রোহিঙ্গাদের বিষয় আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালতে ভূমিকা:
International criminal Court শুধু গণহত্যা বিচার করতে পারবে। রোহিঙ্গাদের নাগরিক এবং রোহিঙ্গা দেশের ফেরত পাঠানো উপর কোন রায় দেওয়া ক্ষমতা International criminal Court নাই।
রোহিঙ্গাদের নাগরিক এবং রোহিঙ্গা দেশের ফেরত পাঠানো এবং রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে নিরাপত্তা এবং সকল ধরনের অধিকার বিষয়ের রায় দেওয়া ক্ষমতা আছে শুধু International Court of Justice.
(তাই একই সাথে International Criminal Court এবং International Court of Justice) একই সাথে দুইটি বিষয়ে দুই আন্তর্জাতিক আদালতে আলাদা আলাদা মামলা করতে হবে।
UN Army বিভিন্ন দেশে peacekeeping কাজ করে। তাই ভবিষ্যতে যখন রোহিঙ্গা মায়ানমারের যাবে তখন UN Army রোহিঙ্গা নিরাপত্তা জন্য মায়ানমারের রাখাইন রাজ্য peacekeeping কাজ করতে পারে। এর ফলে রোহিঙ্গা নিরাপত্তা অনুভব করবে।
International criminal Court= আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালত।
international court of justice= আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত।
https://www.amazon.com/gp/aw/d/B07QXD9MXL?ref_=dbs_s_def_awm_dirs_l_1&storeType=ebooks&qid=1555909213&sr=1-2-dbssearch-acs&fbclid=IwAR2pKxTIwtjZvHTCYbDCikYxSX6wDqJ4k8jPygwEDb3ppgGTmuZzWkoyaMM
লেখক: যুবাইর মাহমুদ।
International criminal Court শুধু গণহত্যা বিচার করতে পারবে। রোহিঙ্গাদের নাগরিক এবং রোহিঙ্গা দেশের ফেরত পাঠানো উপর কোন রায় দেওয়া ক্ষমতা International criminal Court নাই।
রোহিঙ্গাদের নাগরিক এবং রোহিঙ্গা দেশের ফেরত পাঠানো এবং রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে নিরাপত্তা এবং সকল ধরনের অধিকার বিষয়ের রায় দেওয়া ক্ষমতা আছে শুধু International Court of Justice.
(তাই একই সাথে International Criminal Court এবং International Court of Justice) একই সাথে দুইটি বিষয়ে দুই আন্তর্জাতিক আদালতে আলাদা আলাদা মামলা করতে হবে।
UN Army বিভিন্ন দেশে peacekeeping কাজ করে। তাই ভবিষ্যতে যখন রোহিঙ্গা মায়ানমারের যাবে তখন UN Army রোহিঙ্গা নিরাপত্তা জন্য মায়ানমারের রাখাইন রাজ্য peacekeeping কাজ করতে পারে। এর ফলে রোহিঙ্গা নিরাপত্তা অনুভব করবে।
International criminal Court= আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালত।
international court of justice= আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত।
https://www.amazon.com/gp/aw/d/B07QXD9MXL?ref_=dbs_s_def_awm_dirs_l_1&storeType=ebooks&qid=1555909213&sr=1-2-dbssearch-acs&fbclid=IwAR2pKxTIwtjZvHTCYbDCikYxSX6wDqJ4k8jPygwEDb3ppgGTmuZzWkoyaMM
লেখক: যুবাইর মাহমুদ।
No comments:
Post a Comment