জেলের ভিতর শিল্প কারখানা স্থাপন:
আমাদের দেশে আয়তনের তুলনায় লোকসংখ্যা অনেক বেশি। যারা অপরাধ করে তাদের কে জেল খানা রাখা হয় যেন অপরাধী সংশোধিত হয়ে দেশের উপকারে আসে। সরকার যদি চায় সেই সব অপরাধীদের জেল খানায় থাকা অবস্থায় দেশের উপকারে লাগাতে পারবে। তা কিভাবে সম্ভব তা জানতে হলে আপনাকে এই লেখাটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে।
কল্পনা করেন সরকার জেল খানায় ভিতর বিভিন্ন শিল্প কারখানা স্থাপন করেছে এবং জেল খানার থাকা অপরাধীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে। জেলখানায় ভিতরে থাকা শিল্প কারখানা পরিচালনা ও কর্মী হিসাবে নিয়োগ দিতে পারে। এখন আপনি বলবেন এতে দেশ ও সরকারের লাভ কি? উত্তরে আমি বলব শিল্প প্রতিষ্ঠান জেলখানায় ভিতরে স্থাপনের ফলে দেশ , সরকার ও জেলা খানার বাহিরে থাকা নিরীহ পরিবার যাদের একমাত্র উপার্জনক্ষম মানুষটি জেলে ভিতর রয়েছে।
যারা জেলখানায় থাকে তারা সারাদিন অনেক সময় নষ্ট করে বা তারা জেল খানায় যে সকল কাজ করে তা দেশের জন্য অনেক লোকসানের।
যারা জেল খানায় থাকে তাঁদের দিয়ে আট বা নয় ঘন্টা কাজ করানো যাবে। এবং তাদের উপার্জিত টাকা তাদের পরিবার কে দিলে অপরাধীদের পরিবার অনেক উপকারে আসবে। জেলখানায় ভিতরে থাকা অপরাধীর যে বেতন পাবে তার কিছু অংশ সরকার তার নিজ কাছে রাখবে আমানত হিসাবে যখন যে কোন অপরাধী তার অপরাধের শাস্তি ভোগ করে জেল থেকে বের হবে তখন তার কাছে অনেক টাকা থাকবে জীবনকে সুন্দর ভাবে সাজানোর জন্য । বর্তমানে যখন অপরাধী তার শাস্তি ভোগ করে জেল থেকে বের হয় তখন তার কাছে কোন টাকা থাকেনা। তাই সে আবার আগের পথে চলতে শুরু করে। কিন্তু যখন তার কাছে টাকা থাকবে তখন সে আর আগের পথে যাবেনা। কারণ হল সে ভালো কাজ করার যে আনন্দ তা সে জেল খানায় ভিতর পেয়ে যাবে।
মানুষ যখন কোন ভাল কাজ করে তা সেই ব্যক্তির অভ্যাসে পরিনত হয়।আর কোন জিনিসের অভ্যাস একজন মানুষ কে ভাল বা খারাপ বানাতে পারে তা নির্ভর করে অভ্যাসটি ভাল না খারাপ।
সরকার জেলখানায় ভিতর যে শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করবে তা অবশ্যই লাভবান হবে ঈশ্বরের দয়ায় কারন সেই শিল্প প্রতিষ্ঠান লাভের অংশ অনেক গরীব পরিবারের খাবার যোগাবে। জেলে ভিতর যারা থাকবে তাদের অনেক টাকার প্রয়োজন হয় ভালো আইনজীবির জন্য ও তাদের পরিবারের চালানো জন্য।
দেশের অনেক টাকা বেঁচে যাবে এবং অনেক টাকা লাভ হবে। জেলখানায় ভিতর যে খরচ তা জেলখানায় ভিতরে থাকা শিল্প কারখানা থেকে আসবে এবং জেলের ভিতর থাকা মানুষের উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে দেশ অনেক বেশি লাভবান হবে।
একজন জ্ঞানী মানুষ বলেছেন যে, “একজন মানুষের উপার্জন ক্ষমতা যদি এক লক্ষ টাকার হয় তা সেই মানুষটি যদি ৯০ হাজার টাকা উপার্জন করে তা হলে তার প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা লোকসান হচ্ছে,,
ঠিক একই ভাবে এই দেশের যোগ্যতা আসে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ হওয়ার। বাংলাদেশ বর্তমান যে অবস্থা আছে তা অনেক ভাল অবস্থায় কিন্তু বাংলাদেশের যে যোগ্যতা সে অনুযায়ী এই দেশ অনেক পিছনে আছে।
লেখক : যুবাইর মাহমুদ।
আমাদের দেশে আয়তনের তুলনায় লোকসংখ্যা অনেক বেশি। যারা অপরাধ করে তাদের কে জেল খানা রাখা হয় যেন অপরাধী সংশোধিত হয়ে দেশের উপকারে আসে। সরকার যদি চায় সেই সব অপরাধীদের জেল খানায় থাকা অবস্থায় দেশের উপকারে লাগাতে পারবে। তা কিভাবে সম্ভব তা জানতে হলে আপনাকে এই লেখাটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে।
কল্পনা করেন সরকার জেল খানায় ভিতর বিভিন্ন শিল্প কারখানা স্থাপন করেছে এবং জেল খানার থাকা অপরাধীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে। জেলখানায় ভিতরে থাকা শিল্প কারখানা পরিচালনা ও কর্মী হিসাবে নিয়োগ দিতে পারে। এখন আপনি বলবেন এতে দেশ ও সরকারের লাভ কি? উত্তরে আমি বলব শিল্প প্রতিষ্ঠান জেলখানায় ভিতরে স্থাপনের ফলে দেশ , সরকার ও জেলা খানার বাহিরে থাকা নিরীহ পরিবার যাদের একমাত্র উপার্জনক্ষম মানুষটি জেলে ভিতর রয়েছে।
যারা জেলখানায় থাকে তারা সারাদিন অনেক সময় নষ্ট করে বা তারা জেল খানায় যে সকল কাজ করে তা দেশের জন্য অনেক লোকসানের।
যারা জেল খানায় থাকে তাঁদের দিয়ে আট বা নয় ঘন্টা কাজ করানো যাবে। এবং তাদের উপার্জিত টাকা তাদের পরিবার কে দিলে অপরাধীদের পরিবার অনেক উপকারে আসবে। জেলখানায় ভিতরে থাকা অপরাধীর যে বেতন পাবে তার কিছু অংশ সরকার তার নিজ কাছে রাখবে আমানত হিসাবে যখন যে কোন অপরাধী তার অপরাধের শাস্তি ভোগ করে জেল থেকে বের হবে তখন তার কাছে অনেক টাকা থাকবে জীবনকে সুন্দর ভাবে সাজানোর জন্য । বর্তমানে যখন অপরাধী তার শাস্তি ভোগ করে জেল থেকে বের হয় তখন তার কাছে কোন টাকা থাকেনা। তাই সে আবার আগের পথে চলতে শুরু করে। কিন্তু যখন তার কাছে টাকা থাকবে তখন সে আর আগের পথে যাবেনা। কারণ হল সে ভালো কাজ করার যে আনন্দ তা সে জেল খানায় ভিতর পেয়ে যাবে।
মানুষ যখন কোন ভাল কাজ করে তা সেই ব্যক্তির অভ্যাসে পরিনত হয়।আর কোন জিনিসের অভ্যাস একজন মানুষ কে ভাল বা খারাপ বানাতে পারে তা নির্ভর করে অভ্যাসটি ভাল না খারাপ।
সরকার জেলখানায় ভিতর যে শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করবে তা অবশ্যই লাভবান হবে ঈশ্বরের দয়ায় কারন সেই শিল্প প্রতিষ্ঠান লাভের অংশ অনেক গরীব পরিবারের খাবার যোগাবে। জেলে ভিতর যারা থাকবে তাদের অনেক টাকার প্রয়োজন হয় ভালো আইনজীবির জন্য ও তাদের পরিবারের চালানো জন্য।
দেশের অনেক টাকা বেঁচে যাবে এবং অনেক টাকা লাভ হবে। জেলখানায় ভিতর যে খরচ তা জেলখানায় ভিতরে থাকা শিল্প কারখানা থেকে আসবে এবং জেলের ভিতর থাকা মানুষের উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে দেশ অনেক বেশি লাভবান হবে।
একজন জ্ঞানী মানুষ বলেছেন যে, “একজন মানুষের উপার্জন ক্ষমতা যদি এক লক্ষ টাকার হয় তা সেই মানুষটি যদি ৯০ হাজার টাকা উপার্জন করে তা হলে তার প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা লোকসান হচ্ছে,,
ঠিক একই ভাবে এই দেশের যোগ্যতা আসে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ হওয়ার। বাংলাদেশ বর্তমান যে অবস্থা আছে তা অনেক ভাল অবস্থায় কিন্তু বাংলাদেশের যে যোগ্যতা সে অনুযায়ী এই দেশ অনেক পিছনে আছে।
লেখক : যুবাইর মাহমুদ।
No comments:
Post a Comment