সূরা আল ফাতিহা (সূচনা)
মক্কায় অবতীর্ণ -আয়াত ৭, রুকু ১
রহমান রাহীম আল্লাহ তায়ালার নামে-
১. সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার জন্যে- তিনি সৃষ্টি কুলের মালিক,
২.তিনি পরম দয়ালু, অতি মেহেরবান,
৩. তিনি বিচার দিনের মালিক।
৪. (হে প্রভু,) আমার তোমারই বন্দেগী করি এবং তোমারই সাহায্য চাই।
৫. তুমি আমাদের (সরল ও) অবিচল পথটি দেখিয়ে দাও-
৬. তাদের পথ- যাদের ওপর তুমি অনুগ্রহ করেছো,
৭. তাদের (পথ) নয় – যাদের ওপর অভিশাপ দেয়া হয়েছে এবং (তাদের পথও নয়) যারা পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে।
সূরা আল বাক্বারা (বকনা-বাছুর)
মদীনায় অবতীর্ণ- আয়াত ২৮৬, রুকু ৪০
রহমান রাহীম আল্লাহ তায়ালার নামে-
১. আলিফ লা-ম মী-ম ।
২.(এই) সেই (মহা) গ্রন্থ ( আল কোরআন ), তাতে (কোনো) সন্দেহ নেই, যারা ( আল্লাহ তায়ালাকে ) ভয় করে (এই কিতাব কেবল) তাদের জন্যই পথপ্রদর্শক,
৩. যারা গায়বের ওপর ঈমান আনে, যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, তাদের আমি যা কিছু দান করেছি তারা তা থেকে (আমার নির্দেশিত পথে ) ব্যয় করে,
৪. যারা তোমার ওপর যা কিছু নাযিল করা হয়েছে তার ওপর ঈমান আনে- ( ঈমান আনে ) তোমার আগে ( অন্য নবীদের ওপর )যা কিছু নাযিল করা হয়েছে তার ওপর, (সর্বোপরি ) তারা পরকালের ওপর ও দৃঢ় বিশ্বাস রাখে।
৫. (সত্যিকার অর্থে) এ লোকগুলোই তাদের মালিকের ( দেখানো ) সঠিক পথের ওপর রয়েছে এবং এরাই হচ্ছে সফলকাম,
৬. যারা (এ বিশ্বাসগুলো ) অস্বীকার করে, তাদের তুমি ( পরকালের কথা বলে ) সাবধান করো আর না করো ( কার্যত ) উভয়টাই ( তাদের জন্য ) সমান ( কথা ), এরা কখনো ঈমান আনবে না ।
পৃষ্ঠা ৩
মক্কায় অবতীর্ণ -আয়াত ৭, রুকু ১
রহমান রাহীম আল্লাহ তায়ালার নামে-
১. সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার জন্যে- তিনি সৃষ্টি কুলের মালিক,
২.তিনি পরম দয়ালু, অতি মেহেরবান,
৩. তিনি বিচার দিনের মালিক।
৪. (হে প্রভু,) আমার তোমারই বন্দেগী করি এবং তোমারই সাহায্য চাই।
৫. তুমি আমাদের (সরল ও) অবিচল পথটি দেখিয়ে দাও-
৬. তাদের পথ- যাদের ওপর তুমি অনুগ্রহ করেছো,
৭. তাদের (পথ) নয় – যাদের ওপর অভিশাপ দেয়া হয়েছে এবং (তাদের পথও নয়) যারা পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে।
সূরা আল বাক্বারা (বকনা-বাছুর)
মদীনায় অবতীর্ণ- আয়াত ২৮৬, রুকু ৪০
রহমান রাহীম আল্লাহ তায়ালার নামে-
১. আলিফ লা-ম মী-ম ।
২.(এই) সেই (মহা) গ্রন্থ ( আল কোরআন ), তাতে (কোনো) সন্দেহ নেই, যারা ( আল্লাহ তায়ালাকে ) ভয় করে (এই কিতাব কেবল) তাদের জন্যই পথপ্রদর্শক,
৩. যারা গায়বের ওপর ঈমান আনে, যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, তাদের আমি যা কিছু দান করেছি তারা তা থেকে (আমার নির্দেশিত পথে ) ব্যয় করে,
৪. যারা তোমার ওপর যা কিছু নাযিল করা হয়েছে তার ওপর ঈমান আনে- ( ঈমান আনে ) তোমার আগে ( অন্য নবীদের ওপর )যা কিছু নাযিল করা হয়েছে তার ওপর, (সর্বোপরি ) তারা পরকালের ওপর ও দৃঢ় বিশ্বাস রাখে।
৫. (সত্যিকার অর্থে) এ লোকগুলোই তাদের মালিকের ( দেখানো ) সঠিক পথের ওপর রয়েছে এবং এরাই হচ্ছে সফলকাম,
৬. যারা (এ বিশ্বাসগুলো ) অস্বীকার করে, তাদের তুমি ( পরকালের কথা বলে ) সাবধান করো আর না করো ( কার্যত ) উভয়টাই ( তাদের জন্য ) সমান ( কথা ), এরা কখনো ঈমান আনবে না ।
পৃষ্ঠা ৩
No comments:
Post a Comment