Translate

Saturday, September 22, 2018

ধর্ম অর্থ কি?

ধর্ম অর্থ কি?
আমার ধর্ম  অর্থ কে একটি শব্দ দ্বারা সীমাবদ্ধ করে ফেলেছি। শব্দটি হলো  “সর্বশক্তিমান ঈশ্বরে উপর বিশ্বাস”।

এটা করা কারন হলো, যারা ধর্মের সংজ্ঞা প্রদান করে আসছে তারা হলো দার্শনিক।


দার্শনিক হলো সেই ব‍্যক্তি, যিনি সমাজের বিভিন্ন আচার-ব্যবহার ও আনুষ্ঠানিকতা দর্শন (দেখে) করে শব্দের সংজ্ঞায়িত প্রদান করেছেন।

তাই দার্শনিকদের সকল সংজ্ঞা নিয়ে আলোচনা ও সমালোচনা হয়ে থাকে।

যে দার্শনিক তার সংজ্ঞা প্রদান করা পূর্বে দর্শন (দেখে) এবং বিদ্যমান পুস্তকের অধ্যায়ন করে সংজ্ঞা প্রদান করেছে, এই সকল দার্শনিকদের সংজ্ঞা খুব বেশি সমালোচিত হয় নেই। এর কারণ হলো তারা তাদের সংজ্ঞা মধ্যে কোন অপূর্ণতা রাখে নাই। তারা অল্প শব্দের মাধ্যমে কোন শব্দের অর্থ কে পরিষ্কার ভাবে বুঝাতে সক্ষম হয়েছে।


তাই আমি বিভিন্ন ধর্ম  শাস্ত্র  সম্পূর্ণ শোনে এবং পড়ে ধর্মের সংজ্ঞা প্রদানের করেছি। আমি ধর্মের সংজ্ঞা প্রদান করতে যে সব ধর্ম  শাস্ত্রের সাহায্য নিয়েছি তা হলো, গীতা, কুরআন, বাইবেল ইত‍্যাদি।


ধর্ম অর্থ  শুধু সর্বশক্তিমান ঈশ্বরে উপর বিশ্বাসের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় সকল ধর্মের  মধ্যে, “ধর্ম„ শব্দের মধ্যে বিদ্যমান: নৈতিকতা, ন্যায়বিচার, কর্তব্যপালন, স্বভাব, স্বাভাবিকতা, চরিত্র, আরোপিত বৈশিষ্ট্য, প্রকৃতি, প্রকৃতিবাদ, সত্যতা, অকৃত্রিমতা ইত্যাদি।“
সে ব‍্যক্তি, যে  কোন  একটি  ধর্মের  ধর্মীয় গ্ৰন্থ কে অনুসরণ করে সে ব্যক্তি সর্বশক্তিমান ঈশ্বরে উপর বিশ্বাসের পাশাপাশি নৈতিকতা, ন্যায়বিচার, কর্তব্যপালন, স্বভাব, স্বাভাবিকতা, চরিত্র, আরোপিত বৈশিষ্ট্য, প্রকৃতি, প্রকৃতিবাদ, সত্যতা, অকৃত্রিমতা ব‍্যবহার করতে হবে এবং  এই পাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করতে হবে।


সংজ্ঞাটি আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
চরিত্রবান: আপনি যদি যে কোন একটি ধর্মকে বেছে নিলে। তখন আপনাকে  সৎ চরিত্রবান ব‍্যক্তি হতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি ধর্ম পালন করেন, তখন আপনি মানুষ কে ঠকাতে পারবেন না।
আপনি যদি ধর্ম পালন না করার সিদ্ধান্ত নিয়ে  থাকেন।  তখন  আপনি বাধ্য নন সৎ কাজ করা।  তখন আপনি মুক্ত, আপনি চাইলে যে কোন মানুষ কে ঠকাতে পারবেন। তখন আপনি কোন ধর্মীয় আইন দ্বারা নিজেকে বাধ্য করবেন না সৎ কাজ করতে।


ন্যায়বিচার:




সকল ধর্মীয় বই অনুসারে আপনি ন‍্যায় বিচার পাবে। কোন কারণে আপনি সাথে সাথে ন‍্যায় বিচার না পেলেও কিছু দিন পরে আপনি অবশ্যই ন‍্যয় বিচার পাবেন।

উদাহরণ স্বরূপ:
আপনার থেকে কেউ ২০.০০০৳ চুরি করল। আপনি সেই চোরকে খুঁজে পেলেন না। এর ফলে আপনার ন্যায়বিচার ব্যাহত হল। বিভিন্ন ধর্মীয় কিতাব বলে আপনি অবশ্যই ন্যায়বিচার পাবেন। 


অংক দিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করা হলো:


মনে করেন,
আপনার থেকে কেউ ২০.০০০৳ চুরি করল  =  ক।
ক (আপনার টাকা কম  হলো  ২০.০০০৳)  =  ২০.০০০৳   ( চোরে টাকা বৃদ্ধি পেল ২০.০০০৳ )।
 অংকের মধ্যে =  সমান চিহ্ন  আমাদের শিক্ষা দেয়  দুই পাশে অবশ্যই সমান হবে। যদি একপাশে সংখ্যা আরেক পাশে গেলে তখন যোগ চিহ্ন বিয়োগ চিহ্ন হয়। আর বিয়োগ চিহ্ন  যোগ চিহ্ন হয়। উদাহরণ:
২ + ৬= ৮
বা, ২ = ৮ - ৬
বা, ২ = ২


আর  আপনি যদি ধর্মকে বিশ্বাস না করেন। তখন আপনি  বিশ্বাস হলো নিচে অংকের মত:
২ + ৬ = ৮
বা, ২ = ৮ + ৬
বা, ২ = ১৪ (এটা সম্পূর্ণ ভুল কারণ ২ সমান  ১৪  হতে পারে না)
সঠিক উত্তর হলো
২ = ২ বা
২ = ৮ – ৬





লেখক: যুবাইর মাহমুদ।







Wednesday, September 5, 2018

Laws of the sea in Bangladesh

Laws of the sea in Bangladesh:




The Constitution: Article: 143

Article 143 (1) (b) and  (2) are the law of the Sea related provision in Bangladesh Constitution.
According to Article 143 (1) (b) Say that Bangladesh shall Owner all lands,  Minerals and other valuable things within the territorial water or Continental Shelf in the bay of Bangladesh. 

Article 143 (1) (b) does not say anything about Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone and Extended Continental self. It is one of the loophole of this Article. 

Bangladesh Constitution Can be said  that Bangladesh shall Owner all lands,  Minerals and other valuable things within the territory water, Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone, Continental Shelf and Extended Continental self.  Or
       
 Bangladesh Constitution Can be said  that Bangladesh shall Owner all lands,  Minerals and other valuable things within Bay of Bangladesh.

According to Article 143 (2)  have given all power to the Parliament of Bangladesh to make law  related to determination of the boundaries of Bangladesh territorial waters and the continental shelf of Bangladesh sea from time to time.
Article 143 (2) does not say anything about Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone and Extended Continental self. It is one of the another  loophole of this Article.

Bangladesh Constitution Can be given the power to the Parliament of Bangladesh to make law  related to determination of the boundaries of Bangladesh territory water, Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone, Continental Shelf and Extended Continental self.  Or


Bangladesh Constitution Can be said that the Parliament of Bangladesh has the power to make law related to the determinates of the boundaries of Bangladesh sea.



  
                           ******    

Critically Analysts the provisions of the territorial water and Maritime Zone Act, 1474  

Territorial Waters and Maritime Zones Act 1974, Act No. XXVI of 1974

The name of the act does not clearly cover all the expected in the sea of Bangladesh. Because the act only mentions The Territorial water. That means Bangladesh shall be Owner only Territorial water not to own Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone, Continental Shelf and Extended Continental self.  

The right name Should be  of the act is Territorial Waters, Contiguous Zone, Exclusive Economic Zone, Continental Shelf and Extended Continental self and Maritime Zones Act 1974. Or
The Maritime Zones Act 1974. Or The Territorial Waters and The Maritime Zones Act 1974, or
The Territorial Waters and Other Zones Act 1974,

This Act is necessary to  amend because Article 143 (2) said that Parliament may make law from time to time  for the determination of the boundaries of the territory of Bangladesh. 

Because, the tribunal declared judgment on behalf of Bangladesh On 14 March 2012 against Myanmar.
After settling disputes with Myanmar on the maritime boundary, on July 7, 2014, the world witnessed the victory of Bangladesh. Now the opponent India.
whereas we have the Territorial Waters and Maritime Zones Act of 1974 as well as that of Rules of 1977. However, this old legislation is considered to serve the purpose of /the United Nations Convention on the Law of the Sea (UNCLOS), 1982/ UNCLOS. 



UNCLOS has been conflict with the Territorial Waters and Maritime Zones Act of 1974.
So far, no initiative has been taken to amend this old law. আজ পর্যন্ত এই পুরাতন আইনটি সংশোধনের উদ্যোগ নেয়া হয় নাই।

An act to provide for the declaration of the territorial waters and maritime zones.
 Whereas clause (2) of Article 143 of the Constitution provides that Parliament may, from time to time, by law
provide for the determination of the territorial waters and the continental shelf of Bangladesh;
 And whereas it is necessary to provide for the declaration of the territorial waters, continental shelf and other
maritime zones and for matter ancillary thereto;
 It is hereby

The Act has not given any proper and clear definition of the conservation zone, Contiguous zone, Continental shelf, economic zone, territorial Waters. And that has not given the definition of Exclusive Economic zone and Extended Continental shelf.
 The Act has not mention anything about  Extended Continental shelf and Exclusive Economic zone in any particular section.

Section: 8 control of pollution 
The Act has  given protection for pollution only to the Territorial Waters.
The Act should be given protection for pollution to the area of Territorial Waters, Contiguous zone Exclusive Economic Zone, Continental shelf and Extended Continental shelf.
Territorial  Waters and Maritime Zone Act, 1974 has only nice section which is made in 1974. But so far no Initiative has been taken to amend this Law. 

My suggestion is to amend this law by integrating it with The United Nation convention on the law of the sea   (1982) (UNCLOS).

Writer: Jubair Mahmud.












     


Wednesday, August 15, 2018

দলীয় গণতন্ত্র কি?/ রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র চর্চা।

দলীয় গণতন্ত্র কি?/ রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র
চর্চা।

Methods of Promoting Internal Democracy in Political Parties.


রাজনৈতিক দলসমূহের মধ্যে অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের প্রচারের পদ্ধতি:

দলের মধ্যে গণতন্ত্রের  চর্চাকে  দলীয় গণতন্ত্র বলা হয়, দলীয় গণতন্ত্রের  মধ্যে দলীয়  সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বিতর্কের মধ্যে দলের সকল সদস্যদের অন্তর্ভুক্তির করা  হয়   ভোটের মাধ্যমে।

"গণতন্ত্র" যার অর্থ "জনগণের শাসন"
আর  রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র হলো, “রাজনৈতিক দল পরিচালনা জন্য ঐ রাজনৈতিক দলের সকল সদস্যদের  অংশগ্রহণ  ভোটের মাধ্যমে”
যেখানে নীতি নির্ধারণ বা রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক সদস্যের সমান ভোটাধিকার থাকে। গণতন্ত্রে আইন প্রস্তাবনা, প্রণয়ন ও তৈরীর ক্ষেত্রে সকল সদস্যদের অংশগ্রহণের সমান সুযোগ রয়েছে, যা নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে হয়ে থাকে।


বর্তমান প্রতিটি দলের মধ্যে নেতা  নির্ধারিত হয়, একনায়কতন্ত্র নেতা আদেশে অর্থাৎ  দলের সর্বোচ্চ নেতা তার  পছন্দ অনুযায়ী নেতা নির্ধারন করে এতে দলের সকল সদস্যদের মতামত নেওয়া হয় না। শুধু কিছু নেতা থেকে পরামর্শ নেওয়া হয়।
আমি বলছি না যে, এভাবে যোগ‍্য নেতা নির্ধারন করা অসম্ভব। আমি বলতে চাচ্ছি কখনো কখনো  এভাবে যোগ্য নেতা নির্ধারন নাও হতে পারে। এর ফলে রাজনৈতিক দল সর্বপ্রথম  ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তারপর দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।


যে ব্যক্তি নেতা হতে চায় সে শুধু সবোর্চ্চ নেতাকে খুশি করতে পারেই হয়। কিন্তু গণতন্ত্র দলীয় পদ্ধতিতে, রাজনৈতিক দলের মধ্যে গণতন্ত্র চর্চা হলে। সেই সময়, যে দলের নেতা হতে চায়, সে শুধু সবোর্চ্চ নেতাকে খুশি করলে হবে না, তাকে দলের সকল সদস্য কে খুশি করতে হবে ভোটের জন্য।
অর্থাৎ তাকে দলের মধ্যে সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য  ব্যক্তিত্ব হতে হবে।

এর মানে হলো একজন সদস্য নেতা হতে হলে তার ব্যক্তিত্ব উন্নতির জন্য সে নানা বিধি পদক্ষেপ নিবে। যেমন: উচ্চ শিক্ষা অর্জন। বিভিন্ন বই পড়া যা ব্যক্তিত্ব উন্নয়নের ভূমিকা রাখে।   
বিখ্যাত   নেতাদের জীবনী পড়া ইত্যাদি।

যদি নির্বাচনে এবং গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে  নেতা নির্বাচিত করা হয় তা হলে সর্বোত্তম নেতা নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা বহু গুণে বৃদ্ধি পায়।



রাজনীতি দলে  মধ্যে দলীয় গণতন্ত্র সৃষ্টি করতে হবে!
এখন প্রশ্ন হলো দলীয় গণতন্ত্র কি?
সহজ ভাবে বলতে গেলে, প্রতিটি দলের মধ্যে গণতন্ত্র চর্চা করা নামই হলো দলীয় গণতন্ত্র।

একটি দলের নেতা যদি দলের সকল সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত  হয় । তখন আমার বলতে পারি ঐ দলের মধ্যে দলীয় গণতন্ত্রের চর্চা হয়।

যে দেশের সবচেয়ে বেশি রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র চর্চা করে। সেই দেশের রাজনৈতিক দল সকল দেশের  মানুষের কাছ থেকে প্রশংসনীয় হয়।
ধরনের,  বাংলাদেশ একটি রাজনৈতিক দল তার দলীয় সংবিধান একটি অনুচ্ছেদ রাখল যে । আজ থেকে ভবিষ্যতে এ দলের বিভিন্ন ধরনের  নেতা কে হবে তা নির্ধারিত হবে ভোটের মাধ্যমে অর্থাৎ
দলের কোন সদস্য যদি নেতা হতে চায় তখন তাকে ভোটের দাঁড়াতে হবে। এবং দলের অন্যান্য সদস্যদের ভোট দিবে। দলের অন্যান্য সদস্যদের ভোটে যদি কোন সদস্য অন্য প্রার্থীকে পরাজিত  করে ।  তখন মাত্র সেই সদস্য নেতা হতে পারবে।

প্রতিটি দলের সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচন মাধ্যমে নির্বাচিত হবে রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্রের মাধ্যমে।


একটি রাজনৈতিক দলের অনেক ধরনের নেতা থাকে। এবং একটি রাজনৈতিক দলের সকল সদস্য ইচ্ছা থাকে নেতা হওয়ার। তাই তারা বিভিন্ন চেষ্টা চালায়।
যদি দলীয় গণতন্ত্র মাধ্যমে নেতা নির্বাচিত হয়।
 তখন একটি রাজনৈতিক দলের একটি বা একাধিক দক্ষ নেতা সৃষ্টি হবে। যে রাজনৈতিক দলের যতবেশি দক্ষ নেতা আছে সে দল  ততোবেশি শক্তিশালী।

একজন দক্ষ ও যোগ্য নেতা একটি রাজনৈতিক দলের এবং দেশের জন্য  অমূল্য সম্পদ।
 এখন আসা যাক এতে দেশের কি উপকার। ধরনের যে দেশের রাজনৈতিক দলের মধ্যে দলীয় গণতন্ত্র চর্চা হয়। সে দেশে রাজনৈতিক বিপ্লব হয়।

 বিপ্লব:
১। বিপ্লব শব্দটি একটি বাংলা শব্দ। এর অর্থ হলো, রাষ্ট্র বা সমাজ ব্যবস্থার দ্রুত আমূল পরিবর্তন, বিদ্রোহ, উপদ্রব, ব্যাপক বিনাশ বা ধ্বংস।-বাংলা একাডেমী বাঙলা উচ্চারণ অভিধান ২২৩।

অথবা,

২। বিপ্লব সব অর্থ: মনোযোগী, সৃ, উদার, অস্থির, আধুনিক, সক্রিয়, বন্ধুত্বপূর্ণ, ভাগ্যবান, উপযুক্ত, আনন্দদায়ক, গুরুতর, স্বাভাবিক।


আমি রাজনৈতিক বিপ্লব বলতে ২য়টি বুঝতে চাচ্ছি।
বিপ্লব শব্দটি দুই  মুখী তলোয়ারের মতো, আপনি যদি ইতি বাচক মানুষ হন। তখন এই শব্দ কে আপনি ইতি বাচক ভাবে চিন্তা করবেন।

আর  আপনি যদি নেতিবাচক  মানুষ হন। তখন  এই শব্দ কে আপনি নেতিবাচক ভাবে চিন্তা করবেন।

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় গণতন্ত্র আছে, দলীয় গণতন্ত্র নেই। 

আমি এই জন্য কোন দলকে দোষারোপ করছি না। আমি শুধু বলতে চাচ্ছি, বাংলাদেশ রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র চর্চা না করার পিছনের রয়েছে। রাজনৈতিক গণতন্ত্র সম্পর্কে স্বল্প জ্ঞান বা এই সম্পর্কে না জানা।

প্রতিটি দলের মধ্যে রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র চর্চার পূর্বে
রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের, বাংলা ভাষা রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র বিষয়ে কোনো বই নাই।


রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্র কি?
রাজনৈতিক দলীয় গণতন্ত্রের উদাহরণ হচ্ছে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন।



দলীয় গণতন্ত্র চর্চা পরেও তা বাস্তবায়ন  না করার  ফলাফল:

বঙ্গভঙ্গ হওয়ার প্রধান কারণ হলো দলীয় গণতন্ত্রের ফলাফল বাস্তবায়ন  না করা।



নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু   বনাম  পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু:

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ১৯৩৯  দলীয় গণতন্ত্র চর্চা করতে একটি নির্বাচন হয়।
এই নির্বাচনে উদ্দেশ্যে ছিল ভবিষ্যতে কোন ব্যক্তি স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হবে। এই ভোটের নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু  জয় লাভ করেন। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস সকল সদস্যদের ভোটে। শুধু মাত্র একটি ভোট পায় নাই নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু।

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস  শেষ দলীয় গণতন্ত্রের চর্চা ফলাফল বাস্তবায়ন  না করে জওহরলাল নেহরুকে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নির্ধারণ করে।

জওহরলাল নেহরু অজ্ঞতার ফলাফল হিসাবে বঙ্গ ভঙ্গ হয়। তাই মহাত্মা গান্ধী স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শপথ গ্ৰহন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না।

তিনি এই সময় বাংলাদেশের নোয়াখালীতে ছিলেন।মহাত্মা তখন বলেছেন,  নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু যদি প্রধানমন্ত্রী হত, তাহলে বঙ্গ ভঙ্গ হত না এবং পাঞ্জাব এবং বাংলার দুইটি টুকরা হত না।

ইতিহাস আমাদের শিক্ষা দেয় যে দলীয় গণতন্ত্র চর্চা করার সাথে সাথে এর বাস্তবায়ন করা অনেক জরুরী কারন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু ১৯৩৯  সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস সকল সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হয়েও তাকে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার ক্ষতির ফলাফল, এখন  পর্যন্ত ভারত বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান ভোগ করছে।

কারণ হলো স্বাধীনতা এত বছরের মধ্যে ভারত বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান কে উন্নত দেশ হওয়া উচিত ছিল।

এক টাকায় আধ মণ চাল পাওয়া যেত। এই সূর্য ডুবে গেছে অনেক পূর্বে। এখন সময় হয়েছে আবার সূর্য উদয় হওয়া। এই হলো পৃথিবীর নিয়ম।


আমার আশা বাংলাদেশ  সকল  রাজনীতি দল অন্যান্য দেশের রাজনৈতিক  দলের জন্য আদর্শ  হবে।


লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

Sunday, August 5, 2018

আধুনিক লেখা পড়া ও দুই বন্ধু।

আধুনিক লেখা পড়া ও দুই বন্ধু:

দুই বন্ধু দুই রাস্তা দিয়ে হাঁটছে,


এক বন্ধু দিন ভর মোবাইল ফোন কানে লাগিয়ে থাকে এবং দিন ব্যাপী মোবাইল ফোন হাতে রাখে অন‍্য দিকে অন‍্য বন্ধ দিন ভর লেখা পড়া করে মোটা মোটা বই এই বন্ধ সামনে সর্বদা দেখা যায়। এভাবেই কিছু দিন যাওয়ার পর পরীক্ষা সময় এলো এরপর পরীক্ষা ফলাফল দেখা গেলো যে বন্ধু সারা দিন মোবাইল ফোন কানে ও হাতে ছিল সেই বন্ধুর পরীক্ষা ভাল করেছে সবচেয়ে আর যে বন্ধু সারাদিন মোটা বই পড়েছিল সে তৃতীয় হয়েছে তখন ঐ বন্ধু তাকে জিজ্ঞাসা করল কিভাবে সে সারাদিন গান শুনে এবং FB ব‍্যবহার করে সবচেয়ে ভালো ফলাফল পেল। তখন ঐ বন্ধু তাকে fresh back নিয়ে গিয়ে দেখাল সে মোবাইল Ebook পড়ে এবং Audiobook শুনেছিল।  এতে তার অনেক বেশি মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।
সেই বন্ধু আরো বললো বই পড়ার মূল উদ্দেশ্য হলো জ্ঞান অর্জন করা । বই হলো জ্ঞান অর্জনের একটি মাধ্যম শুধু। যা  ভবিষ্যতে অতীত হবে।
একজন ভালো ছাত্র আর একজন খারাপ ছাত্রের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো, একজন ভালো ছাত্র যতটুকু সময় পড়ে সে তার ১০০% মনোযোগ সহকারে পড়ে। আর একজন খারাপ ছাত্র যতটুকু সময় পড়ে তার মন বিভিন্ন স্থানে চলে যায়।
জ্ঞান আমাদের যেই জিনিসটা ভালো তা গ্রহন করে শিক্ষা দেয়।
যে মানুষ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারে না,  সে মানুষের উদাহরণ হলো বদ্ধ একটি পুকুরের মতো।
জ্ঞান অর্জন হলো সমুদ্রের  স্রোতের মত বেগবান। জ্ঞান কে একটি জিনিসের মধ্যে সীমাবদ্ধ ভাবা  নির্বোধ লক্ষন। জ্ঞান হলো সমুদ্রের স্রোতের মত বেগবান।


লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

Saturday, July 21, 2018

শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু

শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু
আমি আমার শরীর থেকে শয়তান বের হতে অনুভব করেছি:

ঘটনাটি হলো তখন, যখন কেউ আমাকে খারাপ কথা বলেছে যা শুনে আমি অনেক কষ্ট পাই। ঠিক একই সময় আমার মনে একটি খারাপ কথা আছে তাকে বলার জন্য। আমি যখন খারাপ কথাটি বলতে শুরু করবো ঠিক সেই মুহূর্তে আমি অনুভব করলাম আমার শরীর থেকে কিছু একটা জিনিস বের হলো। জিনিস তার উদাহরণ  আপনি  হঠাৎ ঘুম থেকে উঠলে যেমন লাগে, অনেকটা সেই রকম লেগেছিল। 
আমি যখন এই জিনিস অনুভব করলাম কোনো একটা জিনিস আমার শরীর থেকে বের হয়েছে তখন আমি তাকে ভাল কথায়  দ্বারা জবাব  দিলাম। যা শুনে সেই ব‍্যক্তি কোন প্রকার কষ্ট পায় নাই।


তার কিছু দিন পরে আমার  কুরআন শরীফ একটি আয়াতকে উপর নজর গেলো
সূরা বনী ইসরাইল ১৭ নং সূরা আয়াত ৫৩
৫৩. “(হে নবী,) আমার বান্দাদের বলে দাও, তারা যেন (কথা বলার সময়) এমন সব কথা বলে যা উত্তম;
(কেননা) শয়তান (খারাপ কথা দ্বারা) তাদের মাঝে বিভেদ  সৃষ্টির উস্কানি দেয়; আর শয়তান তো হচ্ছে  মানুষের প্রকাশ্য দুশমন।„


শয়তান থেকে বেঁচে থাকার জন্য তিন দিন কথা না বলে থাকার মানত করেন আল্লাহ তা’আলা নামে।
তার পরে ও কেউ আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার বা আচরণ করলে ঠিক সেই মুহূর্তে থেকে তার সাথে কথা বলা বন্ধ করে,  দুইটি কাজ করতে পারে।
১। সেই জায়গা থেকে দূরে সরে যান। অথবা
২। সেই ব‍্যক্তি যতক্ষণ খারাপ ব্যবহার বা / ও আচরণ করবে সেই সময় তা তার সাথে কোন প্রকার কথায় জবাব না দেয়াও।
অথবা তাকে ভালো কথা বলা। যেমন কোন খাট মানুষ কে দেখে কেউ হাসলে তাকে বলেন আমি আল্লাহর তায়ালার কাছে প্রার্থনা করি যে তোমার কোন সন্তান যেন আমার মত বা এই ব‍্যক্তির মত খাট না হয়।


ঐ দোয়া করার কারণ হলো এই ব‍্যক্তি শয়তানের উস্কানির  কারণে এই ব‍্যক্তি, এই প্রকার খারাপ কথা বা খারাপ আচরণ করেছে।

শয়তান মানুষকে সব ধরনের খারাপ কথা বলার ও খারাপ আচরণ করার উস্কানি দিয়ে সাথে সাথে এই খারাপ কথা মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

কারণ শয়তান চায় না আপনি যখন খারাপ কথা বলবে বা/ এবং খারাপ আচরণ করবেন তখন শয়তান আপনার শরীরের থাকা পছন্দ করেনা।

কারন 😈 শয়তান মনে করে উস্কানি দেওয়া অপরাধ নয়। খারাপ কথা বলার বা খারাপ আচরণ করা  মানুষের দেহে থাকা অপরাধ।

আল্লাহর তায়ালার শয়তানের উস্কানি জন্য শয়তান কে শাস্তি প্রদান করে হাশরের ময়দানে।
আর মানুষ কে, আল্লাহর তায়ালার বলবে যতক্ষণ না পর্যন্ত সেই মানুষটি কাছে থাকে ক্ষমা আনতে না পারবে ততক্ষন পর্যন্ত তুমি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।


সব কথা এক কথায়: আপনি যদি আপনার শরীরকে শয়তানের উস্কানি হিসাবে ব্যবহার করে না দিতে চাই তাহলে শুধু একটি কাজ করতে হবে।
আপনার অন্তর যদি  সর্বদা আল্লাহ তায়ালা কে স্মরণ করলে। এই মনের উপর শয়তানের কোন প্রকার উস্কানি কাজ করে না।

আপনার অন্তর সর্বদা আল্লাহর তায়ালার স্মরণ বৃদ্ধি করতে কুরআন শরীফ মাতৃভাষা পাঠ করেন। 



শয়তান কি পরিমান গাধা তা একটি উদাহরণ দিলে বুঝতে সহজ হবে। শয়তান মনে করে যে ব‍্যক্তি ভালো কাজ করে তাকে মারতে হবে। তখন সে অন‍্য মানুষকে উস্কানি যে এই ভালো মানুষ কে মারার জন্য নির্বোধ এটা বুঝে না যে এই ভালো মানুষটি কোন প্রকার ভালো কাজ করা ক্ষমতা  নাই। আল্লাহ তায়ালা তাকে দিয়ে এই সকল ভালো কাজ করিয়েছেন। কোন ভালো মানুষের মৃত্যুর পর আল্লাহর তায়ালার আরেকটি ভালো মানুষ ঠিক করতে পারে। নির্বোধ শয়তান এটা বুঝে না আল্লাহ তা’আলা কোন কাজ কোন এক ব্যক্তির উপর নির্ভরশীল নয় এর কারণ হলো আল্লাহ তা’আলা কার উপর নির্ভরশীল নয়।



“আমার কোন ক্ষমতা নাই এত জ্ঞানী কথা লেখার। আল্লাহ তা’আলা সকল জ্ঞানের উৎস। তাই সর্ব বলুন, সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার জন্য।„

লেখক:  যুবাইর মাহমুদ



Friday, June 22, 2018

প্রতিটি মসজিদ এক একটি কোম্পানি।

প্রতিটি মসজিদ এক একটি কোম্পানি:
বাংলাদেশ অনেক মাদ্রাসা আছে। যদি প্রতিটি মাদ্রাসা যে সকল বই পড়ানো হয় সেই সকল বইয়ের সাথে যদি ব‍্যবসায় সম্পর্কিত সকল বই পড়ানো হয়। এবং প্রতিটি ছাত্রকে ব‍্যবহারীক বিষয় হিসাবে, ব‍্যবসা কিভাবে পরিচালনা করতে হবে তা হাতে কলমে শিক্ষা দিলে এর ফলে প্রতিটি মসজিদ ও মাদ্রাসা অনেক উপকার  হবে।

কারণ আল্লাহ তায়ালা বলেন, এবাদতের পরে জমিনে সরিয়ে পর কাজে উদ্দেশ্যে। উদাহরণ স্বরূপ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু, হযরত আবু বকর সিদ্দিক রা:,  হযরত  উমর রা:, হযরত উসমান রা:, হযরত যুবাইর রা: সহ অনেক সাহাবি ব‍্যবসা করতেন। নবীজী সাল্লাল্লাহু সহ আবু বকর সিদ্দিক রা:,  হযরত  উমর রা:, হযরত উসমান রা: সহ সকল খলিফা তাদের রাজ‍্যত্ব কালে মসজিদে ঈমান এবং ব‍্যবসায়ী ছিলেন। উদাহরণ স্বরূপ হযরত উমর রা: টুপি তৈরি করতে যখন তিনি খলিফা ছিলেন। একই সাথে হযরত উমর রা: ঈমান ও খলিফা ছিলেন।



    
প্রতিটি  মাদ্রাসা ব‍্যবসায় সম্পর্কিত সকল বই পড়ানো উপকারিত:
যদি প্রতিটি  মাদ্রাসা প্রতিটি ছাত্রকে  ব‍্যবসায় সম্পর্কিত সকল বই পড়ানো হয় এর ফলে প্রতিটি ছাত্র যখন মাদ্রাসা থেকে লেখা পড়া করে বের হবে তখন তাদের কোনো প্রকার চিন্তিত হতে হবে না কর্ম সংস্থানের জন্য। একজন মাদ্রাসা ছাত্র যখন কোরআন ও হদিসের নিয়ম পালন করে ব‍্যবসায় করবে তখন সে অন‍্য ব‍্যবসায়ী থেকে অনেক ভালো করবে। এর কারণ হলো একজন সাধারণ ছাত্র  বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে ব‍্যবসায় কিভাবে করতে হয় তা শুধু শিক্ষা অর্জন করে। তারা কোন প্রকার নৈতিকতা শিক্ষা  অর্জন করে না এর ফলে তার সফলতা  সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছাতে পারে না।

কিন্তু অন্য দিকে যদি একজন মাদ্রাসার ছাত্র  নৈতিকতা সাথে  ব‍্যবসায় শিখতে পারে তাহলে সে সফলতা সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছাতে পারবে।


উদাহরণ:
কল্পনা করুন একজন মাদ্রাসা ছাত্র  মাদ্রাসা থেকে লেখা পড়া করে একটি মসজিদ ইমাম হলো, তখন এই মসজিদটি কমিটিরা সিদ্ধান্ত নিলো যে যেহেতু ঈমান সাহেব ব‍্যবসা সম্পর্কিত সর্বোচ্চ শিক্ষা অর্জন করেছে সেহেতু ,

মসজিদে দান তহবিলের যে বিশ লক্ষ্য টাকা আছে তা দিয়ে একটি কোম্পানি বানাবে সেখানে তারা কাপড় তৈরি করে বিদেশে রপ্তানি করবে। এর ফলে তাদের এই কোম্পানি থেকে এক কোটি  টাকা আয় হয়েছে।

তা দিয়ে আবার ব‍্যবসা করা হলে এই মসজিদটি দুই কোটি টাকা নীট মুনাফা অর্জন করেছে। এর ফলে ভবিষ্যতে এই মসজিদটি  কোন উন্নয়ন মূলক কাজের জন্য, সাধারণ মানুষের নিকট থেকে টাকা নেওয়ার প্রয়োজন হবে না।


তখন এই মসজিদ বিভিন্ন গরিব মানুষকে মসজিদে অতিরিক্ত টাকা থেকে দান করতে পারবে।
এভাবে প্রতিটি মসজিদ অর্থনৈতিক ভাবে স্বাধীন হয়ে যাবে।


এর ফলে প্রতিটি মসজিদ অনেক মাদ্রাসা থেকে পাশ করা ছাত্রদের কর্মসংস্থান  সুযোগ সৃষ্টি করতে পারবে। কারণ হলো প্রতিটি মসজিদ যখন এক একটি কোম্পানি বানাবে তখন এই সকল কোম্পানি চালাতে অনেক শিক্ষার্থী মানুষের প্রয়োজন হবে।

আমি শুধু একটি ব‍্যবসায় উদাহরণ দিয়েছি  তা হলো কাপড়ের ব্যবসা এই বলে আমি সকল ব্যবসাকে বুঝাতে চেয়েছি যেমন: খাদ্য উৎপাদন, তা বাজারজাত করা, রাস্তায় তৈরি কাজ নেওয়া সরকার থেকে ইত‍্যাদি।
একজন মাদ্রাসার ছাত্র যদি ব্যবসা সম্পর্কিত সকল বই পড়তে পারে মাদ্রাসা । তখন মাত্র উপরের উদাহরণ গুলো বাস্তব হওয়া  সম্ভব।


আরেকটি বিষয় গুরুত্ব সহকারে মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি মসজিদের কমিটি ও প্রতিটি মসজিদের ঈমান যেন সকল প্রকার জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকে। জবাবদিহিতার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা জন্য একটি দিন নির্ধারিত করতে হবে। এই নির্দিষ্ট দিন হতে পারে,

 প্রতিটি জুমার নামাজ আদায় করা আগে। তা না হলে এর প্রকৃত সুফল পাওয়া সম্ভব হবে না। উপরের সব কিছুই সম্ভব হবে শুধু আল্লাহর রহমতে।



আমার এই লেখা ভালো লাগলে এর প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য  শুধু আল্লাহর তায়ালার কারন হলো। সকল প্রশংসায় মালিক আল্লাহ তায়ালা। আমার কোন কিছু লেখা ক্ষমতা নাই, যতক্ষণ না আল্লাহর তায়ালার আমাকে বিশেষ জ্ঞান দান না করেন।

লেখক: যুবাইর মাহমুদ।

Sunday, June 17, 2018

আস্তিক বনাম নাস্তিক মধ্যে তর্ক, মেয়েদের অল্প বয়সে বিবাহ নিয়ে।


আস্তিক বনাম নাস্তিক মধ্যে তর্ক, মেয়েদের অল্প বয়সে বিবাহ নিয়ে।

নাস্তিক: ইসলাম ধর্মের নবী অপরিণত  একজন মেয়ে কে বিবাহ করেছে।

আস্তিক: আপনি কি জানেন মেয়েরা কখনোই প্রাপ্ত বয়স্ক হয়?

নাস্তিক: মেয়েদের সাধারণ আঠারো বছর প্রাপ্ত বয়স্ক হয়।

আস্তিক: আপনি কি জানেন মেয়েদের মাসিক কি?



নাস্তিক: রজঃ স্রাব (ইংরেজি: Menstruation) হলো উচ্চতর প্রাইমেট বর্গের স্তন্যপায়ী স্তরী- একটি শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া যা প্রজননের সঙ্গে সম্পর্কিত।[১] প্রতি মাসে এটি হয় বলে এটিকে বাংলায় সচরাচর মাসিক বলেও অভিহিত করা হয়। প্রজননের উদ্দেশ্যে নারীর ডিম্বাশয়ে ডিম্বস্ফোটন হয় এবং তা ফ্যালোপিয়ন টিউব দিয়ে জরায়ুতে চলে আসে এবং ৩-৪ দিন অবস্থান করে।[২] এ সময় যদি পুরুষের সঙ্গে যৌনমিলনের মাধ্যমে নারীর জরায়ুতে শুক্র না-আসে এবং এই না-আসার কারণে যদি ডিম্ব নিষিক্ত না হয় তবে তা নষ্ট হয়ে যায় এবং জরায়ুগাত্রের অভ্যন্তরতম সরস স্তর(এন্ডমেট্রিয়াম) ভেঙ্গে পড়ে।





এই ভগ্ন ঝিল্লি, সঙ্গের শ্লেষ্মা ও এর রক্ত বাহ থেকে উৎপাদিত রক্তপাত সব মিশে তৈরী তরল এবং তার সংগে এর তঞ্চিত এবং অর্ধ-তঞ্চিত মিশ্রণ কয়েক দিন ধরে লাগাতার যোনিপথে নির্গত হয়। এই ক্ষরণই রজঃস্রাব বা রক্তস্রাব বা ঋতুস্রাব। কখনো একে গর্ভস্রাব  হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। যদি নারী জরায়ুতে অবমুক্ত ডিম্বটি পুরুষের স্খলিত শুক্র দ্বারা নিষিক্ত হয়ে এণ্ডোমেট্রিয়ামে প্রোথিত (ইম্প্ল্যান্টেশন) হয় তবে আর রজঃস্রাব হয় না। তাই মাসিক রজঃস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া নারীর গর্ভধারণের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।




আস্তিক: এর মানে হচ্ছে একজন মহিলা শরীর, প্রাকৃতিক ভাবে প্রতি মাসে অতিরিক্ত রক্ত তৈরি করে থাকে। মহিলাদের শরীর যখন মনে করে, এই অতিরিক্ত রক্তের কোন দরকার নেই তখন ঐ মহিলার শরীর  ঐ অতিরিক্ত রক্ত প্রস্রাব মত করে ঐ মহিলার শরীর থেকে বের করে দেয়।

কিন্তু   যখন   নারীর জরায়ুতে পুরুষের শুক্রাণু আসে তখন এই মেয়ে শরীর, যে অতিরিক্ত রক্ত তৈরি করছে তা প্রস্রাব আকারে শরীর থেকে রক্ত বের না করে এই শুক্র যা মেয়েদের ডিমের সাথে মিলিত হয়ে শিশু দেহ তৈরি করতে কাজ শুরু করে দেয়, এই   অতিরিক্ত রক্ত, (প্রথম তিন সপ্তাহের মধ্যে শুক্রাণু এবং ডিম্বানু একত্রিত হয়ে একটি কোষে রূপান্তর হয় যাকে ভ্রুনকোষ বলা হয় ।) ভ্রুনকোষ হতে সাহায্য করে। এর ফলে মেয়েদের দেহে  অতিরিক্ত রক্ত প্রস্রাব মত করে দেহ থেকে বের হয় না এর ফলে মেয়েদের মাসিক বা   রজঃ স্রাব বন্ধ হয়। 



নাস্তিক:  এর সাথে মেয়েদের প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার কি সম্পর্ক?

আস্তিক: আরে বোকা এখন বুঝতে পারছি না। মেয়েদের মাসিক হল, মেয়েদের শরীর প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি করা একটি সংকেত যে মেয়েটি  সন্তান ধারণ করতে সক্ষম।

নাস্তিক: মাসিক কখন শুরু এবং শেষ হয়?

আস্তিক: নারীদের প্রজনন প্রক্রিয়ার কার্যক্রম শুরু হয় সাধারণত: ১০-১৬ বছরের মাঝামাঝি বয়সে কোন কোন মেয়েদের ৯ বছর বয়সে, আবার কারো কারো ১৬ বা তার অধিক বয়সে প্রথম মাসিক হয় বেশির ভাগ মেয়েদেরই ১২ বছর বয়সে মাসিক শুরু হয়। যখন রজ:নিবৃত্তি  হয় তখন মহিলাদের এই মাসিক স্বাভাবিকভাবেই বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণত ৫০ বছর বা তার অধিক বয়সে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।

আস্তিক: "মেয়েরা একটি ফুলের গাছে মতো, এমন একটি ফুল গাছ, যে গাছ তার জীবনে একবার একটি ফুল ফোঁটায়, যদি তুমি এই ফুল গাছটি কলি থাকা অবস্থায় নিজের কাছে আনতে না পার, তাহলে তুমি ঐ গাছের, ফুলের কলি থেকে বড় ফুল হওয়া পর্যন্ত যে সুন্দর্য সৃষ্টি হয় তা দেখা থেকে তুমি বঞ্চিত হবা।

আর যদি তুমি এই গাছটি তখন নিজের কাছে আনো যখন এই গাছের ফুলটি পরিপূর্ণ ফোঁটেছে তখন তুমি সেই ফুলের গাছটি কলি থেকে পরিপূর্ণ ফুলের পরিনত হওয়া পর্যন্ত যে সুন্দর্য তা দেখা থেকে তুমি বঞ্চিত হবা।

এই গাছের কলি ফুলের সুন্দর থেকে পরিপূর্ণ ফুলের সুন্দর হওয়া পর্যন্ত যে সুন্দর সৃষ্টি হয় তা না দেখার যে ক্ষতি হবে, তা তুমি কোটি টাকা দিয়েও পূরন করতে পারবে না। তোমার সেই ক্ষতিকে অপূরণিয় ক্ষতি বলে।"

নাস্তিক: এইভাবে তো এই মেয়েদের লেখা পড়া  বন্ধ হয়ে যাবে।

আস্তিক: আরে বোকা বিবাহ সময় যদি আরো একটি চুক্তি হয় যে, মেয়েটি লেখা পড়ার অধিকার যদি কেউও ভঙ্গ করে তাহলে  তাকে এক কোটি টাকা ক্ষতি পূরণ দিতে হবে। আর এই টাকা শুধু এই মেয়েই পাবে  ব্যবসা করা জন্য।

নাস্তিক: দিত্বীয় চুক্তি মানে কি?

আস্তিক: ইসলাম ধর্মের বিবাহ হলো একটি চুক্তি। যা স্বামী এবং স্ত্রী মধ্যে হয়ে থাকে। প্রথম চুক্তি সাথে আরো একটি চুক্তি হওয়া সম্ভব।




[আমার এই লেখার মধ্যে কোন অযুক্তি কথা থাকলে আমি আপনাদের নিকট ক্ষমা প্রার্থী।
আর আমার এই লেখার মধ্যে যুক্তিক কোন কথা থাকিলে এর জন্য সকল প্রশংসা আল্লাহর তায়ালার।]


লেখক:  যুবাইর মাহমুদ।



Friday, June 15, 2018

Atomic bomb compensation is possible

Atomic bomb compensation is possible

It is possible to eliminate the damage to nuclear war. Other types of nuclear bombs can be made for this. This bomb can be tested by bombing Hiroshima. For example, those who die of nuclear bombs can be resurrected, I know how to create a nuclear bomb to recover the harm present nuclear bomb. My information is a Theory. I know that
 I have the responsibility of giving this doctrine. By God's  It is possible, I will prove it. I will write a book. How is it possible.

Wednesday, June 6, 2018

বর্তমানের দুর্নীতির প্রভাব ভবিষ্যতে!

বর্তমানের দুর্নীতির প্রভাব  ভবিষ্যতে:
কোন একজন ব্যক্তি যদি  দুর্নীতি সাহায্য লাখ টাকা বর্তমানে প্রায়। সেই একই মানুষ বর্তমান দুর্নীতি না করলে ভবিষ্যতে কোটি টাকা আয় করতে পারবে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগাতে পারে এটি কিভাবে সম্ভব হবে। আমি এই বিষয়ে গবেষণা করে দেখেছি, এটি  একশত ভাগ সফল একটি গবেষণা।

ধরনের কোনো একজন মানুষ প্রতি মাসে সৎ পথে আয় করে ৫০’০০০৳ এবং দুর্নীতি করে অসৎ পথে আয় করে এক  লক্ষ টাকা এর ফলে তার প্রতি মাসে আয় এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা। এখন এই মানুষ খরচ হচ্ছে এক লক্ষ টাকা । আর  এই মানুষের ব‍্যাংকে জমা হচ্ছে  পঞ্চাশ হাজার টাকা। এভাবে সে তার জীবনের দুই  তৃতীয়াংশ জীবন অতিবাহিত করার পর সে দেখতে পায় যে জীবন যাপন  খরচ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।সে আরো দেখতে পারে যে তার সৎ পথে উপার্জন এবং অসৎ পথে উপার্জন তার সেই জীবন যাপন খরচ জন্য অনেক কষ্ট করে হচ্ছে। তখন সে  নিজ মনে বলে উঠে সে একটি গরিব দেশের নাগরিক বলে তার এই রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে।সে যদি একটু গভীর ভাবে চিন্তা করে করলে সে দেখতে পারবে সে এবং তার মতো সকল অসৎ মানুষ দায়ী টাকা দাম কমে যাওয়া । এখন প্রশ্ন উঠতে পারে টাকা দাম কমে যাওয়া মানে কি ? একটি উদাহরণ দিলে প্রশ্নের উত্তর বুঝতে সহজ হবে।
মনে করে তাদের  ৫০০০৳ টাকা দিয়ে আপনি একটি গাভী ক্রয় করছে।আজ থেকে একশত বছর পর ঐ একই গাভী আপনি ৫০০০ টাকা ক্রয় করতে পারলে আপনার কাছে কেমন লাগবে। হতভাগা হলে এটা কি ভাবে সম্ভব ।এটা একশত ভাগ সম্ভব।
দুর্নীতি কিভাবে  টাকা দাম কমায় তা আরো একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
ধরনের একটি বালতিতে পানি আছে । যদি আপনি এই পানি থেকে  


Monday, May 21, 2018

Case Flow Chart:

Case Flow Chart:

Litigation: Litigation means legal actions and all the Proceedings there of.


Case: Case is a General term, which is a mechanism  for taking legal Action. Case includes suit and Miscellaneous Case. All Suit are case, but all cases  are not essentially suit.


Suit of civil nature means a Suit where right to property or right to office is contented.


Civil Court has got the jurisdiction to take cognizance of suit of civil nature and try it.


Suit: The case which is presented by Submitted Plaint before a Competent Civil Court is Called Suit.


Miscellaneous case: The case which is Instituted to a competent court of jurisdiction by filing an application is called Miscellaneous Case.


Special Civil Court: Special Civil Court will prevail Over the  general Civil Court  purely religious matter cannot be tried by the Civil Court. but when the religious matter Relates with Post, then the Civil Court may entertain the suit.



Question: Appeal, Revision, Review and Reference:

Question: Appeal, Revision, Review and Reference:
Appeal:
Apple is a expansion of a suit and a right given by law. A person aggrieved by an original decree passed by a Court. The person may file an appeal in an proper Court of appeal. Under  section 96 of the code of civil procedure normally only  parties of the original suit may file an appeal but There may be a cases when a person who was not a party in the original suit may file an appeal against a decree if he is affected by that Decree.



Powers of the Appellate  court under  section 107 of the code.

1. The Appellate court Shall have power to determine a case finally.

2. The Appellate court Shall have power to remand a case.

3. The Appellate court Shall have power to  frame issues and refer them for trial; and

4. The Appellate court Shall have power to take additional Evidence Or require Such evidence to be taken.

In addition, the Appellate court Shall have same Powers and shall perform on court of Original Jurisdiction in respect of Suits instituted there in



To determine the case finally:
 The Appellate Court Shall make every try to decide the case Finally on  merit taking into  consideration the evidence on record, The Appellate Court empowered to  Consider all  questions of law and fact and decide the case Finally. However it can decide a question of law even though it was not raised in the trial Court.



Remanding a Suit:
An appeal may be remanded when a suit is disposed of upon a preliminary point. The Appellate court may remand the suit and It may also direct What issue or issues Shall be tried in the Suit remanded.
if the disposal of the suit by the trial Court is on a preliminary point, Only then Remand can be Ordered.
Remand is deprecated by the Superior Courts. If the evidence on record is Sufficient for the Appellate Court to finally decided the questions raised in the appeal. There is no scope of remanding a suit.



Taking of additional evidence:

Only under the following circumstances The Appellate court may allow  such evidence  to be produced.

1. when the trial court has refused to allow an evidence which should have been allowed/admitted or

2. when the Appellate court itself requires any document to be produced.

3. If a party files any application for taking additional evidence, the Appellate court  is required to consider.

i. Whether the party had a chance to produce such evidence in the trial Court.

ii. whether there is any relevant statement in the Pleadings of the parties.

iii. Whether the trial  Court refused  to admit  that evidence without any valid reasons.



Stay of Proceedings and of executions:

Filing of an appeal is not sufficient to stay the Proceedings pending before the Lower court.

1. If the Appellate court is satisfied that loss may result to the party unless the Order is made.

2.  The Application has been made without any unreasonable delay.

3. Security has been given by the applicant for  due performance of the decree.

4. A Order of Stay may be passed.
Where There is no appeal There is a Revision.



Revision: section 115 of the code:

Revision means reconsideration, reappraisal, re-appreciation, revaluation of the order of the court. It Relates to questions  of law.

An aggrieved  party may file a revision against a decree or order that has been passed by the court of district judge, Additional district judge or against a decree passed by court of joint District judge, senior Assistant judge or Assistant judge to the High Court.

An aggrieved party may file a revision against an  order which has been passed  by a court of joint District judge, senior Assistant Judge or Assistant judge from which no Appeal lies.

The Court may call for the record If The  record has committed any error of law resulting in an error in such decree or Order Causing failure of Justice.

A court  of  Additional  District  Judge shall have all the powers of the district judge in respect of a revision transferred to it by the District Judge.
A Revision against an Order of the District Judge or Additional District judge shall be before the High Court Division where the high court division grants leave for such Revision.



Power’s of  the Revision Court:

A revision court may exercise its  power:-

1. when there is an error of  law of the.  And The error of law caused failure of justice.

2. When  the procedure followed by the lower court was not legal.

3. When the lower Court acted without jurisdiction.

4. When the lower court acted illegally.

5. When there is Misreading of evidence, Non-Consideration of any legal evidence. 



Limitation for filing of a Revision  application:

There is no period of limitation for filing a revision Application. However The  established principal is that such an application is to be filed within ninety days. It is also  settled that in a suitable Case.
When a revision is a filed before a District judge.  Limitation for filing Revision shall be  (thirty) 30 days because the period of limitation for filing an appeal before the District Judge is  30 (thirty)  days.



Distinction between appeal and revision:

1. The scope of appeal is wider then revision.

2. Appeal is a expansion of Suit. Appeal may be  filed challenging  the question of law and facts. On the other hand, Revision lies only in the law point. Revision court will see whether the court below Committed an error of law causing failure of Justice.

3. All decree are appealable save three decree such as 

i. Decree passed on Compromise.

ii. Decree passed under section 9 of S.R Act and

iii. The Small Cause Court Act, 1887.

iv. All Orders are emendable except Order Listed Out as appealable Order under Order 43 Rule 1 and Section 104 of CPC.

v. Where There is no appeal, There is Revision.



Review: The relevant provision are section:114,  Order 47  Rule: 1 to 9 of the CPC.
Any person is aggrieved by a Decree or Order.  The person may apply for a review against the decree or the order. And The Court may make such order as The Court thinks fit.



Reference: The Relevant  provisions are  section 113 Order: 46 Rule: 1 to 7,  CPC  Any Court may state a case and refer the same for the opinion of the High Court Division and The High Court Division may make such order as  the court thinks fit.



Difference between Appeal and Revision:
1. An appeal lies to the Superior Court, while a  review lies to same Court.

2. Review of a Judgement involves of the same subject matter by the same Judge. While Appeal is heard by a different Judge.

3. The ground of appeal are wider than the grounds of Review.

4. The power of Appellate court is wider than court of Review.

5. Where There is Appeal, There is no Review.



জমি জমা

 = ''খতিয়ান'' কি? = ''সি এস খতিয়ান'' কি? = ''এস এ খতিয়ান'' কি? = ''আর এস খতিয়ান...