, যেমন করে একজন বৃদ্ধ মানুষ  মৃত্যুকে ভয় পায়।


আর মজার ব্যাপার হলো কম জ্ঞানের লোক মনে অজান্তেই অহংকার নামক ভাইরাস নিজের মধ্যে পোষণ করে। যেমন করে একজন পশু পালন তার পশুটি পোষণ করে।

মহা বিশ্ব যেমন করে  প্রতি নিহত সম্প্রসারিত হচ্ছে, ঠিক একই ভাবে একজন মানুষ কে তার জ্ঞান কে  সম্প্রসারিত হবে।যে মানুষ বলে আমি সব কিছু জানি। 


সেই মানুষ গুলো কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়:
১। মূর্খ মানুষ: যে দাবি করছে আমি এই বিষয়ে সব জানি, কিন্তু বাস্তবতা হলো সে ব্যক্তি এই বিষয়ে কিছুই জানে না। অহংকার নামক কালো পর্দা তার চোখকে বেঁধে রেখেছে যা সে চোখ দিয়ে দেখতে পায় না আর অন্তত দিয়ে অনুভব করে না।

২। কম জ্ঞানী মানুষ: যে প্রকৃতি পক্ষে এই বিশেষ জ্ঞান রাখে কিছু অংহকার নাম ভাইরাস তার এই বিষয়ে জ্ঞানের প্রসারে  বাধা  হয়ে দাঁড়িয়েছে আছে।


জ্ঞানী মানুষ অহংকার নামক ভাইরাস  থেকে দূরে থাকার জন্য তার করা সকল কাজের প্রশংসা অন্য মানুষ কে দিয়ে দেয়। আর যে ব্যক্তি এই প্রশংসা নেয় এই জ্ঞানী মানুষ থেকে সে মানুষ নিজের অজান্তে নিজের ক্ষতি করে।

আর একজন  ভালো জ্ঞানী মানুষ তার সকল ভালো কাজের সকল প্রশংসা এক ঈশ্বরের কে দিয়ে দেয়। এর ফলে সে অহংকার নামক ভাইরাস নিজের কাছে না রেখে এবং অন্য না দিয়ে এক ঈশ্বর কে দেয় এর ফলে সেই জ্ঞানী মানুষ কোন মানুষ কে জ্ঞানী করে না। তার অন্তর জন্ম অহংকার নামক ভাইরাস।

“সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য”

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।





Saturday, September 22, 2018

ধর্ম অর্থ কি?

ধর্ম অর্থ কি?
আমার ধর্ম  অর্থ কে একটি শব্দ দ্বারা সীমাবদ্ধ করে ফেলেছি। শব্দটি হলো  “সর্বশক্তিমান ঈশ্বরে উপর বিশ্বাস”।

এটা করা কারন হলো, যারা ধর্মের সংজ্ঞা প্রদান করে আসছে তারা হলো দার্শনিক।


দার্শনিক হলো সেই ব‍্যক্তি, যিনি সমাজের বিভিন্ন আচার-ব্যবহার ও আনুষ্ঠানিকতা দর্শন (দেখে) করে শব্দের সংজ্ঞায়িত প্রদান করেছেন।

তাই দার্শনিকদের সকল সংজ্ঞা নিয়ে আলোচনা ও সমালোচনা হয়ে থাকে।

যে দার্শনিক তার সংজ্ঞা প্রদান করা পূর্বে দর্শন (দেখে) এবং বিদ্যমান পুস্তকের অধ্যায়ন করে সংজ্ঞা প্রদান করেছে, এই সকল দার্শনিকদের সংজ্ঞা খুব বেশি সমালোচিত হয় নেই। এর কারণ হলো তারা তাদের সংজ্ঞা মধ্যে কোন অপূর্ণতা রাখে নাই। তারা অল্প শব্দের মাধ্যমে কোন শব্দের অর্থ কে পরিষ্কার ভাবে বুঝাতে সক্ষম হয়েছে।


তাই আমি বিভিন্ন ধর্ম  শাস্ত্র  সম্পূর্ণ শোনে এবং পড়ে ধর্মের সংজ্ঞা প্রদানের করেছি। আমি ধর্মের সংজ্ঞা প্রদান করতে যে সব ধর্ম  শাস্ত্রের সাহায্য নিয়েছি তা হলো, গীতা, কুরআন, বাইবেল ইত‍্যাদি।


ধর্ম অর্থ  শুধু সর্বশক্তিমান ঈশ্বরে উপর বিশ্বাসের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় সকল ধর্মের  মধ্যে, “ধর্ম„ শব্দের মধ্যে বিদ্যমান: নৈতিকতা, ন্যায়বিচার, কর্তব্যপালন, স্বভাব, স্বাভাবিকতা, চরিত্র, আরোপিত বৈশিষ্ট্য, প্রকৃতি, প্রকৃতিবাদ, সত্যতা, অকৃত্রিমতা ইত্যাদি।“
সে ব‍্যক্তি, যে  কোন  একটি  ধর্মের  ধর্মীয় গ্ৰন্থ কে অনুসরণ করে সে ব্যক্তি সর্বশক্তিমান ঈশ্বরে উপর বিশ্বাসের পাশাপাশি নৈতিকতা, ন্যায়বিচার, কর্তব্যপালন, স্বভাব, স্বাভাবিকতা, চরিত্র, আরোপিত বৈশিষ্ট্য, প্রকৃতি, প্রকৃতিবাদ, সত্যতা, অকৃত্রিমতা ব‍্যবহার করতে হবে এবং  এই পাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করতে হবে।


সংজ্ঞাটি আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
চরিত্রবান: আপনি যদি যে কোন একটি ধর্মকে বেছে নিলে। তখন আপনাকে  সৎ চরিত্রবান ব‍্যক্তি হতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি ধর্ম পালন করেন, তখন আপনি মানুষ কে ঠকাতে পারবেন না।
আপনি যদি ধর্ম পালন না করার সিদ্ধান্ত নিয়ে  থাকেন।  তখন  আপনি বাধ্য নন সৎ কাজ করা।  তখন আপনি মুক্ত, আপনি চাইলে যে কোন মানুষ কে ঠকাতে পারবেন। তখন আপনি কোন ধর্মীয় আইন দ্বারা নিজেকে বাধ্য করবেন না সৎ কাজ করতে।


ন্যায়বিচার:




সকল ধর্মীয় বই অনুসারে আপনি ন‍্যায় বিচার পাবে। কোন কারণে আপনি সাথে সাথে ন‍্যায় বিচার না পেলেও কিছু দিন পরে আপনি অবশ্যই ন‍্যয় বিচার পাবেন।

উদাহরণ স্বরূপ:
আপনার থেকে কেউ ২০.০০০৳ চুরি করল। আপনি সেই চোরকে খুঁজে পেলেন না। এর ফলে আপনার ন্যায়বিচার ব্যাহত হল। বিভিন্ন ধর্মীয় কিতাব বলে আপনি অবশ্যই ন্যায়বিচার পাবেন। 


অংক দিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করা হলো:


মনে করেন,
আপনার থেকে কেউ ২০.০০০৳ চুরি করল  =  ক।
ক (আপনার টাকা কম  হলো  ২০.০০০৳)  =  ২০.০০০৳   ( চোরে টাকা বৃদ্ধি পেল ২০.০০০৳ )।
 অংকের মধ্যে =  সমান চিহ্ন  আমাদের শিক্ষা দেয়  দুই পাশে অবশ্যই সমান হবে। যদি একপাশে সংখ্যা আরেক পাশে গেলে তখন যোগ চিহ্ন বিয়োগ চিহ্ন হয়। আর বিয়োগ চিহ্ন  যোগ চিহ্ন হয়। উদাহরণ:
২ + ৬= ৮
বা, ২ = ৮ - ৬
বা, ২ = ২


আর  আপনি যদি ধর্মকে বিশ্বাস না করেন। তখন আপনি  বিশ্বাস হলো নিচে অংকের মত:
২ + ৬ = ৮
বা, ২ = ৮ + ৬
বা, ২ = ১৪ (এটা সম্পূর্ণ ভুল কারণ ২ সমান  ১৪  হতে পারে না)
সঠিক উত্তর হলো
২ = ২ বা
২ = ৮ – ৬





লেখক: যুবাইর মাহমুদ।







Wednesday, September 5, 2018

Laws of the sea in Bangladesh

Laws of the sea in Bangladesh:




The Constitution: Article: 143

Article 143 (1) (b) and  (2) are the law of the Sea related provision in Bangladesh Constitution.
According to Article 143 (1) (b) Say that Bangladesh shall Owner all lands,  Minerals and other valuable things within the territorial water or Continental Shelf in the bay of Bangladesh. 

Article 143 (1) (b) does not say anything about Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone and Extended Continental self. It is one of the loophole of this Article. 

Bangladesh Constitution Can be said  that Bangladesh shall Owner all lands,  Minerals and other valuable things within the territory water, Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone, Continental Shelf and Extended Continental self.  Or
       
 Bangladesh Constitution Can be said  that Bangladesh shall Owner all lands,  Minerals and other valuable things within Bay of Bangladesh.

According to Article 143 (2)  have given all power to the Parliament of Bangladesh to make law  related to determination of the boundaries of Bangladesh territorial waters and the continental shelf of Bangladesh sea from time to time.
Article 143 (2) does not say anything about Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone and Extended Continental self. It is one of the another  loophole of this Article.

Bangladesh Constitution Can be given the power to the Parliament of Bangladesh to make law  related to determination of the boundaries of Bangladesh territory water, Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone, Continental Shelf and Extended Continental self.  Or


Bangladesh Constitution Can be said that the Parliament of Bangladesh has the power to make law related to the determinates of the boundaries of Bangladesh sea.



  
                           ******    

Critically Analysts the provisions of the territorial water and Maritime Zone Act, 1474  

Territorial Waters and Maritime Zones Act 1974, Act No. XXVI of 1974

The name of the act does not clearly cover all the expected in the sea of Bangladesh. Because the act only mentions The Territorial water. That means Bangladesh shall be Owner only Territorial water not to own Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone, Continental Shelf and Extended Continental self.  

The right name Should be  of the act is Territorial Waters, Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone, Continental Shelf and Extended Continental self and Maritime Zones Act 1974. Or
The Maritime Zones Act 1974. Or The Territorial Waters and The Maritime Zones Act 1974, or
The Territorial Waters and Other Zones Act 1974,

This Act is necessary to  amend because Article 143 (2) said that Parliament may make law from time to time  for the determination of the boundaries of the territory of Bangladesh. 

Because, the tribunal declared judgment on behalf of Bangladesh On 14 March 2012 against Myanmar.
After settling disputes with Myanmar on the maritime boundary, on July 7, 2014, the world witnessed the victory of Bangladesh. Now the opponent India.
whereas we have the Territorial Waters and Maritime Zones Act of 1974 as well as that of Rules of 1977. However, this old legislation is considered to serve the purpose of /the United Nations Convention on the Law of the Sea (UNCLOS), 1982/ UNCLOS. 



UNCLOS has been conflict with the Territorial Waters and Maritime Zones Act of 1974.
So far, no initiative has been taken to amend this old law. আজ পর্যন্ত এই পুরাতন আইনটি সংশোধনের উদ্যোগ নেয়া হয় নাই।

An act to provide for the declaration of the territorial waters and maritime zones.
 Whereas clause (2) of Article 143 of the Constitution provides that Parliament may, from time to time, by law
provide for the determination of the territorial waters and the continental shelf of Bangladesh;
 And whereas it is necessary to provide for the declaration of the territorial waters, continental shelf and other
maritime zones and for matter ancillary thereto;
 It is hereby

The Act has not given any proper and clear definition of the conservation zone, Contiguous zone, Continental shelf, economic zone, territorial Waters. And that has not given the definition of Exclusive Economic zone and Extended Continental shelf.
 The Act has not mention anything about  Extended Continental shelf and Exclusive Economic zone in any particular section.

Section: 8 control of pollution 
The Act has  given protection for pollution only to the Territorial Waters.
The Act should be given protection for pollution to the area of Territorial Waters, Contiguous zone Exclusive Economic Zone, Continental shelf and Extended Continental shelf.
Territorial  Waters and Maritime Zone Act, 1974 has only nice section which is made in 1974. But so far no Initiative has been taken to amend this Law. 

My suggestion is to amend this law by integrating it with The United Nation convention on the law of the sea   (1982) (UNCLOS).

Writer: Jubair Mahmud.












     


Wednesday, August 15, 2018

দলীয় গণতন্ত্র কি?/ রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র চর্চা।

দলীয় গণতন্ত্র কি?/ রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র
চর্চা।

Methods of Promoting Internal Democracy in Political Parties.


রাজনৈতিক দলসমূহের মধ্যে অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের প্রচারের পদ্ধতি:

দলের মধ্যে গণতন্ত্রের  চর্চাকে  দলীয় গণতন্ত্র বলা হয়, দলীয় গণতন্ত্রের  মধ্যে দলীয়  সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বিতর্কের মধ্যে দলের সকল সদস্যদের অন্তর্ভুক্তির করা  হয়   ভোটের মাধ্যমে।

"গণতন্ত্র" যার অর্থ "জনগণের শাসন"
আর  রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র হলো, “রাজনৈতিক দল পরিচালনা জন্য ঐ রাজনৈতিক দলের সকল সদস্যদের  অংশগ্রহণ  ভোটের মাধ্যমে”
যেখানে নীতি নির্ধারণ বা রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক সদস্যের সমান ভোটাধিকার থাকে। গণতন্ত্রে আইন প্রস্তাবনা, প্রণয়ন ও তৈরীর ক্ষেত্রে সকল সদস্যদের অংশগ্রহণের সমান সুযোগ রয়েছে, যা নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে হয়ে থাকে।


বর্তমান প্রতিটি দলের মধ্যে নেতা  নির্ধারিত হয়, একনায়কতন্ত্র নেতা আদেশে অর্থাৎ  দলের সর্বোচ্চ নেতা তার  পছন্দ অনুযায়ী নেতা নির্ধারন করে এতে দলের সকল সদস্যদের মতামত নেওয়া হয় না। শুধু কিছু নেতা থেকে পরামর্শ নেওয়া হয়।
আমি বলছি না যে, এভাবে যোগ‍্য নেতা নির্ধারন করা অসম্ভব। আমি বলতে চাচ্ছি কখনো কখনো  এভাবে যোগ্য নেতা নির্ধারন নাও হতে পারে। এর ফলে রাজনৈতিক দল সর্বপ্রথম  ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তারপর দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।


যে ব্যক্তি নেতা হতে চায় সে শুধু সবোর্চ্চ নেতাকে খুশি করতে পারেই হয়। কিন্তু গণতন্ত্র দলীয় পদ্ধতিতে, রাজনৈতিক দলের মধ্যে গণতন্ত্র চর্চা হলে। সেই সময়, যে দলের নেতা হতে চায়, সে শুধু সবোর্চ্চ নেতাকে খুশি করলে হবে না, তাকে দলের সকল সদস্য কে খুশি করতে হবে ভোটের জন্য।
অর্থাৎ তাকে দলের মধ্যে সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য  ব্যক্তিত্ব হতে হবে।

এর মানে হলো একজন সদস্য নেতা হতে হলে তার ব্যক্তিত্ব উন্নতির জন্য সে নানা বিধি পদক্ষেপ নিবে। যেমন: উচ্চ শিক্ষা অর্জন। বিভিন্ন বই পড়া যা ব্যক্তিত্ব উন্নয়নের ভূমিকা রাখে।   
বিখ্যাত   নেতাদের জীবনী পড়া ইত্যাদি।

যদি নির্বাচনে এবং গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে  নেতা নির্বাচিত করা হয় তা হলে সর্বোত্তম নেতা নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা বহু গুণে বৃদ্ধি পায়।



রাজনীতি দলে  মধ্যে দলীয় গণতন্ত্র সৃষ্টি করতে হবে!
এখন প্রশ্ন হলো দলীয় গণতন্ত্র কি?
সহজ ভাবে বলতে গেলে, প্রতিটি দলের মধ্যে গণতন্ত্র চর্চা করা নামই হলো দলীয় গণতন্ত্র।

একটি দলের নেতা যদি দলের সকল সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত  হয় । তখন আমার বলতে পারি ঐ দলের মধ্যে দলীয় গণতন্ত্রের চর্চা হয়।

যে দেশের সবচেয়ে বেশি রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র চর্চা করে। সেই দেশের রাজনৈতিক দল সকল দেশের  মানুষের কাছ থেকে প্রশংসনীয় হয়।
ধরনের,  বাংলাদেশ একটি রাজনৈতিক দল তার দলীয় সংবিধান একটি অনুচ্ছেদ রাখল যে । আজ থেকে ভবিষ্যতে এ দলের বিভিন্ন ধরনের  নেতা কে হবে তা নির্ধারিত হবে ভোটের মাধ্যমে অর্থাৎ
দলের কোন সদস্য যদি নেতা হতে চায় তখন তাকে ভোটের দাঁড়াতে হবে। এবং দলের অন্যান্য সদস্যদের ভোট দিবে। দলের অন্যান্য সদস্যদের ভোটে যদি কোন সদস্য অন্য প্রার্থীকে পরাজিত  করে ।  তখন মাত্র সেই সদস্য নেতা হতে পারবে।

প্রতিটি দলের সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচন মাধ্যমে নির্বাচিত হবে রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্রের মাধ্যমে।


একটি রাজনৈতিক দলের অনেক ধরনের নেতা থাকে। এবং একটি রাজনৈতিক দলের সকল সদস্য ইচ্ছা থাকে নেতা হওয়ার। তাই তারা বিভিন্ন চেষ্টা চালায়।
যদি দলীয় গণতন্ত্র মাধ্যমে নেতা নির্বাচিত হয়।
 তখন একটি রাজনৈতিক দলের একটি বা একাধিক দক্ষ নেতা সৃষ্টি হবে। যে রাজনৈতিক দলের যতবেশি দক্ষ নেতা আছে সে দল  ততোবেশি শক্তিশালী।

একজন দক্ষ ও যোগ্য নেতা একটি রাজনৈতিক দলের এবং দেশের জন্য  অমূল্য সম্পদ।
 এখন আসা যাক এতে দেশের কি উপকার। ধরনের যে দেশের রাজনৈতিক দলের মধ্যে দলীয় গণতন্ত্র চর্চা হয়। সে দেশে রাজনৈতিক বিপ্লব হয়।

 বিপ্লব:
১। বিপ্লব শব্দটি একটি বাংলা শব্দ। এর অর্থ হলো, রাষ্ট্র বা সমাজ ব্যবস্থার দ্রুত আমূল পরিবর্তন, বিদ্রোহ, উপদ্রব, ব্যাপক বিনাশ বা ধ্বংস।-বাংলা একাডেমী বাঙলা উচ্চারণ অভিধান ২২৩।

অথবা,

২। বিপ্লব সব অর্থ: মনোযোগী, সৃ, উদার, অস্থির, আধুনিক, সক্রিয়, বন্ধুত্বপূর্ণ, ভাগ্যবান, উপযুক্ত, আনন্দদায়ক, গুরুতর, স্বাভাবিক।


আমি রাজনৈতিক বিপ্লব বলতে ২য়টি বুঝতে চাচ্ছি।
বিপ্লব শব্দটি দুই  মুখী তলোয়ারের মতো, আপনি যদি ইতি বাচক মানুষ হন। তখন এই শব্দ কে আপনি ইতি বাচক ভাবে চিন্তা করবেন।

আর  আপনি যদি নেতিবাচক  মানুষ হন। তখন  এই শব্দ কে আপনি নেতিবাচক ভাবে চিন্তা করবেন।

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় গণতন্ত্র আছে, দলীয় গণতন্ত্র নেই। 

আমি এই জন্য কোন দলকে দোষারোপ করছি না। আমি শুধু বলতে চাচ্ছি, বাংলাদেশ রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র চর্চা না করার পিছনের রয়েছে। রাজনৈতিক গণতন্ত্র সম্পর্কে স্বল্প জ্ঞান বা এই সম্পর্কে না জানা।

প্রতিটি দলের মধ্যে রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র চর্চার পূর্বে
রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের, বাংলা ভাষা রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র বিষয়ে কোনো বই নাই।


রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র কি?
রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্রের উদাহরণ হচ্ছে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন।



দলীয় গণতন্ত্র চর্চা পরেও তা বাস্তবায়ন  না করার  ফলাফল:

বঙ্গভঙ্গ হওয়ার প্রধান কারণ হলো দলীয় গণতন্ত্রের ফলাফল বাস্তবায়ন  না করা।



নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু   বনাম  পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু:

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ১৯৩৯  দলীয় গণতন্ত্র চর্চা করতে একটি নির্বাচন হয়।
এই নির্বাচনে উদ্দেশ্যে ছিল ভবিষ্যতে কোন ব্যক্তি স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হবে। এই ভোটের নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু  জয় লাভ করেন। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস সকল সদস্যদের ভোটে। শুধু মাত্র একটি ভোট পায় নাই নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু।

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস  শেষ দলীয় গণতন্ত্রের চর্চা ফলাফল বাস্তবায়ন  না করে জওহরলাল নেহরুকে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নির্ধারণ করে।

জওহরলাল নেহরু অজ্ঞতার ফলাফল হিসাবে বঙ্গ ভঙ্গ হয়। তাই মহাত্মা গান্ধী স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শপথ গ্ৰহন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না।

তিনি এই সময় বাংলাদেশের নোয়াখালীতে ছিলেন।মহাত্মা তখন বলেছেন,  নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু যদি প্রধানমন্ত্রী হত, তাহলে বঙ্গ ভঙ্গ হত না এবং পাঞ্জাব এবং বাংলার দুইটি টুকরা হত না।

ইতিহাস আমাদের শিক্ষা দেয় যে দলীয় গণতন্ত্র চর্চা করার সাথে সাথে এর বাস্তবায়ন করা অনেক জরুরী কারন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু ১৯৩৯  সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস সকল সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হয়েও তাকে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার ক্ষতির ফলাফল, এখন  পর্যন্ত ভারত বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান ভোগ করছে।

কারণ হলো স্বাধীনতা এত বছরের মধ্যে ভারত বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান কে উন্নত দেশ হওয়া উচিত ছিল।

এক টাকায় আধ মণ চাল পাওয়া যেত। এই সূর্য ডুবে গেছে অনেক পূর্বে। এখন সময় হয়েছে আবার সূর্য উদয় হওয়া। এই হলো পৃথিবীর নিয়ম।


আমার আশা বাংলাদেশ  সকল  রাজনীতি দল অন্যান্য দেশের রাজনৈতিক  দলের জন্য আদর্শ  হবে।


লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

Sunday, August 5, 2018

আধুনিক লেখা পড়া ও দুই বন্ধু।

আধুনিক লেখা পড়া ও দুই বন্ধু:

দুই বন্ধু দুই রাস্তা দিয়ে হাঁটছে,


এক বন্ধু দিন ভর মোবাইল ফোন কানে লাগিয়ে থাকে এবং দিন ব্যাপী মোবাইল ফোন হাতে রাখে অন‍্য দিকে অন‍্য বন্ধ দিন ভর লেখা পড়া করে মোটা মোটা বই এই বন্ধ সামনে সর্বদা দেখা যায়। এভাবেই কিছু দিন যাওয়ার পর পরীক্ষা সময় এলো এরপর পরীক্ষা ফলাফল দেখা গেলো যে বন্ধু সারা দিন মোবাইল ফোন কানে ও হাতে ছিল সেই বন্ধুর পরীক্ষা ভাল করেছে সবচেয়ে আর যে বন্ধু সারাদিন মোটা বই পড়েছিল সে তৃতীয় হয়েছে তখন ঐ বন্ধু তাকে জিজ্ঞাসা করল কিভাবে সে সারাদিন গান শুনে এবং FB ব‍্যবহার করে সবচেয়ে ভালো ফলাফল পেল। তখন ঐ বন্ধু তাকে fresh back নিয়ে গিয়ে দেখাল সে মোবাইল Ebook পড়ে এবং Audiobook শুনেছিল।  এতে তার অনেক বেশি মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।
সেই বন্ধু আরো বললো বই পড়ার মূল উদ্দেশ্য হলো জ্ঞান অর্জন করা । বই হলো জ্ঞান অর্জনের একটি মাধ্যম শুধু। যা  ভবিষ্যতে অতীত হবে।
একজন ভালো ছাত্র আর একজন খারাপ ছাত্রের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো, একজন ভালো ছাত্র যতটুকু সময় পড়ে সে তার ১০০% মনোযোগ সহকারে পড়ে। আর একজন খারাপ ছাত্র যতটুকু সময় পড়ে তার মন বিভিন্ন স্থানে চলে যায়।
জ্ঞান আমাদের যেই জিনিসটা ভালো তা গ্রহন করে শিক্ষা দেয়।
যে মানুষ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারে না,  সে মানুষের উদাহরণ হলো বদ্ধ একটি পুকুরের মতো।
জ্ঞান অর্জন হলো সমুদ্রের  স্রোতের মত বেগবান। জ্ঞান কে একটি জিনিসের মধ্যে সীমাবদ্ধ ভাবা  নির্বোধ লক্ষন। জ্ঞান হলো সমুদ্রের স্রোতের মত বেগবান।


লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান...